Posts

দেশ দুনিয়া নিউজ ডেস্ক:   ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ঢাকা মহানগর দক্ষিণ সভাপতি মাওলানা ইমতিয়াজ আলম বলেছেন, সরকার ত্রাণ বিতরণে এবং রেশনকার্ড তালিকা প্রণয়নে দলমতের উর্ধ্বে উঠতে ব্যর্থ হয়েছে। সরকার দলীয় নেতাকর্মীদেরকে দিয়ে রেশনকার্ড তালিকা প্রণয়ন করায় সাধারণ মানুষের নাম অন্তর্ভূক্তি হচ্ছে না। আজ রোববার ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ঢাকা মহানগর দক্ষিণের এক জরুরি সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি আরো বলেন, ত্রাণ বিতরণে দলীয় নেতাকর্মীরা যে সীমাহীন চুরি ও দুর্নীতির আশ্রয় নিয়েছে তাতে সরকারকে জনগণের সরকার বলার সুযোগ নেই। এখন শুধুমাত্র আওয়ামীলীগের নেতাকর্মীদের সুযোগ করে দেয়া হচ্ছে। মাওলানা ইমতিয়াজ আলম বলেন, দলমতের উর্ধ্বে উঠে দেশ ও জনগণের কল্যাণে কাজ করতে না পারলে ক্ষমতায় থাকার অধিকার এ সরকারের নেই। সেক্রেটারী মাওলানা এবিএম জাকারিয়ার পরিচালনায় অনুষ্ঠিত সভায় উপস্থিত ছিলেন আলহাজ আব্দুল আউয়াল মজুমদার, মাওলানা নজরুল ইসলাম, মু. হুমায়ুন কবির ও আলহাজ্ব এমদাদুল ফেরদৌস। source https://deshdunianews.com/%e0%a6%a4%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a6%be%e0%a6%a3-%e0%a6%ac%e0%a6%bf%e0%a6%a4%e0%a6%b0%e0%a6%a3%e0%
দেশ দুনিয়া নিউজ ডেস্ক:  দেশে করোনাভাইরাস আক্রান্ত ব্যক্তিদের মধ্যে মোট ১০৬৩ জন সুস্থ হয়ে হাসপাতাল ছেড়েছেন বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। আজ রোববার দুপুর পর্যন্ত মোট আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ৯৪৫৫ জন। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের করোনাভাইরাস সংক্রান্ত নিয়মিত অনলাইন বুলেটিনে এ তথ্য জানান অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা। তিনি বলেন, সুস্থতার বিষয়ে- ক্লিনিক্যাল ম্যানেজমেন্ট কমিটি আছে, তারা নতুন একটি গাইডলাইন করেছে। আমরা রোগীদের কীভাবে সুস্থ বলতে পারব, তারা কীভাবে হাসপাতাল ত্যাগ করতে পারবে, কোন ক্রাইটেরিয়াতে, এই ক্রাইটেয়িরাতে সুস্থ হয়েছেন ১,০৬৩ জন। এরমধ্যে ঢাকা সিটির বিভিন্ন হাসপাতাল থেকে ছাড়া ৬২৪ জন এবং বিভাগীয় পর্যায় থেকে ছাড়া পেয়েছেন ৪৩৯ জন। অনলাইন বুলেটিনে বলা হয়, ঢাকা মেট্রোপলিটন এলাকার হাসপাতাল বাদে ঢাকা বিভাগের বিভিন্ন হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়েছেন ২৭২ জন, চট্টগ্রাম বিভাগ থেকে ৭২ জন, রাজশাহী বিভাগ থেকে ২ জন, খুলনা থেকে ৬ জন, বরিশাল থেকে ২৯ জন, সিলেট থেকে ২ জন, ময়মনসিংহ থেকে ৩১ জন এবং রংপুর থেকে ২৫ জন। বুলেটিনে বলা হয়, কুয়েত মৈত্রী হাসপাতাল থেকে এ পর্যন্ত ছা
দেশ দুনিয়া নিউজ ডেস্ক: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) ভিপি নুরুল হক নুরু বলেছেন, করোনার প্রদুর্ভাবে সারা দেশে দুর্যোগ মোকাবেলায় সকল রাজনৈতিক দলগুলো নিয়ে জাতীয় ঐক্য প্রয়োজন। অথচ দেশের এই ক্রাইসিস মুহূর্তে সরকার চেয়ার হারানোর ভয়ে জাতীয় ঐক্য করছে না। দেশের বর্তমানে যে অবস্থা তা সবেমাত্র শুরু আমাদের জন্য হয়তো আরো ভয়াবহ পরিস্থিতির অপেক্ষা করছে ৷ আজ রবিবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে এক সভায় তিনি এমন মন্তব্য করেন। নুর