Posts

এস.কে নাজমুল হাসান নিজস্ব প্রতিবেদক বুড়িগঙ্গায় লঞ্চডুবিতে বিআইডব্লিউটিএর অব্যবস্থাপনার প্রতিবাদে ও লঞ্চডুবিতে জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি এবং নিহতদের পরিবারকে সর্বোচ্চ ক্ষতিপূরণের দাবিতে সারাদেশে জেলায় জেলায় কেন্দ্রের নির্দেশনা অনুযায়ী ইসলামী শাসনতন্ত্র ছাত্র আন্দোলন মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করে। আজ (১ জুলাই) বুধবার রাজধানী ঢাকাসহ নারায়ণগঞ্জ জেলা, মহানগর, মুন্সীগঞ্জ, শরীয়তপুর, চাঁদপুর, লক্ষীপুর, বরিশাল জেলা, মহাগনগর, ভোলা উত্তর, পটুয়াখালী, জাজিরা থানা, বরগুনায় সকাল ১০টা থেকে মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত হয়। ঢাকা জেলা : পূর্ব আগানগর আলম মার্কেট লঞ্চঘাটে ঢাকা জেলা দক্ষিণ শাখা মানববন্ধন করে। শরীয়তপুর : শরীয়তপুর লঞ্চ টার্মিনালের সামনে শরীয়তপুর জেলা শাখা মানববন্ধন করে। ভোলা : শহরের কে জাহান মার্কেটের সামনে ভোলা জেলা উত্তর শাখা মানববন্ধন করে। চাঁদপুর : চাঁদপুর বায়তুল অামিন শপথ চত্বরে চাদপুর জেলা শাখা মানববন্ধন করে। বরগুনা : বরগুনা লঞ্চ টার্মিনালের সামনে বরগুনা জেলা শাখা মানববন্ধন করে। বরিশাল : বরিশাল বিআইডব্লিউটিএ লঞ্চ টার্মিনালের সামনে বরিশাল জেলা ও মহানগর মানববন্ধন করে। পটুয়াখা
মুহাম্মদ আল আমিন (ভোলা প্রতিনিধি): করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাবে দেশে যখন শোকাবহ অবস্থা বিরাজমান এমতাবস্থায় শতাধিক পরিবারে শোকের ছায়া নেমে এল বুড়িগঙ্গায় মর্নিং বার্ড লঞ্চডুবির ঘটনায়। প্রায়শই দেখা যায় বুড়িগঙ্গা নদীতে একাধিক লঞ্চ প্রতিযোগীতামূলকভাবে চলছে। এসব ঘটনায় বিআইডব্লিউটিএ‘র সুষ্ঠু তদারকি না থাকায় আজ কেরানীগঞ্জের ডকইয়ার্ডটি অসতর্ক হয়ে এমন ঘটনার জন্ম দিল। ইসলামী শাসনতন্ত্র ছাত্র আন্দোলনের ভোলা জেলা উত্তরের সভাপতি মুহাম্মদ আবুল হাশেম এর সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ হেলাল উদ্দিন আহমেদ এ-র সঞ্চালনায় আজ বুধবার (১ জুন ২০’ইং) সকাল এগারোটায় মানববন্ধনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ভোলা জেলা উত্তরের সেক্রেটারি মা-ও আতাউর রহমান মোমতাজি উপরোক্ত কথা বলেন। এবং লঞ্চডুবিতে হতাহতের ঘটনায় শোক প্রকাশ করেন এবং এর সাথে জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান। নেতৃদ্বয় বলেন, গণমাধ্যম সূত্রে জানা গেছে যে (২৯ই জুন ২০ইং) সকাল পৌনে ৮টার দিকে মর্নিং বার্ড লঞ্চটি অর্ধশতাধিক যাত্রী নিয়ে মুন্সীগঞ্জ থেকে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে আসে। পথে ফরাশগঞ্জ এলাকায় একটি ডকইয়ার্ড থেকে মেরা
দেশ দুনিয়া নিউজ ডেস্ক:: করোনাকালে চট্টগ্রামে সাধারণ রোগে আক্রান্ত কিংবা দুর্ঘটনায় আহত শিশুদের চিকিৎসা পেতে চরম ভোগান্তির শিকার হতে হচ্ছে। দিনের পর দিন, হাসপাতালের পর হাসপাতাল ঘুরেও চিকিৎসা পাচ্ছে না তারা। