Posts
দেশ দুনিয়া নিউজ ডেস্ক সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিম দেশ বাংলাদেশের ঢাকা মুহাম্মাদপুর জাপান গার্ডেন সিটি, চট্টগ্রামের হাটহাজারী ফতেয়াবাদ, সিলেটের এমসি কলেজ এলাকাসহ বিভিন্ন স্থানে কুরবানির ব্যাপারে বিভিন্ন নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে এলাকা কর্তৃপক্ষ। সরকারী নির্দেশনা অনুযায়ী স্বাস্থ্যবিধি মেনে কুরবানি আদায়ের কথা বলার পরেও উক্ত এলাকাগুলোর এরকম হঠকারী সিদ্ধান্ত দেশ ও ইসলামের সাথে চরম ধৃষ্টতা। অনতিবিলম্বে এরকম নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাখ্যান করতে হবে নতুবা কুরবানি নিষেধাজ্ঞাকারীদের মোকাবেলায় আন্দোলনে নামতে বাধ্য হব। আজ ২২ জুলাই (বুধবার) গণমাধ্যমে প্রেরিত এক বিবৃতিতে দারুলউলুম হাটহাজারী মাদ্রাসার সিনিয়র মুহাদ্দিস ও হেফাজতে ইসলামের মহাসচিব, শায়খুল হাদীস আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী এসব কথা বলেন। তিনি আরো বলেন, কুরবানি ইসলাম ধর্মের একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। সামর্থ্যবান নর-নারীর উপর কুরবানী করা ওয়াজিব। কুরবানি বৎসরে কেবল একবার আদায় করতে হয়। কুরবানির মাধ্যমে মহান আল্লাহর নৈকট্য ও ভালোবাসা অর্জন হয়৷ আল্লামা বাবুনগরী বলেন; স্বাস্থ্যবিধি মেনে অফিস আদালত, ব্যবসা বানিজ্য ও গার্মেন্টস-কোম্পানি চলতে পারলে স্বাস্থ্যবিধি মেনে
এস.কে নাজমুল হাসান খুলনা প্রতিনিধি কুরবানির পশুর চামড়ার দাম গত চার পাঁচ বছর নিম্নগামী যেখানে সব পণ্যের দাম ঊর্ধ্বগামী। যে চামড়া আগে দুই হাজার টাকায় বিক্রি হতো সে চামড়া এখন দুইশত টাকা দিয়েও ব্যবসায়িরা কিনতে চায়না। গার্মেন্টস ও পাটশিল্পের মতো চামড়া শিল্পের বাজারও অন্য দেশের হাতে চলে যাচ্ছে, যার কারণে দেশের মাদ্রাসা ও চামড়া শিল্পের মূল ব্যবসায়ীরা ক্ষতির মুখে পড়ছে। দেশের কওমী মাদ্রাসা ও চামড়া ব্যবসায়ীদের এরকম ক্ষতি মেনে যায় না। শুধু ব্যবসায়ীদের ক্ষতি না বরং সামগ্রিকভাবে দেশের অর্থনীতি হুমকির দিকে যাচ্ছে। এ অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য ও চামড়াশিল্প রক্ষার জন্য আমরা প্রধানমন্ত্রীর সদয় দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। আজ (২২ জুলাই) বুধবার সকাল ১১ টায় জাতীয় ওলামা মাশায়েখ আইম্মা পরিষদ খুলনা মহানগর সভাপতি মুফতী গোলামুর রহমান-এর সভাপতিত্বে ও সাধারন সম্পাদক মুফতী আব্দুল্লাহ ইয়াহইয়ার সঞ্চালনায় পিকচার প্যালেস মোড়ে চামড়ার ন্যায্যমূল্যের দাবিতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। মানববন্ধনে ওলামা মাশায়েখ আইম্মা পরিষদ নেতৃবৃন্দ উপরোক্ত কথা বলেন। তারা আরও বলেন, অসাধু ট্যানারি মালিক ও ব্যাবসায়িরা সিন্ডিকেট করে গরিবের হক মেরে