বলেন, সরকার সারা দেশে সাধারণ ছুটি ঘোষণা করেছে। ছুটি ঘোষণার পর মানুষও খুশিতে উৎফুল্ল হয়ে বাড়ি চলে গেছেন। একদিকে দেশে লকডাউন চলছে অন্যদিকে দেখা যাচ্ছে মানুষ সামাজিক দূরত্ব মানছে না। গা ঘেঁষে ঘেঁষে রাজধানীর বিভিন্ন বাজারে মিছিল দিয়ে বেচা-বিক্রি করছেন। তিনি বলেন, গার্মেন্টেস খোলা নিয়ে সরকারের দ্বিমুখী নীতি দেখা গেছে। গার্মেন্টেস খুলতেছে অথচ আমাদের স্বাস্থ্যমন্ত্রী জানেন না। তিনি জানেন না দোকান বন্ধ রাখা ২টা থেকে ৪টা করা হয়েছে। এটা চরম সমন্বয়হীনতার ফল। এখনও সময় আছে ৷ দেশ যেন দুর্যোগে-দুর্ভোগের দিকে না যায় সে কথা বিবেচনা করে সকল রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীদের নি
দেশ দুনিয়া নিউজ ডেস্ক: শিল্প কলকারখানা ও গার্মেন্টস খুলে দিয়ে দেশকে ঝূকিপূর্ণ অবস্থায় ফেলে দেয়ায়  গভীর উদ্বেগ ও ক্ষোভ প্রাশ করে বলেন, সরকার সারাদেশে সাধারণ ছুটি বৃদ্ধি করে করোনা মোকাবেলার চেষ্টা করছেন, অন্যদিকে গার্মেন্টস খুলে দিয়ে দেশকে স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে ফেলছেন। যা কোনভাবেই মেনে নেয়া যায় না। আজ (০৩ মে) রবিবার এক বিবৃতিতে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর প্রেসিডিয়াম সদস্য প্রিন্সিপাল মাওলানা সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল-মাদানী এ কথা বলেন। তিনি আরো বলেন, সরকার দেশকে করোনা মুক্ত করতে চাইলে হয়তো পুরোপুরি লকডাউন করতে হবে নতুবা সাধারণ ছুটি বাতিল করে জনসাধারণকে উম্মুক্ত করে দিতে হবে। প্রিন্সিপাল মাদানী বলেন, দিন দিন করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। অথচ সরকার শিল্প-কলকারখানা ও গার্মেন্টস খুলে দেয়ার অনুমতি দিয়েছে যা একই সথে দুই বিপরীত চালানো হচ্ছে। এভাবে একটি দেশ চলতে পারে না। তিনি বলেন, হয়তো সরকারকে কঠোরভাবে লকডাউন বাস্তবায়ন করতে হবে নতুবা সব খুলে দিতে হবে। তিনি বলেন, গার্মেন্টস ও কারখানা গুলোই সবচেয়ে ঝূঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। source https://deshdunianews.com/%e0%a6%b6%e0%a6%bf%e0%a6%b2%
দেশ দুনিয়া নিউজ ডেস্ক: স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, পর্যায়ক্রমে তৈরি পোশাক ও বিভিন্ন শিল্প কারখানা খুলে দেয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। স্বাস্থ্যবিধি মেনেই তৈরী পোশাক কারখানা খোলা রাখার তাগিদ দেয়া হয়েছে। শ্রমিকদের পরিবহন ব্যবস্থা, থাকা খাওয়ার ব্যবস্থা করার পাশাপাশি, শ্রমিকদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করতে হবে বলেও জানান তিনি। রোববার (০৩ মে) দুপুরে করোনা ভাইরাস পরিস্থিতিতে শিল্প, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান সীমিত আকারে চালু রাখা সংক্রান্ত এক আন্তঃমন্ত্রণালয় সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয় বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী। উল্লেখ্য, শিল্প কারখানা খুলে দেয়ার সিদ্ধান্ত এলেও মসজিদ-মাদরাসা উম্মুক্ত করার ব্যাপারে এখনো পর্যন্ত কোন সিদ্ধান্ত না আসায় ধর্মপ্রাণ মুসলিমরা হতাশ। বিশেষ করে গাজীপুরে মসজিদ খোলা নিয়ে মেয়রের বক্তব্যের পর ধর্মপ্রতিমন্ত্রী মসজিদ খোলা নিয়ে আক্রমণাত্বক বক্তব্য দিয়েছেন। তিনি গাজীপুরের মেয়রের ব্যাপারে বলেন,  “মসজিদ খোলার বিষয়ে মেয়রের ঘোষণা প্রত্যাহার না হলে কড়া ব্যবস্থা নেয়া হবে”।  ধর্মপ্রতিমন্ত্রীর এমন বক্তব্যের পর সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপক সমালোচনা হয় এবং বাংলাদেশের ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের মাঝে মস
