Posts

দেশদুনিয়া নিউজ ডেস্কঃ   গতকাল ৪ জুন ২০ ইং, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭টায় দেশদুনিয়া নিউজ সম্পাদক মাওলানা আবদুর রাজ্জাকের সভাপতিত্বে দেশদুনিয়া নিউজ সম্পাদনা পরিষদ এর গোলটেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত হয় । বৈঠকের শুরুতে সভাপতির উদ্ভোধনী বক্তব্যে সম্পাদক মাওলানা আবদুর রাজ্জাক বলেন, বর্তমান যুগ মিডিয়ার যুগ ৷ মানুষ এখন মিডিয়া নির্ভর ৷ মিডিয়া দেশ ও জাতির মুখপাত্র ৷ অতএব, এই অঙ্গনে ইসলামপন্থীদের অবস্থান জরুরী ৷ ইসলামী অঙ্গনে কয়েকটি নিউজ পোর্টাল থাকলেও সামগ্রিক বিবেচনায় তা পর্যাপ্ত নয়। বরং মানসম্মত আরো পোর্টাল জরুরী ৷ তিনি আরো বলেন, এ ময়দানে আমরা কোন ইসলামিক পোর্টালের প্রতিদন্ধী ই,বরং আমরা একে অপরের সহায়ক ৷ সম্পাদক মহদয় দেশ দুনিয়া নিউজের বিগত দিনের কাজের মূল্যায়ন করে বলেন, ইনশাআল্লাহ আমি আশা রাখি- শীঘ্রই “দেশ দুনিয়া নিউজ” জাতীয় মানের একটি অনলাইন পোর্টাল হিসেবে পরিচিতি লাভ করবে ৷ তিনি আরো বলেন, বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রচারের পাশাপাশি তথ্য-প্রমাণ নির্ভর বিষয়ভিত্তিক প্রবন্ধ প্রকাশও দেশ দুনিয়া নিউজের অন্যতম বৈশিষ্ট্য ৷ গোলটেবিল বৈঠকে সুদীর্ঘ আলোচনা-পর্যালোচনার পর “দেশ দুনিয়া নিউজের” সম্পাদনা পরিষদ গঠন, উপদেষ্টা
দেশ দুনিয়া নিউজঃ হোয়াইট হাউসের কাছে ‌’শান্তিপূর্ণ সমাবেশে’ পুলিশের হামলার ঘটনায় যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দেশটির নাগরিক অধিকার সংগঠনগুলো। ২৫ মে পুলিশের হামলায় কৃষ্ণাঙ্গ যুবক জর্জ ফ্লয়েডের হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে সোমবার হোয়াইট হাউসের কাছে লাফায়েত স্কয়ারে বিক্ষোভ করেন হাজারও মানুষ। খবর দ্য গার্ডিয়ানের। বিক্ষোভ চলাকালীন ছবি তোলার জন্য ট্রাম্পকে চার্চে যেতে সুযোগ করে দিতে বিক্ষোভকারীদের লাফায়েত স্কয়ার থেকে জোরপূর্বক সরিয়ে দেয় পুলিশ। বিক্ষোভস্থল খালি করা করার কয়েক মিনিট পরই হোয়াইট হাউস থেকে বেরিয়ে আসেন ট্রাম্প এবং হেঁটে তিনি সেন্ট জোসেপ চার্চে যান। সেখানে বাইবেল হাতে ছবি তুলেন তিনি। এসময় শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভটি রুখে দিতে বিক্ষোভকারীদের ওপর ঘোড়া, প্রজেক্টাইলস এবং গ্যাস ব্যবহার করেছিল পুলিশ ও ন্যাশনাল গার্ড। ওই ঘটনায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প, মার্কিন অ্যাটর্নি জেনারেল উইলিয়াম বারসহ কয়েকজন ফেডারেল কর্মকর্তার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেয় আমেরিকান সিভিল লিবার্টিস ইউনিয়ন (এসিএলইউ ), ব্ল্যাক লিভস ম্যাটারসহ বেশ কয়েকটি নাগরিক অধিকার সংগঠন। ট্রাম্প এ
