Posts

দেশ দুনিয়া নিউজ ডেস্ক: উম্মাহ দরদী আলেম ও দাঈ ভাইদের স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ‘খাইরুল উম্মাহ সেবা সংস্থা’র উদ্যোগে গত ২১শে জুন রবিবার লালমনিরহাট জেলার ৬ জন নবমুসলিমা বোন এবং ছয়জন নবমুসলিম ভাইয়ের মাঝে সেলাই মেশিন ও ছাগল বিতরণ করা হয়। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন প্রায় বিশ জন নবমুসলিম ভাই-বোন। এসময় উপস্থিত খাইরুল উম্মাহ সেবা সংস্থার সদস্য সচিব ও শুরা সদস্য দাঈ মাওলানা ইবরাহীম খলিল তার ফেসবুক প্রোফাইলে অনুভূতি প্রকাশ করে বলেন, এইটুকু হাদিয়া পেয়েই তারা বেজায় খুশি! তাহলে দয়াময় আল্লাহ তাআলা কত খুশি হয়েছেন? যদি আমরা তা জানতাম, আমাদের সহায় সম্বল সব আল্লাহর রাস্তায় দান করে দিতাম। এসময় তিনি ধন্যবাদ জানান খাইরুল উম্মাহ সেবা সংস্থার চেয়ারম্যান দাঈ মুফতি আনিসুর রহমান তালুকদার, ভাইস চেয়ারম্যান দাঈ মুফতি সুহাইল বিন নূর, ব্যবস্থাপনা পরিচালক দাঈ ওয়াসেক বিল্লাহ নোমানী, প্রচার সম্পাদক দাঈ শাহেদুজ্জামান বিপ্লবকে। উল্লেখ্য, ২০১৭ সালে দাওয়াত ও সেবামূলক কার্যক্রম পরিচালনার জন্য বাংলাদেশে অমুসলিমদের মাঝে দাওয়াতী কাজের অগ্রপথিক মুফতি যুবায়ের আহমদ সাহেবের কাছে একটি সংস্থার নাম চাওয়া হয়। তিনি এই বিষয়ে বি
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রেসিডিয়াম সদস্য প্রিন্সিপাল মাওলানা সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল-মাদানী বলেছেন, করোনায় আক্রান্ত হয়ে মৃতুবরণকারী লাশ যত্রতত্র পড়ে আছে, কোথায় সেই বামপন্থি বুদ্ধিজীবীরা, কোথায় নাস্ত্যিবাদী গোষ্ঠী, আজ তাদের কোন কাজে পাওয়া যাচ্ছে না, এমনকি জাতির জন্য এই দুঃসময়ে তাদের কোন দিক-নির্দেশনাও নাই কেন? জাতির দুর্দিনে তথাকথিত বুদ্ধিজীবী ও নারীবাদীদের কোন কর্মসূচি এমনকি জাতির জন্য তাদের কোন নির্দেশনা নেই। সময় থাকতে তিনি সকলকে তওবা করে ইসলামে ফিরে আসার আহ্বান জানান। আজ (২৩ জুন) মঙ্গলবার এক ভিডিও বার্তায় প্রিন্সিপাল মাওলানা সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল-মাদানী দেশবাসির উদ্দেশ্যে এসব কথা বলেন। তিনি আরো বলেন, অদৃশ্য মহামারী করোনা আমাদের অন্যায়, সুদ-ঘুষ, দুর্নীতিসহ সকল প্রকার অন্যায় কাজ থেকে বিরত থাকতে শিক্ষা দেয়। করোনা সচেতন এবং জ্ঞানীদের জন্য এক মহা শিক্ষনীয় আসমানী বালা-মুসিবত। কেউ কারো নয়, কেয়ামতের দিবসের মত সকলে ইয়া নাফসী, ইয়া নাফসী করছে। কেয়ামতের দিবসে ছেলে-মেয়ে পিতা-মাতাকে চিনবে না, পিতা-মাতাও ছেলে-মেয়েকে চিনবে না। তিনি আরো বলেন, মেডিকেলের মর্গে কত লাশ পরে থাকে কোন আত্মীয়-স্
আলমগীর ইসলামাবাদী: (চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি) কুরবানির চামড়া সংরক্ষণে কওমী মাদরাসাগুলোকে সম্পৃক্ত করার প্রস্তাব শিল্প প্রতিমন্ত্রীর। আসন্ন ঈদ-উল-আযহায় চামড়া সংরক্ষণে দেশের কওমী মাদরাসাগুলোকে সম্পৃক্ত করার প্রস্তাব করেছেন শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার। সোমবার (২২জুন) চামড়া শিল্প উন্নয়নের লক্ষ্যে গঠিত টাস্কফোর্সের দ্বিতীয় সভায় তিনি এ প্রস্তাব দেন। সভায় তিনি বলেন, কওমী মাদরাসাগুলো বহুদিন ধরে চামড়া প্রক্রিয়াজাতকরণের সাথে জড়িত এবং এ থেকে অর্জিত আয় দিয়ে