তানিম বিন তাহের (নিজস্ব প্রতিনিধি) বগুড়ার কাহালুতে আমর্ড পুলিশ ব্যাটালিয়নের অভিযানে সবজি বোঝাই ট্রাক থেকে ১০টি বিদেশী পিস্তল, ১০ রাউন্ড গুলি ও ১৩৬ বোতল ফেন্সিডিল উদ্ধার করা হয় এসময় ৩ জনকে আটক করা হয়। আজ (২২ জুলাই) বুধবার বিকেলে বগুড়া-সান্তাহার সড়কে কাহালু উপজেলার ভাগদুবরা ঈদগাহ মাঠ সংলগ্ন সড়কে ট্রাক তল্লাশি করে এসব অস্ত্র,গুলি ও মাদক উদ্ধার হয়। এ ঘটনায় ঐ ট্রাকের চালক, হেলপার ও ছোটন নামে এক ব্যক্তিকে আটক করেছে পুলিশ । বগুড়া আমর্ড পুলিশ ব্যাটালিয়নের এসআই সামছুল আলম বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে এপিবিএন বগুড়ার অধিনায়ক জয়নুল আবেদীনের নেতৃত্বে পুলিশ সদস্যরা অভিযান পরিচালনা করেন। উল্লেখিত স্থানে ট্রাক তল্লাশি করে অস্ত্রসহ মাদক উদ্ধার করা হয়। নওগাঁর বদলগাছী থেকে সবজি বোঝাই একটি ট্রাক ঢাকার উদ্দেশ্যে যাচ্ছিল। পথিমধ্যে আমর্ড পুলিশ সদস্যরা ট্রাকটি আটক করে। ট্রাকে সবজির উপরে বসে থাকা যাত্রী ছোটনকে নামিয়ে তার সাথে থাকা একটি ট্রাভেল ব্যাগ তল্লাশী করে ১০ টি বিদেশী পিস্তল, ১০ রাউন্ড গুলি ও ১৩৬ বোতল ফেন্সিডিল পাওয়া যায়। এসময় ট্রাক চালক কাবিল ও হেলপার সেভেনকে আটক করা হয়। আটক ছোটন প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবা
মুহাম্মাদ শোরাফ উদ্দিন লক্ষ্মীপুর জেলা প্রতিনিধি লক্ষীপুরের কমলনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে হাই ফ্লো সেন্ট্রাল অক্সিজেন ব্যবস্থা চালু করা হয়েছে। কমলনগর উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা পরিষদের উদ্যোগে করোনারোগীদের জন্য জেলায় এ প্রথম এমন ব্যবস্থা চালু করা হয়। মঙ্গলবার (২১ জুলাই) দুপুরে লক্ষ্মীপুরের জেলা প্রশাসক অঞ্জন চন্দ্র পাল ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে হাই ফ্লো অক্সিজেন ব্যবস্থা উদ্বোধন করেন। পরে ফিতা টেনে হাই ফ্লো সেন্ট্রাল অক্সিজেন ব্যবস্থা উন্মুক্ত করা হয়। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স মিলনায়তনে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন কমলনগর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মেজবাহ উদ্দিন আহমেদ বাপ্পী ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ মোবারক হোসেন, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আবু তাহের, আবাসিক মেডিক্যাল কর্মকর্তা ডা. মীর আমিনুল ইসলাম মঞ্জু, মেডিক্যাল কর্মকর্তা ডা. রেজাউল করিম রাজিব, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান ওমর ফারুক সাগর, ইউপি চেয়ারম্যান আহসান উল্লাহ হিরণ। হাপাতালের আইসোলেশন ওয়ার্ডে হাই ফ্লো সেন্ট্রাল অক্সিজেন ব্যবস্থা চালু হওয়ার মধ্যে দিয়ে তীব্
দেশ দুনিয়া নিউজ ডেস্কঃ করোনা ভাইরাস সংক্রমণরোধে দখলকৃত পশ্চিমতীরের জেনিন শহরের প্রবেশমুখে ফিলিস্তিনি নিরাপত্তা বাহিনী একটি তল্লাশি চেকপয়েন্ট তৈরী করে ৷ এ চেক পয়েন্টটি করোনা ভাইরাস পরিক্ষার জন্য ব্যবহার করা হচ্ছিল ৷ কিন্তু সোমবার (২০ জুলাই) ইসরাইলী সেনারা দখলকৃত পশ্চিম তীরের এ চেক পয়েন্টটি ভেঙ্গে দিয়েছে বলে জানান ফিলিস্তিনের বার্তা সংস্থা ওয়াফা নিউজ এজেন্সী এ তথ্য জানিয়েছে ৷ ফিলিস্তিনে গত ২৪ ঘণ্টায় ৪৬৮ জনের দেহে করোনা শনাক্ত হয়েছে। মারা গেছে ৩ জন। দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানায়, এ পর্যন্ত করোনায় আক্রান্ত চিহ্নিত হয়েছে ৮ হাজার ৩৬০ জন। মৃত্যু হয়েছে ৬৫ জন। ইন্টেনসিভ কেয়ারে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন ৪০ জন। এ পর্যন্ত আক্রান্তদের