Posts
শামসুদ্দোহা আশরাফী শায়খুল ইসলাম আল্লামা শাহ আহমাদ শফি রহ. ও শায়খুল হাদিস আল্লামা জোনাইদ বাবুনগরী হাফি.উভয়ই আমাদের সিপাহসালার। যাদের মসৃণ নেতৃত্বে ২০১৩ সালে এদেশে শাহবাগিদের কবর রচিত হয়েছিল। নাস্তিক পাড়ায় আজও যাদের নাম শুনলেই আগুন লেগে যায়। আমাদের উভয় শায়খের সম্পর্ক ছিল পিতা পুত্রের মত। আদর-স্নেহ আর ভক্তি-শ্রদ্ধার জলন্ত উদাহরণ ছিলেন তারা। যা বারবার পুরো জাতির সামনে দৃশ্যমান হয়েছে। কিন্তু দূর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য যে কতিপয় স্বার্থবাদী ধান্দাবাজ লোক উভয় শায়েখের মাধ্যমে নিজেদের আখের গোছাতে চেয়েছিল, আজও চাচ্ছে। তারাই উভয় শায়খের মাঝে দূরত্ব সৃষ্টি করেছে। বিবাদে জড়িয়েছে। পক্ষপাত ও বিরোধিতায় সীমালঙ্ঘন করে উভয়কে প্রশ্নবিদ্ধ করার চেষ্টা করেছে কেউ কেউ । একদল শায়খুল ইসলাম আল্লামা শাহ আহমাদ শফি রহ.কে দালাল ও দালালদের আশ্রয়দাতা প্রমাণে আমৃত চেষ্টা করেছে যা পুরোপুরি মিথ্যা। তাদেরকে যদি মুখ চেপে ধরে জিজ্ঞাসা করেন, বল হুজুর কিসের দালালী করেছে? প্রমাণ কী? তাহলে তারা কোন জবাবই দিতে পারবেনা। অথচ এই তাদের কথাই প্ররোচিত হয়েই একদল বিভ্রান্ত ও বিচ্যুত যুবক অসুস্থ শায়খুল ইসলামের কামরায় হামলা চালিয়েছে, ভাংচুর...
আশরাফ আলী ফারুকী ময়মনসিংহ প্রতিনিধি ময়মনসিংহের গফরগাঁও উপজেলার পাগলা থানার বেলদিয়া গ্রামে শনিবার রাতে মসজিদে এশার নামাজের ইমামতি শেষে বাড়ি ফেরার পথে হাফেজ মাওলানা মোঃ আজিম উদ্দিন নামক এক ইমামকে জবাই করে খুন করেছে অজ্ঞাতনামা দুর্বত্তরা। পাগলা থানার ওসি মোঃ শাহিনুজ্জামান খান ঘটনাটি নিশ্চিত করেছেন। নিহত ইমাম হাফেজ মাওলানা মোঃ আজিম উদ্দিন বেলদিয়া গ্রামের মৃত শেখ মজরত আলীর ছেলে । তিনি গত ২০ বছর ধরে সাধুয়া জামে মসজিদের ইমাম। নিহতের পরিবারের সদন্য, এলাকাবাসী ও থানা পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, হাফেজ মাওলানা মো আজিম উদ্দিন প্রতিদিনের ন্যায় সাধুয়া জামে মসজিদে এশার নামাজের ইমামতি করে রাত সোয়া আটটার দিকে বাড়ি ফিরছিলেন। সাধুয়া-নিগুয়ারি খালের পাশে সাধুয়া মার্কেটের নিকটে অজ্ঞাতনামা দুর্বত্তরা তার গলা কেটে জবাই করে খুন করে ফেলে রেখে যায়। নিহতের শরীরের বিভিন্ন স্থানে আরো আরও পাঁচ/ ছয়টি ধারোলো অস্ত্রের আঘাত আছে। পথচারীরা দেখতে পেয়ে চিৎকার করলে এলাকাবাসী উপস্থিত হয়ে পাগলা থানা পুলিশকে খবর দেয় । নিহতের স্ত্রী বিলকিস বেগম (৫০) তার স্বামী সাদাসিদা মানুষ, কোন শক্র নাই । কারা,কেন এই খুন করল জানি না। পাগল...
