Posts
দেশ দুনিয়া নিউজ ডেস্ক ইসলাম ও বাঙালিয়ানাকে একে অপরের পরিপূরক হিসেবে উপস্থাপন করতে হবে। শেখ ফজলুল করীম মারুফ সভ্যতার সংঘাত তত্ত্বে “বিভ্রান্ত রাষ্ট্র” বলে একটা ধারনা আছে। বিভ্রান্ত রাষ্ট্র হলো সেগুলো, যাদের সমৃদ্ধ ও প্রভাবশালী ধর্মীয়-সংস্কৃতিক ঐতিহ্য এবং পরিচয় আছে একই সাথে সেই ধর্মীয় সংস্কৃতির বিরুদ্ধেও প্রবল ধারনা আছে। এই “বিভ্রান্ত রাষ্ট্রগুলো” সভ্যতার সংকটের সবচেয়ে নির্মম পরিনতির শিকার হয়। দেশের জনমত দুইভাবে বিভক্ত থাকে। রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা আসে না, অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি অর্জন হয় না এবং আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে তাদের কোন সত্যিকার বন্ধু থাকে না। স্যামুয়েল পি হান্টিংটন বিভ্রান্ত রাষ্ট্রের উদহারন হিসেবে তুরস্কের কথা উল্লেখ করেছেন। ৯০ এর দশকের মাঝামাঝিতে যখন তিনি বইটি লেখেন তখন তুরস্ক বিভ্রান্ত রাষ্ট্রই ছিলো। এখনকার তুরস্ক তা না। ফলে তুরস্ককে দিয়ে বিভ্রান্ত রাষ্ট্র ধারনা বোঝা কঠিন। সেজন্য হালআমলের বিভ্রান্ত রাষ্ট্র মিশরের উদাহরণ পাঠককে ধারনাটি বুঝতে সাহায্য করবে। মিশরের একটি দীর্ঘ ইসলামী ঐতিহ্য আছে। ইসলামের প্রথম শতকেই মিশর ইসলামের সংস্পর্শে আসে এবং পরবর্তী শতাব্দীগুলোতে মিশর জ্ঞানে-
কাশ্মীর ইস্যুতে পাকিস্তানের পাশে থাকাবে বলে ঘোষণা দিয়েছে তুরস্ক। ০১ আগস্ট ২০২০ পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আরিফ আলভি এবং তুর্কি প্রেসিডেন্ট রিসেপ তায়্যিব এরদোগানের মধ্যে ফোনালাপ হয় এর পর ইসলামাবাদ জানিয়েছে, এই তথ্য। এর আগে তুর্কি প্রেসিডেন্ট রিসেপ তায়্যিব এরদোগান পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের সঙ্গে পবিত্র ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা বিনিময়ও করেন। এসময় কাশ্মীরসহ বিভিন্ন ইস্যুতে দুই নেতার মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ কথা হয়। পাকিস্তান প্রেসিডেন্টের দফতর থেকে এক টুইট বার্তায় জানায়, প্রেসিডেন্ট ডা. আরিফ আলভি এবং প্রেসিডেন্ট রিসেপ তায়্যিব এরদোগান টেলিফোনে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন। এসময় কাশ্মীরসহ বিভিন্ন ইস্যুতে আলোচনা করেন তারা। প্রেসিডেন্ট আলভি বলেন, ফিলিস্তিন এবং ভারত অধিকৃত কাশ্মীরে দখলদার বাহিনী করোনা মহামারির মধ্যেও দমনপীড়ন চালিয়ে যাচ্ছে। পরবর্তি আরেক টুইটে পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট দফতর জানায়, তুর্কি প্রেসিডেন্ট নিশ্চিত করেছেন তার দেশ কাশ্মীর ইস্যুতে পাকিস্তানকে সমর্থন দিয়ে যাবে। এ ইস্যুতে ভ্রাতৃত্বপূর্ণ দু’দেশের একই লক্ষ্য বলেও জানানো হয়।’ করোনা মহামারির পরে পাকিস্তান প্রেসিডেন্টকে তুরস্
