Posts

দেশ দুনিয়া নিউজ ডেস্ক    শহীদ আবরার ফাহাদ বাংলাদেশের স্বাধীনতা- স্বার্বভৌত্বের প্রতিক হিসেবে বাংলাদেশের মানুষের চেতনার পথিকৃত বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাবী শিক্ষার্থী ও ভারতীয় আধিপত্যবাদ বিরোধী আন্দোলনের পথিকৃত দেশপ্রেমিক শহীদ আবরার ফাহাদ এর স্মরণে ইসলামী শাসনতন্ত্র ছাত্র আন্দোলনের উদ্যোগে আজ বুধবার সন্ধ্যায় রাজধানীর পুরানা পল্টনস্থ আইএসসি এ মিলনায়তনে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। ইসলামী শাসনতন্ত্র ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি মুহাম্মাদ আব্দুল জলিল-এর সভাপতিত্বে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক শেখ মুহাম্মাদ আল আমিন, প্রশিক্ষণ সম্পাদক শরিফুল ইসলাম রিয়াদ, প্রচার ও আন্তর্জাতিক সম্পাদক কে এম শরীয়াতুল্লাহ, অফিস ও যোগাযোগ সম্পাদক গাজী মুহাম্মাদ ওসমান গনি, কলেজ সম্পাদক এম এ হাসিব গোলদার, সাহিত্য ও সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক মুহাম্মাদ সিরাজুল ইসলাম, সদস্য মুনতাসির আহমাদ প্রমুখ।   source https://deshdunianews.com/%e0%a6%b6%e0%a6%b9%e0%a7%80%e0%a6%a6-%e0%a6%86%e0%a6%ac%e0%a6%b0%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a7%87%e0%
দেশ দুনিয়া নিউজ ডেস্ক    নোয়াখালীর বেগমগঞ্জে গৃহবধূকে বিবস্ত্র করে নির্যাতনের ঘটনার রেশ কাটতে না কাটতেই এবার জেলার সুবর্ণচরে নুর জাহান বেগম (৪২) নামের এই গৃহবধূকে চার টুকরা করে কেটে হত্যা করে তারা। বুধবার (৭ অক্টোবর) বিকেল ৫টার দিকে উপজেলার চরজব্বার ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের উত্তর জাহাজ মারা গ্রামের প্রভিটা ফিডের পেছনের একটি ধানক্ষেত থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। নিহত নুর জাহান বেগম উপজেলার চরজব্বার ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের মৃত আব্দুল বারেকের স্ত্রী। চরজব্বার থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাহেদ উদ্দিন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ওই গৃহবধূর মরদেহের দুই টুকরা উদ্ধার করা হয়েছে। এর মধ্যে তার মাথা আর কোমরের অংশ রয়েছে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ওই গৃহবধূকে কেটে চার টুকরা করে হত্যা করা হয়েছে। তবে তার শরীরের অংশের মধ্যে বুক ও পায়ের অংশ এখনও নিখোঁজ রয়েছে। নিহতের ছেলে হুমায়ন কবির (২৮) জানান, বুধবার ভোর থেকে তার মা নিখোঁজ ছিল। পরে স্থানীয় এক নারী বিকেলের দিকে ধানক্ষেতের আইলে শামুক খুঁজতে গিয়ে টুকরা টুকরা মরদেহ দেখতে পায়। পরে বিষয়টি জানাজানি হলে তিনি মরদেহের পাশে শামুকের ব্যাগ দেখ
