Posts

মুহাম্মাদ আবদুল হালীম ফেনী প্রতিনিধি মালিবাগ মসজিদ রক্ষার আন্দোলনে শাহাদাত বরণকারী ইসলামী শাসনতন্ত্র ছাত্র আন্দোলনের কর্মী প্রায়ত চার শহীদদের স্মরণে ১৫ই আগষ্ট শনিবার বেলা ১১টায় ইসলামী শাসনতন্ত্র ছাত্র আন্দোলন ফেনী জেলার আয়োজনে জেলা কার্যালয়ে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। জেলা সভাপতি মুহাম্মাদ আতাউল্লাহ কবীর ভূঁইয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত দোয়া অনুষ্ঠানে উপস্হিত ছিলেন সংগঠনের জেলা সাংগঠনিক সম্পাদক মু.রফিকুল ইসলাম, প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক মু.আবু রায়হান, অর্থ সম্পাদক মু. জামশেদ বিন কাশেম, কলেজ বিষয়ক সম্পাদক ইমরান হুসাইন আজিম, স্কুল বিষয়ক সম্পাদক ওবাইদুল্লাহ ইমন সহ জেলা ও শাখার দায়িত্বশীলবৃন্দ। প্রসঙ্গত, ২০০২ সালের ১৫ আগস্ট ঢাকার মালিবাগে মসজিদ ভেঙ্গে মার্কেট করার সিদ্ধান্ত নেয় টিএনটির ইঞ্জিনিয়ার তৎকালীন প্রভাবশালী তৌফিক ও রমনা থানা ছাত্রদল নেতা হানিফ ও যুবদল নেতা সুমন। নিজস্ব ক্ষমতা ও সরকারের পেটুয়া বাহিনীদের মদদে মসজিদের প্রবেশ পথে নির্মাণ করে প্রাচীর। সঙ্গত কারণেই নামাজ ও বন্ধ হয়ে যায় ওখানে। চাপা ক্ষোভ বিরাজ করে স্থানীয় ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের মাঝে। এরই জের ধরে ১৫ ই আগস্টে বৃহস্পতিবা
মোহাম্মদ ইব্রাহিম খলিল নলছিটি উপজেলা প্রতিনিধি তারুণ্যের অঙ্গিকার পরিচ্ছন্ন নলছিটি উপজেলা গড়ার” এই প্রতিপাদ্যকে সামনে নিয়ে অদ্য ১৪/০৮/২০ ইং বিকেল ০৪:৩০ মিনিটে নলছিটি উপজেলা’র নলছিটি গার্লস স্কুল এন্ড কলেজ চত্বরে পরিচ্ছন্ন মানষিকতার একঝাক তরুনদের আয়োজনে অনুষ্ঠিত হয় পরিচ্ছন্নতা মূলক আলোচনা সভা। এ সভায় উপস্থিথ ছিলেন বিডি ক্লিন বরিশাল টিমের অতিরিক্ত উপ সমন্বয়ক লজিস্টিক মোঃ জায়েদ ইরফান, বিডি ক্লিন ঝালকাঠি জেলা টিমের সহ-সমন্বয়ক মোঃ মিজানুর রহমান মিজান উপ-সমন্বয়ক (লজিস্টিক) মোঃ মাহিদুল ইসলাম উপ-সমন্বয়ক(আইটি এন্ড মিডিয়া) মোঃ সাব্বির হোসেন রানা সহ জেলা উপজেলা টিমের আগ্রহী সদস্যরা। এসময় বক্তারা নবাগত সদস্যদের মাঝে বিডি ক্লিন সম্পর্কে বিস্তারিত জানান এবং কিভাবে পরিচ্ছন্ন নলছিটি উপজেলা গড়ে তোলা যায় সে বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করেন। উক্ত সভায় নবাগত সদস্যদের ভিতর থেকে জহিরুল ইসলাম কে বিডি ক্লিন নলছিটি উপজেলা শাখার সমন্বয়ক ঘোষণা করা হয় source https://desh-duniyanews.com/%e0%a6%a8%e0%a6%b2%e0%a6%9b%e0%a6%bf%e0%a6%9f%e0%a6%bf%e0%a6%a4%e0%a7%87-%e0%a6%ac%e0%a6%bf%e0%a6%a1%e0%a6%bf%e0%a6%95%e
