Posts
দেশ দুনিয়া নিউজ ডেস্কঃ করোনা সংকটে পৃথিবী ভালোভাবেই উপলব্ধি করতে সক্ষম হয়েছে যে পুঁজিবাদী অর্থনৈতি পৃথীবির জন্য কতোটা হুমকি। সমাজতন্ত্র নিয়ে বলার কিছু নেই।সমাজতন্ত্র ইতিমধ্যে ইতিহাসের আঁস্তাকুড়ে নিক্ষিপ্ত হয়েছে। যেমনি আকস্মিক তার আবির্ভাব, তেমনি সহসা তার তিরোভাব। যেসব দেশ এখনো সমাজতন্ত্রের দাবিদার তারা বহুবার পরিবর্তন, সংযোজন, সংশোধন করেও পৃথিবীর সামনে সমাজতন্ত্রের কোন ইতিবাচক নজরানা পেশ করতে পারেনি। তাই সমাজতন্ত্র বিশ্ব অর্থনীতিতে কখনো চালিকাশক্তি হবে তা ভাবা দুষ্কর। তবে বর্তমানে পুঁজিপতিরা পুঁজিবাদী অর্থনীতির ওপর ভর করে যে ভাবে ঝোঁকে পরিণত হয়ে গরীবের রক্ত চুষে সম্পদের পাড়া গড়ছে। তাতে বর্তমান বিশ্ব পুঁজিবাদী অর্থনীতির অভিশাপ সম্পর্কে সচেতন হওয়া এবং ইসলামি অর্থনীতির প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করা অধিকতর জরুরি। নিসন্দেহে বর্তমান বিশ্বে রাজনীতি ও অর্থনীতির মূল নিয়ন্ত্রক পুঁজিবাদগোষ্ঠী। বিশ্বের অর্থনৈতিক সমস্যার সমাধানের কথা বলে পুঁজিবাদীরা যে পরিকল্পনা বা কর্মসূচি মানব বিশ্বের সামনে উপস্থাপন করেছে, তাতে মানুষ সাময়িক উপকার দেখলেও এর গভীরে লুকিয়ে আছে দীর্ঘমেয়াদি ক্ষতির কারণ। য...
দেশ দুনিয়া নিউজ ডেস্ক: করোনাভাইরাস সংক্রমণের কারণে এক মাসেরও বেশি সময় ধরে মক্কায় পবিত্র মসজিদে হারাম এবং মদিনায় মসজিদে নববীতে সিমিত সংখ্যক মানুষ যাচ্ছেন। তবে সম্প্রতি পবিত্র এই দুটি জায়গা খুলে দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুই মসজিদ বিষয়ক জেনারেল প্রেসিডেন্সি। আর তারই অংশ হিসেবে মসজিদে হারাম প্রবেশপথে বসানো হয়েছে অত্যাধুনিক জীবাণুমুক্তকরণ মেশিন। মসজিদগুলোর মূল প্রবেশপথে যে সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে তারই অংশ হিসেবে সবশেষ প্রযুক্তি ইনস্টল করা হয়েছে। উন্নত মানের এ মেশিনের মাধ্যমে ফটকে সেলফ স্যানিটাইজার স্প্রেসহ সংক্রমণ নির্জীবকরণ এবং থার্মাল ক্যামেরা দিয়ে তাপমাত্রা মাপার ব্যবস্থা থাকবে। ক্যামেরাগুলোর ৬ মিটারের মধ্যে একসাথে বেশ কয়েকজনের তাপমাত্রা মাপা, সংক্রমণ নিয়ে আগত মুসল্লিদের গতি পর্যবেক্ষণ এবং সন্দেহভাজন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগীদের শনাক্ত করার জন্য স্মার্ট স্ক্রিন ব্যবহার করা হবে। সম্প্রতি খুব শিগগির মক্কার মসজিদুল হারাম এবং মদিনায় মসজিদে নববী সাধারণ মুসল্লিদের জন্য উন্মুক্ত করে দেয়া হবে বলে জানিয়েছিলেন দুই মসজিদ বিষয়ক জেনারেল প্রেসিডেন্সির প্রধান শেখ আব্দুর রহমান আল সুদাইস।...