দেশ দুনিয়া নিউজ ডেস্ক    ইসলাম ব্যাপারে কট্টরপন্থী ফ্রান্স প্রেসিডেন্ট মাক্রোঁ ফ্রান্সে ইসলামকে ‘বিদেশি ও কট্টর প্রভাব’ থেকে মুক্ত করার ডাক দিয়েছেন। এর তীব্র বিরোধিতা করেছেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান। ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল মাক্রোঁর তীব্র সমালোচনা করলেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যিপ এরদোয়ান। ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট সে দেশে ইসলামকে ‘বিদেশি ও কট্টরদের’ প্রভাবমুক্ত করার ডাক দিয়েছেন। এর্দোয়ানের মতে, এটা হলো খোলাখুলি উস্কানি দেয়া। গত সপ্তাহে মাক্রোঁ জানিয়েছেন, ”বিশ্ব জুড়েই ধর্ম হিসাবে ইসলাম সংকটে। আগামী ডিসেম্বরে সরকার একটি বিল আনবে। ১৯০৫ সালে ফ্রান্সে রাষ্ট্রের থেকে চার্চকে আলাদা করা হয়েছিল। সেই আইনকেই আরো শক্তিশালী করা হবে।” মাক্রোঁরপরিকল্পনা হলো, মসজিদে বিদেশি অর্থ আসা নিয়ন্ত্রণ করা এবং শিক্ষা ব্যবস্থারও তদারকি করা। কিন্তু এরদোয়ান একটি টেলিভিশন ভাষণে বলেছেন, ”ইসলাম সংকটে বলে মাক্রোঁ যে শুধু ধর্মকে অশ্রদ্ধা করেছেন তাই নয়, খোলাখুলি উস্কানিও দিয়েছেন।” এরদোয়ান বলেছেন, ”মাক্রোঁ এই সব কথা বলে তাঁর ধৃষ্টতা দেখিয়েছেন। ইসলামের কাঠামো নিয়ে কথা বলার তিনি কে?” মাক্রোঁ ও এরদোয়
দেশ দুনিয়া নিউজ ডেস্ক    ইসলামী আন্দোলন আহুত দেশব্যাপী ধর্ষণবিরোধী কর্মসূচি সর্বাত্মক পালনে শিক্ষার্থীদের প্রতি ইশা ছাত্র আন্দোলন এর আহবান সংসদে দ্রুত ধর্ষণের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ডের আইন প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করার জোর দাবি জানিয়েছে ইসলামী শাসনতন্ত্র ছাত্র আন্দোলন। আজ ০৭ অক্টোবর ২০২০ইং মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় সভাপতি এম. হাসিবুল ইসলাম এবং সেক্রেটারী জেনারেল নূরুল করীম আকরাম এক যৌথ বিবৃতিতে বলেন, দেশে আইনের শাসন না থাকায় এবং দীর্ঘসূত্রিতার বিচারব্যবস্থার কারণে ধর্ষণ এবং পৈশাচিক নারী নির্যাতনের ঘটনা দিন দিন বেড়েই চলেছে। কিন্তু এখন ধর্ষণ যেভাবে মহামারি আকার ধারণ করেছে তা ঠেকানোর জন্য গ্রেফতার নাটক মঞ্চায়িত করা হয়। কিন্তু এখন দেশের প্রতিটি নাগরিকের প্রাণের দাবী হল ধর্ষণের সর্বোচ্চ শাস্তি হিসেবে সংসদে মৃত্যুদণ্ডের আইন প্রণয়ন এবং তা বাস্তবায়ন করতে হবে। নেতৃদ্বয় বলেন, একাত্তরে স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় হানাদার বাহিনীর হাতে আমাদের মা-বোনেরা ইজ্জত হারিয়েছে বিধায় আমরা তাদেরকে ঘৃণাভরে স্মরণ করি। আর এখন ইজ্জত হারাচ্ছে ক্ষমতাসীন দলের নেতাকর্মীদের হাতে। তবে তারাও হানাদার বাহিনীর প্রেতাত্মা
দেশ দুনিয়া নিউজ ডেস্ক    চাঁপাইনবাবগঞ্জের ভোলাহাট মহানন্দা নদীতে বিএসএফের গুলিতে নিহত তিন বাংলাদেশির মৃতদেহ ভাসছে। এরপর থেকে ভোলাহাটের বজরাটেক আলীসাহাসপুর সীমান্তের মহানন্দা নদীতে মাছ ধরা বন্ধ রয়েছে। স্থানীয়রা জানান, গত (১ অক্টোবর) বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৩টার দিকে ৭-৮ জনের একটি চোরাকারবারি দল ভোলাহাটের বজরাটেক আলীসাহাসপুর সীমান্তের ওপারে ভারতের সূখনগর সীমান্তে গরু আনতে যায়। এ সময় ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী সূখনগর বিএসএফ ক্যাম্পের সদস্যরা তাদের লক্ষ্য করে গুলি চালায়। কয়েকজন নদী সাঁতরে পালিয়ে এলেও গুলিবিদ্ধ হন ৩-৪ জন। এরপর থেকে ওই এলাকার জেলেদের