Posts
দেশ দুনিয়া নিউজ ডেস্ক: আইসিইউ থেকে বুধবার (৪ নভেম্বর) সন্ধ্যায় কেবিনে স্থানান্তর করা হলো অভিনেতা অপূর্বকে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নির্মাতা চয়নিকা চৌধুরী ও মিজানুর রহমান আরিয়ান। দুজনই সার্বক্ষণিক খোঁজ রাখছেন এই অভিনেতার। এ ব্যাপারে নাট্য নির্মাতা চয়নিকা চৌধুরী বলেন, আজ (বুধবার) সন্ধ্যায় আইসিইউ থেকে অপূর্বকে কেবিনে স্থানান্তর করা হয়েছে। এই খবরে খুব স্বস্তি লাগছে! জানি, অসংখ্য মানুষের প্রার্থনা আর ভালোবাসা অপূর্বর সঙ্গে রয়েছে। তারপরও অপূর্বর জন্য সবার কাছে দোয়া চাই। মিজানুর রহমান আরিয়ান জানান, আইসিইউ থেকে অপূর্বকে কেবিনে পাঠালেও এখনো শঙ্কামুক্ত বলার সুযোগ নেই। এর আগে মঙ্গলবার দিবাগত রাত ১টার দিকে রাজধানীর বাংলাদেশ স্পেশালাইজড হাসপাতালে ভর্তি হন জিয়াউল ফারুক অপূর্ব। এরপর তাকে হাসপাতালের নিবিড় পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রে (আইসিইউ) নেয়া হয়। পরে বুধবার বিকেলে তাকে কেবিনে স্থানান্তর করা হয়। পাঁচদিন আগে অপূর্বর শরীরে জ্বর আসে। জ্বর না কমায় তার করোনার নমুনা পরীক্ষা করা হয়। অবশেষে ২ নভেম্বর সে রিপোর্টে করোনা পজিটিভ পাওয়া যায়। এরপর তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হতে থাকলে হাসপাতালে নেয়া হয়। উল্লেখ্য গেলো
দেশ দুনিয়া নিউজ ডেস্ক: মার্কিন নির্বাচনে যুক্তরাষ্ট্রের নিউ হ্যাম্পশায়ার অঙ্গরাজ্যে হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত রিপাবলিকান প্রার্থী আবুল খান। এদিকে শেখ রহমান ডেমোক্র্যাট দলের হয়ে জর্জিয়ার স্টেট সিনেটর হিসেবে দ্বিতীয়বারের মত নির্বাচিত হয়েছেন। আবুল খানের জন্ম পিরোজপুরের ভান্ডারিয়ায়। ১৯৮১ সালে তিনি যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি দেন। মঙ্গলবার (৩ নভেম্বর) ভোটে আবুল খান পেয়েছেন ৩ হাজার ৪৪৪ ভোট। অপর দিকে তার বিরোধী দলীয় প্রার্থী ডেমোক্র্যাটিক দলের প্যাটরিসিয়া ও’কেফি পেয়েছেন ২ হাজার ৪৪৮ ভোট। নিউ হ্যাম্পশায়ার অঙ্গরাজ্যের ডিস্ট্রিক্ট রকিংহাম বরাবরই রিপাবলিকানদের দখলে। বাংলাদেশি-আমেরিকান আবুল বি খান এর আগে টানা তিনবার স্টেট হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভ নির্বাচিত হন। আটলান্টিক মহাসাগরের তীরের নিউ হ্যাম্পশায়ারে সিব্রুক সিটির সিলেক্টম্যান হিসেবেও তিনি ১২ বছর ধরে দায়িত্ব পালন করছেন। জয়ের বিষয়ে আবুল খান বলেন, “আমার খুবই ভালো লাগছে। এটা আমার ডিস্ট্রিক্ট এবং আমি এখানে রিপ্রেজেন্টেটিভ হিসেবে গত ছয় বছর কাজ করছি। যারা আমাকে সমর্থন দিয়েছেন তাদের প্রতি আমি কৃতজ্ঞ। তাদের জন্
