Posts

শফিকুন্নবী বাইজিদ বিশেষ প্রতিনিধি সমসাময়িক রাজনীতিতে দেশের অন্যতম প্রভাবশালী ইসলামী সংগঠন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশে যোগ দিয়েছেন কুড়িগ্রাম ৩ (উলিপুর) সংসদীয় আসনের সাবেক সাংসদ অধ্যাপক ডা. আক্কাস আলী সরকার। আজ রাজধানীর বিএমএ মিলনায়তনে দলটির সহযোগী সংগঠন ইসলামী যুব আন্দোলনের একটি অনুষ্ঠানে তার যোগদানের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ৷ পরবর্তীতে সংগঠনটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে তার সাথে সাক্ষাৎকালে তিনি দেশ দুনিয়া নিউজের কাছে যোগদানের বিষয়টি স্বীকার করেন। জাতীয় পার্টি থেকে অব্যাহতি নিয়ে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশে যোগদানের কারণ জানতে চাইলে তিনি দেশ দুনিয়া নিউজকে জানান, ইসলামের প্রতি ভালোলাগা এবং সমাজের জন্য ভালো কিছু করার উদ্দেশ্যেই তিনি দীর্ঘদিন ধরে একটি নির্ভরযোগ্য প্লাটফর্ম খুজছিলেন। সমসাময়িক বেশকিছু ইসলামী সংগঠন নিয়ে রিসার্চ করে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশকে তার ভালোলাগায় তিনি এই দলে যোগ দিয়েছেন। ডা. আক্কাস আলী সরকার পেশায় একজন চিকিৎসক ও রংপুর প্রাইম মেডিকেল কলেজের প্রতিষ্ঠাতা ও নির্বাহী পরিচালক। ইতিপূর্বে তিনি জাতীয় পার্টির (এরশাদ) রাজনীতির সাথে জড়িত ছিলেন। ১০ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি কুড়িগ্রাম
দেশ দুনিয়া নিউজ ডেস্ক দীর্ঘ পাঁচ বছর আইনি বিরোধের পরে জার্মান শহরে একটি মসজিদে উচ্চস্বরে আজান দেয়ার অনুমতি দিয়েছে আদালত। আজান দিতে এখন থেকে লাউডস্পিকার ব্যবহার করতে পারবেন মুয়াজ্জিন। আলজাজিরা জানায়, জার্মানির পশ্চিমের একটি শহরে আজান দেওয়া নিষিদ্ধ করেছিল একটি আদালত। উচ্চ আদালত সেই রায় নাকচ করে দিল। মসজিদে আজান ধর্মীয় অধিকার। রাষ্ট্র সেখানে হস্তক্ষেপ করতে পারে না। এবং এই অধিকার অন্য ধর্মের অধিকারেও হস্তক্ষেপ করে না। জানিয়ে দিল জার্মানির একটি আদালত। ২০১৮ সাল থেকে সেখানে আজান নিষিদ্ধ হয়েছিল। বুধবার জার্মানির ওই আদালত জানিয়ে দিয়েছে, সপ্তাহে একদিন যে ভাবে সেখানে আজান দেওয়া হতো, তা আগের মতোই করা যাবে। মসজিদটির অবস্থান উত্তর রাইন-ওয়েস্টফেলিয়া রাজ্যে ওরে-এরকেনশিক শহরে। জুমার নামাজের জন্য শুক্রবার পনের মিনিটের জন্য লাউডস্পিকার ব্যবহার করত মসজিদটি। আজান দিয়ে স্থানীয় মুসলিম বাসিন্দাদের নামাজের জন্য আহ্বান করা হতো। কিন্তু ২০১৮ সাল নাগাদ জার্মানির মনস্টার শহরে এক ক্রিস্টান দম্পতি আদালতের দ্বারস্থ হন। তাঁদের অভিযোগ ছিল, বাড়ি থেকে এক কিলোমিটার দূরে একটি মসজিদ আছে। সেখানে সপ্তাহে একদিন আজান দ
