Posts

দেশ দুনিয়া নিউজ ডেস্ক:   চট্টগ্রামে দুই মেয়েকে গিলা টিপে হত্যার পর নিজে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন এক পিতা। (১ জুলাই) বুধবার ভোরে পটিয়া উপজেলার কাশিয়াইশ ইউনিয়নের ভান্ডারগাঁও এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। শ্বাসরোধে দুই মেয়েকে হত্যা করে বিষপান করে আত্মহত্যার চেষ্টা চালান মুকুন্দ বড়ুয়া। নিহতরা হলো- মেয়ে টুকু বড়ুয়া (১৫) ও নিশি বড়ুয়া (১০)। টুকু বড়ুয়া ৮ম শ্রেণির ছাত্রী ও নিশি বড়ুয়া ৫ম শ্রেণির ছাত্রী। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে বুধবার ভোরে দুই মেয়েকে গলাটিপে হত্যার পর মুকুন্দ বড়ুয়া নিজে বিষপানে আত্মহত্যার চেষ্টা চালান। পরে প্রতিবেশীরা ঘটনা জানতে পেরে পুলিশে খবর দেন। ৫ বছর আগে মুকুন্দ বড়ুয়ার স্ত্রী ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। তারপর থেকে দুই মেয়েকে নিয়ে বসবাস করে আসছিলেন তিনি। পটিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. বোরহান উদ্দীন বলেন, কাশিয়াইশ ইউনিয়নের ভান্ডারগাঁও এলাকার মুকুন্দ বড়ুয়া নামে এক ব্যক্তি তার দুই মেয়েকে গলাটিপে হত্যার পর নিজে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছেন। তিনি কী কারনে এটি করলেন এখনও জানতে পারিনি। ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। তাকে জিজ্ঞাসাবাদে হত্যার কারণ জানা যাবে। source https://des
এস.কে নাজমুল হাসান: (খুলনা প্রতিনিধি) খুলনা জেলার কয়রা উপজেলা সরকারি খাদ্য গুদাম থেকে পাচারকালে ৩০ মেট্রিক টন গম অাটক করেছে পুলিশ। আজ ৩০ জুন ২০২০ মঙ্গলবার সকালে পাইকগাছা থানা পুলিশ কপিলমুনি বাজার থেকে এ গম আটক করেন। এসময় পাচারকাজে ব্যবহৃত দুইটি ট্রাক ও তার চালককে আটক করা হয়। আটককৃত গমের বাজার মূল্য ৮ লাখ ৪০ হাজার টাকা। অভিযানে থাকা পুলিশ জানায়, গোপন তথ্যের ভিত্তিতে উপজেলার কপিলমুনি বাজার থেকে ৩০ মেট্রিক টন গমসহ যশোর মেট্রো-ট ১১-১৮৩৪ ও ঢাকা মেট্রো-ট ১৩-২০৩৪ নম্বরের দুটি ট্রাক আটক করা হয়। আটককৃত এ গম কয়রা উপজেলার ঘুগরাকাটি খাদ্য গুদাম থেকে সাতক্ষীরায় নেওয়া হচ্ছিল।ট্রাক চালকের কাছে থাকা কাগজপত্র (ডিও লেটার) অনুযায়ি, গত ২৮ মে কয়রা উপজেলার মালিখালি আশ্রায়ন প্রকল্পের মাটি ভরাটের জন্য ১১৫ মেট্রিক টন গম প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটির সভাপতির অনুকুলে ছাড় করা হয়। গত ১৭ জুন হোসনেয়ারা খাতুনের স্বাক্ষরে ঘুগরাকাটি খাদ্য গুদাম থেকে এ গম উত্তলোন করা হয়েছে। ওই ছাড়পত্রে গম পরিবহনের জন্য বাহন হিসেবে নৌকা লেখা রয়েছে। ঘুগরাকাটি খাদ্য গুদামের অরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসিএলএসডি) গাজী নুরুন্নবী বিষয়টি নিশ্চিত করে
জিহাদুল ইসলাম আনসারী : (ঢাকা প্রতিনিধি) করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় কাজ করছি, ব্যবস্থা নিয়েছে বলেই আক্রান্ত রোগীর মৃত্যুহার কম বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক স্বপন। মঙ্গলবার (৩০ জুন) জাতীয় সংসদে ২০২০-২১ অর্থ বছরের জাতীয় বাজেটে স্বাস্থ্যখাতে মঞ্জুরি প্রস্তাবের উপর ছাঁটাই প্রস্তাবের আলোচনায় অংশ নিয়ে বিরোধীদলের সংসদ সদস্যদের বিভিন্ন সমালোচনার জবাবে স্বাস্থ্যমন্ত্রী একথা জানান। স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন,ডাক্তার নার্সরা প্রথমে আক্রান্ত হয়েছেন কারণ তারা পিপিই কীভাবে পরতে হয় জানতো না। আমরা তাদের প্রশিক্ষণ দিয়েছি। পেশেন্ট গাইড, লিফলেট, ব্যানার করেছি। প্রতিদিন প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছি। মানুষকে করোনা সম্পর্কে সচেতন করেছি। তিনি বলেন, এই করোনা ভাইরাসের ৮০ শতাংশ উপসর্গ বোঝা যায় না। ১৫ শতাংশের উপসর্গ মাইল্ড। আমাদের দেশে মুত্যুর হার কম, ১ দশমিক ২৬। এই মুত্যুর হার এমনি কম না, আমরা ব্যবস্থা নিয়েছি তাই মৃত্যুর হার কম। জাহিদ মালেক স্বপন বলেন, বিএনপির সদস্য স্বাস্থ্য বিভাগের কথা বলছেন কিন্তু বিএনপির আমলে কমিাউনিটি ক্লিনিকগুলো বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসি
দেশ দুনিয়া নিউজ ডেস্ক :: বিনামূল্যে করোনা টেস্ট ও চিকিৎসা সামগ্রী প্রদানসহ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়া যুবকদের জরুরী ভিত্তিতে বেকার ভাতা ও উপযুক্ত কর্মসংস্থান নিশ্চিত করতে হবে। আজ ৩০ জুন, মঙ্গলবার বিকেলে জাতীয় প্রেসক্লাব চত্বরে ইসলামী যুব আন্দোলনের উদ্যোগে যুব বন্ধনে বক্তারা এসব দাবি করে। যুব আন্দোলনের সভাপতি কে এম আতিকুর রহমান বলেন, করোনা মহামারী নিয়ন্ত্রণের পরিকল্পনা গ্রহণে সরকার পুরোপুরি ব্যর্থ। লকডাউনে অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়া যুবকদের জরুরী ভিত্তিতে বেকার ভাতা ও উপযুক্ত কর্মসংস্থান নিশ্চিত করতে হবে। যুববন্ধন থেকে একই দাবীতে আগামী ২ জুলাই, বৃহস্পতিবার দেশের প্রত্যেকটি জেলা ও উপজেলা/থানা সদরে যুববন্ধন এবং ৩ জুলাই শুক্রবার বাদ জুমা ঢাকা বায়তুল মোকাররম উত্তর চত্বরে বিক্ষোভ সমাবেশের কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়। ইসলামী যুব আন্দোলন এর কেন্দ্রীয় সভাপতি কে এম আতিকুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত যুববন্ধনে বক্তব্য রাখেন, সংগঠনের সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা মুহাম্মাদ নেছার উদ্দিন, জয়েন্ট সেক্রেটারী জেনারেল আলহাজ্ব আতিকুর রহমান মুজাহিদ, সাংগঠনিক সম্পাদক মুফতি মনসুর আহমাদ সাকী, শিল্প ও বাণিজ্য সম্পা
তানিম ইবনে তাহেরঃ(বিশেষ প্রতিনিধি) কিশোরগঞ্জের লতিবাবাদ ইউনিয়নে জবাই করা অবস্থায় অজ্ঞাতপরিচয়ের এক নারীকে জীবিত অবস্থায় উদ্ধার করেছে এলাকাবাসী। তবে হাসপাতালে নেয়ার পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। অাজ মঙ্গলবার (৩০ জুন) সকালে কিশোরগঞ্জ জেলার সদর উপজেলার লতিবাবাদ ইউনিয়নের লক্ষ্মীপুর গ্রামে একটি বাঁশঝাড় থেকে ওই নারীকে উদ্ধার করা হয়। স্থানীয়রা বলেন, উত্তর লতিবাবাদ লক্ষ্মীপুর গ্রামের জনৈক মালেক ভুঁইয়ার বাড়ির পেছনে একটি বাঁশঝাড়ের নিচে গলা কাটা অবস্থায় মাটিতে বসে থাকা এক নারীকে দেখতে পায়। এ সময় ওই নারী হাত ইশারায় বাঁচার জন্য আকুতি করছিল। তিনি কথা বলতে পারছিলেন না। তাকে একটি খাতা ও কলম এনে দিলে সেখানে কিছু একটা লেখার চেষ্টা করেন ওই নারী।আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে কিশোরগঞ্জ ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে নেয়ার পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। কিশোরগঞ্জ মডেল থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবুবকর সিদ্দিক বলেন, অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে তার মৃত্যু হয়। তাকে গলা কাটার পর মৃত ভেবে জঙ্গলে ফেলে যায় বলে ধারণা। তিনি আরও বলেন, মেয়েটিকে বাঁচানোর সর্বোচ্চ চেষ্টা করা হয়েছে। তাকে ময়মনসিংহে রেফার্ড
