Posts
তানিম ইবনে তাহেরঃ ( নরসিংদী জেলা প্রতিনিধি) হারানো সন্তানকে খুঁজতে পেতে বহু জায়াগায় ঘুরেছেন বাবা-মা। অবশেষে ভালোবাসার নরসিংদী ফেসবুক গ্রুপের কল্যাণে ছেলে চান মিয়াকে খুঁজে পেলেন তাঁরা। নরসিংদী সদরের বাদুয়ার চর রেল গেইট বাজারের রাসেল মিয়া বাড়িতে তাই এখন খুশির বন্যা বইছে। জানা গেছে, বাচ্চার মায়ের মানসিক সমস্যা থাকায় গত (২৫ জুন) বৃহস্পতিবার দত্তপাড়া গান্ধীর ঈদ এর পাশে ঘুরতে গিয়ে রেখে আসে তার আদরের সন্তান। আর মানসিক ভারসাম্যহীন থাকায় সঠিক তথ্য দিতে পারেনি কোথায় রেখে আসছে। পরে ভালোবাসার নরসিংদী ফেসবুক গ্রুপের সাথে যোগাযোগ করলে তারা একটি হারানো বিজ্ঞপ্তি পোস্ট করেন। পোষ্টি পড়ে দত্তপাড়ার সজল, সৌরভ ও বাবু ভালোবাসার নরসিংদী গ্রুপের সাথে যোগাযোগ করলে। গ্রুপের চীফ এডমিন অ্যাডভোকেট ইমতিয়াজ সাহেব প্রশাসনের সহযোগিতায় আজ (২৯ জুন) সোমবার সকাল সাড়ে নয়টায় বাচ্চাটি বাবা-মার হাতে তুলে দেন। সজল বলনেন, আমি আর সৌরভ ঈদগার পাশ দিয়ে যাবার সময় বাচ্চাটিকে বাচ্চাটিকে কাঁদতে দেখি। পরে আমরা বাবু ভাইয়ের বাসায় নিয়ে যাই এবং ভালোবাসার নরসিংদী গ্রুপের একটি পোস্ট দেখতে পাই পরে তাদের সাথে যোগাযোগ করি। এবং আজ ব
করোনা সৃষ্ট বৈশ্বিক বিপর্যয়ে বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ অর্থনৈতিক দৈন্যতার মধ্যে দিনাতিপাত করছে। এমতাবস্থায় করোনা নমুনা পরীক্ষায় সরকারিভাবে ফি আরোপ সম্পূর্ণ অমানবিক বলে মন্তব্য করেছেন ইসলামী শাসনতন্ত্র ছাত্র আন্দোলন-এর কেন্দ্রীয় সভাপতি এম. হাছিবুল ইসলাম। আজ ২৯জুন’২০ইং সোমবার সকাল ১০টায় সংগঠনের কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে অনলাইনে অনুষ্ঠিত মজলিসে শুরার ষান্মাসিক অধিবেশনে সভাপতির বক্তব্যে উপরোক্ত কথা বলেন তিনি। তিনি বলেন, দেশের মানুষ অর্থাভাবে তিনবেলা খাবার খেতে পারছেনা। বিধায় স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলায় সাধারণ মানুষের অনীহা রয়েছে। উপসর্গ নিয়েও পরিক্ষা করাচ্ছেনা এমন তথ্যও অহরহ। এহেন পরিস্থিতিতে নমুনা পরীক্ষায় ফি আরোপ করার কোনো কারণ নেই বরং এতে স্বাস্থ্যখাতে দুর্নীতির নতুন দ্বার উন্মোচন করে দেয়া হচ্ছে কিনা তা এখনই ভেবে দেখা দরকার। প্রায় সবগুলো গ্রহণযোগ্য গণমাধ্যম সূত্রে জানা গেছে, ইতোমধ্যে ফি চালুর ব্যবস্থা সংক্রান্ত প্রস্তাব অনুমোদনের জন্য স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের হাসপাতাল অনুবিভাগ থেকে পেশ করা হয়েছে এবং এ ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষ থেকেও সবুজ সংকেত পাওয়া গেছে। যা রীতিম
