Posts
এম বাহাউদ্দীন নোমান বিশেষ প্রতিনিধি মহামারি করোনা ভাইরাসের কারণে গণপরিবহনে ৬০ শতাংশ বর্ধিত ভাড়া প্রত্যাহার করে আগের ভাড়া বহাল রাখার দাবি জানিয়েছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এর যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান। তিনি বলেন, করোনা সংকটের কারণে যে শর্ত সাপেক্ষে গণপরিবহনে ৬০ শতাংশ ভাড়া বৃদ্ধি করা হয়েছিল, তার কোনোটাই মানছে না পরিবহন শ্রমিকরা। পুরানো পদ্ধতিতেই গদাগাদি করে তোলা হচ্ছে যাত্রী। পাশাপাশি বর্ধিত ভাড়া তো আছেই। ফলে একদিকে হুমকির মুখে রয়েছে জনস্বাস্থ্য, অন্যদিকে পকেট কাটা যাচ্ছে সাধারণ মানুষের। তাই অবিলম্বে সরকার নির্ধারিত এ বর্ধিত ভাড়া প্রত্যাহার করে পূর্বের ভাড়া বহাল রাখতে হবে। আজ শুক্রবার (১৪ আগস্ট) ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ঢাকা মহানগর উত্তরের কার্যালয়ে আয়োজিত ঈদ পরবর্তী পুন:মিলনী সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। মাওলানা গাজী আতাউর রহমান বলেন, সরকার যাত্রী প্রতিনিধি বাদ দিয়ে মালিকদের নিয়ে বৈঠক করে এই সংকটময় মুহূর্তে জনগণের ওপর একচেটিয়াভাবে ৬০ শতাংশ বর্ধিত ভাড়া চাপিয়ে দেয়। এ ঘোষণার পর পরই দেশব্যাপী চলাচলরত বাস-মিনিবাসের সঙ্গে লেগুনা, হিউম্যান হলার, টেম্পো, অটো
দেশ দুনিয়া নিউজ ডেস্ক ইসরাইল-আরব আমিরাত শান্তি চুক্তিকে ফিলিস্তিনিদের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা হিসাবে মন্তব্য করেছে তুরস্ক। গতকাল তুরস্কের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, সংযুক্ত আরব আমিরাত নিজেদের স্বার্থ রক্ষার জন্য প্যালেস্টাইনের জনগণের সাথে যে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে তা এ অঞ্চলে বাসকারী মানুষ ভুলবে না এবং কখনও ক্ষমা করবে না’। বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, ‘সংযুক্ত আরব আমিরাত ও ইসরায়েলের মধ্যে শান্তি চুক্তির বিষয়ে ফিলিস্তিনি জনগণ ও প্রশাসনের দৃঢ় প্রতিক্রিয়া প্রকাশ করার অধিকার রয়েছে। মন্ত্রণালয় আরও বলেছে, ২০০২ সালে আরব লীগের অনুমোদিত আরব শান্তি উদ্যোগ একতরফাভাবে বিলুপ্ত করার আরব আমিরাতের প্রচেষ্টা সম্পর্কে তুরস্ক অত্যন্ত উদ্বিগ্ন। বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়, ফিলিস্তিনের পক্ষ সমর্থন করে বলে আবুধাবির দাবিকৃত চুক্তির কোনও বিশ্বাসযোগ্যতা নেই এবং গোপনে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যপ্রাচ্য পরিকল্পনার মাধ্যমে ফিলিস্তিনিদের ইচ্ছার বিরুদ্ধে করা চুক্তিকে তুরস্ক বাতিল ও অকার্যকর বলে বিবেচনা করে। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘ফিলিস্তিনি জনগণ ও প্রশাসনের পক্ষে ইসরায়েলের সাথে আলোচনা করার বা ফিলিস্তিনের জন্
মেজর সিনহার নির্মম হত্যাকান্ডে পুরো জাতির হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হচ্ছে। অপর দিকে মেজরের দুই সঙ্গী শিপ্রা সিপাতের নাটকীয়তায় বেদনা আরো উস্কে দিয়েছে। আসলে ঘাতকরা মনে হয় এমনই হয়। তারা জাতির সেন্টিমেন্ট নিয়ে খেলা করে। তাদের লক্ষ্য করে ভিপি নুরুল হক নুর তার ফেসবুকে লিখেন- শুভবুদ্ধির উদয় হোক! তোমাদেরকে সেলেব্রিটি বানানোর জন্য আমরা রাজপথে নামিনি, বরগুনায় আমার ভাই-বোনেরা প্রদীপ, লিয়াকতদের উত্তরসূরীদের লাঠিপেটা খায়নি, একজন এসআই চড় খায়নি। নেমেছিলাম সত্য উদঘাটনে। আমাদের মতো প্রতিবাদী মানুষগুলো রাজপথে না নামলে তোমাদেরকে মামলার আসামি হয়েই কারাগারে থাকা লাগতো মাস, বছর, অধিকন্তু হয়রানি। ভেবেছিলাম তোমরা মুক্ত হলে আমরা সত্য উদঘাটনে যে সংগ্রামে নেমেছি সেটি সহজ হবে। কিন্তু তোমাদের ভূমিকা শুধু আমাকে, আমাদেরকে নয়, পুরো জাতিকেই হতাশ করছে। তোমাদের পাশে পুরো জাতি ছিলো, তোমরা বুঝলে না! তোমরা চাইলে জাতির কাছে সৎ-সাহসী, অন্যায়ের বিরুদ্ধে আপসহীন বীর হিসেবে নিজেদেরকে তুলে ধরে সম্মানিত হতে পারতে। কিন্তু মনে হচ্ছে ওদের ভয়ে তোমরা আত্মকেন্দ্রিক হয়ে যাচ্ছো! যা আমাদেরকে সাময়িক পীড়া দিলেও পরবর্তীতে তোমাদের জন্যই বিপদে
দেশ দুনিয়া নিউজ ডেস্ক আয়া সোফিয়া উদ্ধোধনের পর এই প্রথম কোনো জানাজার নামাজ অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে৷ তুর্কি গণমাধ্যমগুলো বলছে, সাবেক তুর্কি প্রধানমন্ত্রী নাজমুদ্দিন আরবাকানের ভাই কমলউদ্দিন আরবাকান মারা গেছেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিলো ৯২ বছর।তার জানাজার নামাজ গত ২৪ জুলাই উদ্ধোধন হওয়া ‘আয়া সোফিয়া’য় অনুষ্ঠিত হবে৷ উল্লেখ্য, মারা যাওয়া কমলউদ্দিন আরবাকান এর বড়ভাই নাজমউদ্দিন আরবাকান। তিনি ১৯৯৬ থেকে ১৯৯৭ সাল পর্যন্ত তুরস্কের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। তুর্কি সংবিধানে ‘ইসলামী ভাবধারা’ সংযুক্তির অভিযোগে ১৯৯৭ সালে তৎকালীন সামরিক বাহিনী কর্তৃক জোরপূর্বক পদচ্যুত হোন। ২০১১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারিতে মারা যান নাজমুদ্দিন। তার মৃত্যুর পর রাজনীতিতে যুক্ত ছিলেন তার ভাই কমলউদ্দিন আরবাকান। নাজমউদ্দিন আরবাকান ক্ষমতায় থাকাকালে বাংলাদেশসহ সাতটি উন্নয়নশীল মুসলিম দেশ নিয়ে যে ‘ডি-৮ আন্তঃরাষ্ট্রীয় পারস্পারিক সহযোগী সমবায়’ গঠন করেন, তার দায়িত্বেও ছিলেন তিনি। গাজায় বিশেষভাবে সাহায্যকারী আলোচিত তুর্কি এনজিও আইএইচএইচ এর চেয়ারম্যান হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছিলেন তিনি। source https://desh-duniyanews.com/%e0%a6%86%e0%a7
দেশ দুনিয়া নিউজ ডেস্ক ১৫ আগস্ট শহীদদের স্মরণে আজ সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় ও সমাজকল্যাণ অধিদফতরের আয়োজিত অনুষ্ঠানে শেখ মুজিব কন্যা, আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এতিমদের উদ্দেশ্যে বলেন- “তোমরা যারা এতিম, তাদের ব্যথা আমরা বুঝি। আমিও একদিন ঘুম থেকে উঠে শুনি আমার বাবা-মা-ভাইসহ কেউ নেই। সে কারণে আমরা এতিমদের দুঃখ বুঝি।” তিনি বলেন, আমি এবং আমার ছোট বোন শেখ রেহানা সব সময় তোমাদের মতো এতিম এবং অসহায়দের কথা ভাবি। এজন্য তাদের বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা কিভাবে দেয়া যায় আমরা