Posts
এস.কে নাজমুল হাসান নিজস্ব প্রতিবেদক গতকাল বৃহস্পতিবার ‘বেফাক’ প্রসংগে কথা বলেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র নায়েবে আমীর মুফতি সৈয়দ ফয়জুল করীম,শায়খে চরমোনাই এক ভিডিও বার্তায় চলমান বেকাফ সংকট সমাধান করতে পরামর্শ দেন। বাংলাদেশ কওমী মাদরাসা সমূহের সর্ববৃহৎ শিক্ষা বোর্ড ‘বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশ’ বেফাক-কে ঘিরে বহুমুখী উত্তেজনা চলছে। এটা এখন সোশ্যাল মিডিয়ার আলোচিত বিষয়। বেফাকের দায়িত্বশীলদের ফোনালাপ ফাঁস, দুর্নীতির অভিযোগ ও বিভিন্ন বিতর্ককে তিনি ‘ওলামায়ে কেরামের প্রতি সাধারণ জনগণের শ্রদ্ধা ও ভালোবাসাকে পরিকল্পিতভাবে ধ্বংস করে ফেলার একটি পথ’ বলে মনে করছেন। চলমান সংকট নিয়ে পীর সাহেব চরমোনাইসহ তিনি উদ্বিগ্ন। দেশের আলেম সমাজ উদ্বিগ্ন ও মর্মাহত। পরিস্থিতির উন্নতিকল্পে তিনি গতকাল একটি ভিডিও বার্তা দিতে বাধ্য হয়েছেন। এটাকে ‘আলটিমেটাম’ও বলা যেতে পারে। মেসেজটা এরকম- “আপনারা দ্রুত লাইনে আসেন, অন্যথায় দেশের আলেম ওলামারা করণীয় নির্ধারণ করে সামনে আগাবে।” শায়খে চরমোনাই বলেন, বাংলাদেশের মাদ্রাসাসমূহের সর্ববৃহৎ ঐতিহ্যবাহী প্ল্যাটফর্ম বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশ-
আব্দুল হালীম নিজস্ব প্রতিনিধি মাদারীপুর জেলার শিবচর উপজেলার বন্দরখোলা ইউনিয়নের চরাঞ্চলের বাতিঘর খ্যাত সেই বিদ্যালয়টি পদ্মার গর্ভে বিলীন হতে চলেছে। বুধবার (২২ জুলাই) মধ্যরাতে বিদ্যালয়টির ভবন মাঝ বরাবর ফেটে গিয়ে হেলে পড়ে। এদিকে পদ্মায় পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় চরাঞ্চলে ভাঙনের তীব্রতা বেড়েছে। ঘরবাড়ি ফেলে নিরাপদ স্থানে ছুটে যাচ্ছে অসংখ্য মানুষ। পানিবন্দি হয়ে পড়েছে হাজার হাজার মানুষ।এ ছাড়াও ঘরবাড়ি তলিয়ে যাওয়ায় গবাদি পশু নিযে দুর্ভোগে দিন কাটাচ্ছে চরাঞ্চলের মানুষ। একাধিক সূত্রে জানা যায়, উপজেলার বন্দরখোলা ইউনিয়নের নূরুদ্দিন মাদবরেরকান্দি গ্রামে অবস্থিত এস.ই.এস. ডিপি মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ের তিনতলা ভবনটি হেলে পড়েছে পদ্মার দিকে। স্থানীয়রা জানায়, পদ্মার নিকটবর্তী হওয়ায় প্রতি বছরই বন্যার পানিতে ডুবে যেতো বিদ্যালয়সহ আশেপাশের এলাকা। গত বছর পদ্মানদী ভাঙতে ভাঙতে পেছন দিক দিয়ে বিদ্যালয়টির কাছে চলে আসে। এরপর গত বছরই ওই এলাকায় পানি উন্নয়ন বোর্ড জিও ব্যাগ ফেলে ভাঙন ঠেকিয়ে রাখে। চলতি বর্ষা মৌসুমেও ভাঙন ঠেকাতে জিও ব্যাগ ফেলে ডাম্পিং চালানো হয়। তবে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় প্রচণ্ড স্রোতের কারণে জিও ব্যাগ ফেলে
এস.কে নাজমুল হাসান নিজস্ব প্রতিবেদক আজ ২৩ শে জুলাই ২০২০ইং বৃহস্পতিবার দুপুর ২টায় জাতীয় প্রেসক্লাব চত্বরে ইসলামী শাসনতন্ত্র ছাত্র আন্দোলনের উদ্যোগে “ভারতীয় আধিপত্যবাদ প্রতিষ্ঠায় গৃহীত দেশবিরোধী চট্টগ্রাম ও মংলা বন্দর ট্রান্সশিপমেন্ট চুক্তি” বাতিলের দাবীতে আয়োজিত বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয় ৷ বিক্ষোভ মিছিলপূর্ব সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর যুগ্ম মহাসচিব অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান বলেন, আমাদের মুক্তিযুদ্ধে প্রতিবেশী হিসেবে ভারতের ভূমিকা থাকলেও স্বাধীনতা পরবর্তী