মুহাম্মাদ শাহজালাল: ( চরমোনাই প্রতিনিধি) নির্মাণের দুই বছর যেতে না যেতেই চরমোনাই ব্রিজের দুই পাশের অ্যাপ্রোচ সড়কে ভয়াবহ ধস নেমেছে। বরিশালের সঙ্গে চরমোনাইয়ের সড়কপথে সরাসরি যোগাযোগের লক্ষ্যে কড়াইতলা নদীর ওপর নির্মাণ করা এই চরমোনাই সেতুর দুই পাশের অ্যাপ্রোচ সড়কে ছোট বড় মিলিয়ে বেশ কয়েকটি স্থানে ভয়াবহ ধসে আতংকিত এলাকার সাধারণ মানুষ। মানুষ কিংবা যান চলাচলে যে কোনো সময় ঘটতে পারে বড় ধরনের দুর্ঘটনা। তাই এটিকে এখনই সংস্কারের দাবি জানিয়েছেন এলাকার জনসাধারণ। জানা গেছে, ২৫ কোটি টাকা ব্যয়ে ২০১৪ সালে এই ব্রিজের নির্মাণ কাজ শুরু করা হয়। তৎকালীন সময় উচ্চতা কম হওয়ায় আপত্তির মুখে মাত্র ২৫ শতাংশ কাজ বাকি থাকতে সেতুটির নির্মাণ কাজ বন্ধ হয়ে যায়। তবে নতুন নকশায় ফের এ সেতুর কাজ শুরু হয়েছিলো। এরপর ২০১৮ সালে কাজ সম্পন্ন হয়। আনুষ্ঠানিকভাবে সেতুটির উদ্বোধন করার কথা থাকলেও পরে নানা জটিলতায় তা হয়নি। এরপর উন্মুক্ত করা হয় এই ব্রিজে যান চলাচল। তবে এই অ্যাপ্রোচ সড়ক সঠিক নিয়মে তৈরি করা হলে দেড় বছরের মধ্যে ধসে যাওয়ার কথা নয় বলে মনে করছেন এলাকাবাসী। উল্লেখ্য, বরিশাল সদর উপজেলার চরমোনাইয়ের বাৎসরিক দুটি মাহফিলে আসা লাখ
মোঃ ইসমাইল সিরাজী : (নিজস্ব প্রতিনিধি) গতকাল (২৮ জুন) তুরস্কে ইস্তাম্বুলের স্কুদার এলাকায় এক ব্যক্তী পবিত্র কুরআনকে অবমাননা করেছে। এতে তীব্র প্রতিবাদের ঝড় উঠেছে দেশটির জনগণের মাঝে। রাস্তায় নেমে বিক্ষোভ করেছে দেশটির সাধারণ জনগণ। জানা যায়, ঐ লোকটি পবিত্র কুরআনের পৃষ্ঠা ছিড়ে ডাস্টবিনে ছুড়ে ফেলে দিয়েছে। খবরে বলা হয়েছে, ওই লোকটি কোরআনের পৃষ্ঠা ছিঁড়ে ডাস্টবিন ফেলে দেয়। ঘটনার পরদিন সকালে শ্রমিকরা কাজ করতে যাওয়ার পথে বুঝতে পারে যে পবিত্র কোরআনের ছেঁড়া পৃষ্ঠাগুলো ডাস্টবিনে পরে আছে। শ্রমিকরা সেখান থেকে পৃষ্ঠাগুলো সংগ্রহ করে ইসলামবিরোধী আইন রেকর্ড করার জন্য সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের হাতে সোপর্দ করেছে। এখন পর্যন্ত ওই ব্যক্তির পরিচয় জানা যায়নি। শ্রমিকরা পুলিশকেও এ ঘটনা অবহিত করেছেন। বর্তমানে পুলিশ ওই যুবককে সন্ধান করছে। তাকে গ্রেপ্তার করার জন্য সিসিটিভি ক্যামেরা ফুটেজ দেখে তদন্ত করা হচ্ছে বলেও খবরে উল্লেখ করা হয়েছে। সাইবারে ঘটনাটির ভিডিও প্রকাশের পরে, তুরস্কের নাগরিকরা এই ধর্মবিরোধী কাজের নিন্দা জানিয়েছেন এবং সারা বিশ্বের সমস্ত মুসলমানদের অপমান কারি ওই ব্যক্তীকে গ্রেপ্তার ও কঠিন শাস্তির দাবি জা
এস.কে নাজমুল হাসান (বিশেষ প্রতিবেদক): দেশের পাটকলগুলোতে কর্মরত শ্রমিকদের গোল্ডেন হ্যান্ডশেক (স্বেচ্ছায় অবসরে) দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়। আগামী ১ জুলাই থেকে থেকে এ ঘোষণা দেয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এ শিল্পে কর্মরত ৩৪ হাজার শ্রমিকের বকেয়া মেটাবে বিজেএমসি। ২০১৪ সাল থেকে এ শিল্প সংস্থার অবসরে যাওয়া শ্রমিক রয়েছেন প্রায় ৮ হাজার ৯৫৪ জন। বর্তমানে কাজ করছেন ২৪ হাজার ৮৮৬ জন। অবসরে যাওয়া শ্রমিকদের প্রাপ্য সব বকেয়া, বর্তমানে প্রাপ্য বকেয়া মজুরি, শ্রমিকদের পিএফ জমা, গ্র্যাচুইটি ও একই সঙ্গে গ্র্যাচুইটির সর্বোচ্চ ২৭ শতাংশ হারে অবসায়ন সুবিধা শতভাগ পরিশোধ করা হবে। এজন্য সরকারি বাজেট থেকে প্রায় ৫ হাজার কোটি টাকা দেয়া হবে। অবসায়নের পর মিলগুলো সরকারি নিয়ন্ত্রণে পিপিপি, যৌথ উদ্যোগ বা জিটুজি কিংবা লিজ মডেলে পরিচালনার উদ্যোগ নেয়া হবে। নতুন মডেলে পুনঃচালুকৃত মিলে অবসায়নকৃত বর্তমান শ্রমিকরা অগ্রাধিকারভিত্তিতে কাজের সুযোগ পাবেন। একই সঙ্গে এসব মিলে নতুন কর্মসংস্থানেরও সৃষ্টি হবে বলে এক ভার্চ্যুয়াল সংবাদ সম্মেলনে জানিয়েছেন বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী। মন্ত্রীর এ বক্তব্যের পরেই পাটকল শ্রমিকরা বলছেন আমর
