Posts

দেশ দুনিয়া নিউজ ডেস্ক গতকাল হাটহাজারীতে ছাত্রদের উত্তাল পরিস্থিতিতে একদিকে ছাত্ররা সারাদিন আন্দোলনে ক্লান্ত, অপরদিকে চারপাশে পুলিশের বেষ্টনী। প্রশাসনের সাঁজোয়া বাহিনীর ক্রমান্বয়ে রণপ্রস্তুতি ছিল ভয়াবহ। হাটহাজারীর আশপাশে এক ভীতিকর পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। আবার সরকার হাটহাজারী মাদ্রাসা বন্ধের প্রজ্ঞাপন জারি করেন, এটা যেন আন্দোলনরত ছাত্রদের জন্য আকাশ ভেঙে পড়ার উপক্রম। আন্দোলনরত ছাত্ররা শংকিত, যদি কোনো ইতিবাচক সিদ্ধান্ত না নিতে পারে তাহলে রাতেই তাদের উপর প্রশাসনিক নির্যাতনের খড়গ চালানো হবে। তাদের ভেতর প্রবল আশঙ্কা জন্মেছে যে, হয়তো দ্বিতীয় আরেকটি ৫ মে শাপলা চত্বর ঘটতে যাচ্ছে। এ বেসামাল পরিস্থিতিতে তারা স্যোসালমিডিয়ায় বিভিন্নভাবে সারাদেশের ওলামায়ে কেরামকে আহবান করে যাচ্ছিলেন, তাদেরকে সমর্থন জানানোর জন্য। কিন্তু সিদ্ধান্তের আগ পর্যন্ত কোন ধরনের প্রকাশ্য সমর্থন তারা ওলামায়কেরামের কাছ থেকে পাননি। এমনকি যারা মিডিয়ায় সরব থাকেন, বিশেষ করে রাজধানীর ওলামায়েকেরাম তারাও নীরব ভূমিকায় ছিলেন। এ ভয়াবহ পরিস্থিতির মুখোমুখি ছাত্রদের মাঝে ক্ষোভের পরিমাণ মাত্রা ছাড়িয়েছে। যখন রাত দশটায় শুরা কম
দেশ দুনিয়া নিউজ ডেস্ক চট্টগ্রাম দারুল উলুম মুইনুল ইসলাম হাটহাজারী মাদরাসার মুহতামিম পদ থেকে স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করলেন আল্লামা শাহ আহমদ শফী। আজ বৃহস্পতিবার মাদরাসার শূরা সদস্যদের বৈঠক শেষে এ সিদ্ধান্ত জানানো হয়। আজকের বৈঠকে আরো কয়েকটি বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়, ক. আল্লামা আহমদ শফীকে মহাপরিচালক পদ থেকে স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করায় সদরে মুহতামিম নিয়োগ। খ. এখন থেকে শুরা কর্তৃক মাদরাসা পরিচালনা করা হবে গ. মাওলানা নুরুল ইসলাম জাদিদকে মাদরাসা থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়েছে। গতকাল থেকে হাটহাজারী মাদরাসার ছাত্ররা বিক্ষোভ করেছে মাঠে। গতকাল (১৬ সেপ্টেম্বর) বুধবার বাদ জোহর থেকে হাটহাজারী মাদরাসা মাঠে এ বিক্ষোভের সূচনা করেন হাটহাজারী মাদরাসার বিক্ষুব্ধ ছাত্ররা। এরপর গতরাতেই ‘ছাত্রদের দাবির অন্যতম একটি’ মাওলানা আনাস মাদানিকে বহিস্কারের সিদ্ধান্ত আসার পর পরিস্থিতি কিছুটা শান্ত হলেও আজ আবার বিক্ষোভ শুরু করছে ছাত্ররা। সকালের পর থেকে শুরু হওয়া বিক্ষোভ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসেনি এখনো। আজকের বিক্ষোভের সূচনা সম্পর্কে বলা হয়, সকালে হাটহাজারীতে মাদরাসা বন্ধের ব্যাপারে শিক্ষকদের নিয়ে একটি বৈঠক করেন মাদরাসার মহাপরিচালক আল্
