Posts
তানিম ইবনে তাহের: (নরসিংদী জেলা প্রতিনিধি) বৈশ্বিক করোনা মহামারি আক্রান্ত রোগীদের সর্বোচ্চ স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে নরসিংদীর জেলা হাসপাতালে বিশিষ্ট ২০ টি ইনটেনসিভ আইসিইউ বেড নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছেন নরসিংদীর দানবীর, থার্মেক্স গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও মজিদ মোল্লা ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান আবদুল কাদির মোল্লা। আজ বুধবার (১৭ জুন) বিকেলে জেলা প্রশাসক সৈয়দা ফারহানা কাউনাইনের সভাপতিত্বে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এক জরুরি সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় আইসিইউ নির্মাণে দ্রুত কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ ও বাস্তবায়নে তিন সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হয়। সভায় জেলা প্রশাসক সভাপতির বক্তবে সৈয়দা ফারহানা কাউনাইন বলেন, নরসিংদীতে করোনা ভাইরাস শনাক্ত রোগী ও মৃতের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। ইতিমধ্যে জেলায় ১ হাজার ১ শত ১৭ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। আর এর মধ্যে মারা গেছেন ২১ জন। আক্রান্ত রোগীদের দ্রুত সর্বোচ্চ সেবা নিশ্চিতকল্পে কেন্দ্রীয় অক্সিজেন সাপ্লাই সিস্টেম ও আইসিইউ বেড নির্মাণ জরুরি। আর এই বিষয়ে বেসরকারিভাবে মজিদ মোল্লা ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান আবদুল কাদির মোল্লা আর্থিকভাবে সাহায্য করে আমাদের পাশে থাকতে চান। তাই আমরা উ
ফেনী জেলার বৃহত্তম দ্বীনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান দারুল উলুম আল হোসাইনিয়া ওলামা বাজার মাদরাসার নায়েবে মুহতামিম, বিশিষ্ট আলেমে দ্বীন, হাজারও আলেমের উস্তাদ, আল্লামা হাফেজ আবু তাহের সাহেব ইন্তেকাল করেছেন। ইন্নালিল্লাহি ওয়াইন্নাইলাইহি রাজিউন। তার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর আমীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করিম পীর সাহেব চরমোনাই। আজ (১৮ জুন) এক শোক বার্তায় তিনি বলেন, মাওলানা আবু তাহের সাহেবের ইন্তেকালে দেশবাসী একজন আল্লাহ ওয়ালা বিদগ্ধ আলেমে দ্বীন হারালো। এর অপূরণীয় ক্ষতি সহজে পূরণ হবার নয়। ফেনীবাসী হারালো একজন বিদগ্ধ মুরুব্বীকে। পীর সাহেব চরমোনাই মরহুমের রুহের মাগফিরাত কামনা করেন এবং পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করেন। তিনি শুধু ওলামা বাজার মাদরাসার নায়েবে মুহতামিম নন, বরং তিনি ফেনী জেলার কওমি মাদ্রাসার সংগঠন তানযীমুল মাদারিসিল কওমিয়া এর একজন প্রধান কর্মকর্তা। এছাড়াও ফেনী জেলার বিভিন্ন মাদ্রাসার শুরা কমিটির সদস্য ছিলেন ৷ উল্লেখ্য, তিনি দীর্ঘদিন যাবৎ জ্বর সর্দি-কাশি সহ নানা রোগে ভুগছিলেন ৷ আজ সকালে তাঁকে করোনা টেস্ট করার জন্য ফেনীতে আনা হয়
