Posts
দেশ দুনিয়া নিউজ ডেস্ক: ইসলামী আন্দোলন নেতা সিরাজুল ইসলাম আবুল খা’র হত্যাকারীদের ফাঁসির দাবীতে মানববন্ধন করেন সংগঠনটির ফরিদপুর জেলা শাখা। ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ও বাংলাদেশ মুজাহিদ কমিটি ফরিদপুর ও রাজবাড়ী জেলা শাখার প্রবীণ দায়িত্বশীল মরহুম সিরাজুল ইসলাম আবুল খা এর নির্মম হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে আজ ১৭ই জুন’২০২০ বুধবার ফরিদপুর প্রেসক্লাবের সামনে সামাজিক দুরত্ব বজায় রেখে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ফরিদপুর জেলা শাখা। সংগ্রামী সভাপতি মূফতি মোস্তফা কামাল বলেন, সাধারণ জনগণকে হয়রানী না করে অতি দ্রুত সময়ের মধ্যে আসল অপরাধীদের শনাক্ত করে আইনের আওতায় এনে সর্বোচ্চ শাস্তি ফাঁসি প্রদান করতে হবে, তা না হলে আমরা আরো বৃহত্তর আন্দোলনে যেতে বাধ্য হবো। অপরাধীকে দ্রুত খুঁজে বের করতে হবে। প্রয়োজনে জনগণ সইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সকল নেতাকর্মী প্রশাসনকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করবে। উক্ত মানববন্ধন কর্মসূচিতে আরো বক্তব্য রাখেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ফরিদপুর জেলা শাখার জাতীয় ওলামা মাশায়েখ আইম্মা পরিষদের সভাপতি হাফেজ মাওলানা সৈয়দ শামছুল হক, ইসলামী শ্রমিক আন্দোলন ফরিদপুর জেলার সভাপত
এস.কে নাজমুল হাসান: (খুলনা জেলা প্রতিনিধি) আজ ১৭ জুন ২০২০ দুপুরে ডাঃ মোঃ আবদুর রাকিব খান (৫৯) এর মৃত্যুর ঘটনায় নিহতের ছোট ভাই খুলনা মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মোঃ সাইফুল ইসলাম বাদি হয়ে খুলনা সদর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। খুলনা রাইসা ক্লিনিকের মালিক ডাঃ মোঃ অাব্দুর রাকিব হত্যায় জড়িত অন্তত চারজনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত অারও ১০ জনকে অাসামি করে একটি হত্যা মামলা করা হয়। খুলনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসলাম বাহার বলেন, পুলিশ এ ঘটনায় বেজেরডাঙ্গা থেকে মঙ্গলবার (১৬ জুন) রাতে আবদুর রহিম নামের একজনকে আটক করেছে। পরে তাকে এ মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয়। এদিকে বিকেলে মহানগরীর নিরালা মসজিদের সামনে নামাজে জানাযা শেষে নিরালা কবরস্থানে ডা. রকিবকে দাফন করা হয়েছে। উল্লেখ্য, নগরীর মোহাম্মদ নগরের পল্লবী সড়কের বাসিন্দা আবুল আলীর স্ত্রী শিউলী বেগমকে ১৪ জুন সিজারের জন্য রাইসা ক্লিনিকে ভর্তি করা হয়। ওই দিন বিকেল ৫.০০ টায় অপারেশন হয়। বাচ্চা ও মা প্রথমে সুস্থ ছিলেন। পরে রোগীর রক্তক্ষরণ হলে ১৫ জুন সকালে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (২৫০ শয্যা) রেফার্ড করা হয়। সেখানের চিকিৎসক
