Posts

হাবীবুল্লাহ মুখতার: ইদানিং হাটহাজারি মাদ্রাসা, বেফাক, হাইআতুল উলয়া নিয়ে খুবই সচেতন কওমীরা৷ কওমী মাদ্রাসার আলেমরা পক্ষ-বিপক্ষ মিলিয়ে কয়েক পক্ষ৷ আল্লামা আহমদ শফী (রহঃ) চলে যাবার পর এসব প্রতিষ্ঠান ও সংগঠনে শীর্ষ পদগুলো খালি হওয়ায় তুমুল বিশৃঙ্খলা ও বিতর্ক তৈরি হয়েছে৷ আল্লামা আহমদ শফী (রহঃ) এর ইন্তেকালের আগেই বিশৃঙ্খলা শুরু হয়েছিলো৷ শুরু থেকেই বিশৃঙ্খল, উগ্র, মারমুখি দেখা গেছে কওমীদের৷ কামড়াকামড়ি, গ্রুপিং, হিংসাত্বক আক্রমন, এমনকি ভাংচুর, হামলাও হতে দেখা গেছে৷ আমার মনে হচ্ছে, সাধারন আদর্শহীনদের খারাপ গুনের অনুপ্রবেশ ঘটেছে কওমী মাদ্রাসা সংশ্লিষ্টদের মাঝে ৷ অল্পদিনে বহু বড়জন চলে গেছেন৷ কওমী অঙ্গনে বিতর্কহীন, ক্লিন ইমেজের লোকের অভাব৷ এখন তারই ফলাফল দেখা যাচ্ছে৷ সামনের খবর আল্লাহই ভালো জানেন৷ তিনিই উত্তম ফয়সালাকারী৷ যাক বাহ্যতঃ এক পক্ষের জয় হয়েছে৷ হাটহাজারীতে আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী দাঃবাঃ পরিচালনার মূল দায়িত্বে এসেছেন৷ শিক্ষা সচিব ও শাইখুল হাদীস এর পদে অধিষ্ঠিত হয়েছেন৷ বেফাক, হাইআ-তে আল্লামা মাহমুদুল হাসান দাঃ বাঃ মুল কান্ডারী নির্বাচিত হয়েছেন৷ তিনি আজ বেফাকের সভাপতি নির্বাচিত হলেন৷ কওম
দেশ দুনিয়া নিউজ ডেস্ক    কওমী মাদরাসাসমূহের সর্ববৃহত শিক্ষাবোর্ড বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন বাংলাদেশের অন্যতম প্রবীন আলেম যাত্রাবাড়ি মাদরাসার মুহতামিম আল্লামা মাহমুদুল হাসান। (শায়খে যাত্রাবাড়ি)। আজ শনিবার (৩ অক্টোবর) বেফাকের পূর্ব নির্ধারিত আমেলা মিটিংয়ে সদস্যদের প্রত্যক্ষ ভোটে তিনি ভারপ্রাপ্ত সভাপতি নির্বাচিত হন। বেফাকের ভারপ্রাপ্ত সভাপতির সাথে সাথে তিনি গঠনতন্ত্র অনুসারে কওমি মাদ্রাসার সর্বোচ্চ স্তর দাওরায়ে হাদিসের পরীক্ষা নেওয়ার জন্য সরকার গঠিত সংস্থা আল-হাইআতুল উলয়া লিল-জামি’আতিল কওমিয়ারও চেয়ারম্যান নির্বাচিত হবেন। বেফাকের প্রধানই হাইয়াতুল উলয়ার চেয়ারম্যান হবেন। গঠনতন্ত্রে এমনটাই রয়েছে। আজকে যাত্রাবাড়ির কাজলার ভাঙ্গাপ্রেস এলাকায় বেফাকের প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত আমেলা মিটিংয়ে প্রায় ১২৫ জন সদস্য উপস্থিত ছিলেন। তাদের অধিকাংশেরই প্রত্যক্ষ ভোটে তিনি নির্বাচিত হন। তিনি ৬৬ ভোট পেয়ে জয় নেন। লিখিত ভোটে তিনি জয়ী হয়েছেন। পরবর্তিতে কাউন্সিলের মাধ্যমে পূর্ণাঙ্গ সভাপতি নির্বাচনের বিষয়টি সম্পন্ন করা হবে বলেও জানিয়েছে বেফাকের একটি সূত্র। তবে
বিশেষ প্রতিবেদক  আগামী কাল ৩ অক্টোবর (শনিবার) বেফাকের সভাপতি নির্বাচন বিষয়ে আমেলা বৈঠক অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। নিয়ম অনুযায়ী যিনি বেফাক সভাপতি হবেন তিনি হাইয়াতুল উলিয়ারও সভাপতি। তাই কওমি অঙ্গনের গুরুত্বপূর্ণ এই দুটি পদে কে বসতে যাচ্ছেন তা নিয়ে কৌতূহল রয়েছে সবখানে। কে হচ্ছেন বেফাক ও হাইয়াতুল উলিয়ার কাণ্ডারী? এ নিয়ে অনলাইন অফলাইন সর্বত্র চলছে নানা আলোচনা-সমালোচনা। বেফাকের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কেউ বেফাকের এই শীর্ষপদগুলোতে আসতে পারবেন