সাইফুল্লাহ আল-মুনির (বিশেষ প্রতিবেদক): ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এর আমীর ও চরমোনাই তরীকার বতর্মান পীর, আমীরুল মুজাহিদীন, মুফতী সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করিম এর আহ্বানে সারাদেশের ন্যায় চাঁদপুরেও গঠিত হয় করোনাকালিন “স্বেচ্ছাসেবক টিম”৷ গত মার্চ মাসে গঠিত এ টিমের সকল সদস্য ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ও তার সহযোগী সংগঠন সমূহের নেতা-কর্মী, দায়িত্বশীল৷ টিমটি ইতিমধ্যে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে মিডিয়া জগতে৷ বেশ আলোচিত হচ্ছে এ টিমের কার্যক্রম ও সেবাগুলো৷ এক’শ লাশের দাফন-কাফন, ১৮২১৬টি পরিবারে পঁয়ষট্টি লাখ তেষট্টি হাজার সাতশ পঞ্চাশ টাকার ত্রাণ বিতরন, অসহায় কৃষকদের পাঁচ একর জমির ধান কেটে দেয়া, এক হাজার পিছ মাস্ক বিতরন, দশ হাজার পিছ লিফলেট বিতরনসহ  বিভিন্ন সেবা চলমান রেখে মানবতার সেবায় দৃষ্টান্ত স্থাপন করলো ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের চাঁদপুর জেলার টিমটি৷ টিম প্রধান ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ চাঁদপুর জেলা সভাপতি মাওলানা শেখ মুহাম্মাদ জয়নাল আবেদিন বলেন, আমরা পীর সাহেব চরমোনাই এর ডাকে সাড়া দিয়ে দেশের সকল জেলার মত আমাদের জেলায় ও ৮টি উপজেলায় প্রথমে ৯টি টিম গঠন করি৷ পরবর্তীতে সদর, হাজীগঞ্জ, মতলব উপজেলায় আরো একটি করে
বুড়িগঙ্গা নদীতে নৌ-দুর্ঘটনায় লঞ্চ ডুবে অনেক হতাহতের ঘটনায় গভীর শোক প্রকাশ করেছেন, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর আমীর মুফতী সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম (পীর সাহেব চরমোনাই)। (২৯ জুন) এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, এটি নিছক দূর্ঘটনা নয়, সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও দফতরের ব্যর্থতার ফসল। প্রতিবার দূর্ঘটনার পরেই একটি তথাকথিত তদন্ত কমিটি করা হয়, যার অস্তিত্ব পরে আর খুঁজে পাওয়া যায় না। তাই এবারও দূর্ঘটনার যথাযথ কারণ উদঘাটিত হয়ে প্রকৃত দোষীদের শাস্তি হবে কিনা সে ব্যাপারে যথেষ্ঠ সন্দেহ রয়েছে। তিনি নৌরুটকে সকল প্রকার দুর্নীতি ও চাঁদাবাজমুক্ত করার জন্য সরকারের প্রতি আহবান জানান। দূর্ঘটনার পর ৩২ জনের মরদেহ উদ্ধার হয়েছে, আরও মৃতদেহ ভেসে গেছে বলে আশংকা করেছে ডুবুরিরা। পীর সাহেব চরমোনাই দূর্ঘটনায় নিহত সকলের রুহের মাগফিরাত কামনা করেন এবং পরিবার পরিজনকে ধৈর্য্যধারনের জন্য আল্লাহর সাহায্য কামনা করেন। তিনি মৃত ও আহতদের স্বজনদের প্রত্যেককে বড় অংকের ক্ষতিপুরণ দেয়ার জন্য সরকারের প্রতি দাবী জানান। source https://deshdunianews.com/%e0%a6%ac%e0%a7%81%e0%a7%9c%e0%a6%bf%e0%a6%97%e0%a6%99%e0%a7%8d%e0%a6%97%e0%a6%be-%e0%a6%a8%