ভারতের প্রতিটি পদক্ষেপই ছিল বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের জন্য চরম হুমকি। বিশেষ করে সীমান্ত হত্যার পরিসংখ্যান ক্রমাগত বাড়ছেই। এমনকি করোনা মহামারীকালে সীমান্তে বাংলাদেশীদের পাখির মতো গুলি করা হচ্ছে। যা সরকারের নতজানু পররাষ্ট্রনীতিরই বহিঃপ্রকাশ। এমতাবস্থায় বন্ধুত্বের নামে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে সমুদ্র বন্দরে ট্রান্সশিপমেন্ট চুক্তি বাংলাদেশে ভারতীয় আধিপত্য প্রতিষ্ঠার নব্য ষড়যন্ত্র। অবিলম্বে দেশবিরোধী ট্রান্সশিপমেন্ট চুক্তি বাতিল করতে হবে। তিনি আরো বলেন, আমরা অত্যান্ত পরিতাপের সাথে লক্ষ করেছি- ২০১০ সালে ভারতের ট্রান্
আব্দুল হালীম (নিজস্ব প্রতিনিধি) গতকাল (বুধবার) রাতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের তথ্য কর্মকর্তা মো. আবুল খায়ের স্বাক্ষরিত একটি বিজ্ঞপ্তি সংবাদ মাধ্যমে পাঠানো হয়েছে। সে বিজ্ঞপ্তিতে শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে জানানো হয়েছে “ঈদের পরেই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা হচ্ছে” মর্মে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে এ ধরনের তথ্য দিয়ে গুজব ছড়ানো হচ্ছে ৷ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশ জাতীয় শিক্ষা বোর্ড নামক ফেসবুক পেজের মাধ্যমে প্রচার করা হচ্ছে ‘ঈদের পর সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার সিদ্ধান্ত নিচ্ছে সরকার’। সংবাদটি ভিত্তিহীন ও গুজব। এ ধরনের মিথ্যা ও ভিত্তিহীন সংবাদের মাধ্যমে বিভ্রান্ত না হওয়ার জন্য শিক্ষার্থীদের বিশেষভাবে অনুরোধ করা হলো। বিজ্ঞপ্তিতে আরো বলা হয়, শিক্ষা মন্ত্রণালয় যখনই এ বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে তখনই গণমাধ্যমের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের জানানো হবে। ঈদের পর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার বিষয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয় এখনও পর্যন্ত কোনো সিদ্ধান্ত নেয়নি। তাছাড়া বাংলাদেশ জাতীয় শিক্ষা বোর্ড নামে কোনো বোর্ড নে বাংলাদেশে করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের পর গত ১৭ মার্চ থেকে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
জাতির পিতার স্বপ্ন ছিলো ক্ষুধা ও দারিদ্র মুক্ত বাংলাদেশ। আমরা সেই লক্ষ নিয়ে কাজ করে যাচ্ছি। একটি মানুষও গৃহহীন থাকবে না। আজ (২৩ জুলাই) বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০ টায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে কক্সবাজার সদরের খুরুশকুলে জলবায়ু উদ্বাস্তুদের জন্য নবনির্মিত বিশেষ আশ্রয়ণ প্রকল্পের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন। প্রথম ধাপে উদ্বোধন হওয়া ভবনগুলোতে ফ্ল্যাট পেয়েছেন ৬০০টি পরিবার।১০০১ টাকা নামমাত্র মূল্যে এসব ফ্ল্যাট হস্তান্তর করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। উল্লেখ্য, সদরের খুরুশকুল মৌজায় ১ হাজার ৮০০ কোটি টাকা ব্যয়ে ২৫৩ একর জমিতে জলবায়ু উদ্বাস্তুদের জন্য আশ্রয়ণ প্রকল্প গড়ে তুলেছে সরকার। শুধু আশ্বাস নয়, এখানে আশ্রয় নেয়া পরিবারগুলোর স্থায়ী পুনর্বাসন ও আর্থিক স্বচ্ছলতা আনতেও, কর্মসূচি হাতে নিয়েছে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়। জেলা প্রশাসক ও প্রকল্প পরিচালকের দাবি, স্থায়ী নিবাসের পাশাপাশি টেকসই কর্মসংস্থান হবে বাসিন্দাদের৷ বাড়বে পর্যটকদের আনাগোনা। পাঁচতলা বিশিষ্ট প্রত্যেকটি ভবনে বাস করবেন ৩২ পরিবার। থাকছে উপসনালয়, স্কুলসহ অন্যান্য নাগরিক সুবিধাও। source https://desh-du