নদীতে মাছ ধরা নিষিদ্ধ করে বাংলাদেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিবি। রোববার বিকালে জেলেদের বিছানো জাল তুলে আনার জন্য ১ ঘণ্টার সময় দেয় বিজিবি। জাল তুলতে গিয়ে মহানন্দা নদীর সীমান্তের আন্তর্জাতিক সীমান্ত পিলারের (৪১ ও ৪২) কাছে দুটি স্থানে পানির মধ্যে দুটি লাশ একসঙ্গে বাঁধা এবং অপর লাশটি ভাসমান অবস্থায় দেখতে পান জেলেরা। এ সময় আতঙ্কিত জেলেরা দ্রুত ফেরত আসেন। স্থানীয় জেলে সানাউল হক, আমিন আলী, মোহন আলী বলেন, বৃহস্পতিবার রাতে দুটি গুলির শব্দ আমরা শুনেছি।
জিয়া আল হায়দার   আপনার রাজনৈতিক সম্ভাবনা বিপুল। যদি ইসলামপন্থী না হতেন; ভারতের বিরুদ্ধে বজ্রকঠিন সুদৃঢ় অবস্থানের কারণে আপনি তারেক জিয়ার চেয়ে জনপ্রিয় জাতীয়তাবাদী নেতা হতেন। লাখো জনতাকে বিপ্লবের জন্য রক্ত ঢেলে দিতে প্রস্তুত করতে আপনার মাত্র ২ মিনিটের এক জ্বালাময়ী ভাষণ যথেষ্ঠ। আপনি বলেছেন অনুসারীদের নিয়ে আপনি বারবার রক্ত দিবেন না। আপনি রক্ত দিবেন একবার। এখনই সেই সময়।ধর্ষিতার ইজ্জত রক্ষায় আপনার রক্ত ঢালুন। ঘরে ঢুকে রাতের অন্ধকারে স্বামীর কাছ থেকে আলাদা করে একজন নারীকে খুবলে খাওয়ার পর রক্ত দেয়ার আর কোন উত্তম সময় আসবেনা। স্বামীকে বেঁধে স্ত্রীকে ছিনিয়ে নিয়ে ক্ষমতাসীনদের ধর্ষণ উল্লাসের চেয়ে চূড়ান্ত জিহাদের নাজুক পরিস্থিতি আর হতে পারে না। আপনি ঢাকায় আসুন। প্রেসক্লাবের সামনে লাগাতার ধর্মঘটে বসে পড়ুন। ধর্ষকদের সর্বোচ্চ শাস্তি কার্যকর করে তারপর বরিশাল ফিরুন। আপনি রাস্তায় নামুন। জনগণকে ডাকুন। এটাই সময় আপনার কেজরিওয়াল হয়ে ওঠার। এটাই সময় আপনার ইমরান খান হয়ে ওঠার। সময়কে ধারণ করতে না পারলে যেমন রমণী গর্ভবতী হয় না; এই সময়টাকে যদি আপনি ধারণ করতে না পারেন আপনার পক্ষে সত্য
ড. তুহিন মল্লিক: দেশে এতবড় বর্বরোচিত ধর্ষণের ঘটনার দুদিন পার হয়ে গেলেও এখন পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রীর তরফ থেকে এর কোন নিন্দা, প্রতিবাদ, প্রতিক্রিয়া বা বিবৃতি আসেনি কেন? দেশের মানুষ উনাকে প্রশ্ন করে জানতেও চেয়েছে যে, ‘প্রধানমন্ত্রী আপনার কি লজ্জা লাগছে না?’ তারপরও প্রধানমন্ত্রী নিরব! কারন, এই ধর্ষকের কারখানা যে তারই নিজের হাতে গড়া। ধর্ষকলীগের মাধ্যমে দেশজুড়ে ভয়ের রাজত্ব তৈরি করে মানুষকে ভয় দেখিয়ে রাখার জন্যই এই নিরবতা! কারন ধর্ষকলীগ কোন সাধারন ধর্ষক নয়, বরং এরা সব অবৈধ মসনদের পালিত যৌন ক্যাডার। নাহলে, মন্ত্রীরা কেন তাদের পক্ষে সাফাই গাইছে? পুলিশ কেন শিক্ষার্থীদের ধর্ষণ বিরোধী মিছিলে হামলা করছে? নারীর উপর নিপীড়নের বিরুদ্ধে আজকে যে মিছিল করা হলো, অথচ সেই মিছিলেই পুলিশ কেন নারীদের গায়ে হাত তুললো? পুলিশের এই হামলাই প্রমাণ করে, গণভবন আজ কোন পক্ষে। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়মুখী শিক্ষার্থীদের মিছিল তাই আজকে খোদ সেই ধর্ষকের কারখানার দিকেই আঙুল তুলে স্লোগান দিয়েছে – ‘ধর্ষকদের কারখানা, ভেঙে দাও, গুঁড়িয়ে দাও’। আর খোদ গণভবন যখন ধর্ষকের কারখানা, তখন ধর্ষকলীগের ধর্ষণ বন্ধ হবে কিভাবে? লেখক: আইনজ্ঞ ও সংব