Posts
আশরাফ আলী গফরগাঁও থানা ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ের পাগলা থানাধীন সাধুয়া মসজিদের ইমাম আজিম উদ্দিনকে (৫৬) গলাকেটে ও কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় একজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। রবিবার (২০ সেপ্টেম্বর) তাজুল (৪৮) নামের ওই আসামিকে গ্রেফতার করা হয়। পাগলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহীনূজ্জামান খান জানান, এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। একজন আসামিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বাকি আসামিদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে। source https://deshdunianews.com/%e0%a6%87%e0%a6%ae%e0%a6%be%e0%a6%ae-%e0%a6%b9%e0%a6%a4%e0%a7%8d%e0%a6%af%e0%a6%be%e0%a7%9f-%e0%a7%a7%e0%a6%9c%e0%a6%a8%e0%a6%95%e0%a7%87-%e0%a6%97%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a7%87%e0%a6%ab%e0%a6%a4/
আবদুর রহমান গিলমান। গতকাল আল্লামা আহমদ শফী সাহেব রহ. এর জানাজায় জামায়াত কর্মীদের খাটিয়া বহন নিয়ে বেশ বিতর্ক চলছে। বিতর্কিত বিষয়ে আমি সাধারণত পোস্ট করিনা। দূরে থাকার চেষ্টা করি। তারপরও যেহেতু সংশ্লিষ্ট বিষয়ের একটি পয়েন্টে আমি নিজে প্রত্যক্ষদর্শী এবং সে বিষয়ে ভুল তথ্য প্রচার হচ্ছে- তাই আমি আমার দেখা বাস্তব বিষয়টি তুলে ধরছি। জামায়াতে ইসলামীর ভাইয়েরা কারো খাটিয়া বহন করা- এটি কোন দোষের কিছু নয়। একজন মুসলমান অপর মুসলমানের জানাজায় অংশগ্রহণ করা, কাফন দাফনে শরিক হওয়া- এটি হাদিস দ্বারা প্রমাণিত এবং গুরুত্ব প্রদান করা হয়েছে। এখানে বিতর্কের জায়গা হল খাটিয়াটা “কাওমি মাদ্রাসার” প্রাণকেন্দ্র “হাটহাজারী মাদ্রাসা”র মুহতামিম “আল্লামা আহমদ শফী” এর খাটিয়া। বিতর্কের আরেকটি বড় পয়েন্ট হল- কওমীদের থেকেই কেউ এই সুযোগ করে দিয়েছে। যাই হোক- বিতর্কের এই জায়গাগুলো নিয়ে আমি আলোচনা করতে চাচ্ছি না। এখানের আলোচনা অনেক গোড়ার এবং গভীরের। আমি আমার বিষয়ে আসি। জামায়াতে ইসলামীর লোকদেরকে খাটিয়া বহনের সুযোগ সৃষ্টির প্রশ্নে সন্দেহের তীর উঠেছে আল্লামা মামুনুল হক সাহেবের দিকে। কেউ কেউ জানাজায় আসা ...
দেশ দুনিয়া নিউজ ডেস্ক হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের আমির, বাংলাদেশের সর্বচ্চ ধর্মীয় রাহবার,শাইখুল ইসলাম আল্লামা শাহ আহমদ শফী রাহিমাহুল্লাহ’র শেষ বিদায়ের জন্য সারা দেশ থেকে ছুটে আসেন লাখ লাখ ধর্মপ্রাণ মানুষ ৷ ফলে তার জানাযাটি মানবস্রোতের রূপধারণ করে ৷ এমনকি হেফাযত আমিরের জানাযাটি স্মরণকালের সর্ববৃহৎ জানাযা বলেও মন্তব্য করেন ৷ গতকাল রাত থেকেই সারা দেশ থেকে মানুষের ঢল ছুটতে থাকে ৷ ১৯ সেপ্টেম্বর দুপুর ২টায় জানাযার ঘোষণা থাকলেও সকাল থেকেই লোকে লোকারণ্য হয়ে যায় হাটহাজারী ৷ মাদ্রাসার বিশাল বিশাল ভবণ, সাত তলা মসজিদ ও মাঠ ছাড়িয়ে ডাক বাংলা মোড় , স্টেশন রোড় সহ আশপাশের এলাকা জুড়ে শুধু সাদা সাদা পাঞ্জাবী আর টুপি! এ বিশাল জন সমাগম মোটেই অকল্পনীয় ছিলনা; বরং আল্লামা আহমদ শফি’র বর্ণাঢ্য কর্মময় জীবন অর্জিত ব্যাপক জনপ্রিয়তার স্বাভাবিক বহির্প্রকাশ মাত্র ৷ কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের সাথে বলতে হয় যে, এ মহান নায়কের শেষ কীর্তি সুন্দরভাবে সম্পন্ন করার জন্য তেমন উল্লেখ যোগ্য কোন প্রস্তুতি লক্ষ্য করা যায়নি ৷ দূর-দূরান্ত থেকে আসা মুসল্লীগণ অনেকেই অভিযোগ করে বলেছেন, কর্তৃপক্ষের অবস্থানের কারণে ভালোবাসার...