দেশ দুনিয়া নিউজ ডেস্ক কে হচ্ছেন উম্মুল মাদারিস দারুল উলূম মুঈনুল ইসলাম হাটহাজারী মাদরাসার মহাপরিচালক? সবার দৃষ্টি এখন সেদিকে। শুরা কমিটির দীর্ঘ পরামর্শের পর তিনজনকে নির্বাচন করা হয়েছে। মুহতামিম একক কেউ নয়। আজ ১৯ সেপ্টেম্বর (শনিবার) আল্লামা আহমদ শফী রহ. এর জানাজার পর মাদরাসার শূরা কমিটি বসে এ সিদ্ধান্ত নেন বলে জানা গেছে। আরও জানা গেছে, তিন সদস্য বিশিষ্ট এ কমিটি মাদরাসার সব কাজের সুরাহা করবেন। তাঁদের সবার সমান অধিকার থাকবে। কেউ একজন এককভাবে কোন সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন না। কমিটিতে থাকা সদস্য তিনজন হলেন, হাটহাজারী মাদরাসার প্রধান মুফতি (১) মুফতী আবদুস সালাম। বর্তমান সহকারী পরিচালক (২) মাওলানা শেখ আহমদ ও (৩) মাওলানা ইয়াহইয়া দা.বা.। জানা গেছে, আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরীকে নাজেমে তালিমাত ও প্রধান শায়খুল হাদীস হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। source https://deshdunianews.com/%e0%a6%95%e0%a7%87-%e0%a6%b9%e0%a6%b2%e0%a7%87%e0%a6%a8-%e0%a6%b9%e0%a6%be%e0%a6%9f%e0%a6%b9%e0%a6%be%e0%a6%9c%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a7%80%e0%a6%b0-%e0%a6%ae%e0%a7%81%e0%a6%b9%e0%a6%a4%e0%a6%be/
দেশ দুনিয়া নিউজ ডেস্ক: দেশের কিংবদন্তী আলেম, আল্লামা আহমদ শফীর মরদেহ হাটহাজারী এসে পৌঁছেছে ৷ পুরো দেশের স্রোত এখন হাটহাজারী অভিমুখে। গতকাল রাত থেকেই দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে আসতে শুরু করেছে আলেম-উলামা, ছাত্র ও ধর্মপ্রাণ জনতা। ফজর পর যেন স্রোত শুরু হয় হাটহাজারীতে। সরেজমিন গিয়ে দেখা গেছে, মাদরাসার ক্যাম্পাস, মাঠ, রাস্তা ও আশপাশের এলাকাজুড়ে শুধু টুপি-পাঞ্জাবি। ইতোমধ্যে হাটহাজারী বাসস্টেশন থেকে মাদরাসামুখি সড়কে যান চলাচল বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে মোতায়েন করা হয়েছে অতিরিক্ত পুলিশ বিজিবি ও ট্রাফিক পুলিশ ৷ এদিকে মাদরাসা কর্তৃপক্ষ আল্লামা আহমদ শফীকে শেষবারের মতো দেখানোর জন্য মাদরাসার নিচতলা কানজ বিভাগের দরসেগাহে দেখানো হবে বলে জানিয়েছে। আল্লামা আহমদ শফীর অসিয়ত অনুযায়ী হাটহাজারী মাদরাসার ভেতরে অবস্থিত মাকবারায়ে জামেয়াতে দাফন করার কথা রয়েছে। ইতোমধ্যে কবর খননের কাজও শেষ হয়েছে। এখন অপেক্ষা শুধু শেষ বারের মতো এক নজর দেখবে। শেষ বারের মতো বিদায় জানাবে দেশ সেরা এ আধ্যাত্মিক নেতাকে ৷ source https://deshdunianews.com/%e0%a6%b9%e0%a6%be%e0%a6%9f%e0%a6%b9%e0%a6%be%e0%a6%9c%e0%a...
