Posts

দেশ দুনিয়া নিউজ ডেস্ক আজ চতুর্থ দিনেও জ্বলছে মার্কিন রণতরী। আগুন কোনভাবেই নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না। ক্রমান্বয়ে বিধ্বংসী রূপ ধারণ করেছে। মার্কিন বিমানবাহী রণতরী ইউএসএস বনোহোম রিচার্ডে ফায়ার সার্ভিসের কয়েকশ কর্মী দিন-রাত আগুন নেভানোর চেষ্টা করে যাচ্ছেন। গত রোববার সান ডিয়াগো শিপইয়োর্ডে মার্কিন বাহিনীর দ্বিতীয় বৃহত্তম বিমানবাহী রণতরীতে ইউএসএস বনোহোম রিচার্ডে বিস্ফোরণের পর আগুন ধরে যায়। প্রাথমিকভাবে ১৮ জনের আহত হওয়ার কথা বলা হলেও এ পর্যন্ত আহতের সংখ্যা বেড়ে ৬৩ জনে পৌঁছেছে। আহতদের মধ্যে বেশ কয়েকজন সদস্য রয়েছেন। সান ডিয়াগো শিপইয়ার্ডে ছোটখাটো রক্ষণাবেক্ষণ কাজের জন্য রাখা একটি ছোট জাহাজে বিস্ফোরণ ঘটে। সেখান থেকে আগুন ছড়িয়ে পড়ে ইউএসএস বনোহোম রিচার্ডে। আগুন দ্রুতগতিতে জাহাজের টাওয়ারসহ বিভিন্ন এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে। গতকাল সকালে এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানিয়েছেন রিয়ার এডমিরাল ফিলিপ সোবেক। মার্কিন নৌবাহিনীর কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, আগুন নেভানোর জন্য হেলিকপ্টার থেকেও পানি ছিটানো হয়। মার্কিন নৌবাহিনীর কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ইউএসএস বোনোহোম রিচার্ডে নৌবাহিনীর এক হাজার সদস্য থাকার কথা কিন্
দেশ দুনিয়া নিউজ ডেস্ক  আফগানিস্তানের আরো ৫টি ঘাঁটি থেকে মার্কিন সেনা সরে যাওয়ার দাবি করেছে আমেরিকা। মঙ্গলবার (১৪ জুলাই) দেশটির আফগানিস্তান বিষয়ক বিশেষ দূত জালমাই খালিলজাদ এ খবর জানিয়ে বলেছেন, দোহায় তালেবানের সঙ্গে স্বাক্ষরিত শান্তিচুক্তি বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে এসব ঘাঁটি থেকে মার্কিন সেনা সরিয়ে নেয়া হয়েছে। আফগানিস্তানে মোতায়েন মার্কিন সেনা সংখ্যা উল্লেখযোগ্য মাত্রায় কমে এসেছে বলেও টুইটার বার্তায় দাবি করেন খালিলজাদ। তবে তিনি পাঁচ মার্কিন ঘাঁটির নাম না বললেও আফগানিস্তানের গণমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, এসব ঘাঁটি দেশটির উরুজগান, হেলমান্দ, পাকতিকা ও লাগমান প্রদেশে অবস্থিত। তবে সরিয়ে নেওয়া মার্কিন সেনা সংখ্যা কত তা জানা যায়নি। এসব ঘাঁটি আফগান সেনাবাহিনীর কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে নাকি ধ্বংস করে ফেলা হয়েছে তাও জানাননি মার্কিন বিশেষ প্রতিনিধি। তিনি সরিয়ে নেয়া মার্কিন সেনা সংখ্যার কথাও বলেননি। জালমাই খালিলজাদ এমন সময় আফগানিস্তান থেকে উল্লেখযোগ্য সংখ্যায় মার্কিন সেনা  সরিয়ে নেয়ার দাবি করলেন যখন মার্কিন সরকার দোহা চুক্তি বাস্তবায়ন না করায় তালেবানও তাদের পক্ষ থেকে দেয়া প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন থেকে বি