উপমহাদেশের অন্যতম বৃহৎ দীনি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান দারুল উলূম হাটহাজারীর মজলিসে শূরার বৈঠকে তিন গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত এসেছে। আজ বুধবার সকাল ১০টায় শুরু হয়ে দারুল উলূম হাটহাজারী মাদরাসায় মজলিসে শূরার বৈঠক চলে বিকাল তিনটা পর্যন্ত। বৈঠকে মাদরাসার বিষয়ে তিনটি সিদ্ধান্ত হয়। সিদ্ধান্তগুলো হচ্ছে, এক. মাদরাসার মুহতামিম পদে অমৃত্যু বহাল থাকবেন শাইখুল ইসলাম আল্লামা আহমদ শফী। দুই. আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী সহকারী মুহতামিমের পদ থেকে অব্যহতি তিন. মাদরাসার সহকারী মুহতামিম হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন, আল্লামা শেখ আহমদ। বৈঠকটি মাদরাসার মহাপরিচালক আল্লামা শাহ আহমদ শফীর কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয় এবং তিনি সভাপতিত্ব করেন। বৈঠক শেষে মাওলানা নোমান ফয়জী শুরা কমিটির সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেন। বৈঠকে অংশ নেওয়া একাধিক সদস্য বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। বৈঠকে মাদরাসার সর্বোচ্চ নীতি-নির্ধারণী কমিটি মজলিশে শূরার সদস্যদের মতামতের ভিত্তিতে শেখ আহমদকে সহকারী মুহতামিমের দায়িত্ব দেওয়া হয়। ২০১৭ সাল থেকে এ দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী। ২০১৭ সালের জুলাই মাসে মজলিশে শূরার বৈঠকে আল্লামা আহমদ শফীর দৈনন্দিন কাজে সহযোগিতা কর
দেশ দুনিয়া নিউজ ডেস্কঃ দেশজুড়ে নিন্দা, প্রতিবাদ ও শাস্তি দাবীর পরিপেক্ষিতে ফেনী শহরস্থ দারুল ঈমান ক্যাডেট মাদরাসার প্রিন্সিপাল ও স্থানীয় জামে মসজিদের সম্মানিত খতীব মাওলানা মামুনুর রশীদের উপর ন্যাক্যার জনক হামলার ঘটনায় গতকাল রাতে হামলাকারী জাহাঙ্গীর আলমকে গ্রেফতার করে পুলিশ হেফাজতে দেয় র্যাব-৭। গত ১৪জুন রবিবার বিকাল ৫টা ৪২মিনিটে নিজ মাদরাসার সামনে অভিবাবকের নিকট ছাত্রের বকেয়া বেতন চাওয়ার তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে অন্যায়ভাবে প্রিন্সিপাল মামুনুর রশিদকে চাকুরাঘাতে রক্তাক্ত করে অভিভাবক জাহাঙ্গীর আলম। মাদরাসার সিসিটিভির ফুটেজে ধারণ করা সন্ত্রাসী জাহাঙ্গীর আলমের ন্যাক্কারজনক এই হামলার নৃশংস দৃশ্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হলে তা নিয়ে সমালোচনার ঝড় উঠে। উপায়ান্তর না দেখে জাহাঙ্গীর আলম ঘটনা ধামাচাপা দিতে স্থানীয় ব্যক্তিদের মাধ্যমে শালিসি বৈঠকের আয়োজন করে। গত ১৫জুন সোমবার রাতের সেই সালিশি বৈঠকে ফেনী জেলা প্রাইভেট মাদরাসা এসোসিয়েশনের প্রতিনিধিদের উপস্থিতিতে প্রিন্সিপাল মামুনুর রশিদের কদম ছুয়ে ক্ষমা চাওয়ার মাধ্যমে ঘটনার প্রায় মিমাংশা করেই ফেলে ছিলেন জাহাঙ্গীর আলম। বাধ্য হয়ে ক্ষমা চ
আলমগীর ইসলামাবাদী: (চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি) চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন পরিচালিত ২৫০ শয্যার আইসোলেশন সেন্টারে করোনা রোগীদের চিকিৎসা দিতে অনীহা প্রকাশ করায় ১০ চিকিৎসককে চাকরি থেকে বরখাস্ত করেছে কর্তৃপক্ষ। একই অভিযোগে একজন স্টোর কিপারকেও চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। চসিকের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. সেলিম আক্তার চৌধুরী দেশ দুনিয়া নিউজকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। গতকাল মঙ্গলবার (১৬জুন) চসিকের সচিব স্বাক্ষরিত আদেশে তাদের চাকরিচ্যুত করা হয়। তারা সকলেই আগ্রাবাদ এক্সেস রোডস্থ চট্টগ্রাম সিটি হল কমিউনিটি সেন্টারে চসিকের আইসোলেশন সেন্টারে দায়িত্বপ্রাপ্ত ছিলেন। এই সেন্টারে ১৬ চিকিৎসককে চসিকের বিভিন্ন স্বাস্থ্য কেন্দ্র থেকে এনে নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল। তবে এরমধ্যে ১০ চিকিৎসক ও এক স্টোর কিপার এই আইসোলেশন সেন্টারে যোগ দিতে অনীহা প্রকাশ করায় নির্ধারিত সময়েও এটি চালু করতে পারেনি চসিক। অথচ গত ১৫ জুন এর উদ্বোধনও করা হয়। তাই বাধ্য হয়ে করোনা চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রাম আইসোলেশন সেন্টারে অবাধ্য এসব চিকিৎসককে চাকরি থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। ফলে চিকিৎসক সংকটে আবারও আইসোলেশন সেন্টার চালু নিয়ে জটিলতা তৈরী হয়েছে। চাকরিচ্যুতর
দেশ দুনিয়া নিউজ ডেস্ক :: নওগাঁর সাপাহার সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী (বিএসএফ) এর গুলিতে আব্দুল বারী নামের একব্যক্তি নিহত হয়েছেন। জানা গেছে, মঙ্গলবার রাতে একদল গরু চোরাকারবারীরা সীমান্তের ২৪২ নম্বর পিলার এলাকায় যায়। এ সময় ভারতের খুঁটাদহ বিএসএফ ক্যাম্পের জোয়ানরা তাদের ধাওয়া করে। একপর্যায়ে বিএসএফ সদস্যরা তাদের লক্ষ্য করে গুলি ছোঁড়ে। এতে আব্দুল বারী গুলিবিদ্ধ হন। সাথে থাকা ব্যক্তিরা আহত অবস্থায় আব্দুল বারীকে উদ্ধার করে বাড়িতে নিয়ে আসেন। একপর্যায়ে তার অবস্থা গুরুতর হলে বুধবার (১৭ জুন) সকালে সাপাহার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সকাল ৭টায় তার মৃত্যু হয়। নিহত আব্দুল বারী উপজেলার দক্ষিণ পাতাড়ী গ্রামের আবু বক্করের ছেলে বলে জানা গেছে। সাপাহার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার (ওসি) আব্দুল হাই জানান, মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে। অন্যদিকে গত ১৩ জুন নওগাঁর পোরশা সীমান্তে সুভাষ নামে অপর এক আদিবাসী যুবককে বিএসএফ সদস্যরা গুলি করে হত্যা করেছিল। তার মরদেহ এখনো ফেরত দেয়নি তারা। source https://deshdunianews.com/%e0%a6%a8%e0%a6%93%e0%a6%97%e0%a6%be%e0%a6%81-%e0%a6%b8
জিহাদুল ইসলাম আনসারী: (ধামরাই, ঢাকা প্রতিনিধি) ঢাকার ধামরাই উপজেলায় করোনা সংক্রমণ আশঙ্কাজনক হারে বৃদ্ধি পাওয়ায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনায় উপজেলাব্যাপী ‘রেড জোন’ চিহ্নিত করা হয়েছে। দু’এক দিনের মধ্যেই এলাকার ম্যাপিং অনুসারে এলাকাভিত্তিক লকডাউন ঘোষণা করা হবে। এই রেড জোনের আওতায় রয়েছে ধামরাই পৌরসভাসহ উপজেলার আরোও ৬টি ইউনিয়ন। তথ্যটি নিশ্চিত করেছেন ধামরাই উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ নুর রিফফাত আরা। তিনি জানান, ধামরাইয়ে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পাওয়ায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনায় উপজেলাব্যাপী ‘রেডজোন’ চিহ্নিত করা হয়েছে। ধামরাই পৌরসভা ও উপজেলার ০৬ টি ইউনিয়ন এই আওতায় থাকবে। ইউনিয়নগুলো হচ্ছে, ধামরাই সদর, ভাড়ারিয়া, সোমভাগ, সানোড়া, সুতিপাড়া, আমতা ইউনিয়ন। এ বিষয়ে ধামরাই পৌর আওয়ামীলীগ সভাপতি ও পৌর মেয়র আলহাজ্ব গোলাম কবির বলেন, আশংকাজনকহারে সংক্রমণ বৃদ্ধি পাওয়ায় ধামরাই পৌরসভা এবং উপজেলার আরোও ছয়টি ইউনিয়ন ইয়েলো থেকে রেডজোনে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। আগামীকাল এ বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে, যে কোন মুহুর্তে আসতে পারে কঠোর লকডাউনের সিদ্ধান্ত। ক