একজনও করেনামুক্ত হয়নি। স্থানীয় সূত্র জানায়, ওইদিন ভোরে জেনিনসহ কয়েকটি শরণার্থী শিবিরে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামীদের গ্রেফতারে অভিযান চালায় ইহুদিবাদীরা। গুলি চালায় ফিলিস্তিনের ভূখণ্ডে। এসময় ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় গুলিবিদ্ধ হয় এক ফিলিস্তিনি। দুই ফিলিস্তিনিকে গ্রেফতার করে নিয়ে যাওয়ার সময় চেকপোস্টটি গুড়িয়ে দেয়া তারা। করোনা ভাইরাসের মহামারীর মধ্যেও পশ্চিমতীর ও পূর্ব জ
দেশ দুনিয়া নিউজ ডেস্ক অনতিবিলম্বে বাংলাদেশের নৌ বন্দরে ভারতের আধিপত্য প্রতিষ্ঠার চুক্তিসহ দেশবিরোধী সকল চুক্তি বাতিল করতে হবে – ইশা ছাত্র আন্দোলন। আজ ২১ জুলাই ২০২০ইং রোজ মঙ্গলবার ইসলামী শাসনতন্ত্র ছাত্র আন্দোলন-এর কেন্দ্রীয় সভাপতি এম. হাছিবুল ইসলাম ও সেক্রেটারি জেনারেল নূরুল করীম আকরাম এক যৌথ বিবৃতিতে ভারত কর্তৃক বাংলাদেশের চট্টগ্রাম ও মংলা সমুদ্র বন্দর অগ্রাধিকার ভিত্তিতে ব্যবহারের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান। নেতৃবৃন্দ বলেন, পণ্য সরবরাহের উছিলায় ভারত বাংলাদেশের প্রধান দুই সামুদ্রিক বন্দরের উপর নিয়ন্ত্রণ কায়েমের সুদুরপ্রসারী পাঁয়তারা করছে। ২০১৮ সালে সম্পাদিত একটি দ্বিপক্ষীয় চুক্তির ভিত্তিতে বাংলাদেশের সমুদ্র বন্দর “অগ্রাধিকার ভিত্তিতে পরীক্ষামূলকভাবে” ব্যবহার করে ভারতের আসাম ত্রিপুরা রাজ্যে পণ্য পরিবহনের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়েছে। যা বাংলাদেশের চরম স্বার্থবিরোধী। একইসাথে বাংলাদেশের সমুদ্র বন্দরে ভারতের আধিপত্য প্রতিষ্ঠার দূরভিসন্ধি। এ চুক্তির ফলে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক ও বানিজ্যিকভাবে লাভবান তো নয়ই; বরং ক্ষতির সম্মুখীন হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এতে করে বাংলাদেশী পণ্যবাহী জাহাজ বন্
মাওলানা আবদুর রাজ্জাক। বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশ এর সিনিয়র নেতৃবৃন্দের ফোনালাপকে কেন্দ্র করে কওমি অঙ্গনে বিশাল অস্থিরতা বিরাজ করছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কওমি তলাবা ও তরুণ আলেমদের অনেকেই বিভিন্ন অনিয়মের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। বাংলাদেশের একজন বড় আলেম, মিডিয়া ব্যক্তিত্ব, জনাব মাওলানা উবায়দুর রহমান খান নদভী লাইভে এসে বহু দুর্নীতি ও অনিয়মের ফিরিস্তি তুলে ধরেছেন। মিডিয়ার কল্যাণে সাধারণ জনগণও কওমির অভ্যন্তরীণ অনিয়মগুলো জানতে শুরু করেছে। বেফাকের পক্ষ থেকে এক বৈঠকে প্রধান পরীক্ষা নিয়ন্ত্রকসহ তিনজনকে বরখাস্ত করেছে। এর বাহিরে মুরুব্বী আলেমদের পক্ষ থেকে পরিস্থিতি শামাল দেয়ার কোনো উদ্যোগ দেখা যায়নি। মুরুব্বীদের এহেন নীরবতায় তরুণ আলিমদের ভাবিয়ে তুলছে। কেহ এর যৌক্তিক কোনো কারণ খুঁজে বের করতে পারছে না। আমাদের নিজস্ব অনুসন্ধানে যা বোধগম্য হয় তা হলো, মূলত বেফাকের মুরুব্বীদের মাঝেই খোদ গ্রুপিং ও রাজনৈতিক পলিসি কাজ করছে। এটাও হতে পারে সমাধানের কোন পথে আসলে মহাসচিব মাওলানা আবদুল কুদ্দুস এর বাহিরে অপর পক্ষের অনেক দূর্নীতিবাজও ধরা পড়বে। তাই তারা ঘোলা পানিতে মাছ শিকা