Posts

আলমগীর ইসলামাবাদী চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি নারায়ণগঞ্জের বায়তুস সালাম জামে মসজিদে এসি বিস্ফোরণ হয়ে ইতোমধ্যে ১১ জন নিহত এবং প্রায় অর্ধ শতাধিক মুসল্লি গুরুতর আহত হওয়ার ঘটনায় গভীর শোক প্রকাশ করেছেন হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের সম্মানিত আমীর, হাটহাজারী আরবী বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বনামধন্য মহাপরিচালক, শাইখুল ইসলাম আল্লামা শাহ আহমদ শফী দা. বা.। শনিবার (৫ই সেপ্টেম্বর ২০২০) গণমাধ্যমে প্রেরিত এক বিবৃতিতে আল্লামা শাহ আহমদ শফী দা.বা. বলেন, হাদীসে বর্ণিত আছে “মহান আল্লাহর কাছে সবচেয়ে প্রিয় স্থান হল মসজিদ”। মসজিদ দেশের মুসলিম জনগণের শ্রদ্ধা এবং ভালোবাসার স্থান, আল্লাহর প্রিয় মেহমান মুসল্লীরা মসজিদে ইবাদত করতে যান। নারায়ণগঞ্জে মসজিদে এসি বিস্ফোরণ হয়ে যে সমস্ত মুসল্লীয়ানে কেরাম নিহত এবং আহত হয়েছেন তাদের প্রতি গভীর শোক প্রকাশ করছি। সাথে সাথে সবার জন্য দোয়া করছি, আল্লাহ সকল নিহতদের জান্নাতের উচ্চ মকাম এবং সকল আহতদের খুব তাড়াতাড়ি সুস্থতা দান করুক। বিবৃতিতে আমীরে হেফাজত আরো বলেন, যদিও বাহ্যিকভাবে দেশের অনেক উন্নয়ন দেখা যাচ্ছে, তবে গুরুত্বপূর্ণ জায়গাগুলোতে এখনো উন্নতি লক্ষ্য করা যাচ্ছে না। দেশের মসজিদ-মাদরা
শফিকুন্নবী বাইজিদ করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ রোধে গত ২৬ মার্চ দেশে সাধারণ ছুটি ঘোষণা করে যান চলাচল বন্ধ করে দেয়া হয়েছিলো। দুই মাস পর গত ১ জুন থেকে অফিস আদালত সীমিত পরিসরে খুলে দেওয়ার পাশাপাশি ভাড়া বাড়িয়ে গণপরিবহন চালু করা হয়। এরপর বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক সংগঠনের প্রতিবাদে গত ১ সেপ্টেম্বর থেকে গণপরিবহনে ৫০ শতাংশ আসনে যাত্রী নেওয়ার বাধ্যবাধকতা তুলে দিয়ে আগের মতো যাত্রী নেওয়ার অনুমতি দেয় সরকার। রাজধানীর উত্তরা, বনানী, গুলশান, গুলিস্তান, কারওয়ান বাজার, যাত্রাবাড়ী ও পুরান ঢাকা ঘুরে দেখা যায় সেই চিরচেনা যানজট। থেমে থেমে চলছে গাড়ি। সিগনালে আগের মতো অপেক্ষা করতে হচ্ছে প্রতিটি গাড়িকে। পর্যাপ্ত যাত্রী না থাকলেও ড্রাইভার, কন্ডাকটর আর হেল্পারেরা যাত্রীর আশায় নিয়মিত রাস্তায় গাড়ি নিয়ে নামছেন। গুলিস্তান থেকে মোহাম্মদপুরগামী রজনীগন্ধা বাসের কন্ডাকটর জামাল দেশদুনিয়াকে জানান, বাস মালিকের নির্দেশে আমরা গাড়ি নিয়ে প্রতিদিন রাস্তায় নামছি। পর্যাপ্ত যাত্রী না পাওয়ায় প্রতিদিনের টার্গেট পূরণ করতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। এদিকে মালিকপক্ষের নিয়মিত চাপ আর ঠিকমতো বেতন না পাওয়ায় মানসিক চাপ নিয়ে নিয়মিত গাড়ি নিয়ে বের হ
এস.কে নাজমুল হাসান নিজস্ব প্রতিবেদক     নারায়ণগঞ্জে গ্যাসের লিকেজ থেকে মসজিদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে দগ্ধ হয়ে ৩৭ জন আসে এখানে। এদের মধ্যে ইমাম ও মুয়াজ্জিন সহ মোট ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার ০৫ সেপ্টেম্বর সকালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের শেখ হাসিনা বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউট এর প্রধান ডা. সামন্তলাল সেন সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলে বিষয়টি তিনি নিশ্চিত করেছেন। তিনি আরও বলেন, মারাত্মক দগ্ধ আরও ২৬ জন, তাদের অবস্থাও আশঙ্কাজনক কেউই শঙ্কামুক্ত না। শরীরের বেশির ভাগ পুড়ে গেছে। আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি তাদেরকে সুস্থ করতে। গতকাল শুক্রবার রাতে ওই ইনস্টিটিউট  এর সহকারী অধ্যাপক ডা. ইমাম হোসাইন বলেন, প্রত্যেককে সরকারি খরচে চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এবং তিনি আরও বলেন রাতেই জুয়েল (৭) নামে এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে, ওই শিশুটির শরীরের ৯০ শতাংশ পুড়ে গিয়েছিল। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলা ফতুল্লা থানার বায়তুস সালাত জামে মসজিদে এশার নামাজ চলাকালে হঠাৎ মসজিদের পাশেই বিকট শব্দে বৈদ্যুতিক ট্রান্সফার্মারে বিস্ফোরণ ঘটে সঙ্গে সঙ্গে মসজিদের ভিতরে থাকা এসিরও বিস্ফোরণ ঘটে মুহুর্তে
দেশ দুনিয়া নিউজ ডেস্ক  রাষ্ট্রকে আহতদের চিকিৎসাভার বহন করতে হবে -ইশা ছাত্র আন্দোলন নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার ফতুল্লায় বাইতুস সালাত জামে মসজিদের এসি বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এতে অন্তত ৪০ জন আহত হয়েছে। তাদেরকে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউট এবং ঢাকা মেডিকেলের জরুরি বিভাগে ভর্তি করা হয়েছে। তাদের মধ্যে ৩ জন মৃত্যুবরণ করেছেন। এ ঘটনায় গভীর শোক প্রকাশ করেছে ইসলামী শাসনতন্ত্র ছাত্র আন্দোলন। আজ শুক্রবার রাতে সংগঠনের কেন্দ্রীয় সভাপতি এম. হাছিবুল ইসলাম এবং সেক্রেটারি জেনারেল নূরুল করীম আকরাম এক যৌথ শোকবার্তায় গভীর শোক প্রকাশ এবং আহত-নিহত পরিবারগুলোর প্রতি সমবেদনাা জ্ঞাপন করেন। নেতৃদ্বয় বলেন, প্রত্যক্ষদর্শীদের বর্ণনা মতে জানা গেছে মসজিদের পাশের বৈদ্যুতিক খুটি থেকে প্রথমে বিদ্যুতের বিষ্ফোরন ঘটে, পরে সেটা মসজিদের এসিতে বিস্ফোরন ঘটায়। এ ঘটনায় সংশ্লিষ্ট বিদ্যুৎ বিভাগকে জবাবদিহির আওতায় আনতে হবে। সরকারকে আহতদের চিকিৎসাভার বহনের আহবান জানান তারা। সংগঠনের কেন্দ্রীয় সভাপতি এম. হাছিবুল ইসলামের নির্দেশনায় আহতদের সার্বিক খোজ খবর নিতে ইতিমধ্যেই ঢামেকে পৌছেছেন ইসলামী শাসনতন্ত্র ছ
এস.কে নাজমুল হাসান নিজস্ব প্রতিবেদক  নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলায় মসজিদের এসি বিস্ফোরণে কম্পক্ষে ৫০ জন মুসল্লি দগ্ধ হয়েছেন। ০৫ সেপ্টেম্বর শুক্রবার রাত পৌনে ৯টার দিকে ফতুল্লার পশ্চিম তল্লা বাইতুস সালাম জামে মসজিদে এ ঘটনা ঘটে। আহতদের স্থানীয় হাসপাতাল ও ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে পাঠানো হয়েছে। রাত ৯টার দিকে মসজিদের ভেতরে থাকা এসি বিকট শব্দে বিস্ফোরণ ঘটে। মুহূর্তের মধ্যে মসজিদের ভেতরে থাকা মুসল্লিদের মধ্যে আতংক ছড়িয়ে পড়ে। হুড়োহুড়ি করে বের হন অনেকে। এদের মধ্যে কমপক্ষে ৫০ জন দগ্ধ হন ও নিহত ৩ জন। দগ্ধ হওয়া সবার অবস্থা আশঙ্কাজনজ। ইতোমধ্যে বিভিন্ন রাজনৈতিক ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন আহতদের সহযোগিতার জন্য হাসপাতালে ছুটে গেছেন।   source https://deshdunianews.com/%e0%a6%a8%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a6%be%e0%a7%9f%e0%a6%a3%e0%a6%97%e0%a6%9e%e0%a7%8d%e0%a6%9c%e0%a7%87-%e0%a6%ae%e0%a6%b8%e0%a6%9c%e0%a6%bf%e0%a6%a6%e0%a7%87%e0%a6%b0-%e0%a6%8f%e0%a6%b8%e0%a6%bf/
