Posts
জিহাদুল ইসলাম আনসারী: (ধামরাই ঢাকা প্রতিনিধি) করোনা পরিস্থিতিতে নিজের সুরক্ষা বা আশপাশের মানুষের সুরক্ষার কথা ভেবে বাড়িতে থাকছেন অনেকে। কাউকে কাউকে হোম কোয়ারেন্টিনে থাকার পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞেরা। এ সময় অনেকের অস্থির লাগতে পারে, অবসাদ ভর করতে পারে। তাই এই সময়ে মানসিক সুস্থ থাকার সহজ পরামর্শ দিয়েছেন টাংগাইলের শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডাঃ মোহাম্মদ জাকারীয়া আল আজিজ। কভিড-১৯, ডিসেম্বর ২০১৯ সনে শুরু হয়ে সল্পতম সময়ে বিশ্ব মহামারী আকার ধারণ করেছে এই মারাত্মক এ রোগটি । নিত্য দিন বর্ধিত নতুন নতুন রোগীর সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে মৃতের সংখ্যা । সম্মুখ সারির যোদ্ধা থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষের মধ্যে একটা ভয়ঙ্কর ভীতি কাজ করছে বিশ্বজুড়ে ।কোভিড ১৯ রোগের প্রাদুর্ভাব মানুষের জন্য মানসিক চাপের কারণ হতে পারে । এ রোগ সম্পর্কে ভয় এবং উদ্বেগ অপ্রতিরোধ্য হতে পারে ।এই সংকটময় মুহূর্তে প্রত্যেকই আলাদা ভাবে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করতে পারেন। সংকটকালীন এই সময়ে যারা দৃশত প্রতিক্রিয়া জানাতে পারে তাদের মধ্যে রয়েছে • প্রবীণ ব্যক্তি • শিশু ও কিশোর • যাদ
আলমগীর ইসলামাবাদী: (চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি) হাটহাজারী দারুল উলুম মাদ্রাসার বুধবার অনুষ্ঠিত মজলিশে শূরার বৈঠকে আল্লামা শেখ আহমদকে হেফাজতের নতুন মনোনিত আমির করে ঘোষণা দিয়েছিলেন আল্লামা শাহ আহমদ শফি। কিন্তু শূরার সদস্যরা আহমদ শফির সেই সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান করেন। হেফাজতের আমির নির্বাচনের সাথে হাটহাজারী মাদ্রাসার সম্পর্ক নেই জানিয়ে শূরা কমিটির সদস্যরা এ বিষয়ে হেফাজতের সাংগঠনিক কমিটি সিদ্ধান্ত নেবেন বলে জানিয়ে দেন। জানা গেছে, মজলিশে শূরার বৈঠকের আগে মাদ্রাসার প্রধান পরিচালক ও হেফাজতে ইসলামের আমির আল্লামা শাহ আহমদ শফি তাঁর স্বাক্ষরিত একটি পত্র তুলে দেন শূরার সদস্য ও ঢাকা ফরিদাবাদ মাদরাসার সহকারী পরিচালক মাওলানা মুফতি নুরুল আমীনকে। এতে লেখা ছিল- ‘আমি (আল্লামা শফি) হাটহাজারী দারুল উলূম মাদ্রাসার মুহাদ্দিস মাওলানা শেখ আমদকে হেফাজতে ইসলামের নতুন আমির নির্বাচন করলাম।’ এই পত্রটি আল্লামা শফি সভার শুরুতে শূরার সদস্যদের পড়ে শুনাতে বলেন মুফতি নুরুল আমীনকে। তিনি সভায় পত্রটি পাঠ করার পর শূরার সদস্যদের অনেকে চমকে যান। শেখ আহমদকে আমির নির্বাচনের ঘোষণা শুনে কয়েকজন শূরা সদস্য একে অপরের সাথে কানাঘুষা ক