দেশ দুনিয়া নিউজ ডেস্ক: ফ্রান্সে রাষ্ট্রীয় পৃষ্টপোষকতায় রাসূল সা.-এর ব্যঙ্গচিত্র প্রকাশের প্রতিবাদে শায়খুল হাদিস আল্লামা মুহিব্বুল হক গাছবাড়ীর আহ্বানে সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে স্মরণকালের সর্ববৃহৎ বিক্ষোভ সমাবেশ। বুধবার (৪ নভেম্বর) সকাল থেকে জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে শহরে আসতে থাকে তৌহিদী জনতার ঢল। বাদ জোহর সমাবেশ শুরুর আগেই লোকে লোকারণ্য হয়ে ওঠে সিলেটে ঐতিহাসিক কোর্ট পয়েন্ট, সিটি পয়েন্ট, সুরমা পয়েন্ট, জিন্দাবাজারসহ আশপাশের এলাকাসমূহ। মাওলানা আবুল হাসান ফয়সল, মাওলানা জুনাইদ কিয়ামপুরী, মুফতি রশিদ আহমদ, মাওলানা আহমদ সগীর ও মাওলানা নিয়ামত উল্লাহর যৌথ পরিচালনায় সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন উলামা পরিষদ বাংলাদেশের সভাপতি করেন শায়খুল হাদিস আল্লামা মুহিব্বুল হক গাছবাড়ী। শায়খ গাছবাড়ীর সভাপতির বক্তব্যে বলেন, রাসূল সা.-এর ব্যঙ্গচিত্র প্রকাশ করা হবে আর আমরা বসে থাকবো তা কখনো হতে পারে না, প্রয়োজনে আমরা আমাদের শরীরের শেষ রক্তবিন্দু বিসর্জন দিয়ে হলেও রাসূল সা.-এর সম্মান সমুন্নত রাখার সর্বপ্রকার চেষ্টা চালিয়ে যাবো। সমাবেশে বক্তারা বাংলাদেশ সরকারের তীব্র সমালোচনা করে বলেন, এতোদিন যাবত সারাদেশে বিক্ষোভ সমা
দেশ দুনিয়া নিউজ ডেস্ক: গুলশানে গৃহকর্মীর উপর পাশবিক নির্যাতনের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি ও যথাযথ ক্ষতিপুরণ দাবি করেছেন ইসলামী শ্রমিক আন্দোলন-এর কেন্দ্রীয় সভাপতি অধ্যাপক আশরাফ আলী আকন। আজ (৪ নভেম্বর) বুধবার এক বিবৃতিতে অধ্যাপক আশরাফ আলী আকন বলেন, গুলশানে গৃহকর্তা ময়নুল হোসেন ও সুরমা বেগমের বাসার কাজের মেয়ে ৮ বছরের শিশু রিক্তার উপর পাশবিক নির্যাতন করে তার শরীরকে ক্ষতবিক্ষত করে। বর্বর যুগের কর্মকাণ্ড কেও হার মানিয়েছে মানুষ নামের পশুগুলো। তিনি গৃহকর্তা ময়নুল ও সুরমার দৃষ্টান্তমুলক শাস্তি দাবি করেন এবং নির্যাতিত শিশু গৃহকর্মী রিক্তার উপযুক্ত ক্ষতিপুরণ দেয়ার দাবি জানান। অধ্যাপক আশরাফ আলী আকন বলেন, গৃহকর্মীদেরকে বিভিন্ন কারণে অকারণে নির্যাতন করে এমনকি অনেক ক্ষেত্রে হত্যাও করা হয়। যা অত্যাচার নিন্দনীয়। বিচারহীনতার কারণে এ ধরনের অপকর্ম দিন দিন বেড়েই চলেছে। এমন পাষণ্ড নরপশু গৃহকর্তাদের বিচারের দাবি জানান তিনি। source https://deshdunianews.com/%e0%a6%97%e0%a7%81%e0%a6%b2%e0%a6%b6%e0%a6%be%e0%a6%a8%e0%a7%87-%e0%a6%97%e0%a7%83%e0%a6%b9%e0%a6%95%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%ae%e0%a7%80%e0%a6%95%
দেশ দুনিয়া নিউজ ডেস্ক: ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর মহাসচিব হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ বলেছেন, ধর্মদ্রোহীদের শাস্তির আইন না থাকায় ফ্র্যান্সের সূত্র ধরে এদেশে আল্লাহ, মহানবি সা. কে নিয়ে কটুক্তি অব্যাহত রয়েছে। তিনি বলেন, ৯২ ভাগ মুসলমানের দেশে এধরণের কটুক্তি কোনভাবেই মেনে নেয়া যায় না। তিনি অবিলম্বে আল্লাহ ও রাসূল সা. এর বিরুদ্ধে কটুক্তির শাস্তির আইন পাস করার দাবি জানান। তিনি বলেন, ফ্রান্সে রাসূল সা. এর ব্যঙ্গচিত্র প্রকাশের পর বাংলাদেশেও অনেক নাস্তিক-মুরতাদ মহানবি সা. এর বিরুদ্ধে কটুক্তি করছে। আজ বুধবার (৪ নভেম্বর) বিকেলে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দের সাথে এক মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান, মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ূম, মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাকী, মুফতী মোস্তফা কামাল, মাওলানা মশিউর রহমান, মাওলানা হারুনুর রশিদ, মুফতী রুহুল আমীন। Source source https://deshdunianews.com/%e0%a6%b6%e0%a6%be%e0%a6%b8%e0%a7%8d%e0%a6%a4%e0%a6%bf%e0%a6%b0-%e0%a6%86%e0%a6%87%e0%a6%a8-%e0%a6%a8%e0%a6%be-%e0%a6%a5%e0%a6%
