Posts
দেশ দুনিয়া নিউজ ডেস্কঃ অল্প সময়ের ব্যবধানে ভারতের উড়িষ্যা ও আসাম প্রদেশে আজ ৮ আগস্ট শনিবার সকালে ভূমিকম্প হয়েছে। রিখটার স্কেলে কম্পনের তীব্রতা ছিল ৩.৮ আর আসাম রাজ্যে ৩.৫ ৷ এনডিটিভির খবর। সে দেশের জাতীয় ভূমিকম্প কেন্দ্র থেকে জানানো হয়েছে, রিখটার স্কেলে উড়িষ্যায় কম্পনের তীব্রতা ছিল ৩.৮। বেরামপুরের দক্ষিণ-পশ্চিমে ৭৩ কিমি দূরে ছিল কম্পনের উত্সস্থল। তবে ভূমিকম্পে কোনো ক্ষয়ক্ষতি বা প্রাণহানির ঘটনা ঘটেনি। কম্পন অনুভূত হতেই ওই এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। কম্পন আতঙ্কে মানুষ রাস্তায় বেরিয়ে আসে। এর আগে, জুলাইয়ে ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলে সাতদিনে ২৫ বার ভূমিকম্প হয়েছে। চলতি বছরে এতবার ভূমিকম্প হওয়ায় দেশটির ভূ-বিজ্ঞানীদের মধ্যে উদ্বেগ দেখা দিয়েছে। source https://desh-duniyanews.com/%e0%a6%ad%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a6%a4%e0%a7%87-%e0%a7%ad-%e0%a6%a6%e0%a6%bf%e0%a6%a8%e0%a7%87-%e0%a7%a8%e0%a7%ab-%e0%a6%ac%e0%a6%be%e0%a6%b0-%e0%a6%ad%e0%a7%82%e0%a6%ae%e0%a6%bf%e0%a6%95%e0%a6%ae/
এস.কে নাজমুল হাসান নিজস্ব প্রতিবেদক বিশ্বের সকল মুসলিমদের প্রতি একটি বার্তা যে, আমরা আবার পূর্ণ শক্তি নিয়ে ফিরে আসব এবং আমাদের পবিত্র জায়গা সমূহ আমরা রক্ষা করব। ১৯৯৪-১৯৯৮ সালে গ্রেটার ইস্তাম্বুলের মেয়র হিসেবে দায়িত্ব পালন করা তুরস্কের বর্তমান প্রেসিডেন্ট রজব তাইয়েব এরদোগান, যখন তিনি মেয়র ছিলেন তখনকার একটি সাক্ষাৎকার প্রকাশ করেছিল কুয়েতের সোসাইটি ম্যাগাজিনের নিজস্ব টুইটার অ্যাকাউন্টে। ১৯৯৪ সালে ম্যাগাজিনটির এপ্রিল (১০৯৭তম) সংখ্যায় এরদোগানের প্রকাশিত সাক্ষাৎকারটিতে তিনি বলেছিলেন, ‘যত বাধাবিপত্তি আসুক না কেনো আয়াসোফিয়া-কে গীর্জায় রূপান্তরিত করতে দেওয়া হবে না। আয়াসোফিয়া-কে পুনরায় গীর্জায় রূপান্তরিত করা নিছক কল্পনা মাত্র।’ ওই সাক্ষাতকারে এই কথার ব্যাখ্যায় এরদোগান বলেছিলেন, ‘আয়াসোফিয়া-কে মুসলমানদের জন্য ওয়াকফ করা হয়েছে এবং এটি এমনই থাকবে (মুসলমানদের জন্য ওয়াকফকৃত)। তিনি বলেন, এব্যাপারে সকলেই অবগত যে, সুলতান মুহাম্মাদ আল ফাতিহ ইস্তাম্বুল বিজয়ের সময় কোনো গীর্জা দখল করেননি, এমনকি আয়াসোফিয়া-কে তিনি নিতান্তই নিজের অর্থ সম্পদের বিনিময়ে ক্রয় করে মসজিদে রূপান্তর করে মুসলিম উম্মাহর জন...