দেশ দুনিয়া নিউজ ডেস্ক:: রুপালি পর্দার আলো ঝলমলে দুনিয়ার সবাই এখন ব্যস্ত সুশান্তের আকস্মিক মৃত্যু রহস্যের সমাধানে। একাংশের দাবি, একাধিক সম্পর্কে জড়ানোর পর ব্যর্থ হয়ে আত্মঘাতী হয়েছেন। তবে বেশিরভাগ মানুষ বলছেন বলিপাড়ার নেপোটিজম অর্থাৎ স্বজনপোষণের শিকার হয়ে মাত্র ৩৪ বছর বয়সে না ফেরার দেশে পাড়ি দিয়েছেন তিনি। সুশান্তকে নিয়ে যখন উত্তাল গোটা ভারত, ঠিক সেই মুহুর্তে সামনে এলো বলিউডের আরেক অভিনেতা কমল রেক্সওয়ালের দুর্দিনের কথা। গেল কয়েকবছর আগে মুম্বাইয়ে এসে অভিনেতার দৌড়ে নাম লিখিয়েছিলেন তিনি। যদিও সুশান্তের মতো ততটা সাফল্য পাননি। নিজের অবস্থান পাকাপোক্ত করতে এখনও রীতিমতো যুদ্ধ করতে হচ্ছে তাকে। কথা ছিলো ঋষি কাপুরের শেষ সিনেমাতে অভিনয় করবেন। কিন্তু এখন সেসব অতীত। এদিকে আবার করোনাভাইরাসের কারণে দীর্ঘদিন ধরে শুটিং বন্ধ রয়েছে। নতুন কোনও সিনেমা নেই। সবমিলিয়ে এখন বেঁচে থাকাটায় সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। আর সেকারণেই অভিনেতা সিদ্ধান্ত নেন ট্যাক্সি চালাবেন। এরপর থেকে দিল্লির বিভিন্ন রাস্তায় ট্যাক্সি চালাতে দেখা যায় তাকে। এ প্রসঙ্গে গণমাধ্যমে কমল জানান, ‘বর্তমান সঙ্কটের কারণে দীর্ঘদিন ধরে কাজ নে
আলমগীর ইসলামাবাদী: (চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি) গভীর সঞ্চালনশীল মেঘমালার প্রভাবে চট্টগ্রামে সপ্তাহজুড়ে ভারি বর্ষণের আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। সেই সঙ্গে ভারি বর্ষণের কারণে পাহাড় ধসও হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। ঝড়ো হাওয়ার কারণে সমুদ্র বন্দরগুলোকে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলেছে। বৃহস্পতিবার (১৮ জুন) আবহাওয়াবিদ বজলুর রশিদ স্বাক্ষরিত পতেঙ্গা আবহাওয়া অফিসের সর্বশেষ বুলেটিন এ তথ্য জানানো হয়। এদিকে, ভারি বর্ষণের দুর্যোগ মোকাবেলার অংশ হিসেবে বৃহস্পতিবার দিনভর চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ছিল নানান তৎপরতা। এর অংশ হিসেবে ইতোমধ্যে চট্টগ্রাম মহানগরীর ১৭টি ঝুঁকিপূর্ণ পাহাড়সহ এশিয়ান উইমেন ইউনিভার্সিটি সংলগ্ন বায়েজিদ-ফৌজদারহাট সিডিএ লিংক রোড এলাকায় মাইকিং করে সচেতনতা কার্যক্রম পরিচালনা করেছে জেলা পরিষদ। পাশাপাশি খোলা হয়েছে ১৯টি আশ্রয় কেন্দ্র। মাইকিংয়ে করোনাভাইরাস পরিস্থিতির মধ্যে সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করে ঝুঁকিপূর্ণ পাহাড় থেকে সরে যাওয়ার জন্য পাহাড়ের পাদদেশে বসবাসকারীদের প্রতি আহবান জানানো হয়। ঝুঁকিপূর্ণ পাহাড়ে বসবাসরত মানুষজনকে নিরাপদে সরে যাওয়ার জন্য নগরের চান্দগাঁও, বাকলিয়
দেশ দুনিয়া নিউজ ডেস্কঃ ফেনী জেলার বৃহত্তম দ্বীনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান দারুল উলুম আল হোসাইনিয়া ওলামা বাজার মাদরাসার নায়েবে মুহতামিম, বিশিষ্ট আলেমে দ্বীন, হাজারও আলেমের উস্তাদ, আল্লামা হাফেজ আবু তাহের সাহেব ইন্তেকাল করেছেন। ইন্নালিল্লাহি ওয়াইন্নাইলাইহি রাজিউন মরহুমের বেয়াই নূরপুর মাদ্রাসার মুহতামিম মাওলানা নূরুল্লাহ সাহেব দেশ দুনিয়া নিউজকে তাঁর মৃত্যুর সংবাদ নিশ্চিত করে বলেন, তিনি দীর্ঘদিন যাবৎ জ্বর সর্দি-কাশি সহ নানা রোগে ভুগছিলেন ৷ আজ সকালে তাঁকে করোনা টেস্ট করার জন্য ফেনীতে আনা হয়েছিল ৷ নমুনা দিয়ে যাওয়ার পর নিজ বাড়ীতে ইন্তিকাল করেন ৷ নায়েব সাহেবের