এসব প্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে। কোরবানি উপলক্ষে কওমী মাদরাসাগুলোকে আর্থিক সহযোগিতা দিলে তারা আসন্ন কোরবানির ঈদে চামড়া ব্যবস্থাপনায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে সক্ষম হবে। এদিকে সভায় জানানো হয়, আসন্ন ঈদ-উল-আযহা উপলক্ষে জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের সহায়তায় মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় এবং ইসলামিক ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে মসজিদের ইমাম, মৌসুমী চামড়া ব্যবসায়ী, চামড়া ছড়ানোর সাথে জড়িতদের চামড়া ছড়ানো ও সংরক্ষণের বিষয়ে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হচ্ছে। শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূনের সভাপতিত্বে ভার্চুয়াল এই সভায় প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিন
ইব্রাহিম খলিলঃ (নলছিটি প্রতিনিধি) কাজের স্বীকৃতি হিসেবে প্রশংসাপত্র পেয়েছেন ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলায় দায়িত্বরত সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ সাখাওয়াত হোসেন। বিশ্বব্যাপী মরণব্যাধি করোনাভাইরাস (কোভিড-১৯) সংক্রমণ প্রতিরোধে অকুতোভয় সমর-যোদ্ধা হিসেবে মাঠ পর্যায়ে বিশেষ অবদানের জন্য তাকে প্রশংসাপত্র দেওয়া হয়েছে। ভূমি মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ মাকছুদুর রহমান পাটওয়ারী স্বাক্ষরিত এই প্রশংসাপত্রটি পেয়েছেন তিনি। সৃজনশীল ও ভালো কাজে আরো উৎসাহ দিতে গত ১৯ জুন ২০২০ ইং তারিখে তাঁকে এই অভিনন্দনপত্র পাঠানো হয়েছে। ৩৪তম বিসিএসের এই কর্মকর্তা পটুয়াখালী জেলার কৃতি সন্তান। তিনি গত বছরের ৪ এপ্রিল ২০১৯ ইং সালে নলছিটি উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) হিসেবে যোগদান করেন। এরপর থেকেই কর্মদক্ষতা,সততা, নিষ্ঠা ও বিভিন্ন সৃজনশীল কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে নিজেকে উপজেলা প্রশাসনের একজন যোগ্য ও দক্ষ কর্মকর্তা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেন। করোনা মহামারীতে তিনি জীবনের ঝুঁকি নিয় নলছিটি উপজেলা বাসীর সেবায় শুরু থেকে অধ্যবদি নিয়োজিত আছেন। প্রশংসাপ্রাপ্তির বিষয়ে জানতে চাইলে সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোঃ সাখাওয়াত হোসেন বলেন
রবিউল হোসেইন মানিক: (লোহাগাড়া প্রতিনিধি) মহামারী করোনার প্রাদুর্ভাব এর মধ্যে ইতিপূর্বে লোহাগাড়া উপজেলার বিভিন্ন প্রান্তে বিভিন্ন পরিবারের মাঝে ত্রাণ বিতরণ সম্পন্ন করলেও আজ ২৩ জুন লোহাগাড়ার বিভিন্ন ইউনিয়নের ১৮০০ পরিবারের মাঝে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করেন লোহাগাড়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান, জিয়াউল হক চৌধুরী বাবুল। চেয়ারম্যান এর সহকারী সূত্রে জানা যায়, বিভিন্ন ইউনিয়নে ত্রাণ বিতরণ করলেও কোন যায়গায় উপস্থিত ছিলেন না তিনি। চেয়ারম্যান এর প্রতিনিধিরা ত্রাণ বিতরণ কাজ সম্পন্ন করেছেন। এরই ধারাবাহিকতায় লোহাগাড়া সদর ইউনিয়নের ৫,৬,৮ ও ৯ নং ওয়ার্ড এ ত্রাণ বিতরণ করেন উপজেলা চেয়ারম্যানের প্রতিনিধিরা। উজিরভিটা উচ্চ বিদ্যালয় মাঠ প্রাঙ্গনে ত্রাণ বিতরণের সময় উপস্থিত ছিলেন লোহাগাড়ার বিশিষ্ট ব্যবসায়ী, এম আজিজ এন্টারপ্রাইজ এর মালিক জনাব এম আব্দুল আজিজ। উপজেলা চেয়ারম্যান এর ব্যক্তিগত সহকারী মোহাম্মদ রুবেল। মজিদার পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি, যুবনেতা শাহাব উদ্দিন, বিশিষ্ট সমাজ সেবক শাহাদাত হোসেন সাজ্জাদ, মজিদার পাড়া সমাজকল্যাণ পরিষদের সিনিয়র সহ-সভাপতি শাহাদাত হোসেন মঞ্জুর, বিশিষ্ট সমাজ স