এস.কে নাজমুল হাসান   কওমী মাদ্রাসার শিক্ষাবোর্ড বেফাকুল মাদারিসিল  আরাবিয়া এর অধীনের হিফজ ও ক্বিরাআত বিভাগের সকল পরীক্ষা শুরু হচ্ছে আগামীকাল ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২০ইং শনিবার থেকে এই মর্মে একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে বেফাকের শিক্ষাবোর্ড। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয় হিফযুল কুরআন ও ইলমুত তাজবীদ ওয়াল কুরআন বিভাগের ৪৩তম কেন্দ্রীয় পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে বোর্ডের মহাপরিচালক ও ভারপ্রাপ্ত পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মাওলানা যুবাইর স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়। উক্ত বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, করোনা ভাইরাস (কোভিড-১৯) এর কারণে বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশ এর হিফযুল কুরআন ও ইলমুত তাজবীদ ওয়াল ক্বিরাআত বিভাগের ৪৩তম কেন্দ্রীয় পরীক্ষা পূর্ব ঘোষিত তারিখে অনুষ্ঠিত হয়নি। বোর্ডের সিদ্ধান্ত মতে আগামী ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২০ইং শনিবার হতে এই দুই বিভাগের পরীক্ষা আরম্ভ হবে। বেফাকের ওয়েব সাইট ও ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে পরীক্ষার সময়সূচি ও প্রকাশিত হয়েছে। সূত্র : বেফাক ওয়েবসাইট ও পেজ   source https://deshdunianews.com/%e0%a6%ac%e0%a7%87%e0%a6%ab%e0%a6%be%e0%a6%95%e0%a7%87%e0%a6%b0-%e0%a6%b9%e0%a6%bf%e0%a6%ab%e0%a6%9c-%e0%a6%9
দেশ দুনিয়া নিউজ ডেস্ক সন্ত্রাসী হামলায় আহত দিনাজপুর জেলার ঘোড়াঘাট উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ওয়াহিদা খানম এর অস্ত্রোপচার করা হয়েছে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্স হসপিটালে। শুক্রবার ০৪ সেপ্টেম্বর হসপিটালের চিকিৎসার জানান, ইউএনও ওয়াহিদা খানমের অস্ত্রোপচার সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে এবং জ্ঞান ফিরেছে শেষ রাতে এবং জ্ঞান ফেরার পর তিনি তার স্বামীর সঙ্গে কথা বলেছেন। এখন তিনি হসপিটালের আইসিউতে চিকিৎসকদের গভীর পর্যবেক্ষণে রয়েছেন। ওয়াহিদা খানমের হার্টবিট ও রক্তচাপ স্বাভাবিক রয়েছে। তবে তিনি এখনও শঙ্কামুক্ত নন বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকগণ এবং শারীরিক অবস্থা কিছুটা স্থিতিশীল। চিকিৎসকরা চেষ্টা করছেন যাতে ব্রেনের আঘাতের ফলে প্যারালাইজড না হয়ে যান। তার জ্ঞান ফেরার বিষয়টি নিশ্চিত করেন ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্স হসপিটালের যুগ্ম পরিচালক প্রফেসর ড.বদরুল আলম। তিনি বলেন, ইউএনওর মাথায় অস্ত্রোপচার শেষে তাকে আইসিইউতে নেয়া হয় এবং নিবিড় পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে। উল্লেখ্য গত ০২ সেপ্টেম্বর রাতে দিনাজপুর জেলার ঘোড়াঘাট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ওয়াহিদা খানমের সরকারি বাসার টয়লেটের ভেন্টিলেটর