শামসুদ্দোহা আশরাফী শায়খুল ইসলাম আল্লামা শাহ আহমাদ শফি রহ. ও শায়খুল হাদিস আল্লামা জোনাইদ বাবুনগরী হাফি.উভয়ই আমাদের সিপাহসালার। যাদের মসৃণ নেতৃত্বে ২০১৩ সালে এদেশে শাহবাগিদের কবর রচিত হয়েছিল। নাস্তিক পাড়ায় আজও যাদের নাম শুনলেই আগুন লেগে যায়। আমাদের উভয় শায়খের সম্পর্ক ছিল পিতা পুত্রের মত। আদর-স্নেহ আর ভক্তি-শ্রদ্ধার জলন্ত উদাহরণ ছিলেন তারা। যা বারবার পুরো জাতির সামনে দৃশ্যমান হয়েছে। কিন্তু দূর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য যে কতিপয় স্বার্থবাদী ধান্দাবাজ লোক উভয় শায়েখের মাধ্যমে নিজেদের আখের গোছাতে চেয়েছিল, আজও চাচ্ছে। তারাই উভয় শায়খের মাঝে দূরত্ব সৃষ্টি করেছে। বিবাদে জড়িয়েছে। পক্ষপাত ও বিরোধিতায় সীমালঙ্ঘন করে উভয়কে প্রশ্নবিদ্ধ করার চেষ্টা করেছে কেউ কেউ । একদল শায়খুল ইসলাম আল্লামা শাহ আহমাদ শফি রহ.কে দালাল ও দালালদের আশ্রয়দাতা প্রমাণে আমৃত চেষ্টা করেছে যা পুরোপুরি মিথ্যা। তাদেরকে যদি মুখ চেপে ধরে জিজ্ঞাসা করেন, বল হুজুর কিসের দালালী করেছে? প্রমাণ কী? তাহলে তারা কোন জবাবই দিতে পারবেনা। অথচ এই তাদের কথাই প্ররোচিত হয়েই একদল বিভ্রান্ত ও বিচ্যুত যুবক অসুস্থ শায়খুল ইসলামের কামরায় হামলা চালিয়েছে, ভাংচুর...
আশরাফ আলী ফারুকী ময়মনসিংহ প্রতিনিধি ময়মনসিংহের গফরগাঁও উপজেলার পাগলা থানার বেলদিয়া গ্রামে শনিবার রাতে মসজিদে এশার নামাজের ইমামতি শেষে বাড়ি ফেরার পথে হাফেজ মাওলানা মোঃ আজিম উদ্দিন নামক এক ইমামকে জবাই করে খুন করেছে অজ্ঞাতনামা দুর্বত্তরা। পাগলা থানার ওসি মোঃ শাহিনুজ্জামান খান ঘটনাটি নিশ্চিত করেছেন। নিহত ইমাম হাফেজ মাওলানা মোঃ আজিম উদ্দিন বেলদিয়া গ্রামের মৃত শেখ মজরত আলীর ছেলে । তিনি গত ২০ বছর ধরে সাধুয়া জামে মসজিদের ইমাম। নিহতের পরিবারের সদন্য, এলাকাবাসী ও থানা পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, হাফেজ মাওলানা মো আজিম উদ্দিন প্রতিদিনের ন্যায় সাধুয়া জামে মসজিদে এশার নামাজের ইমামতি করে রাত সোয়া আটটার দিকে বাড়ি ফিরছিলেন। সাধুয়া-নিগুয়ারি খালের পাশে সাধুয়া মার্কেটের নিকটে অজ্ঞাতনামা দুর্বত্তরা তার গলা কেটে জবাই করে খুন করে ফেলে রেখে যায়। নিহতের শরীরের বিভিন্ন স্থানে আরো আরও পাঁচ/ ছয়টি ধারোলো অস্ত্রের আঘাত আছে। পথচারীরা দেখতে পেয়ে চিৎকার করলে এলাকাবাসী উপস্থিত হয়ে পাগলা থানা পুলিশকে খবর দেয় । নিহতের স্ত্রী বিলকিস বেগম (৫০) তার স্বামী সাদাসিদা মানুষ, কোন শক্র নাই । কারা,কেন এই খুন করল জানি না। পাগল...