আলমগীর ইসলামাবাদী চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি দেশে প্রাকৃতিক গ্যাসের মজুদ শেষ হয়ে আসছে। এ কারণে কয়েক বছর ধরে আবাসিক গ্রাহকদের নতুন গ্যাস সংযোগ দিচ্ছে না সরকার।আবার যাদের সংযোগ আছে তারাও নিরবিচ্ছিন্ন গ্যাস পান না। ফলে দৈনন্দিন রান্না মেটাতে লিকুইফাইড পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। এ সুযোগে গ্রাহকের কাছ থেকে এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ইচ্ছা মতো আদায় করছে বেসরকারি কোম্পানিগুলো। মূল্য নির্ধারণ ও নিয়ন্ত্রণে সুনির্দিষ্ট কোনো নীতিমালা না থাকায় এ খাতে চলছে ‘নৈরাজ্য’, বাড়তি মূল্যে বিপাকে ক্রেতা ও সাধারণ মানুষ! খাত সংশ্লিষ্টরা বলছেন, আবাসিক গ্রাহকদের নতুন গ্যাস সংযোগ বন্ধ করার পর থেকে এলপিজির চাহিদা বেড়েছে। কিন্তু চাহিদার সঙ্গে সঙ্গতি রেখে এলপিজির মূল্য নির্ধারণ না করায় নিয়ন্ত্রণহীন হয়ে উঠছে এ খাত। দেশে এলপিজির ব্যবহার নিশ্চিত করতে আবাসিকে গ্যাসের সংযোগ বন্ধের সময় সরকার ঘোষণা দিয়েছিল, এলপিজি সহজলভ্য করা হবে। যাতে কম খরচে যে কেউ এটা ব্যবহার করতে পারেন। কিন্তু এখন পর্যন্ত এলপিজির মূল্য নির্ধারণ ও নিয়ন্ত্রণে সুনির্দিষ্ট কোনো নীতিমালা করতে পারেনি সরকার। এতে সরকারের এলপিজি দামের চে...
দেশ দুনিয়া নিউজ ডেস্কঃ গাজীপুরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-২ থেকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত এক কয়েদি পালিয়ে গেছে ৷ এ ঘটনায় কারাগারের প্রধান কারারক্ষীসহ ৬ রক্ষীকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। একইসাথে আরো ৬ কারারক্ষীর বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা দায়ের করা হয়েছে। পাশাপাশি ঘটনা তদন্তে তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে কারা কর্তৃপক্ষ। পালিয়ে যাওয়া ওই কয়েদির নাম আবু বকর সিদ্দিক। তার বাড়ি সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলার আবাদ চন্ডীপুরে। তিনি যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত কয়েদি। এ ঘটনায় কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগারের জেলার মো.বাহারুল ইসলাম বাদী হয়ে শুক্রবার বিকেলে গাজীপুর মেট্রোপলিটনের কোনাবাড়ি থানায় মামলা দায়ের করেছেন। কারাসূত্র জানায়, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় লকআপ করতে গিয়ে ওই কয়েদিকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। অনেক খোঁজাখুঁজির পরও শুক্রবার বিকেল পর্যন্ত ওই কয়েদিকে কারাগারের ভেতরে কোথাও পাওয়া যায়নি। পরে বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কারা কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়। ধারণা করা হচ্ছে, কারাগারের ১৮ ফুট উচ্চতার সীমানা প্রচীর টপকে ওই কয়েদি পালিয়ে গেছে। কারাসূত্র আরো জানায়, কয়েদি পালিয়ে যাওয়ার ঘটনায় কারাগারের প্রধান কারারক্ষী, সহকারী প...