দেশ দুনিয়া নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ৬৬৫ জনের শরীরে করোনা ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। এ নিয়ে মোট আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৯৪৫৫ জনে। ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে মারা গেছেন ২ জন। এ নিয়ে দেশে করোনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ১৭৭ জনে। করোনা ভাইরাস নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়মিত সংবাদ বুলেটিনে রোববার (০৩ মে) এ তথ্য জানানো হয়। প্রসঙ্গত, দেশে মার্চের দ্বিতীয় সপ্তাহে করোনা ভাইরাস শনাক্ত হওয়ার পর থেকেই সামাজিক দূরত্ব জোরদারের চেষ্টা চালিয়ে আসছে সরকার। তার অংশ হিসেবেই নেয়া পদক্ষেপের অংশ হিসেবে এখন সরকারি বেসরকারি সব প্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে। এছাড়া নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে গণপরিবহন চলাচলের ক্ষেত্রে। গত কয়েক দিন তুলনামূলকভাবে মৃত্যুর হার কম দেখা যাওয়ায় বাংলাদেশে করোনার প্রকোপ কমে আসছে বলে মন্তব্য অনেকের। আকঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। বিশ্বের অনেক দেশেই লকডাউন শিথিল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। জার্মানি, নিউজিল্যান্ড, স্পেন, যুক্তরাষ্ট্রের কিছু প্রদেশ এরইমধ্যে লকডাউন শিথিল করেছে। ইতালিও তুলছে মঙ্গলবার থেকে। তবে যেখান থেকে সংক্রমণের সূত্রপাত সেখানে নেই লকডাউন। চীন এখন অনেকটাই স্বস্তিতে। গেল পাঁচদিন সেখ
ফেনীতে উসওয়া বাজারের চমক, সাশ্রয়ী মূল্যে পণ্য পৌঁছে দিচ্ছে ঘরে ঘরে। ফেনীতে নতুন করে চালু হয়েছে অনলাইন সুপার শপ উস‌ওয়া বাজার । করোনা পরিস্থিতিতে যখন মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা থমকে গেছে, ভয়ে আতঙ্কে যখন মানুষ ঘর থেকে বের হচ্ছে না, ঠিক সে সময় উস‌ওয়া বাজার মানুষের বাড়িতে পৌঁছে দিচ্ছে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য সহজেই। সিন্ডিকেট ও দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতির এই সময়ে উস‌ওয়া বাজার সাশ্রয়ী মূল্যে পণ্য বিক্রি করে চমক সৃষ্টি করেছে সূচনাতেই। খোঁজ নিয়ে জানা যায়- উস‌ওয়া একটি আর্থসামাজিক প্রতিষ্ঠান। ২০১৮ সালের জুনে এর প্রতিষ্ঠা। স্বল্প ও মধ্য আয়ের মানুষদের সুদমুক্ত ঋণ প্রদানসহ বিভিন্ন লক্ষ্যকে সামনে নিয়ে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। ১০০ পরবর্তীতে ১৫০ টাকা মাসিক সঞ্চয় এর মাধ্যমে তারা প্রাথমিক ফান্ড গঠন করে। এই সমিতি থেকেই তারা বড় কিছুর স্বপ্ন দেখে। আর সেই স্বপ্ন থেকেই উস‌ওয়া বাজার প্রতিষ্ঠা। উস‌ওয়া বাজারে পাওয়া যাচ্ছে একজন মানুষের নিত্য প্রয়োজনীয় সকল আইটেম। মুদি পণ্য- চাল-ডাল, মসলা, সকল প্রকার গোস্ত, মাছ, দুধ ডিম, ফ্রেশ ফল, বেবি আইটেম, লেডিস আইটেম ইলেকট্রনিক পণ্যসহ সব কিছু। গ্রাহকরা উস‌ওয়