আব্দুল কারীম আল-মাদানী: মাজহাব চারটা হবে কেন ? ইতিহাসে আরোও তো মাজহাব ছিলো, তবে এই চার মাজহাবকে মানতেই হবে কেন ? চার মাজহাব এসে ইসলামকে চারভাগে বিভক্ত করে দিয়েছে। মাজহাবের মতানৈক্যর কারণে ইসলামের পতন হয়েছে। বাগদাদের পতন হয়েছে। এরকম কিছু প্রশ্ন আপনারা কি শুনতে পান ? জ্বী, হ্যাঁ ! হয়তো আপনাদের অনেকেই ইতোমধ্যে এই প্রশ্নের বেড়াজালে আবদ্ধ হয়ে আছেন । অনেকেই হয়তো প্রশ্নের সম্মুখীন হয়ে সদুত্তরের অভাবে নিরুত্তর হয়ে আছে৷ তাই ভাবলাম, বিষয়টি নিয়ে কিছু লিখার দরকার৷ আল্লাহ তাওফীক দাতা ! বিষয়টি পরিস্কার করার জন্য লেখাটিকে দু’টি প্রশ্নে ভাগ করে নিচ্ছি। এতে আপনাদের বুঝতে সুবিধা হবে ইনশাআল্লাহ ! ১. মাজহাব কেন আসলো? ২. অনেক মাজহাব থেকে চার মাজহাব কেন? প্রথম প্রশ্ন – মাজহাব কেন ? উত্তর – আমরা জানি যে, আহকামুশ শারীয়া বা শারীয়াতের বিধি-নিষেধ দু’প্রকার – ১. স্পষ্ট আহকাম ২. অস্পষ্ট আহকাম শারীয়াতের যে সকল বিষয়াদী একদম স্পষ্ট রয়েছে, সে’সব বিষয়ে মাজহাবের কোন বিতর্ক নাই। অপর কথায় বলা যায় যে, ইসলামের মৌলিক বিষয়ে মাজহাবের কোন বিতর্ক নাই। যেমন ধরুনঃ নামাজের হুকুম ফরজ , রোজার হুকুম ফরজ ইত্যাদি । শারীয়তের ...
দেশ দুনিয়া নিউজ ডেস্ক: করোনা ভাইরাসের কারণে সৃষ্ট বিপর্যয়ে পীর সাহেব চরমোনাই’র নির্দেশে কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করেছে ইসলামী শাসনতন্ত্র ছাত্র আন্দোলন জামালপুর জেলা শাখা গতকাল (৭ মে) বৃহস্পতিবার দুপুরে শহরের বিভিন্ন স্পটে অসহায়,দিনমজুর ও বিপন্ন মানুষের মাঝে চাল,ডাল,আলু,পেয়াজ,তৈল,আটা,ছোলা,চিনি, সাবান সহ নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করা হয়।এছাড়াও বিভিন্ন একালায় স্থানীয় প্রতিনিধিদের মাধ্যমে খাদ্য সামগ্রী পৌঁছে দেওয়া হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ মুজাহিদ কমিটি জামালপুর জেলা শাখার ছদর আলহাজ্ব মতিউর রহমান,বাংলাদেশ কুরআন শিক্ষা বোর্ড জামালপুর জেলা শাখার সভাপতি মাও.ক্বারী মিজানুর রহমান, ইসলামী যুব আন্দোলন, জামালপুর জেলা শাখার সভাপতি মুফতি সালেহ আহমাদ, সাংগঠনিক সম্পাদক হাফেজ মাওলানা মাসুম মুশফিক,ইসলামী শাসনতন্ত্র ছাত্র আন্দোলন জামালপুর জেলা শাখার সভাপতি মুহা.আশেক মাহমুদ,সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল মাসউদ সহ প্রমুখ। source https://deshdunianews.com/%e0%a6%9c%e0%a6%be%e0%a6%ae%e0%a6%be%e0%a6%b2%e0%a6%aa%e0%a7%81%e0%a6%b0%e0%a7%87-%e0%a6%87%e0%a6%b8%e0%a6%b...