দেশ দুনিয়া নিউজ ডেস্ক আজ বৃহস্পতিবার (১৭ সেপ্টেম্বর) বেলা সাড়ে ১১ টায় আবারও উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে উম্মুল মাদারিস হাটহাজারী মাদরাসা প্রাঙ্গণ। আল্লামা আহমদ শফী পুত্র মাওলানা আনাস মাদানিকে বহিষ্কার ও ছাত্রদের হয়রানি না করার দাবি মেনে নেয়ার পর গত রাতে কিছুটা শান্ত হয়েছিল হাটহাজারী মাদরাসার পরিবেশ। তবে আজ বেলা সাড়ে ১১ টায় “মাদরাসা বন্ধ দেয়ার জন্যে শিক্ষকদের গোপন মিটিং চলছে” অভিযোগ এনে আবারও মাঠে নেমেছে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা। শিক্ষার্থীদের দাবি, আজকের মধ্যে মজলিসে শূরার বৈঠক বসে বাকি তিনটি দাবি মেনে নিতে হবে। দাবি আদায়ের আগ পর্যন্ত মাঠ ছাড়বে না বলে তারা স্পষ্ট জানিয়ে দিচ্ছে শিক্ষার্থীরা। এদিকে মাদ্রাসার গেটের বাইরে সাজোয়া পুলিশ প্রশাসন প্রস্তুত। অনেকেই আশংকা করছেন যেকোনো সময় ছাত্রদের উপর একশন চালাতে পারে পুলিশ প্রশাসন। ছাত্রদের দাবির প্রেক্ষিতে দুপুর সাড়ে ১২ টার দিকে মাদ্রাসার সহকারী মুহতামিম আল্লামা শেখ আহমদ ছাত্রদের শান্ত হতে বলেন এবং তাদের দাবি মেনে নেয়ার আশ্বাস দেন। শুরা বৈঠক মাগরিবের পর অনুষ্ঠিত হবে বলেও জানান। আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ৬ দফা দাবিগুলো হলো, ১। অবিলম্বে হাটহাজারী মা
দেশ দুনিয়া নিউজ ডেস্ক আজ বৃহস্পতিবার (১৭ সেপ্টেম্বর) বেলা সাড়ে ১১ টায় আবারও উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে উম্মুল মাদারিস হাটহাজারী মাদরাসা প্রাঙ্গণ। আল্লামা আহমদ শফী পুত্র মাওলানা আনাস মাদানিকে বহিষ্কার ও ছাত্রদের হয়রানি না করার দাবি মেনে নেয়ার পর গত রাতে কিছুটা শান্ত হয়েছিল হাটহাজারী মাদরাসার পরিবেশ। তবে আজ বেলা সাড়ে ১১ টায় “মাদরাসা বন্ধ দেয়ার জন্যে শিক্ষকদের গোপন মিটিং চলছে” অভিযোগ এনে আবারও মাঠে নেমেছে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা। শিক্ষার্থীদের দাবি, আজকের মধ্যে মজলিসে শূরার বৈঠক বসে বাকি তিনটি দাবি মেনে নিতে হবে। দাবি আদায়ের আগ পর্যন্ত মাঠ ছাড়বে না বলে তারা স্পষ্ট জানিয়ে দিচ্ছে শিক্ষার্থীরা। এদিকে মাদ্রাসার গেটের বাইরে সাজোয়া পুলিশ প্রশাসন প্রস্তুত। অনেকেই আশংকা করছেন যেকোনো সময় ছাত্রদের উপর একশন চালাতে পারে পুলিশ প্রশাসন। ছাত্রদের দাবির প্রেক্ষিতে দুপুর সাড়ে ১২ টার দিকে মাদ্রাসার সহকারী মুহতামিম আল্লামা শেখ আহমদ ছাত্রদের শান্ত হতে বলেন এবং তাদের দাবি মেনে নেয়ার আশ্বাস দেন। শুরা বৈঠক মাগরিবের পর অনুষ্ঠিত হবে বলেও জানান। আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ৬ দফা দাবিগুলো হলো, ১। অবিলম্বে হাটহাজারী মা
দেশ দুনিয়া নিউজ ডেস্ক বিক্ষুদ্ধ ছাত্রদের আন্দোলনের মুখে আল্লামা আহমদ শফী পুত্র ও  প্রতিষ্ঠানটির সহকারী শিক্ষা সচিব আনাস মাদানীকে মাদরাসা থেকে অব্যাহতি তথা বহিষ্কার করা হয়। হাটহাজারী মাদরাসার শুরা সদস্যদের বৈঠক থেকে এ সিদ্ধান্ত হয় বলে জানা যায়। আজ (১৬ সেপ্টেম্বর) বুধবার বাদ যোহর হাটহাজারি মাদরাসা ময়দানে অত্র মাদ্রাসার বিক্ষুব্ধ ছাত্ররা জড়ো হয়ে স্লোগানে স্লোগানে প্রকম্পিত করে তোলে মাদ্রাসা প্রাঙ্গণ। বিক্ষোভের মুখে এশার নামাজের পর বৈঠক বসে মাদরাসায় উপস্থিত হওয়া শুরা সদস্যগণ। সে বৈঠক থেকে এ সিদ্ধান্ত জানানো হয়। রাত ১০ টার দিকে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের মাদ্রাসার শুরা সদস্য ও মেখল মাদ্রাসার পরিচালক মাওলানা