বঙ্গবন্ধু তখন রাষ্ট্রপতি। অনেক পত্রিকার সাথে মাসিক মদীনার ডিকলারেশন তথ্য মন্ত্রণালয় বন্ধ করে দিয়েছে। এই সময়ে হঠাৎ মাসিক মদীনার সম্পাদক মুহিউদ্দীন খানের কাছে একটি চিঠি এলো টুঙ্গিপাড়া থেকে। লিখেছেন বঙ্গবন্ধুর সম্মানিত পিতা শেখ লুৎফুর রহমান। শ্রদ্ধেয় সম্পাদক সাহেব! সালাম নিবেন। আশাকরি কুশলেই আছেন। পর কথা হল, আমি মাসিক মদীনার একজন নিয়মিত গ্রাহক। গত দু’মাস ধরে মদীনা পত্রিকা আমার নামে আসছে না। তিন মাসের বকেয়া বাকি ছিল। তাই হয়তো আপনি পত্রিকা পাঠানো বন্ধ করে দিয়েছেন। আমি মুজিবকে চিঠি লিখে বলে দিব, সে যেন আপনার টাকা পরিশোধ করে দেয়। আমি বৃদ্ধ মানুষ। প্রিয় মদীনা পত্রিকা ছাড়া সময় কাটানো অনেক কষ্টকর। আশাকরি আগামী মাস থেকে মদীনা পড়তে পারব। আমার জন্য দোয়া করবেন। আমিও আপনার জন্য দোয়া করি। ইতি- শেখ লুৎফুর রহমান টুঙ্গিপাড়া, ফরিদপুর। মুহিউদ্দীন খান চিঠি পাওয়া মাত্রই পকেটে নিয়ে বঙ্গভবনে চলে গেলেন। বঙ্গবন্ধু তাকে দেখে বললেন, তুই এতোদিন পর আমাকে দেখতে এলি। এখানে বসার পর সবাই যেন দূরে চলে গেছে। পর হয়ে গেছে। মুহিদ্দীন খান বললেন, আমার পত্রিকার ডিকলারেশন তো তথ্য মন্ত্রনালয় বাতিল করে দিয়েছিল। বঙ্গবন্ধু ব
দেশ দুনিয়া নিউজ ডেস্কঃ প্রতি বছর ১৫ আগস্ট ভারতে স্বাধীনতা দিবসে পালিত হয় ৷ আট কাশ্মীরে পালিত হয় কালো দিবস। নিয়ন্ত্রণ রেখার দুই অঞ্চলেই এই দিবসটি পালন করা হয়। বরাবরের মত এবারও ভারতের ৭৪তম স্বাধীনতা দিবসে কাশ্মীরে পালিত হয় কালো দিবস ৷ এই দিনে জম্মু ও কাশ্মীর রয়েছে পুরোপুরি লকডাউনে। সূত্র: দুনিয়া নিউজ হুরিয়াত নেতা সৈয়দ আলী গিলানি এ দিনে পূর্ণ ধর্মঘটের ডাক দেন। হুরিয়াত আওয়ামী অ্যাকশন কমিটির চেয়ারপার্সন মীরওয়াইজ উমর ফারুক এবং হুরিয়াত ফোরামের সকল প্রতিষ্ঠান এই ধর্মঘটে সমর্থন দিয়েছে। জম্মু এ্যান্ড কাশ্মীর ন্যাশনাল ফ্রন্টও কাশ্মীরিদের ভারতের স্বাধীনতা দিবসকে কালো দিবস হিসেবে পালনের আহ্বান জানিয়েছে। গিলানি এক বার্তায় বলেছেন, যে জাতি অন্যের স্বাধীনতা দখল করে এবং অন্যকে তাদের স্বাধীনতা থেকে বঞ্চিত করে, তার স্বাধীনতা উদযাপনের প্রতিটি অধিকারই হারিয়ে যায়। তারা ভারতের স্বাধীনতা দিবসে পূর্ণ ধর্মঘট পালন করে দিল্লি ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে এই বার্তা দিতে চায় যে, ভারত কাশ্মীরকে দখল করে রেখেছে এবং স্বশাসনের জন্য তারা তাদের সংগ্রাম চালিয়ে যাবেন। অল পার্টিজ হুরিয়াত কনফারেন্সের মুখপাত্র এক বিবৃতিতে উল্ল
আলমগীর ইসলামাবাদী চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে পুকুরে ডুবে মামা-ভাগিনা দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার ( ১৪ আগস্ট) বিকাল ৫টার দিকে উপজেলার গন্ডামারা ইউনিয়নে ২ নম্বর ওয়ার্ডের মনাজি পুকুর এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত দুই শিশুর নাম, মু. ইরফান (৪) ও মু. আল হাসান (৪)। নিহত শিশু দু’টি ওই ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডের গিয়াস উদ্দিনের পুত্র মু. ইরফান ও ১ নম্বর ওয়ার্ডের মু. ইলিয়াসের পুত্র মু. আল হাসান (৪)। তারা সম্পর্কে মামা ভাগিনা বলে জানা যায়। নিহতের পারিবার জানায়, তারা দুজনই গন্ডামারা ইউনিয়নের মনাজি পুকুরে বিকেলে গোসল করতে গিয়ে পুকুরের গভীরে চলে যায়। অনেক খোঁজাখুঁজির পর তাদেরকে পুকুরে ভাসমান অবস্থায় দেখেন ইরফানের চাচা রিয়াজুল হক। পুকুর থেকে তাদেরকে উদ্ধার করে বাঁশখালী উপজেলা স্বাস্থ্যকমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। বাঁশখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কর্তব্যরত চিকিৎসক জানান, ‘শিশু দু’টিকে হাসপাতালে নিয়ে আসার আগেই ঘটনাস্থলে তাদের মৃত্যু হয়েছে।’ বাঁশখালী থানার এস আই মু. আরিফ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে বলে জানান। source https://desh-duniyanews.com/%e0%a6%ac%e0%a6%be%e0%a6%81%e0%a6%b6