শরীফুজ্জামান কুড়িগ্রাম জেলা  আইপিএল নিয়ে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে চলে জুয়া খেলা। কুড়িগ্রামে পুলিশের আইপিএল জুয়াবিরোধী অভিযানে উলিপুরে এলইডি টিভি ও টাকাসহ আটক করাহয় ৬ জুয়াড়িকে। কুড়িগ্রাম জেলা পুলিশের মাদক ও আইপিএল জুয়া বিরোধী অভিযান অব্যাহত রয়েছে। উলিপুর থানা পুলিশের অভিযানে হাতিয়া কদমতলা ৪ নং ওয়ার্ড থেকে রাতে আইপিএল জুয়া খেলার সময় ৬ জন জুয়াড়িকে আটকের খবর পাওয়া গেছে। বুধবার (২৩ শে সেপ্টেম্বর) রাত ১১ টার দিকে উলিপুর থানা পুলিশের অভিযানে উলিপুর উপজেলার হাতিয়া ইউনিয়নের ৪ নং ওয়ার্ড কদমতলা এলাকার একটি দোকান থেকে তাদের আটক করা হয়। এসময় আইপিএল খেলার এলইডি টিভি, মোবাইল সেট ও ৯০৬৫/- নয় হাজার পযষট্টি টাকা জব্দ করা হয়। আটককৃতরা হলেন, হাতিয়া কদমতলা এলাকার শহর উদ্দিনের পুত্র আশরাফুল ইসলাম( ২৫), একই গ্রামের লাল মিয়ার পুত্র নিরাশা ( ২৭), আনোয়ার হোসেনের পুত্র মিয়া( ৩০), আঃ সামাদের পুত্র মিঠু মিয়া( ২৮), মজিবর রহমানের পুত্র আসাদুল মিয়া (৩০) আকবার আলীর পুত্র আলমগীর হোসেন (৩২) । এসআই মশিউর রহমান,এস আই আতিক, এসআই হারিছুর রহমান, এএসআই সন্চয় দে, কনস্টেবল মাসুদ, কনস্টেবল নুর ইসলাম সহ পুলিশের একটি টিম গো
চরমোনাই জামিয়া রশিদিয়া আহসানাবাদ কওমীয়া মাদরাসার শায়খে বুখারী হযরত মাওলানা শিহাবুদ্দিন আশরাফ ইন্তেকাল করেন। (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন) আজ (২৩ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ১০ টার দিকে তিনি দারুল উলূম খা‌দেমুল ইসলাম গওহরডাঙ্গা, গোপালগঞ্জ মাদরাসায় হাইআতুল উলয়ার পরীক্ষার প্রধান নেগরান হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে অসুস্থতাবোধ করলে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয় সেখানে তিনি ইন্তেকাল করেন। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিলো আনুমানিক ৮০ বছর। তিনি চরমোনাই জামিয়া রশিদিয়া আহসানাবাদ কওমীয়া মাদরাসার শায়খে বুখারী ও এ মাদরাসার প্রবীণ উস্তাদ ছিলেন। এর পূর্বে তিনি জামিয়াতুস সুন্নাহ শিবচর, মাদারীপুর মাদরাসার শায়খুল হাদীস ছিলেন। ইন্তেকালের সময় তিনি তিনজন পূত্র সন্তান ও স্ত্রী রেখে গেছেন। যারা সকলেই হাফেজ, আলেম এবং মুফতী। জানা গেছে – তার মৃতদেহ প্রথমে গহরডাঙ্গা মাদরাসা ফরিদপুর থেকে চরমোনাই মাদরাসায় আনা হবে। সেখান থেকে তার নিজ গ্রামের বাড়ি কাঠালিয়া থানার কৈখালি গ্রামে নেওয়া হবে। তার গ্রামের বাড়ি কাঠালিয়া উপজেলার (জেলা ঝালকাঠি) ১ নং চেচরিরামপুর ইউনিয়নে। তার জানাযা নামাজের প্রাথমিক সিদ্ধান্ত হয়েছে – আজ আছরের
জিয়া আল হায়দার। শায়খুল হাদিসের ছেলে না হলে মামুন ভাই ভারত্বে, ইলেমে, বয়সে ওয়াজ মাহফিলের বাইরে এখনই আলোচনায় আসার মত কোন ব্যাপক গ্রহণযোগ্য কওমী মুরুব্বী এবং ইসলামিক স্কলার হয়ে উঠেন নি । বস্তুত: ঢাকায় অবস্থান, পিতার মাদ্রাসায় হাদিস পড়ানোর সুযোগ, পিতার দল মজলিসের যুব শাখার সভাপতি (এখন এটি নাকি স্বতন্ত্র স্বাধীন সংগঠন) এসব জন্মের ভাগ্যে তিনি অল্প বয়সের একজন কনিষ্ঠতম শায়খুল হাদিস বলে মনে করা হয়। তার সবচেয়ে বড় কোয়ালিটি