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের চেম্বার বন্ধ আর হাসপাতালগুলোতে নানা জটিলতায় শিশুদের চিকিৎসা দিতে আগ্রহী হচ্ছেন না ডাক্তাররা। তবে অভিজ্ঞ চিকিৎসকরা বলছেন, বিশেষ কৌশল করে হলেও শিশুদের চিকিৎসা নিশ্চিত করতে হবে। লক্ষীপুরের কামাল হোসেন এবং তার স্ত্রী গত ৮দিন ধরে চার মাসের শিশু সন্তানকে নিয়ে হাসপাতাল থেকে হাসপাতালে ঘুরছেন। কিন্তু এখন পর্যন্ত চিকিৎসার কোনো সুব্যবস্থা করতে পারেননি। শিশুটির পিতা-মাতা জানায়, ডাক্তার-নার্সরা সহনশীল আচরণ করছে না। ডাক্তার পাওয়া যায় না। নার্সদের কাছে জানতে চাইলে কোনো উত্তর দেয় না। শত শত অভিভাবক তাদের শিশু সন্তানদের নিয়ে ঘুরছেন এক হাসপাতাল থেকে আরেক হাসপাতালে। এমনকি দুর্ঘটনায় কবলিত শিশুরাও চিকিৎসা সেবা নিতে ভোগান্তির শিকার হচ্ছে। করোনা সংক্রমণ শুরু হওয়ার পরপরই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা চেম্বারে আসা বন্ধ করে দেন। ফলে সরকারি হাসপাতালগুলোই এখন চিকিৎসার একমাত্র ভরসা। কিন্তু সেখানেও মি
দেশ দুনিয়া নিউজ ডেস্ক:   চট্টগ্রামে দুই মেয়েকে গিলা টিপে হত্যার পর নিজে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন এক পিতা। (১ জুলাই) বুধবার ভোরে পটিয়া উপজেলার কাশিয়াইশ ইউনিয়নের ভান্ডারগাঁও এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। শ্বাসরোধে দুই মেয়েকে হত্যা করে বিষপান করে আত্মহত্যার চেষ্টা চালান মুকুন্দ বড়ুয়া। নিহতরা হলো- মেয়ে টুকু বড়ুয়া (১৫) ও নিশি বড়ুয়া (১০)। টুকু বড়ুয়া ৮ম শ্রেণির ছাত্রী ও নিশি বড়ুয়া ৫ম শ্রেণির ছাত্রী। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে বুধবার ভোরে দুই মেয়েকে গলাটিপে হত্যার পর মুকুন্দ বড়ুয়া নিজে বিষপানে আত্মহত্যার চেষ্টা চালান। পরে প্রতিবেশীরা ঘটনা জানতে পেরে পুলিশে খবর দেন। ৫ বছর আগে মুকুন্দ বড়ুয়ার স্ত্রী ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। তারপর থেকে দুই মেয়েকে নিয়ে বসবাস করে আসছিলেন তিনি। পটিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. বোরহান উদ্দীন বলেন, কাশিয়াইশ ইউনিয়নের ভান্ডারগাঁও এলাকার মুকুন্দ বড়ুয়া নামে এক ব্যক্তি তার দুই মেয়েকে গলাটিপে হত্যার পর নিজে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছেন। তিনি কী কারনে এটি করলেন এখনও জানতে পারিনি। ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। তাকে জিজ্ঞাসাবাদে হত্যার কারণ জানা যাবে। source https://des
এস.কে নাজমুল হাসান: (খুলনা প্রতিনিধি) খুলনা জেলার কয়রা উপজেলা সরকারি খাদ্য গুদাম থেকে পাচারকালে ৩০ মেট্রিক টন গম অাটক করেছে পুলিশ। আজ ৩০ জুন ২০২০ মঙ্গলবার সকালে পাইকগাছা থানা পুলিশ কপিলমুনি বাজার থেকে এ গম আটক করেন। এসময় পাচারকাজে ব্যবহৃত দুইটি ট্রাক ও তার চালককে আটক করা হয়। আটককৃত গমের বাজার মূল্য ৮ লাখ ৪০ হাজার টাকা। অভিযানে থাকা পুলিশ জানায়, গোপন তথ্যের ভিত্তিতে উপজেলার কপিলমুনি বাজার থেকে ৩০ মেট্রিক টন গমসহ যশোর মেট্রো-ট ১১-১৮৩৪ ও ঢাকা মেট্রো-ট ১৩-২০৩৪ নম্বরের দুটি ট্রাক আটক করা হয়। আটককৃত এ গম কয়রা উপজেলার ঘুগরাকাটি খাদ্য গুদাম থেকে সাতক্ষীরায় নেওয়া হচ্ছিল।ট্রাক চালকের কাছে থাকা কাগজপত্র (ডিও লেটার) অনুযায়ি, গত ২৮ মে কয়রা উপজেলার মালিখালি আশ্রায়ন প্রকল্পের মাটি ভরাটের জন্য ১১৫ মেট্রিক টন গম প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটির সভাপতির অনুকুলে ছাড় করা হয়। গত ১৭ জুন হোসনেয়ারা খাতুনের স্বাক্ষরে ঘুগরাকাটি খাদ্য গুদাম থেকে এ গম উত্তলোন করা হয়েছে। ওই ছাড়পত্রে গম পরিবহনের জন্য বাহন হিসেবে নৌকা লেখা রয়েছে। ঘুগরাকাটি খাদ্য গুদামের অরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসিএলএসডি) গাজী নুরুন্নবী বিষয়টি নিশ্চিত করে