দেশ দুনিয়া নিউজ ডেস্ক: ফ্রান্সে নিহত ব্যক্তিদের বিষয়ে দুঃখ প্রকাশ করে দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী জ্যঁ-ইভস লা দ্রিয়াঁকে চিঠি দিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন। বুধবার (৪ নভেম্বর) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে এ তথ্য জানিয়েছেন তিনি। পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, চিঠিতে আমরা ফ্রান্সে নিহত ব্যক্তিদের বিষয়ে দুঃখ প্রকাশ করেছি। আমরা বলেছি, কেউ মারা যাক, সেটা আমরা চাই না। আমরা এও বলেছি, আমরা ফ্রিডমে বিশ্বাস করি, তবে এসব বিষয় নিয়ে আরো স্পর্শকাতর হওয়া উচিত। এ ক্ষেত্রে উস্কানিমূলক কোনো কিছু করা ঠিক হবে না বলেও আমরা জানিয়েছি। ফ্রান্স ইস্যুতে ঢাকায় ইসলামী রাজনৈতিক দলগুলোর আন্দোলন প্রসঙ্গে জানতে চাইলে ড. মোমেন বলেন, আমরা মত প্রকাশের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করি। যে কোনো দলই মত প্রকাশ করতে পারে, তবে সেটা যেন হয় শান্তিপূর্ণভাবে। তিনি আরও বলেন, ফ্রান্স ইস্যুতে আজ তরিকত ফেডারেশনের নেতারা আমার সঙ্গে দেখা করেছেন। তারা এ নিয়ে জাতীয় সংসদে রেজুলেশন তোলার জন্য অনুরোধ করেছেন। আমি তাদের বলেছি, আপনারাও সংসদ সদস্য সেটা আপনারা তুলতে পারেন। উল্লেখ্য শার্লি হেব্দোতে সম্প্রতি মহানবী মুহাম্মদকে (স
দেশ দুনিয়া নিউজ ডেস্ক আজ আমাদের সংবিধান দিবস। ১৯৭২ সালের ৪ নভেম্বর প্রণীত হয় বাংলাদেশের সংবিধান। গত ৪৮ বছরে সংবিধান সংশোধন করা হয়েছে ১৭ বার। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই জনগণের মৌলিক অধিকার খর্ব করে শুধুমাত্র সংখ্যাগরিষ্ঠতার দোহাই দিয়ে এই সংশোধনীগুলো করা হয়েছে। ‘ রাষ্ট্রের মালিক জনগণ’ – একথা সংবিধানে লেখা আছে সত্য। কিন্তু বাস্তবে রাষ্ট্রীয় মালিকানা সম্পুর্নভাবে এক ব্যাক্তির অধীনে চলে গেছে! এক ব্যাক্তির ইচ্ছার অধীনে চলে যায় বলেই, সংবিধানের প্রায় এক তৃতীয়াংশ সংশোধনী অবৈধ ঘোষিত হয়। এক ব্যাক্তির ইচ্ছার অধীনে চলে যায় বলেই, অনেকগুলো আইন প্রণয়নের সাংবিধানিক নির্দেশনা আজও কার্যকর করা হয়নি! এক ব্যাক্তির ইচ্ছার অধীনে চলে যায় বলেই, উচ্চ আদালতে বিচারপতি নিয়োগ, প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও কমিশনার নিয়োগ, ন্যায়পাল নিয়োগসহ বিভিন্ন বিষয়ে আজো কোন আইন প্রণয়ন করা সম্ভব হয়নি। আর এক ব্যাক্তির ইচ্ছাধীন নীতিমালা দিয়েই চলছে এগুলো। সংবিধানে স্বাধীন বিচার বিভাগের কথা লেখা আছে। কিন্তু বাস্তবে বিচার বিভাগের প্রশাসনিক ক্ষেত্রে দাপ্তরিক কাজ ছাড়া সুপ্রিম কোর্টের আর কোন ক্ষমতাই নেই। কত রকমের অধিকার, কত রকমের সুরক্ষা, কত মাল