মুঈনুল ইসলাম হাটহাজারীর মাদরাসার মুহতামিম ও হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের আমির শায়খুল ইসলাম আল্লামা শাহ আহমদ শফী সাহেব আর নেই। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। আজ শুক্রবার (১৮ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর আজগড় আলী হাসপাতালে সন্ধ্যা ৬:২০ মিনিটে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন। গতকাল (১৭ সেপ্টেম্বর) শুরার মিটিংয়ে মাদ্রাসার দায়িত্ব হতে অব্যাহতি নেয়ার পর হঠাৎ করে অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। রাতেই তাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হয়। শুক্রবার বিকাল সাড়ে ৪টায় হেফাজত ইসলামের আমির আল্লামা শাহ আহমদ শফীর শারীরিক অবস্থা অবনতি হওয়ায় তাকে ঢাকায় আনা হয়েছিল। এরপরই তিনি মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন। চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালের আইসিইউতে থাকা আল্লামা শফীকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে শুক্রবার সন্ধ্যার আগে ঢাকায় এনে আজগর আলী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। source https://deshdunianews.com/%e0%a6%ac%e0%a7%8d%e0%a6%af%e0%a6%a5%e0%a6%be-%e0%a6%a8%e0%a6%bf%e0%a6%af%e0%a6%bc%e0%a7%87-%e0%a6%a8%e0%a6%be-%e0%a6%ab%e0%a7%87%e0%a6%b0%e0%a6%be%e0%a6%b0-%e0%a6%a6%e0%a7%87%e0%a6%b6%e0%a7%87/
দেশ দুনিয়া নিউজ ডেস্ক হাটহাজারী মাদ্রাসার সদ্যবিদায়ী মুহতামিম ও হেফাজত ইসলামের আমির আল্লামা শাহ আহমদ শফী গতকাল (১৭ সেপ্টেম্বর) শুরার মিটিংয়ে মাদ্রাসার দায়িত্ব হতে অব্যাহতি নেয়ার পর হঠাৎ করে অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। রাতেই তাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হয়। তার শারীরিক অবস্থার অবনতি দেখে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আইসিইউতে রাখা হয়। গতকাল থেকে আজ পর্যন্ত তার শারীরিক কোনো উন্নতি হয়নি তাই তাকে ঢাকায় আনার প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছে। উল্লেখ্য, ১০৩ বছরের বেশি বয়সী আল্লামা শাহ আহমদ শফী এর আগেও কয়েক দফা অসুস্থ হয়ে বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়ে ছিলেন। দীর্ঘদিন ধরে তিনি বার্ধক্যজনিত দুর্বলতার পাশাপাশি ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ ইত্যাদিতে ভুগছেন। বার্ধক্যের কারণে এসব রোগ দিনদিন অনিয়ন্ত্রিত হয়ে পড়ে। ফলে তাকে ঘন ঘন হাসপাতালে ভর্তিও হতে হচ্ছে। চলতি বছরে এর আগেও কয়েক দফা অসুস্থ হয়ে তিনি বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিয়েছিলেন। source https://deshdunianews.com/%e0%a6%86%e0%a6%b2%e0%a7%8d%e0%a6%b2%e0%a6%be%e0%a6%ae%e0%a6%be-%e0%a6%86%e0%a6%b9%e0%a6%ae%e0%a6%a6-%e0%a6%b6%e0%a6%...
দেশ দুনিয়া নিউজ ডেস্ক গতকাল হাটহাজারীতে ছাত্রদের উত্তাল পরিস্থিতিতে একদিকে ছাত্ররা সারাদিন আন্দোলনে ক্লান্ত, অপরদিকে চারপাশে পুলিশের বেষ্টনী। প্রশাসনের সাঁজোয়া বাহিনীর ক্রমান্বয়ে রণপ্রস্তুতি ছিল ভয়াবহ। হাটহাজারীর আশপাশে এক ভীতিকর পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। আবার সরকার হাটহাজারী মাদ্রাসা বন্ধের প্রজ্ঞাপন জারি করেন, এটা যেন আন্দোলনরত ছাত্রদের জন্য আকাশ ভেঙে পড়ার উপক্রম। আন্দোলনরত ছাত্ররা শংকিত, যদি কোনো ইতিবাচক সিদ্ধান্ত না নিতে পারে তাহলে রাতেই তাদের উপর প্রশাসনিক নির্যাতনের খড়গ চালানো হবে। তাদের ভেতর প্রবল আশঙ্কা জন্মেছে যে, হয়তো দ্বিতীয় আরেকটি ৫ মে শাপলা চত্বর ঘটতে যাচ্ছে। এ বেসামাল পরিস্থিতিতে তারা স্যোসালমিডিয়ায় বিভিন্নভাবে সারাদেশের ওলামায়ে কেরামকে আহবান করে যাচ্ছিলেন, তাদেরকে সমর্থন জানানোর জন্য। কিন্তু সিদ্ধান্তের আগ পর্যন্ত কোন ধরনের প্রকাশ্য সমর্থন তারা ওলামায়কেরামের কাছ থেকে পাননি। এমনকি যারা মিডিয়ায় সরব থাকেন, বিশেষ করে রাজধানীর ওলামায়েকেরাম তারাও নীরব ভূমিকায় ছিলেন। এ ভয়াবহ পরিস্থিতির মুখোমুখি ছাত্রদের মাঝে ক্ষোভের পরিমাণ মাত্রা ছাড়িয়েছে। যখন রাত দশটায় শুরা কম...