আলমগীর ইসলামাবাদী: (চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি) দক্ষিণ চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলার কাথরিয়া জলকদর খালে মাছ ধরার ফিশিং বোটের নিচে চাপা পড়ে এক বোট মালিকের মৃত্যু হয়েছে। তার নাম আব্দুল মান্নান (৩৩)। তিনি দক্ষিণ বাগমারা গ্রামের আবু আহমদের ছেলে বলে জানা গেছে। গতকাল সোমবার (২২ জুন) বিকেলের দিকে জলকদর খালে এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহতের আত্বীয় ইউপি সদস্য কামরুন নাহার ডলি জানান, আব্দুল মান্নান ও তার নিকটতম আত্বীয়ের মালিকানাধীন মাছ ধরার ফিশিং বোটটি মেরামত শেষে পানিতে রশি দিয়ে নামাচ্ছিলেন। এ সময় বোট উল্টে গিয়ে তার নিচে চাপা পড়েন মান্নান। এ সময় ঘটনাস্থলে উপস্থিত মো. ইউনুছ এবং মো. নুরুল আলমসহ চার ব্যক্তি আহত হন। আশেপাশের লোকজন দ্রুত আহতদের উদ্ধার করে বাঁশখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন। এরমধ্যে আব্দুল মান্নানের অবস্থা শংকটাপন্ন হওয়ায় তাকে চমেক হাসপাতালে নিয়ে গেলে জরুরি বিভাগে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। হাসপাতালে নেয়ার পথেই তার মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গেছে। বাঁশখালী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মু. রেজাউল করিম মজুমদার বলেন, কাথরিয়ায় মাছ ধরার ফিশিং বোট মেরামত শেষে পুনরায় নদীতে নামাতে
আনোয়ার হোসেন: ( উত্তরা, ঢাকা প্রতিনিধি) বাংলাদেশসহ গোটা পৃথিবী আজ স্থবির। নিরবতার চাদরে ঢেকে গেছে বিশ্বচরাচর। চীনের উহান শহর থেকে উৎপন্ন হয়ে দেশ থেকে দেশান্তরে ছড়িয়ে পড়েছে কোভিড-১৯ বা নভেল করোনা ভাইরাস। প্রতিনিয়ত দীর্ঘ হচ্ছে করোণা উপসর্গ নিয়ে মৃত্যুর মিছিল। কোলাহলমুখর জীবজগতে নেই চিরচেনা সেই প্রাণের স্পন্দন। আছে উদ্বেগ উৎকণ্ঠা ভয়। আজ বিশ্বাসী-অবিশ্বাসী ও ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকল শ্রেণী-পেশার মানুষের মনেই শুধু ভয় আর আতঙ্ক বিরাজমান। ২০২০ এর শুরুতেই যখন চীন থেকে সারা বিশ্বে করোনা ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার সংবাদ পাওয়া যায়, তখনই ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এর আমীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম পীর সাহেব চরমোনাই দেশের মানুষের প্রতি অকৃত্রিম দায়বদ্ধতা থেকে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশসহ সকল সহযোগী সংগঠনের প্রতি করোনায় সৃষ্ট বিপর্যয়ে জনসচেতনতা সৃষ্টি, সুরক্ষা উপকরণ বিতরণ ও সামর্থ্যহীন মানুষদের সার্বিক সহযোগিতায় বিশেষ নির্দেশনা জারি করেন। তারই আলোকে ইসলামী শাসনতন্ত্র ছাত্র আন্দোলন জানুয়ারী মাসেই সচেতনতা লিফলেট প্রচার কার্যক্রম শুরু করে। তারপর ০৮ মার্চ বাংলাদেশে করোনা সনাক্ত হওয়ার পর ১৯ মার্চ ২০২০ইং তা