দেশ দুনিয়া নিউজ ডেস্ক :: উপবৃত্তির টাকা আত্মসাতের অভিযোগে বরিশালের মেহেন্দিগঞ্জ উপজেলায় একটি মাদ্রাসার এক অফিস সহকারীকে মারধর ও গলায় জুতার মালা পরিয়ে তাকে হেনেস্তা করার অভিযোগ উঠেছে। আর এসব অভিযোগ উপজেলার দরিচর খাজুরিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও কয়েকজন মেম্বারের বিরুদ্ধে। গলায় জুতা পরানোর একটি ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে বুধবার রাতে। এ নিয়ে তোলপাড় শুরু হয়েছে বিভিন্ন মহলে। ভিডিওতে দেখা যায়, ‘দড়িচর খাজুরিয়া দাখিল মাদ্রাসার’ অফিস সহকারী শহিদুল ইসলাম আলাউদ্দিনের গলায় জুতার মালা পরিয়ে তাকে গালমন্দ করছেন দরিচর খাজুরিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোস্তফা রাঢ়ী। পরে আলাউদ্দিনের মাথা থেকে টুপি খুলে নেয় ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক মেম্বার সত্তার সিকদার। এ ব্যাপারে নির্যাতনের শিকার শহিদুল ইসলাম আলাউদ্দিন জানান, মাদ্রাসায় অফিস সহকারীর চাকরির পাশাপাশি স্থানীয় একটি মসজিদে ইমামতি করেন। তিনি জানান, উপবৃত্তির টাকা শিক্ষার্থীদের নিজ মোবাইল নম্বরে আসে। ২০১৯ সালে উপবৃত্তির তালিকা পাঠানোর সময় এক ছাত্রী মাদ্রাসায় না আসায় সেখানে নিজের একটি মোবাইল নম্বর দিয়ে দেন তিনি। কিন্তু দীর্ঘ দিন নম্বরটি ব্যবহার ন
শেখ ফজলুল করিম মারুফ কেউ স্বীকার করুক আর না করুক, বর্তমান বিশ্বের জ্ঞান জগতের নিয়ন্ত্রণ পশ্চিমাদের হাতে। শুধু প্রাকৃতিক বিজ্ঞানই নয় বরং সামাজিক বিজ্ঞানের নিয়ন্ত্রণও পুরোমাত্রায় তাদের হাতে। সমাজের জন্য কোন কোন বিষয় গুরুত্বপূর্ণ, সেগুলোর সংজ্ঞা কি হবে, সেগুলোর পরিমাপক কি হবে তাও তারা নির্ধারণ করে দিচ্ছে। সত্ত্বাগতভাবেই পশ্চিমা সভ্যতার সাথে ইসলামী সভ্যতার প্রচন্ড রকম বৈপরীত্য আছে। সেটা যেমন ইব্রাহিমীয় দুইটি ধর্মের প্রতিদ্বন্দ্বিতা, তেমনি তা ক্রুসেড সম্পৃক্ত সামরিক প্রতিদ্বন্দ্বিতা এবং একই সাথে চিন্তার ভিত্তির ভিন্নতা। ইসলামকে তাই সর্বদাই পশ্চিমের সাথে বোঝাপড়া করেই পথ চলতে হয়েছে। রাসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকেও নাজরানের খ্রিষ্টানদের সাথে মুবাহালা করতে হয়েছিলো। বর্তমানেও পশ্চিমের সাথে বোঝাপড়া করা ছাড়া ইসলামপন্থীদের সামনে পথ চলার কোন সুযোগ নাই। কারণ বর্তমানে বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থা সম্পূর্ণ অর্থে পশ্চিমায়িত। পশ্চিমা জ্ঞানের বাইরে কোন জ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বীকৃত না। পশ্চিমা জ্ঞান, পশ্চিমা চিন্তা কাঠামো ও চিন্তাভিত্তিই তাদের কাছে একমাত্র গ্রহণীয়। এমনকি ইসলামের জ্ঞানও পশ্চিম
দেশ দুনিয়া নিউজ ডেস্ক::  জনগণের ম্যান্ডেট বিহীন ব্যর্থ সরকার মানুষকে বাঁচানোর জন্য কোনো কাজ করেনি বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেন, শুধু নিজেদের নেতাকর্মী ও শাসকগোষ্ঠীর পকেট ভারী করা, ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে বড় কড়াই এই সরকারের মূল লক্ষ্য। আজ বুধবার নয়াপল্টনে বিএনপি’র প্রতিষ্ঠাতা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ৩৯ তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে দোয়া মাহফিল ও খাদ্য বিতরণের সময় তিনি এসব কথা বলেন। জাতীয়তাবাদী সামাজিক সংস্থা জাসাসের উদ্যোগে এ খাদ্য বিতরণের আয়োজন করা হয়। রিজভী বলেন, আজকে যারা পিস্তল দেখিয়ে হত্যার হুমকি দিচ্ছে। অত্যাচার করছে তারা বাংলাদেশ থেকে এয়ার এম্বুলেন্সে করে পালিয়ে গেছে।