জিহাদুল ইসলাম আনসারী : (ঢাকা প্রতিনিধি) করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় কাজ করছি, ব্যবস্থা নিয়েছে বলেই আক্রান্ত রোগীর মৃত্যুহার কম বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক স্বপন। মঙ্গলবার (৩০ জুন) জাতীয় সংসদে ২০২০-২১ অর্থ বছরের জাতীয় বাজেটে স্বাস্থ্যখাতে মঞ্জুরি প্রস্তাবের উপর ছাঁটাই প্রস্তাবের আলোচনায় অংশ নিয়ে বিরোধীদলের সংসদ সদস্যদের বিভিন্ন সমালোচনার জবাবে স্বাস্থ্যমন্ত্রী একথা জানান। স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন,ডাক্তার নার্সরা প্রথমে আক্রান্ত হয়েছেন কারণ তারা পিপিই কীভাবে পরতে হয় জানতো না। আমরা তাদের প্রশিক্ষণ দিয়েছি। পেশেন্ট গাইড, লিফলেট, ব্যানার করেছি। প্রতিদিন প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছি। মানুষকে করোনা সম্পর্কে সচেতন করেছি। তিনি বলেন, এই করোনা ভাইরাসের ৮০ শতাংশ উপসর্গ বোঝা যায় না। ১৫ শতাংশের উপসর্গ মাইল্ড। আমাদের দেশে মুত্যুর হার কম, ১ দশমিক ২৬। এই মুত্যুর হার এমনি কম না, আমরা ব্যবস্থা নিয়েছি তাই মৃত্যুর হার কম। জাহিদ মালেক স্বপন বলেন, বিএনপির সদস্য স্বাস্থ্য বিভাগের কথা বলছেন কিন্তু বিএনপির আমলে কমিাউনিটি ক্লিনিকগুলো বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসি
দেশ দুনিয়া নিউজ ডেস্ক :: বিনামূল্যে করোনা টেস্ট ও চিকিৎসা সামগ্রী প্রদানসহ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়া যুবকদের জরুরী ভিত্তিতে বেকার ভাতা ও উপযুক্ত কর্মসংস্থান নিশ্চিত করতে হবে। আজ ৩০ জুন, মঙ্গলবার বিকেলে জাতীয় প্রেসক্লাব চত্বরে ইসলামী যুব আন্দোলনের উদ্যোগে যুব বন্ধনে বক্তারা এসব দাবি করে। যুব আন্দোলনের সভাপতি কে এম আতিকুর রহমান বলেন, করোনা মহামারী নিয়ন্ত্রণের পরিকল্পনা গ্রহণে সরকার পুরোপুরি ব্যর্থ। লকডাউনে অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়া যুবকদের জরুরী ভিত্তিতে বেকার ভাতা ও উপযুক্ত কর্মসংস্থান নিশ্চিত করতে হবে। যুববন্ধন থেকে একই দাবীতে আগামী ২ জুলাই, বৃহস্পতিবার দেশের প্রত্যেকটি জেলা ও উপজেলা/থানা সদরে যুববন্ধন এবং ৩ জুলাই শুক্রবার বাদ জুমা ঢাকা বায়তুল মোকাররম উত্তর চত্বরে বিক্ষোভ সমাবেশের কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়। ইসলামী যুব আন্দোলন এর কেন্দ্রীয় সভাপতি কে এম আতিকুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত যুববন্ধনে বক্তব্য রাখেন, সংগঠনের সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা মুহাম্মাদ নেছার উদ্দিন, জয়েন্ট সেক্রেটারী জেনারেল আলহাজ্ব আতিকুর রহমান মুজাহিদ, সাংগঠনিক সম্পাদক মুফতি মনসুর আহমাদ সাকী, শিল্প ও বাণিজ্য সম্পা