ইন্তিকালের সংবাদ ছড়িয়ে পড়লে ফেনী জেলার আলেম সমাজে শোকের ছায়া নেমে আসে ৷ তাঁর অনুপস্থিতিতে ওলামা বাজার মাদ্রাসা হাদিসের দরসে মহাশূন্যতা অনুভব করবে বলেও মন্তব্য করেছেন অনেকে। মরহুমের ইন্তেকালে দেশ দুনিয়া নিউজ পরিবার পক্ষ থেকে গভীর শোক প্রকাশ করা হয় এবং শোকাহত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করা হয়। মরহুমের জনাযার নামাজ আজ বাদ মাগরিব উলামা বাজার মাদ্রাসা মাঠে অনুষ্ঠিত হবে ৷ উল্লেখ্য, মাওলানা আবু তাহের সাহেব শুধু ওলামা বাজার মাদরাসার না
মুফতি সালাহুদ্দীন আইয়ুবী আজ ১৮ই জুন। ২০১০ সালের আজকের এই দিনে নাটোরের লালপুর থানাধীন পালিদেহা নামক স্থানে বাদ ফজর এক সড়ক দূর্ঘটনায় পরপারে পাড়ি জমান আমার প্রিয় শিল্পী আইনুদ্দীন আল আজাদ (রহ.) ৷ ইসলামী সংগীত জগতে একজন মানুষকে পছন্দ করতাম ৷ তার সংগীত শুনতাম ৷ ক্যাসেট কিনে কিনে জমা রাখতাম ৷ তার সংগীত যেভাবে জিহাদী চেতনা জাগায় তেমনি হৃদয় বিগলিত হয়ে অশ্রুঝরায় ৷ তার সংগীত জালিমশাহীর বিরুদ্ধে দ্রোহের আগুন জ্বলায় ৷ একই সাথে আল্লাহ প্রেমিকদের হৃদয়ে অশকের আগুন জালায় ৷ তার হাত ধরেই বাংলাদেশে ইসলামী সংগীত চর্চার যাত্রা শুরু হয়ে ছিল ৷ ইসলামী সংগীতকে বাংলা ভাষাভাষী মানুষের দৌরগোড়ায় পৌঁছে দেয়ার লক্ষ্যে তিনি অবিরাম কাজ করে গিয়েছেন ৷ বাংলাদেশের বহু মানুষ গান-বাদ্য শোনার অভ্যাস ছেড়ে ইসলামী সংগীত সোনায় অভ্যস্ত হয়ে উঠেছিলেন একমাত্র তার উচিলায় ৷ অনৈসলামিক সংগীত এর মোকাবেলায় ইসলামী সংগীতের জাগরণ সৃষ্টি করে ছিলেন ৷ তিনি একমাত্র ব্যক্তি যিনি নির্দিষ্ট একটি রাজনৈতিক দলের নেতা হয়েও সর্বমহলে জনপ্রিয় ছিলেন ৷ গ্রহণযোগ্য ছিলেন ৷ ভালোবাসার পাত্র ছিলেন ৷ তিনি ছিলেন বাংলাদেশের ইসলামী সংগীত জগতের কিংবদন্ত
দেশ দুনিয়া নিউজ ডেস্ক: হাটহাজারি মাদ্রাসার সহকারী পরিচালক নির্বাচিত হওয়ার পর আল্লামা শেখ আহমেদ বলেন, তিনি সবাইকে নিয়ে কাজ করতে চান। কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে মাদ্রাসার সবাইকে নিয়ে বৈঠক করবেন। সবার সিদ্ধান্ত মোতাবেক প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবেন। গণমাধ্যমকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে আল্লামা শেখ আহমদ বলেন, মজলিসে শূরা আমাকে মাদ্রাসার খেদমত করার দায়িত্ব দিয়েছে মাত্র। আমি নিজেকে সব সময় খেদমতগার মনে করব। আল্লামা আহমদ শফীর পরামর্শে কাজ করব। তার অনুপস্থিতিতে মাদ্রাসার শূরা এবং বিজ্ঞ আলেমদের পরামর্শ নিয়ে কাজ করব। মাদ্রাসা ও কওমি সমাজের মঙ্গলের জন্য নিজেকে নিয়োজিত করব। তিনি বলেন, রাজনৈতিক কোনো কর্মকান্ডে নিজেকে জড়াইনি এতদিন। ভবিষ্যতেও জড়াতে চাই না। বিতর্কিত কর্মকান্ডে জড়িয়ে কওমি সমাজকে বিতর্কের মুখোমুখি করতে চাই না। মাদ্রাসায় শিক্ষার পরিবেশ ধরে রাখাই হবে মূল লক্ষ্য। এ ব্যাপারে মাদ্রাসার শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও ছাত্রদের সহযোগিতা চাই। সংক্ষিপ্ত জীবনী আল্লামা শেখ আহমদের জন্ম ১৯৫০ সালে চট্টগ্রামের হাটহাজারী উপজেলার মীরেরখীল গ্রামে। তার বাবা কেরামত আলী ওই এলাকার প্রভাবশালী ব্যক্তি ছিলেন। শেখ আহমদের শ