একটি ছেলে সরকারের সমালোচনা করে পোষ্ট দিলে তাকে রাতের অন্ধকারে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তুলে নিয়ে আসে। আর এয়ার অ্যাম্বুলেন্স ভাড়া করে আপনার শিকদার গ্রুপের হত্যার হুমকি দেওয়া দুইজন ছেলে কি করে চলে গেল। মেডিকেল ভিসা দিল কি করে। তাদের নামে মামলা হয়েছে। পুলিশ সেখানে কি করলো। পুলিশ কিছুই করেনি। তারমানে শাসকগোষ্ঠীর সাথে সম্পর্কিত অপরাধীদেরকে নানাভাবে রেহাই দেওয়া হচ
দেশের জনগণ সংকটাপন্ন সময় পার করছে।  মানুষ খেয়ে বেঁচে থাকাটাই কষ্ঠসাধ্য ব্যাপার হয়ে দাড়িয়েছে। এমতাবস্থায়  ওয়াসার বিল বাড়ানো অযৌক্তিক বলে মন্তব্য করেছেন, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ঢাকা মহানগর দক্ষিণ সভাপতি মাওলানা মুহাম্মদ ইমতিয়াজ, সেক্রেটারী মাওলানা এবিএম জাকারিয়া। আজ এক বিবৃতিতে নেতৃদ্বয় বলেন, দেশের মানুষ এমন এক পর্যায়ে পৌছেছে যে, মানুষ খেয়ে বেঁচে থাকাটাই কষ্ঠসাধ্য ব্যাপার হয়ে দাড়িয়েছে। এমতাবস্থায় সবকিছুর সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়ানো হচ্ছে জিনিসপত্রের দাম, যা চরম অমানবিক। একদিকে গণপরিবহনের ভাড়া বাড়ানো হয়েছে ৬০ ভাগ। অপরদিকে নিত্যপয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম বৃদ্ধি। নেতৃদ্বয় বলেন, বর্তমান সরকারের জনগণের প্রতি তাদের কোন দায়িত্ব আছে বলে মনে হয় না। নেতৃদ্বয় ওয়াসা বিলসহ গণপরিবহনের বর্ধিত বাড়ার সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারের দাবি জানান এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম নাগালের মধ্যে রাখতে সিন্ডিকট ভেঙ্গে দেয়ার দাবি জানান। source https://deshdunianews.com/%e0%a6%93%e0%a7%9f%e0%a6%be%e0%a6%b8%e0%a6%be%e0%a6%b0-%e0%a6%ac%e0%a6%bf%e0%a6%b2-%e0%a6%ac%e0%a6%be%e0%a7%9c%e0%a6%be%e0%a6%a8%e0%a7%8b-%e0%a6%85%e0%a6%
মাওলানা আবদুর রাজ্জাক: মাদরাসা খুলে দেয়ার জন্য সরকারকে হুঙ্কার দেয়া, সরকারের কাছে দাবি করা, বাধ্য করা উচিত হবে না। বেশি আবেগ দেখানো ভালো না। কোন মাদরাসার প্রধান বা কোন শিক্ষক এমন গ্যারান্টি দিতে পারবে না যে, মাদরাসার ছাত্ররা করোনায় আক্রান্ত হবেনা। আপনার দাবির পরিপ্রেক্ষিতে যদি সরকার বাধ্য হয়ে মাদরাসা খুলে দেয়। আর তখন আপনার মাদরাসার দুই চার জন ছাত্র যদি আক্রান্ত হয়ে যায় তখন কি হবে?একবার কি ভেবে দেখেছেন? বাংলাদেশে করোনা ছড়িয়ে পড়ার আগে কেউ কেউ বলেছিল, মুসলমানদের করোনা হবে না। কেউ বলেছিল, নামাজিদের করোনা হয় না। এখন তারা কি লজ্জিত নয়? দিন দিন রোগী বেড়েই চলছে। মৃত্যুর সংখ্যাও একেবারে কম নয়। আল্লাহ না করুক! যদি ইটালি-আমেরিকার মতো আমাদের দেশের অবস্থা হয়ে যায়, তখন কি উপায় হবে? সেরকম হবে না এমন নিশ্চয়তা আপনি কিভাবে পেলেন? অতএব বেশি আবেগ না দেখিয়ে মাদরাসা খোলার বিষয়টি সরকারের সিদ্ধান্তের উপর ছেড়ে দিন। হাট, বাজার, অফিস, আদালতের সঙ্গে প্রতিষ্ঠানকে তুলনা করবেন না। তা অযুক্তিক। লেখক: সম্পাদক দেশ দুনিয়া নিউজ source https://deshdunianews.com/%e0%a6%ae%e0%a6%be%e0%a6%a6%e0