Posts

আলমগীর ইসলামাবাদী চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি মুফতী ফজলুল হক আমিনী রাহ.-এর দৌহিত্র তরুণ আলেম, লেখক ও সাংবাদিক মুফতী আশরাফ মাহদী একটি মামলায় চট্টগ্রাম জেলা আদালত থেকে জামিন পেয়েছেন। একই মামলার অন্য আসামী ছাত্র নেতা কামরুল কাসেমী দেশ দুনিয়া নিউজকে এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এর আগে গতকাল (২৭ জুলাই) বিকেলে দুবাই থেকে ফেরত আনার পর থেকে আশরাফ মাহদীকে হজরত শাহ জালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের একটি কক্ষে বসিয়ে রাখা হয়। গতরাত আনুমানিক ৩টার দিকে তাকে চট্টগ্রামে নিয়ে যায় পুলিশের একটি দল। প্রসঙ্গত, মুফতী আমিনী রহ. প্রতিষ্ঠিত রাজনৈতিক দল খেলাফতে ইসলামীর ছাত্র সংগঠন ছাত্র খেলাফতের চট্টগ্রাম জেলা সভাপতি ওসমান কাসেমীর ওপর ‘হামলার’ মামলায় তরুণ আলেম, লেখক ও সাংবাদিক মুফতী আশরাফ মাহদীকে মিশর যাওয়ার পথে দুবাই এয়ারপোর্ট থেকে ফেরত আনা হয়। যদিও মামলার বাদী ওসমান কাসেমী গতকাল ফেসবুক স্ট্যাটাসে জানিয়েছেন, আশরাফ মাহদীসহ মুফতী আমিনী পরিবারের ৩ জনের বিরুদ্ধে মামলা প্রত্যাহার করে নিয়েছেন তিনি। source https://desh-duniyanews.com/%e0%a6%85%e0%a6%ac%e0%a6%b6%e0%a7%87%e0%a6%b7%e0%a7%87-%e0%a6%9c%e0%a6%be%e0%a6%ae%e0%
মো. আবদুল হালীম নিজস্ব প্রতিনিধি স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় সভাপতি সাবেক সাধারণ সম্পাদক শফিউল বারী বাবু আর নেই। মঙ্গলবার ভোর ৪টায় রাজধানীর এভার কেয়ার (সাবেক অ্যাপোলো) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি ৷ (ইন্না লিল্লাহি … রাজিউন)। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৪৯ বছর।   স্বেচ্ছাসেবক দলের সহসভাপতি গোলাম সারোয়ার জানান, প্রচণ্ড শ্বাসকষ্ট থাকায় শফিউল বারী বাবুকে সোমবার বেলা ১১টায় তাৎক্ষণিকভাবে রাজধানীর ধানমণ্ডির আনোয়ার খান মডার্ন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। গত বেশ কিছু দিন ধরে ফুসফুসের সংক্রমণে ভুগছিলেন তিনি। তিনি আরও বলেন, ফুসফুসে সংক্রমণজনিত কারণে শফিউল বারীর শ্বাসকষ্ট হচ্ছিল। চিকিৎসকের পরামর্শে তিনি রাজধানীর ইস্কাটনের বাসাতেই ছিলেন। কিন্তু সোমবার হঠাৎ করে তার শ্বাসকষ্ট আরও বেড়ে গেলে দ্রুত তাকে আনোয়ার খান মডার্ন মেডিকেল হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে চিকিৎসকের পরামর্শে হাসপাতালে তার করোনা পরীক্ষা করা হলে ফল নেগেটিভ আসে বলে জানান স্বেচ্ছাসেবক দলের সহসভাপতি গোলাম সারোয়ার। বিএনপি চেয়ারপারসনের প্রেস উইং সদস্য শায়রুল কবির খান জানান, শফিউল বারী বাবুর করোনা পরীক্ষার রি