তানিম ইবনে তাহের বিশেষ প্রতিনিধি স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী ও জাতীয় চার নেতার একজন তাজউদ্দীন আহমদের জন্মদিন আজ। ১৯২৫ সালের আজকের এই দিনে গাজীপুরের কাপাসিয়া উপজেলার দরদরিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন মহান এই নেতা । তাঁর পিতা মৌলভী মো. ইয়াসিন খান এবং মাতা মেহেরুননেসা খান। ৪ ভাই, ৬ বোনের মধ্যে চতুর্থ ছিলেন তাজউদ্দীন। ১৯৪৬ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে বি.এ.(সম্মান) ডিগ্রি লাভ করেন তাজউদ্দীন আহমদ। ১৯৬৪ তে রাজনৈতিক বন্দী হিসেবে কারাগারে থাকা অবস্থায় এল.এল.বি. পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন তিনি। তাজউদ্দীন আহমদ ১৯৪৩ সালে মুসলিম লীগের রাজনীতিতে প্রত্যক্ষভাবে জড়িত হন। ১৯৪৪ সালে বঙ্গীয় মুসলিম লীগ কাউন্সিলের সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৪৮ সালের ৪ জানুয়ারি গঠিত পূর্ব পাকিস্তান ছাত্রলীগের (বর্তমানে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ) অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন তাজউদ্দীন আহমদ। ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ রাতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান গ্রেপ্তার হওয়ার পর তাঁর নির্দেশ বাস্তবায়নে বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম পরিচালনার কাজ শুরু করেন তাজউদ্দীন। ১৭ এপ্রিল মেহেরপুর জেলার মুজিবনগরে আনুষ্ঠানিকভাবে গণপ্রজাতন্ত্রী
দেশ দুনিয়া নিউজ ডেস্ক সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিম দেশ বাংলাদেশের ঢাকা মুহাম্মাদপুর জাপান গার্ডেন সিটি, চট্টগ্রামের হাটহাজারী ফতেয়াবাদ, সিলেটের এমসি কলেজ এলাকাসহ বিভিন্ন স্থানে কুরবানির ব্যাপারে বিভিন্ন নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে এলাকা কর্তৃপক্ষ। সরকারী নির্দেশনা অনুযায়ী স্বাস্থ্যবিধি মেনে কুরবানি আদায়ের কথা বলার পরেও উক্ত এলাকাগুলোর এরকম হঠকারী সিদ্ধান্ত দেশ ও ইসলামের সাথে চরম ধৃষ্টতা। অনতিবিলম্বে এরকম নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাখ্যান করতে হবে নতুবা কুরবানি নিষেধাজ্ঞাকারীদের মোকাবেলায় আন্দোলনে নামতে বাধ্য হব। আজ ২২ জুলাই (বুধবার) গণমাধ্যমে প্রেরিত এক বিবৃতিতে দারুলউলুম হাটহাজারী মাদ্রাসার সিনিয়র মুহাদ্দিস ও হেফাজতে ইসলামের মহাসচিব, শায়খুল হাদীস আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী এসব কথা বলেন। তিনি আরো বলেন, কুরবানি ইসলাম ধর্মের একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। সামর্থ্যবান নর-নারীর উপর কুরবানী করা ওয়াজিব। কুরবানি বৎসরে কেবল একবার আদায় করতে হয়। কুরবানির মাধ্যমে মহান আল্লাহর নৈকট্য ও ভালোবাসা অর্জন হয়৷ আল্লামা বাবুনগরী বলেন; স্বাস্থ্যবিধি মেনে অফিস আদালত, ব্যবসা বানিজ্য ও গার্মেন্টস-কোম্পানি চলতে পারলে স্বাস্থ্যবিধি মেনে