না। বেফাকের সদর বা সভাপতি নির্বানের বিষয়ে সংগঠনটির গঠনতন্ত্রে পরিষ্কারভাবে চারটি মূলনীতি দেওয়া আছে। চার নম্বর মূলনীতি অনুযায়ী, কোনো রাজনৈতিক দলের কর্মকর্তা বা সক্রিয়ভাবে রাজনীতির সঙ্গে জড়িত বা একাধিক সংগঠনের সঙ্গে সক্রিয়ভাবে জড়িত বা দায়িত্বশীল, এমন কোনো ব্যক্তি এ প্রতিষ্ঠানের জন্য সদর বা প্রধান হওয়ার যোগ্য বলে বিবেচিত হবেন না। জানা গেছে, বেফাক সভাপতির শূন্যপদ পূরণের জন্য আগ্রহীরা নানারকম তৎপরতা চালাচ্ছেন, বিভিন্ন লভিং গ্রুপিংও করছেন। এবংকি পদ আগ্রহী যারা রাজনৈতিক দলের সঙ্গে জড়িত তারা রাজনৈতিক পদ-পদবি ছাড়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। রাজন
দেশ দুনিয়া নিউজ ডেস্ক    মুসলিম বিশ্বের অবিসংবাদিত নেতা তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রজব তৈয়ব এরদোগান জেরুজালেমকে “আমাদের শহর” বলে মন্তব্য করেছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার (১ অক্টোবর) তুর্কি পার্লামেন্ট সদস্যদের উদ্দেশ্যে দেয়া ভাষণে এ কথা বলেন। এ সময় এরদোগান বলেন, “এই শহর থেকে আমাদের প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় অশ্রুসিক্ত হয়ে চলে যেতে হয়েছিল। সেখানে এখনও অটোমান প্রতিরোধের চিহ্ন পাওয়া যেতে পারে। তাই জেরুজালেম আমাদের শহর, আমাদের থেকে একটি শহর। জেরুজালেমে আমাদের প্রথম কিবলা আল-আকসা এবং ডোম অব দ্য রক আমাদের বিশ্বাসের প্রতীকী মসজিদ। এছাড়া এই শহরে খ্রিস্টান ও ইহুদিদেরও পবিত্র স্থান রয়েছে। প্রেসিডেন্ট এরদোগান এ সময় ফিলিস্তিনিদের প্রতি আবারও সমর্থন জানিয়ে বলেন, “প্রতি ক্ষেত্রে নিপীড়িত ফিলিস্তিনি জনগণের অধিকারে মত প্রকাশের জন্য আমরা আমাদের দেশ ও জাতির পক্ষে সম্মানের বিষয় হিসাবে বিবেচনা করি।” এরদোয়ান বলেন, বিশ্বের সব মঞ্চে নিপীড়িত ফিলিস্তিনি জনগণের অধিকার প্রকাশের জন্য আমাদের দেশ ও জাতির পক্ষে এটি একটি সম্মানের বিষয় হিসেবে বিবেচনা করি আমরা, যাদের সঙ্গে আমরা বহু শতাব্দী ধরে বাস করছি। এজন্য ফিলিস্তিনিদের অধিকার
এম বাহাউদ্দীন নোমান দশমিনা প্রতিনিধি ইসলামী শাসনতন্ত্র ছাত্র আন্দোলন পটুয়াখালী জেলা শাখার সাবেক সভাপতি এইচ এম আবু তাহের খানের পিতা, আবু বকর সিদ্দিক (মুন্সী) আজ (২অক্টোবর) সকাল ১০ ঘটিকার সময় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায়। মরহুম আবু বকর সিদ্দিক দশমিনা উপজেলার ২ নং আলীপুর ইউনিয়ন ৯ নং ওয়ার্ডের (খলিসাখালীর) বাসিন্দা সুরাত আলী মুন্সীর ছেলে । তিনি গত বৃহস্পতিবার অসুস্থ হয়ে পড়ে, পরে রবিবার পটুয়াখালী সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এরপরে অসুস্থতা বেড়ে যাওয়ায় ভর্তি করা হয় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে । তিনি কয়েকদিন ধরে কিডনি রোগের সমস্যায় ভুগছিলেন। আবু বকর সিদ্দিক সাহেবের মৃত্যুর সময় বয়স হয়েছিল আনুমানিক ৭০ বছর। তিনি ২ ছেলে ও ১ মেয়ে সহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। ইতিমধ্যে তাঁর মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন ইশা ছাত্র আন্দোলন ও তাঁর সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা। source https://deshdunianews.com/%e0%a6%a6%e0%a6%b6%e0%a6%ae%e0%a6%bf%e0%a6%a8%e0%a6%be%e0%a7%9f-%e0%a6%87%e0%a6%b8%e0%a6%b2%e0%a6%be%e0%a6%ae%e0%a7%80-%e0%a6%86%e0%a6%a8%e0%a7%8d%e0%a6%a6%e0%a7%8b%e0%a6%b2%e0%a6%a8-