মো. আবদুল হালীম নিজস্ব প্রতিনিধি স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় সভাপতি সাবেক সাধারণ সম্পাদক শফিউল বারী বাবু আর নেই। মঙ্গলবার ভোর ৪টায় রাজধানীর এভার কেয়ার (সাবেক অ্যাপোলো) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি ৷ (ইন্না লিল্লাহি … রাজিউন)। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৪৯ বছর।   স্বেচ্ছাসেবক দলের সহসভাপতি গোলাম সারোয়ার জানান, প্রচণ্ড শ্বাসকষ্ট থাকায় শফিউল বারী বাবুকে সোমবার বেলা ১১টায় তাৎক্ষণিকভাবে রাজধানীর ধানমণ্ডির আনোয়ার খান মডার্ন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। গত বেশ কিছু দিন ধরে ফুসফুসের সংক্রমণে ভুগছিলেন তিনি। তিনি আরও বলেন, ফুসফুসে সংক্রমণজনিত কারণে শফিউল বারীর শ্বাসকষ্ট হচ্ছিল। চিকিৎসকের পরামর্শে তিনি রাজধানীর ইস্কাটনের বাসাতেই ছিলেন। কিন্তু সোমবার হঠাৎ করে তার শ্বাসকষ্ট আরও বেড়ে গেলে দ্রুত তাকে আনোয়ার খান মডার্ন মেডিকেল হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে চিকিৎসকের পরামর্শে হাসপাতালে তার করোনা পরীক্ষা করা হলে ফল নেগেটিভ আসে বলে জানান স্বেচ্ছাসেবক দলের সহসভাপতি গোলাম সারোয়ার। বিএনপি চেয়ারপারসনের প্রেস উইং সদস্য শায়রুল কবির খান জানান, শফিউল বারী বাবুর করোনা পরীক্ষার রি
আলমগীর ইসলামাবাদী চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি আনোয়ারা কেইপিজেডে বাস চাপায় মোটরসাইকেল আরোহী বড় ভাই নিহত,ছোট ভাই আহত। চট্টগ্রামের আনোয়ারার কোরীয়ান রপ্তানি প্রক্রিয়াজাতকরণ কোম্পানি (কেইপিজেড) এলাকায় বাস-মোটর সাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে পারভেজ শাহ ( ২৪) নামে এক মোটর সাইকেল আরোহী নিহত ও অপর আরোহী রায়হান শাহ (২২) গুরুতর আহত হয়েছে। গতকাল সোমবার (২৭ জুলাই) সকাল সাড়ে ৭ টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত মোটরসাইকেল আরোহী দুই ভাই পারভেজ শাহ এবং আহত কায়সার শাহ দুইজনের কেএসআই গার্মেন্টেসের শ্রমিক এবং উপজেলার বৈরাগ ইউনিয়নের উত্তর গুয়াপঞ্চক গ্রামের শাহ বাড়ির আনোয়ার সওদাগরের ছেলে। প্রতিদিন ২ ভাই এক সাথে মোটরসাইকেলে কর্মস্থলে আসা- যাওয়া করেন। আজ সকালে বাড়ি থেকে বের হয়ে কর্মস্থলে যাওয়ার পথে কারখানার ২ নং গেইটের সামনে বিপরীত দিক থেকে আসা দ্রুত গতির বেপরোয়া বাসটি মোটরসাইকেলকে ধাক্কা দিলে ঘটনাস্থলে বড় ভাই মো.পারভেজ প্রাণ হারায়। এঘটনায় আনোয়ার হোসেনের পরিবারে শোকের ছায়া নেমে আসে। আনোয়ার হোসেনের ৩ ছেলে ও ২ মেয়ের মধ্যে নিহত পারভেজ সবার বড় ও আহত রায়হান দ্বিতীয়। প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, সোমবার সকালে দুই ভ
মো.ইসমাইল বিশেষ প্রতিনিধি  করোনাকালীন সময়ে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নজিরবিহীন ভূমিকায় ব্যাপক প্রভাবিত হয়েছেন বিদেশি বন্ধুরাও। কল্যাণধর্মী রাজনীতির নতুন ধারা চর্চা করায় তারা ইসলামী আন্দোলনের প্রতি দিনদিন আগ্রহী হয়ে উঠছেন। বাংলাদেশের উন্নয়নে সবচেয়ে বড় সহযোগী হল চায়না। তারা দেশের সবচেয়ে বড় বড় উন্নয়ন প্রকল্পগুলোতে অর্থায়ন করছে এবং বাস্তবায়নে বড় ভূমিকা পালন করছে। ইউরোপ-আমেরিকাসহ তথাকথিত উন্নত বিশ্বের নাগরিক এবং কূটনীতিকরা যখন করোনাকালীন সময় বাংলাদেশ ছেড়ে চলে গেছেন, তখন চায়নার কূটনীতিকগণ বাংলাদেশের নাগরিকদের নানা ভাবে সহযোগিতা করে চলেছেন। ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সংগ্রামী যুগ্ন মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান এমন মন্তব্য করেন। ২৭জুলাই (সোমবার) চায়না রাষ্ট্রদূতের আমন্ত্রণে সাড়া দিয়ে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের একটি প্রতিনিধিদল ঢাকাস্থ চায়না দূতাবাসে উপস্থিত হয় । প্রতিনিধিদলে ছিলেন, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের যুগ্ম মহাসচিব গাজী আতাউর রহমান, সমাজ কল্যাণ সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার শরিফুল ইসলাম ও কেন্দ্রীয় দপ্তর সম্পাদক মাওলানা লোকমান হোসেন জাফরী। প্রতিনিধিদলের সঙ্গে দূত
এনামুল হক ছোটন ময়মনসিংহ জেলা প্রতিনিধি ময়মনসিংহে যৌতুকবিহীন গণবিবাহ দিয়ে বিরল দৃষ্টান্ত স্থাপন করলেন সদর ইউএনও স্যার। ময়মনসিংহের সদর উপজেলায় খাগডহর ইউনিয়নে একই দিনে একসাথে বিশ যুবক যুবতীর বিয়ে দিয়ে বিরল দৃষ্টান্ত স্থাপন করলেন সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার সাইফুল ইসলাম। করোনা পরিস্থিতির কারণে সামাজিক দুরত্ব বজায় রেখে তিনি নিজে উপস্থিত থেকে বিশ জোড়া যুবক যুবতীর বিয়ে দিয়েছেন। করোনা ভাইরাস সংক্রমণের আতঙ্কে সবকিছুই চলছে ডিলেঢালা। জরুরী প্রয়োজন ছাড়া মানুষ বাসা-বাড়ি থেকে বের হচ্ছেনা। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধের পাশাপাশি আনুষ্ঠানিক ভাবে বিয়ে দেওয়া, বিয়ে করানো দুটোই বন্ধ রয়েছে। ফলে অনেক অভিভাবকগণ বিয়ে করানো ও দেওয়া নিয়ে বিপাকে পড়েছেন। অনেক ছেলে মেয়ের বিয়ের বয়স বেড়ে যাচ্ছে। এতে রীতিমতো যুব সমাজের অবক্ষয় দেখা দিচ্ছে। আর এ থেকে উওরণের প্রদক্ষেপ হিসেবে সদর উপজেলার খাগডহর ইউনিয়নে যৌতুকবিহীন গণবিবাহ-২০ এর আয়োজন করা হয়। উক্ত গণ বিবাহ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন আল্লামা ফরিদ উদ্দিন মাসুদ দা.বা. ও বিশেষ অতিথি হিসাবে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম ও কোতোয়ালী মডেল থানার অফিসার
মাওলানা সামসুদ্দোহা তালুকদার। বরিশাল কলেজের নাম পরিবর্তন প্রচেষ্টা সাধারণ কোন ঘটনা নয়। এটা কোন লোকাল ইস্যু নয়। এর পিছনে একদল কালপ্রিট সুশীল আছে, যারা ঐতিহ্যবাহী এ প্রতিষ্ঠানটির নাম বদলের মাধ্যমে নিজস্ব আদর্শ প্রতিষ্ঠা করতে চায়। তারা অতি সুশীলতার ভান করে ওপার বাংলাকে দেখাতে চায়, তারা দালালীতে পাকনা হয়ে উঠছে। তারা জানান দিবে, এখন পরিকল্পনার বাকীটা নিয়ে আগাতে পারেন। অশ্বিনী কুমার দত্তকে ভালবেসে তারা এ কাজটা করতে চাচ্ছে না। তারা এটাকে সাংস্কৃতিক বিজয় ভাবতেছে। যে সংস্কৃতি চাপিয়ে দিতে মরিয়া বর্তমান সমাজে। এক্ষেত্রে কিছুটা সফলও হয়েছে। সনাতন বাঙ্গালী জাতির সংস্কৃতির নামে যা হচ্ছে তা আসলে মুসলমানদের আদর্শ বিনাশী সংস্কৃতি। সরকারটা যে তাদের প্রতি খুব সহানুভূতিশীল! আস্কারাটা তো ওখান থেকেই। বরিশালের কতক রাজনৈতিক নেতা তো উপরে উপরে নামবদল প্রচেষ্টার বিরুদ্ধে বলে, কিন্তু দলীয় প্রভাব খাটিয়ে মন্ত্রণালয় থেকে কাজটা আদায় করতে তদবির করে। নগরবাসীর রোষাণল এড়াতে তারা এ অপকৌশল করছে। তাদের ছাত্র সেনারা সব জায়গায় এত তৎপর থাকে, বাপের আগে আগে হাঁটে, এ ব্যাপারে তো তাদের আহ্ উহ্ পরিদৃষ্ট হচ্ছে না।