আলমগীর ইসলামাবাদী চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদী এক বিবৃতিতে বলেছেন, চামড়া শিল্প নিয়ে দেশে নৈরাজ্য চলছে। কাঁচা চামড়া রপ্তানির সিদ্ধান্ত নিয়ে সরকার পাচারকারী সিন্ডিকেট হোতাদের নিয়ন্ত্রণের পরিবর্তে সহযোগীর ভূমিকা পালন করছে। দেশের বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে চামড়া বড় একটা খাত। এই খাতকে ধ্বংস করার নীল নকশা হিসেবে চামড়ার দাম নিয়ে সরকার নিজেরাই নৈরাজ্য তৈরি করলো। যার কারণে প্রকৃত দামও পাচ্ছেন না মালিকরা। চামড়ার ন্যায্যমূল্য না পাওয়ায় হাজার হাজার কওমী মাদরাসা, এতিমখানা এবং সমাজের গরীব দুস্থ, অনাথ অসহায় মানুষ মারাত্মকভাবে বঞ্চিত হয়েছে। এজন্য সরকার কোনভাবে এর দায়ভার এড়াতে পারবে না । তিনি আরও বলেন, দেশের প্রায় কওমী মাদরাসাগুলো কুরবানীর এই চামড়া কালেকশন করে বিক্রয়লব্ধ আয়ের উপর অনেকাংশে ব্যায় নির্বাহ করে থাকে। মাদরাসার গরীব এতীম দুঃস্থ অসহায় ছাত্র-ছাত্রীরা এর মাধ্যমে উপকৃত হয়। তারা আজ মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এটাকে কওমী মাদরাসা ধ্বংসের একটা পরিকল্পিত ষড়যন্ত্রের অংশ হিসাবে আমরা মনে করি। এছাড়া কুরবানীর এই চামড়ার বিক
এস.কে নাজমুল হাসান বিশ্ববিখ্যাত বিজ্ঞানীদের বিজ্ঞানী স্যার আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্র রায় ১৮৬১ইং সালের ২রা আগষ্ট বাংলাদেশের খুলনা জেলার পাইকগাছা থানার অন্তর্গত রাড়ুলী ইউনিয়নের রাড়ুলী গ্রামে জন্মগ্রহন করেন। আসছে ২রা আগস্ট এই মহান ব্যক্তির ১৫৯ তম জন্মবার্ষিকী। অত্যন্ত দু:খের বিষয় এই যে, এই মনীষী সম্পর্কে বাংলাদেশের খুব কম মানুষই জানে। যেমন জানে ও চেনে বিজ্ঞানী জগদ্বীশ চন্দ্র বসু ও ড. কুদরত-ই-খুদা কে। অতচ বিজ্ঞানী জগদ্বীশ চন্দ্র বসু তাঁর সহকর্মী এবং বিজ্ঞানী ড. কুদরত-ই-খুদা তাঁর ছাত্র। তাঁকে পশ্চিম বাংলা রাজ্য সরকার যেভাবে মুল্যায়ন করে, বাংলাদেশে জন্মগ্রহণ করা সত্ত্বেও তার ছিঁটেফোঁটাও তাঁকে মুল্যায়ন করা হয় না। শুধু তাই না বাংলাদেশের পাঠ্যবইয়ে এই বিজ্ঞানী সম্পর্কে তেমন কিছু উল্লেখ করাও হয় না। অনির্বাণ লাইব্রেরি কর্তৃপক্ষের কাছে আমার বিনীত আবেদন এই যে, বিজ্ঞানী পিসি রায়ের উপর লেখা ও তাঁর নিজের লেখা বইগুলো যেন অনির্বাণ লাইব্রেরি সংগ্রহশালায় সংগ্রহ করে রাখে। বাংলাদেশে মনে হয় না সব কালেকশন পাওয়া যাবে। তাই কলকাতা থেকে হলেও যেন সংগ্রহ করে রাখে। এখন এই মহান ব্যক্তি সম্পর্কে সংগৃহীত তাঁর কিছু কর্
গত ২৯ জুলাই বুধবার দেশ দুনিয়া নিউজের উদ্যোগে “কেমন হবে অপূর্নাঙ্গ শিক্ষাবর্ষে সিলেবাস, পাঠদান ও পরীক্ষা পদ্ধতি?” বিষয়ে ফেসবুক আলাপন ৩য় পর্বে লাইভ প্রোগ্রামে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করেন যুগসচেতন ও বিজ্ঞ আলেমেদ্বীন, ঢাকা শাইখ যাকারিয়া ইসলামিক রিসার্চ সেন্টারের প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক, আল্লামা মুফতি মিযানুর রহমান সাঈদ হাফিজাহুল্লাহ৷ তিনি সমসাময়িক বিভিন্ন বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করেন৷ দেশ দুনিয়া নিউজের পাঠকদের জন্য তার গুরুত্বপূর্ণ অংশগুলো ধারাবাহিকভাবে শ্রুতিলিপি হিসেবে পেশ করা হচ্ছে ৷ সঞ্চালকের প্রশ্ন: কওমী মাদ্রাসাগুলো খোলার পর গত