সে চিন্তা করি। তাদের জন্য অনেক সুযোগ-সুবিধা বাস্তবায়ন করেছি। আমাদের জীবনে তোমরাই সবচেয়ে আপনজন। এজন্য আমাদের পরিবারে যে কারো জন্মদিনে আমরা বাইরে বড় করে কোনো অনুষ্ঠান না করে তোমাদের মত এতিমদের কাছে আমরা মিষ্টি ও খাবার পাঠাই। source https://desh-duniyanews.com/%e0%a6%b8%e0%a7%87-%e0%a6%95%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a6%a8%e0%a7%87-%e0%a6%86%e0%a6%ae%e0%a6%b0%e0%a6%be-%e0%a6%8f%e0%a6%a4%e0%a6%bf%e0%a6%ae%e0%a6%a6%e0%a7%87%e0%a6%b0-%e0%a6%a6%e0%a7%81%e0%a6%83/
এস.কে নাজমুল হাসান আজ পাকিস্তানের ৭৪তম স্বাধীনতা দিবস । ১৯৪৭ সালের এই দিনে ব্রিটিশ বেনিয়াদের কাছ থেকে একটি ‘দেশভাগ রূলসের’ মাধ্যমে পাকিস্তান একটি সার্বভৌম দেশ হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। তখন পাকিস্তান দু ভাগে বিভক্ত ছিলো। পশ্চিম পাকিস্তান যা বর্তমান পাকিস্তান এবং পূর্ব পাকিস্তান যা বর্তমানে ‘বাংলাদেশ’ নামে পরিচিত। ‘১৯৭১ সালে নয় মাসের এক রক্তক্ষয়ি যুদ্ধের মধ্য দিয়ে পাকিস্তানের জুলুম ও নিস্পেষণের অবসান ঘটিয়ে বাংলাদেশের অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশীরা তাদের স্বাধীনতা অর্জন করে নেয়।’ দক্ষিণ এশিয়ার উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশ গুলো নিয়ে ব্রিটিশ শাসনের অবসান ঘটিয়ে আলাদা রাষ্ট্র গঠন করার জন্য পাকিস্তান আন্দোলনের মধ্য দিয়ে পাকিস্তানের আত্মপ্রকাশ ঘটে। আন্দোলনটি পরিচালনা করে নিখিল ভারত মুসলিম লীগ, যার নেতৃত্বে ছিলেন মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ। দীর্ঘ সংগ্রাম ও আলোচনার মধ্য দিয়ে ব্রিটিশরা তাদের শাসনের অবসান ঘটিয়ে ১৪ ও ১৫ আগস্ট মধ্যরাতে শাসনক্ষমতা হস্তান্তর করে ভারত ও পাকিস্তানের হাতে। ভারত-পাকিস্তান স্বাধীনতা আইন-১৯৪৭ অনুসারে ১৫ আগস্টকে ভারত ও পাকি
আলমগীর ইসলামাবাদী চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ফটিকছড়ি উপজেলার সাবেক সভাপতি, বরেণ্য আলেমেদীন “হাফেজ মাওলানা আব্দুস সালাম এর বর্ণাঢ্য জীবন ও কর্ম শীর্ষক আলোচনা সভা এবং দোয়া মাহফিল” সম্পন্ন হয়েছে। দলের ফটিকছড়ি উপজেলা সভাপতি মাওলানা খালেদ সুলতানীর সভাপতিত্বে গতকাল (১৩ আগস্ট) বৃহস্পতিবার বিকাল ৩টায় হাফেজ আব্দুস সালাম এর নিজ বাড়িস্থ লালমাঝিপাড়া জামে মসজিদ মাঠে এ আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ চট্টগ্রাম উত্তর জেলা সভাপতি জননেতা মাওলানা আতিক উল্লাহ বাবুনগরী। বিশেষ অতিথি ছিলেন সাধারণ সম্পাদক মাওলানা মামুনুল হক সিদ্দীকি। দোয়া পূর্ববর্তী আলোচনা সভায় বক্তাগণ বলেন, হাফেজ মাওলানা আব্দুস সালাম ছিলেন একজন নিরব কর্মবীর। তিনি জীবনের যৌবন ও প্রৌঢ়কাল ইসলামের সেবা ও জাতির ভাগ্য পরিবর্তনের আন্দোলনে বিলিয়ে দিয়েছেন। প্রধান অতিথি মাওলান আতিক উল্লাহ বাবুনগরী বলেন, মাওলানা আব্দুস সালাম এর শূণ্যতা কখনো পূরণ হবার নয়। তিনি আমাদের জন্য একটি বটবৃক্ষের মতো ছিলেন। দলের কঠিন সময়ে উপজেলার সভাপতির দায়িত্বভার নিয়ে শত বাধা ও প