মাওলানা উবায়দুর রহমান খান নদভী। বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম হামেদাও ওয়া মুসাল্লিয়াও ওয়া মুসাল্লিমা। আলহামদুলিল্লাহ কোভিড১৯ অন্তত বাংলাদেশে মহামারীর রূপ নেয়নি। আল্লাহর খাস রহমতে এটি এ অসহায় মানুষের দেশে সাধারণ রোগের মতোই আছে। দোয়া ও সতর্কতা অবলম্বন করে দেশের জীবনযাত্রা ধীরে ধীরে সচল হচ্ছে। সরকারের সব অফিস আদালত খোলার নির্দেশ জারি হয়েছে। মসজিদগুলো আল্লাহর ফজলে স্বাভাবিক ভাবে খোলা আছে। এখন ব্যক্তিগত সাবধানতা, মুখে মাস্ক পরা বা হাঁচি-কাশি ইত্যাদির আদব, পবিত্রতা-পরিচ্ছন্নতার সুন্নত তরিকা পালন করে কাতারে আগে পরে এবং ডানে বামের দূরত্বও কমিয়ে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসার বিষয়ে মুফতিয়ানে কেরাম ভাবনা চিন্তা ও মন্তব্য করছেন। কোরআনের বরকত জারি রাখা এবং হেফজের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে হিফজ বিভাগ খুলে দেওয়া হয়েছে। কোরবানির সময় মাদরাসাগুলোতে অবস্থান ও জরুরি কাজ আঞ্জাম দেওয়ার ব্যাপারে সরকারের মনোভাব নিসন্দেহে ইতিবাচক ছিল। এ ক্ষেত্রে রাষ্ট্র ও সরকারের সর্বোচ্চ দায়িত্বশীলগণ বিশেষ দোয়া মুবারকবাদ ও প্রশংসা পাওয়ার যোগ্য। আল্লাহ সংশ্লিষ্ট সকলকে উত্তম প্রতিদান দান করুন। হিফজ বিভাগের সাথে সমন্বয় করে দীনি ...
মোঃ ইসমাইল সিরাজী বিশেষ প্রতিনিধি আজ ৭আগস্ট২০২০ শুক্রবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সন্ত্রাস বিরোধী রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে সাংবাদিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক এইচ এম ইমরান হোসেনসহ দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৩ শিক্ষার্থীর উপর সন্ত্রাসী হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধনে আয়োজন করেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীরা। উক্ত মানববন্ধনে আহ্বায়ক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, ডাকসু সদস্য তানভীর হাসান সৈকত। মানববন্ধনকে সংহতি জানিয়ে উক্ত মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন ইসলামী শাসনতন্ত্র ছাত্র আন্দোলন-ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি মাহমুদুল হাসান। বাংলাদেশ জাসদ সমর্থিত বাংলাদেশ ছাত্রলীগ (বিসিএল) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি মাহফুজুর রহমান রাহাত। বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সংসদের সাধারণ সম্পাদক রাগীব নাইম। মানববন্ধনে আরও বক্তব্য রাখেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি ভিত্তিক সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতৃত্ব ও গণযোগাযোগ এবং সাংবাদিকতা সহ বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা। মানববন্ধনে বক্তারা এসব সন্ত্রাসী হামলার নিন্দা জানিয়ে দেশের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনকে কার্যকরী পদক্ষেপ নিতে আহ্বান জানান। ...
আতাউর রহমান মারুফ বিশেষ প্রতিনিধি ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নায়েবে আমীর মুফতী সৈয়দ মুহাম্মাদ ফয়জুল করীম (শায়খে চরমোনাই) বলেছেন, ভারত ধর্মনিরপেক্ষতার আড়ালে উগ্র হিন্দুত্ববাদী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার অপরিণামদর্শি খেলায় মেতে উঠেছে। তিনি বলেন, ভারত ধর্মনিরপেক্ষতার আড়ালে হিংস্র, উগ্র ও ফ্যাসিবাদী আচরণ করছে। ভারতে সংখ্যালঘু মুসলমানদের ওপর নির্যাতন নিপীড়ন জ্যামিতিক হারে বেড়ে চলছে। রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় ইসলাম ও মুসলমানদের ধর্ম পালনে বাধা দেয়া হচ্ছে। শুধু তাই নয়, মোদি সরকার ভারত থেকে মুসলমানের নাম-নিশানা মুছে ফেলতে একের পর এক উগ্রবাদী সিদ্ধান্ত নিচ্ছে। ঐতিহ্যবাহী বাবরী মসজিদস্থলে রামমন্দির নির্মাণের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করে মুসলমানদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছে। কোরবানিসহ মুসলমানদের গরুর গোশত খাওয়াকে কেন্দ্র করে মুসলিমদের উপর জুলুম ও নির্যাতনের স্টিমরোলার চালাচ্ছে। আজ শুক্রবার এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, জাতিসঙ্ঘ, ওআইসি, মুসলিম রাষ্ট্রসমূহ ও আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোকে ভারতের উগ্র হিন্দুত্ববাদী আগ্রাসনের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। ভারত সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা বাধিয়ে অশান্তি সৃষ্টি করতে চাচ্ছে।...