হচ্ছে দরাজ গলার সুউচ্চ স্পষ্ট উচ্চারণ। আল্লাহ তাআলা তাকে ভরাট এক কণ্ঠস্বর দিয়েছেন। আলহামদুলিল্লাহ। তবে এটাকে তিনি প্রায়ই ক্ষেত্রে বিনা প্রয়োজনে ব্যবহার করেন। এই ভরাট কন্ঠ দিয়ে অতি সহজে ইসলাহী মজলিসে বিপ্লবের হুংকার দেন, শোকসভাকে পরিণত করেন পল্টনের জনসভায়, সাধারণ ধর্মীয় মাহফিলকে শাপলা চত্বরের নাস্তিক বিরোধী আন্দোলনের মঞ্চ বানান। বিষয়টা দৃষ্টিকটু ঠেকে। ইসলাম সম্পর্কে বুঝতে জানতে চাওয়া সচেতন মানুষদের জন্য তার বয়ানে হুমকি-ধমকি চিৎকার-হুংকার ছাড়া দ্বীনের তেমন গভীর সৌন্দর্য বা শান্ত স্থীর দিক খুঁজে পাওয়া যায় না। হাদিস-কোরআনের রেফারেন্সের চেয়ে, রাজনীতিকে প
আশরাফ আলী গফরগাঁও থানা ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ের পাগলা থানাধীন সাধুয়া মসজিদের ইমাম আজিম উদ্দিনকে (৫৬) গলাকেটে ও কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় একজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। রবিবার (২০ সেপ্টেম্বর) তাজুল (৪৮) নামের ওই আসামিকে গ্রেফতার করা হয়। পাগলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহীনূজ্জামান খান জানান, এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। একজন আসামিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বাকি আসামিদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে। source https://deshdunianews.com/%e0%a6%87%e0%a6%ae%e0%a6%be%e0%a6%ae-%e0%a6%b9%e0%a6%a4%e0%a7%8d%e0%a6%af%e0%a6%be%e0%a7%9f-%e0%a7%a7%e0%a6%9c%e0%a6%a8%e0%a6%95%e0%a7%87-%e0%a6%97%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a7%87%e0%a6%ab%e0%a6%a4/
আবদুর রহমান গিলমান। গতকাল আল্লামা আহমদ শফী সাহেব রহ. এর জানাজায় জামায়াত কর্মীদের খাটিয়া বহন নিয়ে বেশ বিতর্ক চলছে। বিতর্কিত বিষয়ে আমি সাধারণত পোস্ট করিনা। দূরে থাকার চেষ্টা করি। তারপরও যেহেতু সংশ্লিষ্ট বিষয়ের একটি পয়েন্টে আমি নিজে প্রত্যক্ষদর্শী এবং সে বিষয়ে ভুল তথ্য প্রচার হচ্ছে- তাই আমি আমার দেখা বাস্তব বিষয়টি তুলে ধরছি। জামায়াতে ইসলামীর ভাইয়েরা কারো খাটিয়া বহন করা- এটি কোন দোষের কিছু নয়। একজন মুসলমান অপর মুসলমানের জানাজায় অংশগ্রহণ করা, কাফন দাফনে শরিক হওয়া- এটি হাদিস দ্বারা প্রমাণিত এবং গুরুত্ব প্রদান করা হয়েছে। এখানে বিতর্কের জায়গা হল খাটিয়াটা “কাওমি মাদ্রাসার” প্রাণকেন্দ্র “হাটহাজারী মাদ্রাসা”র মুহতামিম “আল্লামা আহমদ শফী” এর খাটিয়া। বিতর্কের আরেকটি বড় পয়েন্ট হল- কওমীদের থেকেই কেউ এই সুযোগ করে দিয়েছে। যাই হোক- বিতর্কের এই জায়গাগুলো নিয়ে আমি আলোচনা করতে চাচ্ছি না। এখানের আলোচনা অনেক গোড়ার এবং গভীরের। আমি আমার বিষয়ে আসি। জামায়াতে ইসলামীর লোকদেরকে খাটিয়া বহনের সুযোগ সৃষ্টির প্রশ্নে সন্দেহের তীর উঠেছে আল্লামা মামুনুল হক সাহেবের দিকে। কেউ কেউ জানাজায় আসা