আন্তর্জাতিক ডেস্ক: প্রাণঘাতী ভাইরাস করোনা থেকে সুস্থ হয়ে উঠেছেন পাকিস্তানের সাবেক অধিনায়ক বুমবুম শহীদ আফ্রিদি। করোনার উপসর্গগুলো শরীর থেকে সম্পূর্ণ বিদায় নিয়েছে মর্মে গতকাল লাইভে এসে তিনি নিজেই এই তথ্য দেন। তবে করো না নেগেটিভ হয়েছে কিনা দ্বিতীয় দফায় এখনো তার নমুনা পরীক্ষা করা হয়নি। শহীদ আফ্রিদি বলেন, প্রথম দুই দিন ছিল ভীষণ কঠিন একটা সময়। শ্বাসকষ্ট হচ্ছিল খুব, এর মধ্যে একা বন্দি থেকে নিজেকে অসহায় মনে হচ্ছিল। এরপর নিজেকে বোঝানোর চেষ্টা করলাম, মন শক্ত করলাম। ইনশাআল্লাহ, আমি এখন সুস্থ। বিশ্বের সব করোনা আক্রান্ত রোগীর প্রতি ইতিবাচক বার্তা দিয়েছেন শহীদ আফ্রিদি। তিনি বলেন, বিষয়টাকে খুব বেশি আমলে নেওয়ার প্রয়োজন নেই। নিয়মগুলো সঠিকভাবে পালন করার পাশাপাশি মনোবল অটুট রাখুন। কোনো কোভিড১৯ রোগী যদি নিজে থেকে হেরে না যায় তাহলে এই ভাইরাস তাকে হারানোর ক্ষমতা রাখে না। মাত্র ৫ দিনেই করোনা থেকে সুস্থ হয়ে ওঠার বিষয়টাও ব্যাখ্যা করলেন পাকিস্তানের সাবেক এই অধিনায়ক। তিনি বলেন, ঘাবড়ে যাওয়ার কারণেই হয়তো আমরা বিষয়টাকে বড় করে দেখি। নিজেকে পরিবারের অন্যদের থেকে সম্পূর্ণ পৃথক করে কিছু নিয়ম পালন করতে হবে। আমি হাদ
তানিম ইবনে তাহের; (নরসিংদী জেলা প্রতিনিধি) নরসিংদীর শিবপুরে পল্লী চিকিৎসকের ভুল চিকিৎসার কারণে হ্যাপী আক্তার (৩০) নামে এক গৃহিণীর জীবন বাঁচাতে হাত কেটে ফেলতে হয়েছে। শিবপুর উপজেলার বৈলাব গ্রামের আলম মিয়ার স্ত্রী ভুক্তভোগী হ্যাপী আক্তার । ওই চিকিৎসক শিবপুর বাজারের তানিয়া মেডিকেল হল নামের একটি দোকানের মালিক। ভুক্তভোগীর স্বামী আলম মিয়া বলেন, গত ১২ জুন শুক্রবার আমার বাড়ির আঙ্গিনায় পিচ্ছিল খেয়ে পড়ে হাত ভেঙ্গে যায়। পরে চিকিৎসার জন্য নরসিংদীর একটি প্রাইভেট হাসপাতালে হাড়ভাঙ্গা ডাক্তারের সাথে আলোচনা করে সবকিছু ঠিক করা হয়। এসময় শিবপুর থেকে পল্লী চিকিৎসক মোস্তফার পরিচিত এক লোক আমাকে ফোন করে বলেন শিবপুরে অভিজ্ঞ হাড়ভাঙ্গার ডাক্তার দ্বারা কম খরচে উন্নত মানের চিকিৎসা দেওয়া সম্ভব, আপনার স্ত্রীকে নিয়ে চলে আসেন। পরে শিবপুরে রোগী নিয়ে গেলে পল্লী চিকিৎসক মোস্তফা নিজে হ্যাপীর চিকিৎসা করেন। চিকিৎসার দুইদিন পরে অবস্থার উন্নতি না হয়ে অবনতি হলে হ্যাপীকে অন্য ডাক্তারের কাছে প্রেরণ করেন পল্লী চিকিৎসক মোস্তফা কামাল। পরে জানতে পারলাম আমার স্ত্রীর হাতে পচন ধরেছে। এ অবস্থায় হ্যাপীকে নরসিংদীর একটি প্রা
মোঃ ইসমাইলঃ (ভোলা জেলা প্রতিনিধি) ভোলায় এ পর্যন্ত ১৮৩ জন করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়েছে।এর মধ্যে সুস্থ হয়েছে ৫২ জন। বর্তমানে আক্রান্ত অবস্থায় আছেন ১২৯ জন। ভোলা সিভিল সার্জন জনাব রতন কুমার ঢালী এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। সিভিল সার্জন সূত্রে জানা যায়, ভোলা সদর উপজেলায় মোট শনাক্ত ৮০ সুস্থ হয়েছে ৩০ জন। দৌলতখান উপজেলায় মোট শনাক্ত ১৮ সুস্থ হয়েছে ২ জন। বোরহানউদ্দিন উপজেলায় আক্রান্ত ২৪ জন সুস্থ হয়েছে ৩জন। তজুমদ্দিন উপজেলায় আক্রান্ত ৮ জন সুস্থ হয়েছে ২ জন। লালমোহন উপজেলায় শনাক্ত ২০ সুস্থ হয়েছে ২ জন। চরফ্যাশন উপজেলায় শনাক্ত ২৪ সুস্থ হয়েছে ৬জন। মনপুরা উপজেলায় শনাক্ত ৯ সুস্থ হয়েছে ৭ জন। এছাড়া করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে লালমোহন, চরফ্যাশন ও মনপুরায় ৩জন মৃত্যু বরণ করেন। সূত্রে আরো জানা যায়, ভোলা থেকে এ পর্যন্ত ৩০৭৫ জনের নমূনা সংগ্রহ করে ঢাকা ও বরিশালে প্রেরণ করা হয়েছে। এদের মধ্যে রিপোর্ট এসেছে ২৫৮৫টি। তম্মধ্যে মধ্যে ১৮৩ জনের রিপোর্ট পজেটিভ আসে এবং ২৪০২ জনের রিপোর্ট নেগেটিভ আসে। source https://deshdunianews.com/%e0%a6%ad%e0%a7%8b%e0%a6%b2%e0%a6%be%e0%a6%af%e0%a6%bc
দেশ দুনিয়া নিউজ ডেস্ক:: ঘরবন্দি সময়ে একটানা মোবাইল, ল্যাপটপ দেখতে দেখতে চোখের দৃষ্টি ঝাপসা। ভালো করে দেখতেই পাচ্ছেন না! অনেকের এরই সঙ্গে চোখে জ্বালা, ব্যথা, কড়কড়ানি ভাব। যেন ধুলোবালি ঢুকেছে চোখে। চোখ ফুলে লাল। জলও গড়াচ্ছে। জল শুকিয়ে যাচ্ছে চোখের। যে উপায়ে এই সমস্যা থেকে রেহাই পেতে পারেন আসুন জেনে নেই। ১. কাজের ফাঁকে ছুটি নিন প্রতি ১৫-২০ মিনিট অন্তর স্ক্রিন থেকে বিরতি নিন। কয়েক সেকেন্ড চোখ বন্ধ করে রাখুন। আপনার চোখের চারপাশের পেশীগুলি মাসাজ করুন। দুই ঘন্টার মধ্যে চোখে জলের ঝাপটা দিন। কিন্তু কখনোই হাত দিয়ে চোখ ঘষবেন না। চোখ শুকনো লাগলে চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে আই ড্রপ ব্যবহার করতে পারেন। ২. নির্দিষ্ট সময় অনলাইন থাকুন চেষ্টা করুন হাতের কিছু কাজ শিখতে। তাহলে কম সময় অনলাইনে থাকবেন। বাকিটা সময় হাতের কাজ তৈরিতে কাটবে। আপনার চোখ কম ক্ষতিগ্রস্ত হবে। ৩. পরিবারের সঙ্গে সময় কাটান পরিবারের সঙ্গে সময় কাটানো মানেই মোবাইল বা ল্যাপটপে কম সময় খরচ করা। তাই অবসরে পরিবারের সঙ্গে আড্ডা মারুন। চোখ থাকবে সতেজ। ৪. পুষ্টিকর খাবার খান বাদাম, আখরোট, মাছ এবং সাইট্রাস ফল ডায়েটে রাখুন। এগুলি পুষ্টি বাড়া
এস.কে নাজমুল হাসান: ( খুলনা জেলা প্রতিনিধি) শুক্রবার (১৯ জুন) বিকেলে বগুড়ার ধুনটে মথুরাপুর ইউনিয়নের ছাতিয়ানি গ্রামে নানার বাড়ি বেড়াতে এসে সমাপ্তি খাতুন (৮) নামে এক শিশুর বজ্রপাতে মৃত্যু ঘটে। নিহত সমাপ্তি খাতুন সিরাজগঞ্জের সদর উপজেলার পানিয়াবাড়ি গ্রামের মুর্শিদ আলমের মেয়ে। এলাকার লোকেদের জানা যায়, সমাপ্তি খাতুন(৮) কয়েকদিন আগে ছাতিয়ানি গ্রামে নানা বাড়ি বেড়াতে আসে। আজ শুক্রবার বিকেলে বাড়ির পাশে বৃষ্টির মধ্যে খেলাধুলা করছিল। এ সময় বৃষ্টির সঙ্গে বজ্রপাত শুরু হয়। বজ্রপাতে ভয় পেয়ে শিশুটি দৌড়ে বাড়ি যাওয়ার সময় বজ্রপাতে ঘটনাস্থলেই মারা যায়। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন, ধুনট উপজেলার মথুরাপুর ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ডের সদস্য আব্দুস সাত্তার। source https://deshdunianews.com/%e0%a6%ac%e0%a6%97%e0%a7%81%e0%a7%9c%e0%a6%be%e0%a7%9f-%e0%a6%ac%e0%a7%87%e0%a7%9c%e0%a6%be%e0%a6%a4%e0%a7%87-%e0%a6%8f%e0%a6%b8%e0%a7%87-%e0%a6%ac%e0%a6%9c%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a6%aa%e0%a6%be/