Posts
এস.কে নাজমুল হাসান নিজস্ব প্রতিনিধি খুলনা মহানগরীর মুজগুন্নী এলাকায় নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এর নেতৃত্বে অভিযান চালিয়ে এক দোকান থেকে নকল মাস্ক, স্যানিটাইজার, ডিটারজেন্ট, এলইডি ভাল্ব ও মশার কয়েল উদ্ধার করা হয়েছে। সূত্রে জানা যায় মহানগরীর এই দোকানে নকল সামগ্রী বিক্রির খবর পেয়ে খুলনা জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মাদ আব্দুল্লাহ-আল-ফয়সাল মোবাইল কোর্ট অভিযান পরিচালনা করেন। গতকাল বুধবার ২৯ জুলাই ২০২০ বিকাল ৪টায় এ অভিযান পরিচালনা করা হয়। এসময় ‘তালহা এন্টারপ্রাইজ’ নামক প্রতিষ্ঠানটি থেকে বিপুল পরিমাণ নকল পণ্য উদ্ধার করা হয়। যার বেশিরভাগই সাধারণ মানুষ করোনা দূর্যোগে প্রতিরক্ষা হিসেবে ব্যবহার করেন। এসব পণ্য রাজধানীসহ অন্যান্য জেলা থেকে খুলনায় অাসে। এরপর পণ্যের ওপর লেভেল লাগিয়ে সেটি বাজারে ছড়িয়ে দেওয়া হয়। নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মাদ আব্দুল্লাহ-আল ফয়সাল জানান, জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হেলাল হোসেনের নির্দেশে মুজগুন্নী এলাকায় মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয়। নকল মাস্ক, স্যানিটাইজার, ডিটারজেন্ট, এলইডি ভাল্ব, মশার কয়েল বিক্রয় করায় ‘তালহা এন্টারপ্রাইজকে’ ১৫ হাজার টাকা জরিমানা এবং দোক
আবদুল হালীম ফেনী জেলা প্রতিনিধি খতমে কুরআন ও দুআ মাহফিল অনুষ্ঠানে সারা দেশের করোনা আক্রান্তদের জন্য দুআ ও মৃতদের জন্য ঈসালে সাওয়াব করা হয়। ইসলামী যুব আন্দোলন ফেনী জেলা শাখার উদ্যোগে গতকাল ২৯ জুলাই ২০ইং বুধবার সকাল সাড়ে ১০টায় জেলা সহ-সভাপতি মাওলানা হারুনুর রশিদ এর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মুফতি সালাহুদ্দিন আইয়ুবীর সঞ্চালনায় আইএবি ফেনী জেলা কার্যালয়ে জেলা সভাপতি মুফতি আবদুল কাইয়ূম সোহাইল এর অসুস্থ পিতা, ফেনী ধুমশাদ্দা রশিদিয়া ইসলামিয়া মাদরাসার মুহতামিম, হযরত মাওলানা আবদুল আওয়াল হাফিজাহুল্লাহ ও জেলা সাধারণ সম্পাদক, মুফতি সালাহুদ্দিন আইয়ুবীর পিতা জনাব হারুনুর রশীদ এর জন্য খতমে কোরআন ও দোয়া করা হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ফেনী জেলার ভারপ্রাপ্ত সভাপতি, মাওলানা নুরুল করিম এবং বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা মুজাহিদ কমিটির সদর মুফতি আব্দুর রহমান গিলমান ৷ প্রধান অতিথি দোয়া পুর্ব আলোচনায় বলেন, বর্তমানে আমরা করোনা নামক আল্লাহর এক গজবে আবদ্ধ ৷ আমাদের উচিত বেশি বেশি আল্লাহ তাআলার নিকট ক্ষমা প্রার্থনা করা ৷ হাদীসের বরাত টেনে তিনি বলেন, যতক্ষণ
মুহাম্মাদ সাইফুল্লাহ আল মনির বিশেষ প্রতিনিধি পবিত্র ঈদুল আযহা উপলক্ষে দেশবাসীকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও মোবারকবাদ জানিয়েছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর আমীর মুফতী সৈয়দ মোহাম্মদ রেজাউল করীম পীর সাহেব চরমোনাই। বুধবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক শুভেচ্ছা বার্তায় ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর আমীর মুফতী সৈয়দ মোহাম্মদ রেজাউল করীম- পীর সাহেব চরমোনাই এবারের ঈদুল আযহায় সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকারের মাধ্যমে পারস্পরিক