Posts

কাশ্মীরে শাসরুদ্ধকর পরিস্থিতি বিরাজ করছে। বলা যায়, কাশ্মীরের 80লাখ মুসলমানের সঙ্গে পুরো মুসলিমজাহানই বেদনার প্রচ-তায় স্তব্ধ বিমূঢ়। এর মধ্যে আবার একটা আঘাত এলো হিন্দুত্ববাদীদের পক্ষ হতে আদালত ও বিচারপ্রহসনের নামে। অবশ্য আমরা যা আশঙ্কা করেছিলাম শেষ পর্যন্ত তাই ঘটেছে। যারা অতিশয় আশাবাদী তারা অবশ্য ভেবেছিলেন, আদালত, বিচারক ও প্রধান বিচারপতি অন্তত বিবেকের কাছে দায়বদ্ধ থেকে রায় প্রদান করবেন। আমরা তা ভাবিনি; যা হয়েছে তাই ভেবেছি। অর্থাৎ অতিআশাবাদীরা প্রতারিত হয়েছেন; আমরা প্রতারিত হইনি, পরাস্ত হয়েছি। ভারতের সর্বোচ্চ আদালত রায় দিয়েছেন, অযোধ্যার বাবরি মসজিদের বিতর্কিত ২.৭৭ একর জমিতে রামমন্দির তৈরী হবে। তবে আদালত ‘উদারতা’ প্রদর্শন করে বলেছেন, বাবরি মসজিদ নির্মাণের জন্য প্রায় দ্বিগুণ জায়গা পাঁচ একর ভূমি দেয়া হবে। কেন দেয়া হবে, যদি মসজিদের অস্তিত্বের কোন বৈধতাই না থাকে! মুসলমানরাই কেন গ্রহণ করবে অন্যায় ভিক্ষা! হায়দারাবাদের প্রখ্যাত মুসলিম নেতা আসাদুদ্দীন ওয়াইসি ঠিকই বলেছেন, ঐটুকু জমি মুসলমানরাই যোগাড় করে নিতে পারে। এখনো মুসলমানদের এত দুরবস্থা হয়নি যে, হিন্দুদের কাছে হাত পাততে
এস.কে নাজমুল হাসান নিজস্ব প্রতিবেদক      নেত্রকোনা জেলার মদন থানার উচিতপুরে ট্রলার ডুবিতে মাদ্রাসার ছাত্র ও শিক্ষকসহ প্রায় ১৮ জন নিহতের ঘটনায় গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র নায়েবে আমীর, চরমোনাই জামিয়া রশিদিয়া আহসানাবাদ মাদরাসার শায়খুল হাদীস মুফতী সৈয়দ ফয়জুল করীম (শায়খে চরমোনাই) । গতকাল  এক শোক বিবৃতিতে তিনি নিহত মাদরাসা ছাত্র-শিক্ষকসহ সকলের প্রতি গভীর শোক প্রকাশ করেন এবং আহতদের সর্বোচ্চ খোঁজ খবর নিতে স্থানীয় ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের কর্মীদের প্রতি আহবান জানিয়েছেন। একই সাথে তিনি সবার প্রতি আহবান জানিয়ে বলেন, নিহতদের শোক সন্তপ্ত পরিবার ও সকলের প্রতি সর্বোচ্চ আন্তরিকতা প্রকাশ করুন। সাথে সাথে মুফতী সৈয়দ ফয়জুল করীম নিহতদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা প্রকাশ করে আল্লাহ তায়ালার নিকট নিহতদের সকল গোনাহ ক্ষমা করে জান্নাতবাসী করার দোয়া করেন এবং আহতদের প্রতি সর্বোচ্চ সমবেদনা প্রকাশ করেন। শোকবার্তায় তিনি আরও বলেন নেত্রকোণার উচিতপুরে ট্রলার ডুবির মর্মান্তিক দুর্ঘটনার খবর শুনে আমি অত্যন্ত মর্মাহত ও বেদনাহত হয়েছি। এমন একটি ঘটনা কিভাবে ঘটলো এবং ট্রলারডুবির ঘটনায় কারো
আলমগীর ইসলামাবাদী চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি চট্টগ্রামের বাঁশখালী শেখেরখীল ইসলাম প্রচার সংস্থার আয়োজনে গত মঙ্গলবার সকাল ১০ টায় অস্থায়ী কার্যালয়ে ঈদ পুনর্মিলনী সভা অনুষ্ঠিত হয়। শেখেরখীল ইসলাম প্রচার সংস্থার সভাপতি হাফেজ মাওলানা জসীম উদ্দিন এর সভাপতিত্বে ও অর্থ সম্পাদক এইচ এম ইরফানুল হক এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত এই সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলার সহকারী অর্থ সম্পাদক ও শেখেরখীল ইসলাম প্রচার সংস্থার সেক্রটারী সাংগঠনিক আলমগীর ইসলামাবাদী৷ অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন অত্র সংস্থার সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা আহমদ কবির, মাওলানা আবু হানিফ, মাওলানা জিয়া বিন তাহের, হাফেজ ফারুক, হাফেজ রবিউল আলম, হাফেজ রিদওয়ান প্রমুখ৷ নেতৃবৃন্দ শেখেরখীল, বাঁশখালীসহ দেশের বর্তমান পরিস্থিতি ও আন্তর্জাতিক বিষয়ে কথা বলেন এবং বর্তমান পরিস্থিতিতে আলেম ওলামা ও যুব সমাজের করণীয় সম্পর্কে আলোচনা করেন৷ source https://desh-duniyanews.com/%e0%a6%b6%e0%a7%87%e0%a6%96%e0%a7%87%e0%a6%b0%e0%a6%96%e0%a7%80%e0%a6%b2-%e0%a6%87%e0%a6%b8%e0%a6%b2%e0%a6%be%e0%a6%ae-%e0%a6%aa%e0%a7%8d%
এম বাহাউদ্দীন নোমান বিশেষ প্রতিনিধি ইসলামী আন্দোলন বাংলদেশ-এর মহাসচিব অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ বলেন, বাবরী মসজিদস্থলে রাম মন্দির নির্মাণের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করে মোদী সরকার মুসলমানদের হৃদয়ে রক্তক্ষরণ করছে। মোদী সরকার গায়ের জোরে মসজিদের জায়গা মন্দির নির্মাণ করে সংবিধান লঙ্ঘন করছে। ধর্মনিরপেক্ষতার ধ্বজাধারী মোদি মুসলমানদের মসজিদস্থলে রাম মন্দির নির্মাণ করে ধর্মনিরপেক্ষতার বিরুদ্ধে কুঠারাঘাত করছে। এতে করে মোদি নিজের পতনকে ত্বরান্বিত করছে। বাবরী মসজিদের স্থানে রাম মন্দির স্থাপনের বিরুদ্ধে এই বিক্ষোভ মিছিলে তিনি আরো বলেন, এর পরিণামে ভারত ভেঙ্গে টুকরো টুকরো হবে। বাবরী মসজিদ ছিল, আছে, থাকবে ইনশাআল্লাহ্। তিনি বলেন, অযোধ্যায় ৪০০ বছরেরও বেশি সময় ধরে বাবরী মসজিদ ছিল। ১৯৯২ সালে সন্ত্রাসীরা বাবরী মসজিদকে শহীদ করেছিল। এই বাবরী মসজিদ পুন:নির্মাণে বিশ্বের মুসলিম জনতা প্রয়োজনে সম্মিলিত প্রতিরোধ গড়ে তুলবে। আজ ৫আগষ্ট, বুধবার বিকেলে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাব চত্তরে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ঢাকা মহানগরীর উদ্যোগে ঐতিহাসিক বাবরী মসজিদস্থলে রামমন্দিরের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের প্রতিবাদে আয়োজিত
মুহাম্মদ আব্দুল হালীম ফেনী প্রতিনিধি আজ ৫ আগস্ট ২০ ইং বুধবার বিকাল ৪ টা থেকে ইসলামী যুব আন্দোলন ফেনী জেলার উদ্যোগে আইএবি ফেনী জেলা কার্যালয়ে সন্ত্রাস মাদক ও উগ্রবাদ বিরোধী আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। ইসলামী যুব আন্দোলন ফেনী জেলা সহ সভাপতি মাওলানা হারুনুর রশিদ এর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মুফতী সালাহুদ্দিন আইয়ুবী’র সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় দাওয়াত ও প্রশিক্ষণ সম্পাদক আ হ ম আলাউদ্দিন ৷ প্রধান অতিথি তার বক্তব্যে বলেন, দেশে ইসলামী শিক্ষা ব্যবস্থা না থাকায় সন্ত্রাস, মাদক ও উগ্রবাদ ছড়িয়ে পড়ছে, দেশ পরিণত হচ্ছে সন্ত্রাসের স্বর্গরাজ্যে ৷ তিনি আরো বলেন, উচ্চবিত্তরা বিলাসিতার কারণে আর নিম্নবিত্তরা অভাবের কারনে মাদক ও সন্ত্রাস এর পথে পা বাড়াচ্ছে ৷ তা ছাড়া রাজনৈতিক নেতারা যুবকদের ক্ষমতার সিঁড়ি হিসেবে ব্যবহার করার ফলে যুব সমাজ ধ্বংশের দ্বারপ্রান্তে উপনীত হয়েছে ৷ এহেন পরিস্থিতিতে যুব সমাজকে সত্য, সঠিক ও আলোর পথ দেখাতে ইসলামী যুব আন্দোলনের প্রতিষ্ঠিত হয়েছে ৷ তিনি দেশ থেকে সন্ত্রাস, মাদক নির্মূলের পাশাপশি বামপন্থী সংগঠন ও নাস্তিক্যবাদের নামে যার সাম্প্রদায়িক উগ্র