আতাউর রহমান মারুফ নিজস্ব সংবাদদাতা করোনা পরীক্ষার ভুয়া রিপোর্ট, অর্থ আত্মসাৎসহ নানা প্রতারণার অভিযোগে অভিযুক্ত রিজেন্ট গ্রুপ ও রিজেন্ট হাসপাতালের চেয়ারম্যান সাহেদ করিমকে গ্রেপ্তার করেছে র‍্যাব। বুধবার ভোরে সাতক্ষীরার দেবহাটা উপজেলার কোমরপুর গ্রামের লবঙ্গবতী নদীর তীর সীমান্ত এলাকা থেকে অবৈধ অস্ত্রসহ তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। র‌্যাবের অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল তোফায়েল মোস্তফা সারোয়ার গণমাধ্যম কে এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, করোনা পরীক্ষার ভুয়া রিপোর্ট দেওয়াসহ নানা ভয়াবহ প্রতারণার দায়ে অভিযুক্ত প্রধান পলাতক আসামি রিজেন্ট হাসপাতালের চেয়ারম্যান সাহেদ করিমকে অস্ত্রসহ গ্রেফতার করা হয়েছে। র‌্যাবের বিশেষ অভিযানে বুধবার ভোরে ৫টা থেকে সাড়ে ৫টার দিকে সাতক্ষীরার সীমান্ত থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। এবং তাকে এখন হেলিকপ্টারে ঢাকায় আনা হচ্ছে। এর আগে করোনায় আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসার নামে প্রতারণা এবং ‘করোনা উপসর্গ নিয়ে হাসপাতালে আসা এবং বাড়িতে থাকা রোগীদের করোনার নমুনা সংগ্রহ করে ভুয়া রিপোর্ট দেয়ার অভিযোগে ৬ জুলাই র‌্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলমের প্রথমে উত্তরার ১১ নম্বর
মুফতি রবিউল ইসলাম। কুরবানী ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ বিধান ও মৌলিক ইবাদত। এটি শাআইরে ইসলাম তথা ইসলামের প্রতিকী বিধানের অন্তর্ভুক্ত। আল্লাহ ও তাঁর রাসূল সা. এর শর্তহীন আনুগত্য ও ত্যাগের শিক্ষা। আদম আ. থেকে নিয়ে সর্বযুগে কুরবানীর বিধান ছিল। (অবশ্য আদায়ের পন্থা এক ছিল না।) আল্লাহ তাআলা বলেন : وَلِكُلِّ أُمَّةٍ جَعَلْنَا مَنسَكًا لِّيَذْكُرُوا۟ ٱسْمَ ٱللَّهِ عَلَىٰ مَا رَزَقَهُم مِّنۢ بَهِيمَةِ ٱلْأَنْعَٰمِ. “আমি প্রত্যেক উম্মতের জন্যে কুরবানী নির্ধারণ করেছি, যাতে তারা আল্লাহর দেয়া চতুষ্পদ জন্তু যবেহ কারার সময় আল্লাহর নাম উচ্চারণ করে।” -সূরা আল-হাজ্জ্ব : ৩৪ কুরবানী গুরুত্বপূর্ণ ওয়াজিব আমল। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিয়মিত কুরবানী করেছেন। কোনো বছর বাদ দেননি। যেমন হাদিসে বর্ণিত আছে, أقامَ رسولُ اللهِ ﷺ بالمدينةِ عشرَ سنينَ يُضحِّي রাসুলল মদিনার ১০ বছর জিন্দেগীতে কখনো কোরবানী বাদ দেননি।-তিরমিযি : ১৫০৭ (সহিহ) এমনকি রাসুল সা. হযরত আলী রা.কে আদেশ করেছেন, যেন (ইন্তেকালের পরেও) তাঁর পক্ষ থেকে কুরবানী করা হয়। ফলে হযরত আলী রা. প্রতি বছর নিজের কুরবানীর সঙ্গে রাসুল সা. এর পক্
মুহাম্মাদ সাইফুল্লাহ আল মনির বিশেষ প্রতিনিধি বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগে দেশের কওমি মাদ্রাসার সবচেয়ে বড় শিক্ষাবোর্ড-বেফাকুল মাদারিসিলি আরাবিয়ার (বেফাক) এর পরীক্ষা নিয়ন্ত্রকসহ তিনজনকে স্থায়ীভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে। বাংলাদেশ কওমী মাদরাসা শিক্ষাবোর্ড বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশ এর উদ্দ্যোগে এক রুদ্ধদ্বার বৈঠকে বেফাকের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক আবু ইউসুফ এবং বেফাকের পরিদর্শক মাওলানা ত্বহা এবং পরীক্ষা বিভাগের সঙ্গে কর্মরত ঢাকার ফরিদাবাদ মাদরাসার সিনিয়র মুহাদ্দিস মাওলানা আবদুল গণীকে বেফাকের সকল দায়িত্ব থেকে অব্যহতি দেওয়া হয়েছে। বেফাকের সহকারী মহাসচিব মাওলানা মাহফুজুল হক গনমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এছাড়াও বেফাকের ব্যাপারে উত্থাপিত