দেশ দুনিয়া নিউজ ডেস্ক কে হচ্ছেন উম্মুল মাদারিস দারুল উলূম মুঈনুল ইসলাম হাটহাজারী মাদরাসার মহাপরিচালক? সবার দৃষ্টি এখন সেদিকে। শুরা কমিটির দীর্ঘ পরামর্শের পর তিনজনকে নির্বাচন করা হয়েছে। মুহতামিম একক কেউ নয়। আজ ১৯ সেপ্টেম্বর (শনিবার) আল্লামা আহমদ শফী রহ. এর জানাজার পর মাদরাসার শূরা কমিটি বসে এ সিদ্ধান্ত নেন বলে জানা গেছে। আরও জানা গেছে, তিন সদস্য বিশিষ্ট এ কমিটি মাদরাসার সব কাজের সুরাহা করবেন। তাঁদের সবার সমান অধিকার থাকবে। কেউ একজন এককভাবে কোন সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন না। কমিটিতে থাকা সদস্য তিনজন হলেন, হাটহাজারী মাদরাসার প্রধান মুফতি (১) মুফতী আবদুস সালাম। বর্তমান সহকারী পরিচালক (২) মাওলানা শেখ আহমদ ও (৩) মাওলানা ইয়াহইয়া দা.বা.। জানা গেছে, আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরীকে নাজেমে তালিমাত ও প্রধান শায়খুল হাদীস হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। source https://deshdunianews.com/%e0%a6%95%e0%a7%87-%e0%a6%b9%e0%a6%b2%e0%a7%87%e0%a6%a8-%e0%a6%b9%e0%a6%be%e0%a6%9f%e0%a6%b9%e0%a6%be%e0%a6%9c%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a7%80%e0%a6%b0-%e0%a6%ae%e0%a7%81%e0%a6%b9%e0%a6%a4%e0%a6%be/
দেশ দুনিয়া নিউজ ডেস্ক: দেশের কিংবদন্তী আলেম, আল্লামা আহমদ শফীর মরদেহ হাটহাজারী এসে পৌঁছেছে ৷ পুরো দেশের স্রোত এখন হাটহাজারী অভিমুখে। গতকাল রাত থেকেই দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে আসতে শুরু করেছে আলেম-উলামা, ছাত্র ও ধর্মপ্রাণ জনতা। ফজর পর যেন স্রোত শুরু হয় হাটহাজারীতে। সরেজমিন গিয়ে দেখা গেছে, মাদরাসার ক্যাম্পাস, মাঠ, রাস্তা ও আশপাশের এলাকাজুড়ে শুধু টুপি-পাঞ্জাবি। ইতোমধ্যে হাটহাজারী বাসস্টেশন থেকে মাদরাসামুখি সড়কে যান চলাচল বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে মোতায়েন করা হয়েছে অতিরিক্ত পুলিশ বিজিবি ও ট্রাফিক পুলিশ ৷ এদিকে মাদরাসা কর্তৃপক্ষ আল্লামা আহমদ শফীকে শেষবারের মতো দেখানোর জন্য মাদরাসার নিচতলা কানজ বিভাগের দরসেগাহে দেখানো হবে বলে জানিয়েছে। আল্লামা আহমদ শফীর অসিয়ত অনুযায়ী হাটহাজারী মাদরাসার ভেতরে অবস্থিত মাকবারায়ে জামেয়াতে দাফন করার কথা রয়েছে। ইতোমধ্যে কবর খননের কাজও শেষ হয়েছে। এখন অপেক্ষা শুধু শেষ বারের মতো এক নজর দেখবে। শেষ বারের মতো বিদায় জানাবে দেশ সেরা এ আধ্যাত্মিক নেতাকে ৷ source https://deshdunianews.com/%e0%a6%b9%e0%a6%be%e0%a6%9f%e0%a6%b9%e0%a6%be%e0%a6%9c%e0%a...