নোমান ফয়জী বৈঠকের সিদ্ধান্ত পাঠ করে শোনান। মাদ্রাসার মহাপরিচালক আল্লামা আহমদ শফীর সভাপতিত্বে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে বলে জানান তিনি। মাওলানা নোমান ফয়জী বলেন, হাটহাজারী মাদ্রাসার প্রবীণ শিক্ষক মাওলানা আনাস মাদানীকে অব্যাহতিসহ মোট তিনটি সিদ্ধান্ত নিয়েছে শুরা কমিটি। আগামী শনিবার মজলিসে শুরার সব সদস্য মিলে বাকী সমস্যাগুলো সমাধান করবেন বলে বিক্ষুব্ধ ছাত্রজনতাকে  নিশ্চিত করেন। source ht
আলমগীর ইসলামাবাদী চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি হাটহাজারী মাদ্রাসায় আল্লামা আহমদ শফী পুত্র আনাস মাদানীকে বহিষ্কারের দাবীতে বিক্ষোভ করছে হাটহাজারী মাদ্রাসার বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা। আজ (১৬ সেপ্টেম্বর) বুধবার বাদ যোহর হাটহাজারি মাদরাসা ময়দানে অত্র মাদ্রাসার বিক্ষুব্ধ ছাত্ররা জড়ো হয়ে স্লোগানে স্লোগানে প্রকম্পিত করে তোলে মাদ্রাসা প্রাঙ্গণ। মাইকে উচ্চারিত হয় জ্বালাময়ী ভাষণ ৷ “আস্থার প্রতিষ্ঠানে আনাস মাদানীর ঠাই নাই”৷ অনতিবিলম্বে হাটহাজারি থেকে সরাতে হবে আনাসকে৷ এমন নানা স্লোগান শোনা যায় বিক্ষোভকারীদের থেকে ৷ ছাত্র সমাজের দাবী দাওয়া নিয়ে লিফলেটও বিতরণ করা হয়৷ মুহূর্তের মধ্যে পুলিশ এসে যাওয়ায় ছাত্ররা আরো ক্ষীপ্ত হয়ে ওঠে ৷ এনিয়ে মুহূর্তের মধ্যে সোশ্যাল মিডিয়ায় পক্ষ-বিপক্ষ প্রতিক্রিয়া পরিলক্ষিত হয় ৷ কওমি হিতাকাঙ্খী বিশ্লেষকরা মনে করেন এই আন্দোলনের মাধ্যমে কওমি মাদ্রাসার শত বছরের ইতিহাস-ঐতিহ্য স্বকীয়তা বৈশিষ্ট্য ম্লান হয়ে গেল ৷ source https://deshdunianews.com/%e0%a6%b9%e0%a6%be%e0%a6%9f%e0%a6%b9%e0%a6%be%e0%a6%9c%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a7%80%e0%a6%a4%e0%a7%87-%e0%a6%86%e0%a6%a8%e0%a6%be
দেশ দুনিয়া নিউজ ডেস্ক: আমি প্রথম তবলীগে যাই ১৯৯৮ সালে। তখন লন্ডনে ছিলাম। পিএইচডির দুশ্চিন্তায় মাথা খারাপ অবস্থা আমার। পিএইচডি না হলে দেশে ফিরবো না কখনো – এটা ভেবে কান্না আসতো। আত্নহত্যা করবো কিনা এমনকি এই চিন্তাও আসতো মাথায়। এমন ছিন্নভিন্ন মানসিক অবস্থায় আমার প্রতিবেশী হয়ে আসেন আমার একজন কলিগ। তিনি আইন বিভাগে আমার সিনিয়র শিক্ষক লিয়াকত আলী সিদ্দিকী। ছাত্রজীবনে একসময় বিতার্কিত হিসেবে নাম করেছিলেন। প্রথমদিকে পড়তেন জিনস, টি-শার্ট আর কেডস। অল্পদিন পর থেকে পুরো ইসলামী পোষাক। তিনি আমার মানসিক অবস্থা বুঝতে পেরেছিলেন। প্রায় প্রতিদিন ডেকে খাওয়াতে নিয়ে যেতেন, পড়াশোনা নিয়ে বেশী চিন্তা করতে মানা করতেন। তিনি নিজে লন্ডনে মাষ্টার্স শেষ করার একমাস আগে দীর্ঘদিনের জন্য তবলীগে চলে গিয়েছিলেন, ডিগ্রীটা শেষ করেছিলেন ছয় বছর পর। এ দুনিয়ার সাফল্য, খ্যাতি, অর্জন সত্যি তুচ্ছ তার কাছে। কাজেই তিনি এসব বললে মন দিয়ে শুনতাম। কিছুদিন পর জানা গেল তিনি আবার তবলীগে যাচ্ছেন লীডস্-এ। আমিও যেতে রাজী হলাম। চারদিনের পড়া শিকেয় তুলে রাখার এই সাহস কিভাবে পেলাম জানিনা। ফোনে স্বজনদের জানিয়ে দিলাম কোন যোগাযোগও করতে পারবো না কয়েকদ