সকল দুর্নীতির বিষয়ে যথাযোগ্য তদন্ত করা হবে বলেও আশ্বাস দেওয়া হয়েছে মিটিংয়ে। মিটিংয়ে উপস্থিত থাকা একটি সূত্র সাংবাদিকদের জানিয়েছে – ফেসবুকে প্রকাশ হওয়া ফোনালাপ ও বিভিন্ন দুর্নীতির অভিযোগ বিষয়ে দফায় দফায় আলোচনা হয়েছে বেফাকের আজকের খাস মিটিংয়ে। যেখানে বিভিন্ন পক্ষের দাবি এবং সামনে আসা সকল দুর্নীতির অভিযোগ বিষয়েও যথাযোগ্য পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলে আশ্বাস দেওয়া হয়েছ
এস.কে নাজমুল হাসান নিজস্ব প্রতিবেদক বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় সার্চইঞ্জিন গুগলে কাজ করার সুযোগ পাচ্ছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল (CSE) বিভাগের ৪ শিক্ষার্থী। এদের মধ্যে শাহেদ শাহরিয়ার এবং তামিম আদ্দারী গুগলে যোগদানের জন্য ইতোমধ্যে আয়ারল্যান্ডের ডাবলিনের জন্য পাড়ি জমিয়েছেন। তামিম কুমিল্লা ক্যাডেট কলেজ হতে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করেছেন এবং শাহেদ রংপুর জিলা স্কুল হতে মাধ্যমিক এবং রংপুর সরকারি কলেজ হতে উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করেছেন।শাহেদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফজলুল হক মুসলিম হলের আবাসিক ছাত্র ছিলেন। এছাড়াও তিনি ২০১৭ সালের আইসিপিসি ওয়ার্ল্ড ফাইনালিস্ট ছিলেন। উল্লেখ্য, তামিম আদ্দারী গুগলের নিউ ইয়র্ক অফিসে ইন্টারভিউ দিয়েছিলেন এবং শাহেদ শাহরিয়ার পোল্যান্ড অফিসে ইন্টারভিউ দিয়েছিলেন। এই দুইজন ছাড়াও নাহিয়ান আশরাফ রাঈদা এবং শারমীন মাহজাবিন রাখী গুগলে ডাক পেয়েছেন। তবে এই দুইজন কবে যোগ দিবেন তা এখনো গুগল থেকে জানানো হয়নি। এদের মধ্যে শাহেদ শাহরিয়ার এবং তামিম আদ্দারি দুইজনই কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল (CSE) বিভাগের ১৯ তম ব্যাচের শিক্ষার্থী। শারমীন মাহজাবিন রাখী এবং নাহিয়ান আ
ডেস্ক নিউজ সি আর মামলায় সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামী ও রিজেন্ট হাসপাতালের চেয়ারম্যান সাহেদ করিমকে ধরতে সাতক্ষীরায় র‌্যাব-পুলিশের সাঁড়াশি অভিযান চলছে। মঙ্গলবার (১৪ জুলাই) ভোর রাত থেকে জেলার বিভিন্ন স্থানে এই অভিযান চালাচ্ছেন আইন-শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। সাতক্ষীরা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান জানান, শহরের কামালনগর এলাকার একটি ফ্লাটে গত রাতে অভিযান চালানো হয়েছে। সাতক্ষীরায় অবস্থানকালে সাহেদ করিম যেখানে থাকতো। তিনি বলেন, ঢাকা যুগ্ম জজ ১ম আদালতের সিআর ১৪৮৮ নং মামলায় সাহেদের সাজাপ্রাপ্ত হওয়ার ওয়ারেন্ট পেন্ডিং রয়েছে সাতক্ষীরা সদর থানায়। পুলিশ সীমান্তে যাওয়ার পথে বিভিন্ন গাড়ী তল্লাশীসহ অভিযান অব্যাহত রখেছে। খুলনা র‌্যাব-৬ সাতক্ষীরা ক্যাম্প কমান্ডার সিনিয়র এএসপি বজলুর রশিদ সাংবাদিকদের জানান, সাহেদ যাতে সাতক্ষীরা সীমান্ত দিয়ে ভারতে পালিয়ে যেতে না পারে, সেজন্য চিরুনী অভিযান চলছে। সন্দেহজনক মাইক্রো-প্রাইভেটকার তল্লাশী করা হচ্ছে। গোয়েন্দা নজরদারিও জোরদার করা হয়েছে। একই সাথে বিজিবি সীমান্তে টহল জোরদার করেছে বলে তিনি জানিয়েছেন। source https://desh-duniyanews.com/%e0%a6%b8%e0%a