আলমগীর ইসলামাবাদী চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি নাজিরহাট বড় মাদরাসায় বিতর্কিতভাবে মুহতামিম নিয়োগের ঘটনায় আহমদ শফির নামে মামলাকারি মুফতী হাবীবুর রহমান কাসেমীর বাসায় হামলার ঘটনা ঘটে। আল্লামা মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরীসহ দেশবরেণ্য বিশিষ্ট উলামায়ে কেরাম এ ঘটনার নিন্দা ও বিচার দাবি করেন। গত ১২ই আগস্ট ২০২০ বুধবার বাদ মাগরিব চট্টগ্রামের ফটিকছড়ির নাজিরহাট বড় মাদরাসার অভ্যন্তরে ভারপ্রাপ্ত পরিচালক মুফতী হাবীবুর রহমান কাসেমীর কোয়াটারে বিতর্কিত শিক্ষক মৌলভী সলীমুল্লাহ ও তার লেলিয়ে দেওয়া বখাটে বাহিনীর হামলা, বাসায় অবস্থানরত মহিলাদেরকে গালাগালি, বাসার বৈদ্যুতিক সংযোগ কেটে দেয়া, মুফতী সাহেবের রুম থেকে খাদেমকে বের করে দিয়ে তালাবদ্ধ করে দেয়ার প্রতিবাদ ও তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন, আল্লামা মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরীসহ দেশবরেণ্য বিশিষ্ট উলামায়ে কেরাম। তাঁরা আজকে দেয়া এক বিবৃতিতে বলেন, এ ধরনের ঘটনা কোন কওমী মাদরাসায় নজিরবিহীন। এ যেন প্রচলিত স্কুল-কলেজকেও হার মানায়। কুরআন-হাদীসপড়া মানুষ তো বটেই, সাধারণ কোন মানুষও এমন ঘটনা ঘটাতে পারে না। তাঁরা আরও বলেন, আমাদের মনে হচ্ছে, উক্ত বিতর্কিত শিক্ষক মৌলভী সলীমুল্লাহ নাজিরহাট
কে এম শরীয়াতুল্লাহ ২০০২ সালের ১৫ আগষ্ট। বিপ্লবীদের অনুপ্রেরণার বাতিঘর। রক্তের হরফে লেখা একটি দিন। আল্লাহর ঘর মসজিদ রক্ষার আন্দোলনে তৎকালীন ক্ষমতাসীন কথিত ইসলামী মূল্যবোধের বিএনপি-জামাত সরকারের হিংস্র আঘাতে সেদিন ঝরে গিয়েছিল ইসলামী শাসনতন্ত্র ছাত্র আন্দোলনের কর্মী শহীদ আবুল বাশার, সদস্য শহীদ রেজাউল করিম ঢালী সহ চারটি তাজা প্রাণ। আপনারা জেনে অবাক হবেন যে, এমন ন্যাক্কারজনক ঘটনাটির সূত্রপাত ছিল একটি মসজিদ ভাঙ্গাকে কেন্দ্র করে। রাজধানী ঢাকার মালিবাগ টিএন্ডটি বায়তুল আজিম জামে মসজিদ। যা বর্তমানে শহীদী মসজিদ নামে নামকরণ করা হয়েছে। বিরানব্বই ভাগ মুসলমানের দেশে আল্লাহর ঘর মসজিদ ভেঙ্গে মার্কেট নির্মাণ করার দুঃসাহস দেখিয়েছিল তৎকালীন ক্ষমতাসীন দলের নেতারা। কিন্তু অত্যন্ত দুঃখ ও পরিতাপের সাথে বলতে হয় যে, তৎকালীন বিএনপি জোটে কথিত ইসলামী রাজনৈতিক সংগঠন থাকলেও তারা এর প্রতিবাদ জানানোর ভাষা হয়তো হারিয়ে ফেলেছিল ক্ষমতার মোহে। কিন্তু ইসলাম রক্ষার অতন্দ্র প্রহরী ইসলামী শাসনতন্ত্র ছাত্র আন্দোলন ক্ষমতাসীনদের চোখ রাঙানি ও হুমকি-ধমকি কে পরোয়া না করে রাজপথে আন্দোলনে নেমেছিল আল্লাহর ঘর রক্ষা করার জন্য। সে