দেশ দুনিয়া নিউজ ডেস্ক    বেফাকের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী আমির ও মহাসচিব নির্বাচন হলে চলমান সংকট থেকে উত্তোরণ সম্ভব হবে। আজ (১ অক্টোবর) বৃহস্পতিবার রাজধানী ঢাকার এবিএমএ মিলনায়তনে কওমী মাদরাসাসমূহের সর্বোচ্চ শিক্ষাবোর্ড বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশ-এর চলমান সংকট নিরসনে “কওমী কল্যাণ পরিষদ” এর ব্যানারে “ফুযালায়ে দারুল উলুম দেওবন্দ” এর ব্যবস্থাপনায় ওলামা সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠিত বেফাক এর চলমান সংকট উত্তরণে করণীয় শীর্ষক ওলামা সম্মেলনে বক্তারা এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে বিশিষ্ট বক্তা জামিয়া তালিমিয়া মাদরাসার মুহতামিম মাওলানা হাফিজুর রহমান সিদ্দিকী বলেন, আমাদের মুরব্বির কাছে বলবো, গঠনতন্ত্র অনুযায়ী যদি বেফাক দায়িত্বশীল নির্বাচন করেন তাহলে এ সংকট থেকে উত্তরণ সম্ভব। জামিয়া কারিমিয়া আরাবিয়ার মুহতামিম শাইখুল হাদিস মাওলানা মাকবুল হোসাইন বলেন, আমাদের প্রাণপ্রিয় মুরব্বি আল্লামা আহমদ শফী রহ. এর ইন্তেকাল আমরা অনেক কিছু হারিয়েছি। এ মুহূর্তে আমাদের জন্য বড় চেলেঞ্জ হলো বড়দের বানানো গঠনতন্ত্র অনুযায়ী একজন যোগ্য রাহবার তৈরি করা। আমাদের মাথায় আসে না একজন বেফাক কর্মকর্তা হয়ে কিভাবে সে বাইরে রাজনৈতিক
আন্তর্জাতিক ডেস্ক  অমীমাংসিত কাশ্মীর সীমান্তে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর গুলিতে ভারতীয় সেনাসদস্য ল্যান্স নায়েক সিং নিহত হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে জম্মু-কাশ্মীর সীমান্ত এলাকা পুঞ্চ জেলায়। একই ঘটনায় ভারতীয় আরেক সেনা সদস্য ও রাইফেলম্যান বীরেন্দ্র সিং মারাত্মক আহত হয়েছ তাকে রাজৌরীর সামরিক হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। আহত ওই রাইফেলম্যানের ডান চোখে আঘাত লেগেছে। আজ ০১ অক্টোবর ভারতীয় সেনাবাহিনীর এক কর্মকর্তা বলেন, গত ৩০ সেপ্টেম্বর রাতে পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর সদস্যরা কোনো প্রকার পূর্ব প্ররোচনা ছাড়াই গুলিবর্ষণ ও মর্টার শেল নিক্ষেপ করে। ওই কর্মকর্তা দাবি করেন ভারতীয় সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকেও ওই ঘটনার পাল্টা জবাব দেয়া হয়েছে। আর এতেই ওই সেনাসদস্য নিহত হন। অন্যদিকে ভারতের গণমাধ্যম দাবি করছে, গত কয়েকদিন ধরে পাকিস্তানের সেনারা কাশ্মীরের পুঞ্চের জনপদকে টার্গেট করে মর্টার শেলিং করছে। যার কারণে বেশ কিছু পশুও আহত হয়েছে। ভারতের দাবি গেল সেপ্টেম্বরে পাকিস্তান ৪৭ বার প্রায় যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করেছে। গত সেপ্টেম্বরের ২ তারিখেও ভারতীয় সেনাবাহিনীর এক জেসিও (জুনিয়র কমিশন্ড অফিসার নিহত হয়েছিল পাকিস্তানিদের গুলিতে।   source