শিক্ষাবর্ষের পরিক্ষাগুলো নেয়া হবে কিনা? নিলে পদ্ধতি কী হবে? জবাবে আল্লামা মুফতি মিযানুর রহমান সাঈদ হাফিজাহুল্লাহ: এটি একটি বিশ্লেষণধর্মী আলোচনা যার অনেকগুলো দিক রয়েছে ৷ এ বিষয়ে বড়দের মজলিসে বললেই শোভা পায় ৷ তবুও আমি আমার ব্যক্তিগত মতামতকে প্রস্তাবনা হিসেবে ব্যক্ত করছি ৷ তিনি বলেন, আমি মনে করি মাদ্রাসা খোলার পর প্রথমেই মিশকাত ও দাওরায়ে হাদিস জামাতের পরীক্ষা নিতে হবে ৷ অন্যান্য জামাত (ক্লাসের) পরীক্ষা না হলেও চলবে ৷ সেসব জ
এস.কে নাজমুল হাসান করোনা দুর্যোগে দীর্ঘ সময় ধরে কর্মচ্যুত থাকার কারণে অর্থনৈতিকভাবে পিছিয়ে পড়া দেশের মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্ত পরিবারে অনেকের ঘরে করোনাকালে ঈদ আনন্দ উঁকি দেয়নি। সবার মুখে হাসি ফোটানোর লক্ষ্যে দেশব্যাপী কোরবানির গোশত বিতরণ ও ঈদ সামগ্রী বিতরণ করেছে ইসলামী শাসনতন্ত্র ছাত্র আন্দোলন। সংগঠনের কেন্দ্রীয় সভাপতি এম. হাছিবুল ইসলামের নেতৃত্বে উত্তরবঙ্গের তিন জেলায় ঈদ সামগ্রী বিতরণ ও কোরবানির গোশত বিতরণ কর্মসূচি পালন করা হয়। এ সময় তিনি বলেন, দেশের বড় একটা অংশ মানুষের ঘরে হাসি ফুটবে না অথচ আমরা ঈদ আনন্দে মেতে থাকবো এটা হতে পারে না সেই চিন্তা থেকেই আমরা দেশব্যাপী প্রত্যেক জেলায় জেলায় সংগঠনের নেতৃবৃন্দকে এ কর্মসূচি পালনের নির্দেশনা দিয়েছি। তিনি আরো বলেন মানবতাবাদী ছাত্রসংগঠন হিসেবে ইসলামী শাসনতন্ত্র ছাত্র আন্দোলন দেশের সর্বস্তরের মানুষের পাশে সবসময় ছিল আছে এবং থাকবে ইনশাআল্লাহ। এম. হাছিবুল ইসলাম আজ দুপুর থেকে একাধারে নীলফামারীর ডিমলা উপজেলার ছাতনাই কলোনি ও জলঢাকা উপজেলার ডালিয়া ব্রিজ এলাকার পানি বন্দি এলাকা, তিস্তা নদীর ওপারে থাকা লালমনিরহাটের হাতিবান্ধা উপজেলার দোয়ান
দেশ দুনিয়া নিউজ ডেস্ক বাংলাদেশের অর্থায়নে নেপালের লুম্বিনীতে একটি বৌদ্ধ বিহার নির্মাণ করা হবে। এ লক্ষ্যে নেপালের লুম্বিনীর ডেভেলপমেন্ট ট্রাস্ট ও বাংলাদেশ সরকারের মধ্যে স্বাক্ষরের জন্য প্রস্তাবিত চুক্তির খসড়া অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা। সোমবার (২৭ জুলাই) ভার্চ্যুয়াল মন্ত্রিসভা বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন। সচিবালয় থেকে ভিডিও কনফারেন্সে মন্ত্রিসভার সংশ্লিষ্ট সদস্যরা এসময় যুক্ত ছিলেন। বৈঠক শেষে সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, এটি ধর্ম মন্ত্রণালয় থেকে আমাদের কাছে এসেছে। লুম্বিনী ডেভেলপমেন্ট ট্রাস্ট গৌতম বুদ্ধের স্মৃতিবিজড়িত এলাকা। এই স্থানের সঙ্গে বিভিন্ন দেশের বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বিদের সঙ্গে একটি যোগসূত্র রয়েছে। ‘সেখানে একটা আশ্রম বা প্যাভিলিয়ন নির্মাণের জন্য বাংলাদেশ থেকে আবেদন করার পর তারা একটা প্লট দিয়েছে। বাংলাদেশ দূতাবাসের মাধ্যমে এটি প্রসেস হয়েছে। বাংলাদেশের বৈধ আশ্রম নির্মাণ, প্যাভিলিয়নের খরচ বহন করতে হবে এই শর্তে দেওয়া হয়েছে। এজন্য মোট ৫১ কোটি ২০ লাখ ৬০ হাজার ৫২৭ টাকার প্রয়োজন হবে। আমাদের পররাষ্ট্র