তানিম ইবনে তাহের: (নিজস্ব প্রতিবেদক) রাজধানীর সদরঘাটের শ্যামবাজার এলাকায় ঢাকা-চাঁদপুর রুটের ময়ূর ২ লঞ্চের ধাক্কায় ঢাকা-মুন্সিগঞ্জ রুটের মর্নিং বার্ড লঞ্চটি ৫০/৬০ জন যাত্রী নিয়ে ডুবে গেছে। অাজ সোমবার (২৯ জুন) সকাল নয়টার দিকে এই দুর্ঘটনা ঘটে। ডুবে যাওয়া লঞ্চটি থেকে কয়েকজন যাত্রী সাতরে পাড়ে উঠলেও বেশ কয়েকজন নিখোঁজ রয়েছে বলে জানান স্থানীয়রা। নিখোঁজদের উদ্ধারে ইতিমধ্যেই ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল বুড়িগঙ্গায় উদ্ধার অভিযান শুরু করেছে। স্থানীয়রা জানান, সকাল নয়টার দিকে মুন্সিগঞ্জ থেকে ছেড়ে আসা দুই তলা মর্নিং বার্ড লঞ্চটি সদরঘাট কাঠপট্টি ঘাটে ভেড়ানোর আগ মুহূর্তে চাদপুরগামী ময়ূর-২ লঞ্চটি ধাক্কা দেয়। এতে সঙ্গে সঙ্গে তুলনামূলক ছোট মর্নিং বার্ড লঞ্চটি ডুবে যায়। স্থানীয়দের দাবি ডুবে লঞ্চটিতে কমপক্ষে অর্ধশতাধিক যাত্রী ছিলেন। এদিকে উদ্ধার অভিযানে অংশ নিতে নারায়ণগঞ্জ থেকে বিআইডব্লিউটিএর উদ্ধারকারী জাহাজ রওয়ানা দিয়েছে। তবে এখন পর্যন্ত কোন যাত্রীকে উদ্ধার বা হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। source https://deshdunianews.com/%e0%a6%b8%e0%a6%a6%e0%a6%b0%e0%a6%98%e0%a6%be%e0%a6%9f
মুহাম্মদ ইসমাইল: (ভোলা জেলা প্রতিনিধি) ভোলার চরফ্যাশন উপজেলার শশিভূষণ থানার চরকলমী মায়া ব্রীজ সংলগ্ন চরমায়া মসজিদের ঈমাম মাওলানা নুর হোসাইন (২৮)এর উপর হামলা চালিয়ে গুরুতর আহত করেছে একদল সন্ত্রাসী বাহিনী। শনিবার (২৭ জুন) বিকাল ৪টার দিকে শশিভূষণ থানার চরকলমি ইউনিয়নের মায়া ব্রীজ সংলগ্ন নাংলা পাতা এলাকায় মো. হাফিজ, মো. মাসুম, কামালসহ আরো কয়েকজন মিলে ইমাম সাহেবকে মসজিদ এলাকা থেকে তুলে নিয়ে চরকলমি নাংলা পাতা নির্জন স্থানে নিয়ে ব্যপক মারধর করে। এতে সে গুরুতর আহত হয় এবং প্রচুর রক্ত ক্ষরণ হয়। স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে চরফ্যাশন হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করেন। চরফ্যাশন হাসপাতালে ডাক্তার মো. রাসেল আহম্মেদ ভূইয়ার তত্ত্বাবধায়নে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রয়েছে। ঈমাম মাওলানা নুর হোসাইনের বাড়ি চরফ্যাশন উপজেলার চরমাদ্রাজ ইউনিয়নের সামরাজ এলাকায়। এই হামলার সঠিক কোনো তথ্য এখনো পাওয়া যায়নি। তবে স্থানীয় একটি সুত্রে জানা যায়, হামলাকারী মো. হাফিজের স্ত্রীকে নিয়ে ঈমামের সাথে তাদের একটা বিরোধ দীর্ঘদিন ধরে চলে আসছে। তবে ঈমাম মাওলানা নুর হোসাইন জানান, আমি ঐ মসজিদে ইমামতীর সাথে এলাকায় একটি মাদ্রাসা করেছি, মাদ্রাসাটি এখ