এম বাহাউদ্দীন নোমান বিশেষ প্রতিনিধি নেত্রকোনার মদন উপজেলায় হাওরে ঘুরতে আসা পর্যটকদের একটি ট্রলার ডুবে অন্তত ১৭ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানা যায়। এই দুর্ঘটনা সত্যতা নিশ্চিত করেন মদন উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বুলবুল আহমেদ। মি. আহমেদ জানান, “ময়মনসিংহের কয়েকটি মাদ্রাসা থেকে কিছু শিক্ষক ও ছাত্র এই এলাকায় হাওরে বেড়াতে আসেন। তাদের নৌকায় ৪৮ জন যাত্রী ছিলেন। দুপুর সাড়ে ১১টা থেকে ১২টার দিকে তাদের নৌকাটি ডুবে যায়। এখন পর্যন্ত আমরা ১৭ জনের মরদেহ ও ৩০ জনকে জীবিত উদ্ধার করতে পেরেছি। একজন এখনো নিখোঁজ রয়েছে। ট্রলারটি ডুবে যাওয়ার কারণ সম্পর্কে নিশ্চিতভাবে বলতে না পারলেও বুলবুল আহমেদ আশঙ্কা প্রকাশ করেন এই মৌসুমে হাওরের আবহাওয়া হঠাৎ হঠাৎ উত্তাল হয়ে যাওয়ার কারণে দুর্ঘটনাটি ঘটতে পারে। তিনি বলেন, “এই মৌসুমে হাওরে হঠাৎ বড় বড় ঢেউ তৈরি হয়, আবার কিছুক্ষণের মধ্যে শান্ত হয়ে যায়। সেরকম কোনো একটি সময়ে হয়তো নৌকাটি ডুবে যায়।” স্থানীয় প্রশাসনের সাথে পুলিশ এবং ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা নিখোঁজদের উদ্ধারকাজে নিয়োজিত আছেন বলে জানান মি. আহমেদ। source https://desh-duniyanews.com/%e
দেশ দুনিয়া নিউজ ডেস্ক    ভারতের মসজিদ-ই ইত্তেহাদুল মুসলেমিন (মিম) প্রধান ব্যারিস্টার আসাদউদ্দিন ওয়াইসি এমপি বলেছেন, ‘বাবরী মসজিদ ছিল, আছে এবং থাকবে ইনশাআল্লাহ্।’ তিনি আজ (বুধবার) সকালে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম টুইটার বার্তায় ওই মন্তব্য করেছেন। এর পাশাপাশি তিনি ‘বাবরী জিন্দা হ্যায়’ হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করে বাবরী মসজিদ এবং বাবরী মসজিদ ধ্বংসের একটি করে ছবি ও শেয়ার করেছেন। ওয়াইসি এর আগে বলেছিলেন, ‘আমরা ভুলতে পারি না যে, অযোধ্যায় ৪০০ বছরেরও বেশি সময় ধরে বাবরী মসজিদ ছিল এবং ১৯৯২ সালে অপরাধী জনতা তাকে ধ্বংস করেছিল।’ গণমাধ্যমে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘বাবরী মসজিদ ছিল এবং তা সবসময় মসজিদই থাকবে। আমরা নয়া প্রজন্মকে বলব আমাদের মসজিদকে ধ্বংস করা হয়েছিল।’ ওয়াইসি বলেন, ‘১৯৯২ সালের ৬ ডিসেম্বর কী বাবরী মসজিদ ধ্বংস করা হয়নি? ইতিহাস স্মরণ রাখবে যে, ১৯৪৯ সালের ২২/২৩ ডিসেম্বর মধ্যরাতে কী হয়েছিল যখন মসজিদের মধ্যে প্রতিমা রেখে দেওয়া হয়েছিল। এরপরে ১৯৯২ সালে সেটি ধ্বংস করা হয়।’ ওয়াইসি অযোধ্যায় রাম মন্দিরের ভূমিপুজো ও ভিত্তিপ্রস্তর অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর অংশগ্রহণের বিরোধিতা করেছেন। তিনি বলেন, যদি তিনি