সহযোগিতা নিয়ে অসহায় ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের পাশে দাঁড়ানোর জন্য দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ইসলামে ফেৎনা-ফাসাদ, হিংসা-বিদ্বেষের কোনো স্থান নেই বরং ভ্রাতৃত্বের বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে সত্যিকার মানুষরূপে গড়ে উঠার শিক্ষা রয়েছে। তাই একমাত্র ইসলামই পারে অশান্ত দুনিয়ায় শান্তির সুবাতাস জারি করতে। পীর সাহেব বলেন, কুরবানীর ঐতিহাসিক শিক্ষা ও তাৎপর্য নিয়ে পবিত্র ঈদুল আযহা সমাগত। ঈদুল আযহা আমাদেরকে ত্যাগ ও কুরবানীর আদর্শে উজ্জীবিত করে। তাই মহান আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য আল্লাহর উদ্দেশ্যে সবকিছু বিলীন করে দেয়ার চেতনা জাগ্রত করে ঈদুল আযহা। সামাজিক বৈষম্য দূরকরে সন্ত্রাস, দুর্নীতি, মাদক, শোষণমুক্ত ও ইনসাফ
মুহাম্মাদ সাইফুল্লাহ আল মনির বিশেষ প্রতিনিধি দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহের চলমান ছুটি আগামী ৩১ আগস্ট পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। এই সময় পর্যন্ত দেশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে। আজ বুধবার (২৯ জুলাই) প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং শিক্ষা মন্ত্রণালয় এর পারস্পরিক আলোচনার মাধ্যমে ছুটির নতুন তারিখ নির্ধারণ করেন। শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি অনলাইনে মিটিং করে এ সিদ্ধান্ত দেন। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. আবুল খায়ের এর স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান। জানা গেছে, সেপ্টেম্বরে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দেয়ার প্রস্তুতি হিসেবে সিলেবাস সংক্ষিপ্ত করার কাজ শুরু করা হয়েছে। শিক্ষার্থীর বয়স ও শ্রেণি অনুযায়ী জ্ঞান অর্জনের বিষয় সামনে রেখে সিলেবাস সংশোধন করা হবে। করোনার কারণে গত চার মাস ধরে দেশের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ। আগামী ৬ আগস্ট পর্যন্ত সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে আগেই। ৩১ জুলাই থেকে ঈদুল আজহার ছুটি শুরু হওয়ায় ছুটি বাড়ানোর ঘোষণা আজ দেয়া হলো। এছাড়া চলতি বছরের মার্চে এইচএসসি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও করোনার কারণে সেটিও শুরু করা যায়নি। আগামী নভেম্বরে
এস.কে নাজমুল হাসান নিজস্ব প্রতিবেদক প্রশ্নফাঁসে জড়িত মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজে ভর্তি হওয়া ৭৮ শিক্ষার্থীর ছাত্রত্ব বাতিল হচ্ছে। মেডিকেল কলেজের ভর্তি পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁসের সঙ্গে জড়িত স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তিন কর্মকর্তা গ্রেফতার হওয়ার পর বেশ নড়েচড়েই বসেছে প্রশাসন। প্রশ্নফাঁসে যুক্ত মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজে ভর্তি হওয়া ৭৮ শিক্ষার্থীর নামের তালিকাও পেয়েছে সিআইডি। কিন্তু এ শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যৎ কী হবে সেই বিষয়ে সংশ্লিষ্টদের কাছে জানতে চেয়েছিল দেশের একটি সংবাদমাধ্যম। বিষয়টি নিয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. খান আবুল কালাম আজাদ বলেন, যারা সুযোগ নিয়ে এদের সঙ্গে ব্যবসা করেছে প্রশ্ন নিয়েছে এবং এই সুবিধা নিয়ে যদি কেউ ভর্তি হয়ে থাকে তাদেরকে চিহ্নিত করে প্রচলিত আইনে শাস্তি দেয়া হবে। অন্যদিকে বাংলাদেশ মেডিকেল এন্ড ডেন্টাল কাউন্সিল সভাপতি অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ সহিদুল্লাহ বলেন, এটি যদি প্রমাণ হয় তাহলে বিএমডিসি এই বিষয়ে ব্যবস্থা নেবে। যারা অভিযুক্ত থাকবে বিএমডিসি তাদের ছাত্রত্ব বাতিল করার ক্ষমতা রাখে। মেডিকেল শিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক অধ্যাপক এ কে এম অহসান হাবীব বলেন, যদি তাদের বিরুদ্ধ
এম বাহাউদ্দীন নোমান বিশেষ প্রতিনিধি ইসলামী যুব আন্দোলন এর ৪র্থ প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে কেন্দ্রের নির্দেশনায় সারাদেশে বৃক্ষরোপন কর্মসূচি পালন করে সংগঠনটির নেতৃবৃন্দ। যুব সমাজের আকাঙ্ক্ষা পূরণে ২০১৬ সালের ২৮ জুলাই প্রতিষ্ঠা লাভ করেছিল ইসলামী যুব আন্দোলন। দিনটিকে স্মরণীয় করে রাখতে আজ রাজধানী থেকে তৃণমূল নেতৃত্ব সর্বত্র “গাছ” লাগিয়ে দিনটিকে উদযাপন করেছে সবাই। হাজার হাজার হাতে লক্ষ লক্ষ যুবক কেন্দ্রীয় নির্দেশনা মেনে বৃক্ষরোপণ করে অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। অবশ্য কেন্দ্রীয় কর্মসূচি অনুযায়ী পুরো জুলাই মাসজুড়ে দেশব্যাপী বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি চলছে। এতে কয়েক লক্ষ গাছ রোপণ হবে বলে জানান সংগঠনের নেতারা। কর্মসূচি সফল করায় সংশ্লিষ্ট সকল যুবকদের আন্তরিক অভিনন্দন জানান ইসলামী যুব আন্দোলন এর কেন্দ্রীয় সভাপতি, কে এম আতিকুর রহমান। source https://desh-duniyanews.com/%e0%a6%aa%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a6%a4%e0%a6%bf%e0%a6%b7%e0%a7%8d%e0%a6%a0%e0%a6%be-%e0%a6%ac%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%b7%e0%a6%bf%e0%a6%95%e0%a7%80%e0%a6%a4%e0%a7%87-%e0%a6%b8%e0%a6%be%e0%a6%b0/
মাওলানা আবদুর রাজ্জাক। ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার ৩৩ বছর অতিবাহিত হতে চলেছে। এই দীর্ঘ সময়ে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ সাংগঠনিক মজবুতি, সম্প্রসারণ ও যোগ্য নেতৃত্ব তৈরিতে অনেকটা সক্ষম হয়েছে। ইসলামী আন্দোলনের ভেতরে যারা আছেন তারা শুধু এর ভালো দিকগুলো নিয়ে আলোচনা করেন। অথচ এর গঠনমুলক সমালোচনার জন্যও একদল বুদ্ধিজীবী থাকা প্রয়োজন। তবে যারা ইসলামী আন্দোলনের সমালোচনা করে তারা কিন্তু মনের আক্রোশ থেকেই করে। ইসলামী আন্দোলনের শুভাকাঙ্ক্ষী হয়ে একে পথ দেখায় না। অত্যন্ত আনন্দের বিষয় হচ্ছে, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এর ভেতরেই ছাত্র আন্দোলন থেকে গড়ে উঠা কিছু তরুন বুদ্ধিজীবী ইসলামী আন্দোলনকে সেই পথ দেখাচ্ছে। যেই পথ ধরে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ বর্তমান বিশ্বের শ্রেষ্ঠ সংগঠন হিসেবে তার স্থান করে নিতে পারে। আমাদের শেখ ফজলুল করীম মারুফ , জিয়া হায়দার, ছগীর চৌধুরী তাদের অন্যতম, যারা গঠনমূলক সমালোচনা-পর্যালোচনার মাধ্যমে ইসলামী আন্দোলনকে পথ দেখাবে। ইসলামী আন্দোলন প্রতিষ্ঠার সময় থেকে আজ অবধি এক অবস্থায় থাকতে পারেনা। প্রেক্ষাপট পরিবর্তন ও সংগঠনের উন্নতির সাথে ইসলামী আন্দোলনের অবস্থান ও চলার পথও