আলহামদুলিল্লাহ আজহারী সাহেব রুজু হয়েছেন। রিক্সাওয়ালারা মাস্ট রোজা রাখতেই হবে আজহারী সাহেব আজকে লাইভের শুরুতে বলে দিলেন। আজহারী সাহেব আরো বলেন কোন অবস্থাতে ফরজ রোজা ছেড়ে পরে রাখবে এটা হবে না। তবে তিনি বলেন আমি উদাহরন দিয়েছি। আর এখন বলতেছি মারাত্নক কঠিন অবস্থা ছাড়া অর্থ্যাৎ কোন শ্রমিক বা কোন রিক্সাওয়ালা যদি রোজা রাখার পর মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে তাহলে কেবল রোজা ভাংতে পারবে। এ ছাড়া রোজা ভাংগে পরে রাখবে এ সুযোগ নাই। এবং তিনি আরো বলেন এখনতো সব রিক্সাই প্রায় অটো রিক্সা। যাই হউক তিনি তাঁর ভুল বুজতে পেরে তিনি বিষয়টা ক্লিয়ার করলেন। তাঁকে ধন্যবাদ। source https://deshdunianews.com/%e0%a6%b0%e0%a7%8b%e0%a6%9c%e0%a6%be%e0%a6%b0-%e0%a6%ad%e0%a7%81%e0%a6%b2-%e0%a6%ab%e0%a6%a4%e0%a7%8b%e0%a7%9f%e0%a6%be-%e0%a6%a5%e0%a7%87%e0%a6%95%e0%a7%87-%e0%a6%b0%e0%a7%81%e0%a6%9c%e0%a7%81/
দেশ দুনিয়া নিউজ ডেস্ক: বৈশ্বিক মহামারি কোভিড-১৯ করোনা ভাইরাস এর নমুনা পরীক্ষা করতে নোয়াখালীতে ল্যাব চালু করা হয়েছে। ফলে রিপোর্ট পেতে দীর্ঘসূত্রতা কাটাতে আগামী সপ্তাহ থেকে ফেনী জেলা থেকে নমুনা পাঠানো হবে নোয়াখালীতে। জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ এ তথ্য জানিয়েছে। সূত্র আরো জানায়, করোনা পরীক্ষার জন্য আবদুল মালেক উকিল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ল্যাবরেটরি চালু হয়। নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ল্যাব পরিচালনায় সহায়তা করবে। এতে করে নোয়াখালী ছাড়াও ফেনী এবং লক্ষ্মীপুর সহ জেলা অঞ্চলের মানুষের নমুনা পরীক্ষা করা যাবে। ফেনী জেলা সিভিল সার্জন ডা. সাজ্জাদ হোসেন জানান, নোয়াখালীতে ল্যাব পরীক্ষামূলকভাবে চালু হয়েছে। নির্দেশনা পেলে আগামী সপ্তাহ থেকে নোয়াখালীতে নমুনা পরীক্ষার জন্য প্রেরন করা হতে পারে। ফলে প্রতিদিন নমুনা পরীক্ষার রিপোর্ট পাওয়া সহজ হবে। ফেনী জেলা বিএমএ সভাপতি ডা. সাহেদুল ইসলাম কাওসার জানান, নোয়য়াখালীতে নতুন ল্যাব হওয়ায় সুফল পাবে নোয়াখালী সহ ফেনীবাসী স্বাস্থ্য বিভাগের তথ্যমতে, এ পর্যন্ত জেলায় ৭ ব্যক্তির শরীরে করোনা শনাক্ত হয়। এর মধ্যে গতকাল বুধবারই তিনজনের রিপোর্ট পজেটিভ আসে...
কাজী সফি আবেদীন। বর্তমান বিশ্বপ্রেক্ষাপটে তুরস্ক উদীয়মান শক্তি, জ্বালানীর মূল কেন্দ্রস্থল মধ্যপ্রাচ্য হওয়ায় এবং ইহুদিদের পুণ্যভূমি ফিলিস্তিনে হওয়ায় বর্তমান বিশ্বে মধ্যপ্রাচ্যের গুরুত্ব অপরিসীম, এক কথায় বলতে গেলে মধ্যপ্রাচ্য যার নিয়ন্ত্রণে থাকবে সেই হবে বিশ্বমোড়ল, উসমানী খিলাফতের পতনের পূর্বে সমগ্র মধ্যপ্রাচ্য ছিল উসমানী খিলাফতের অধীনে। আর ইসলামের ইতিহাসে তিনটি খিলাফত ছিল সবচেয়ে বড়। উমাইয়্যা খিলাফত, আব্বাসী খিলাফত এবং উসমানী খিলাফত। এর মধ্যে উসমানী খিলাফতের ইতিহাস ছিল সবচেয়ে সমৃদ্ধ। তাদের সময়েই ইউরোপের বিশাল একটি অংশ মুসলিম শাসনের অধীনে আসে এবং সমগ্র দুনিয়াতে ইসলাম একটি অপরাজেয় শক্তি হিসেবে আবির্ভূত হয়। কিন্তু মুসলিম শাসকদের ইসলামবিমুখতা এবং ইহুদিবাদীদের ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর এই উসমানী খিলাফতের পতন ঘটে। প্রথম বিশ্বযুদ্ধে লিথুনিয়া থেকে ইয়েমেন পর্যন্ত ৩০টি পয়েন্টে সমগ্র দুনিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধে উসমানী সেনাবাহিনী অসম বীরত্ব প্রদর্শনের পরও হেরে যায়। ১লা নভেম্বর ১৯২২ সালে তৎকালীন সুলতান, সুলতান ওয়াহদেদ্দিনকে তুরস্ক থেকে নির্বাসিত করা হয়। এরপর’ই সেক্যুলারবাদী মুস্তফা ক...