Posts

মাওলানা আবদুর রাজ্জাক: আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী হলেন, যুগের জুনায়েদ বাগদাদী। তিনি একজন শইখুল হাদিস। তিনি একজন সংগ্রামী মহান নেতা। তার অবস্থান মানুষের হৃদয়ে রাজ্যে। ইতিহাস তাকে হাজার বছর স্মরণ করবে। শত বছরেও তার মত কেউ জন্মিবে না। প্রিয় তালিবে ইলম ভাইরা! তোমরা তার যে সম্মান ও মর্যাদার কথা জানো, তা কি মুহতামিম হবার কারণে? না; তিনি কোন প্রতিষ্ঠানিক মুহতামিম হওয়া ব্যতিরেকেই এমন মর্যাদায় অধিষ্ঠিত হয়েছেন। যে মর্যাদা হাজার মুহতামিম মিলেও অর্জন করতে পারবে না। প্রিয় তলাবারা! মুজাদ্দিদে আলফে সানী, হাজী ইমদাদুল্লাহ মুহাজেরে মক্কী, আল্লামা কাসেম নানুতুবী, রশিদ আহমদ গাংগুহী, মাহমুদুল হাসান দেওবন্দী, শায়খুল ইসলাম হুসাইন আহমদ মাদানী, আনোয়ার শাহ কাশ্মিরী, ইতিহাসের এসব মহান বীরগণ কি মুহতামিম ছিলেন? উল্লিখিত পূর্বসূরীদের যেমন আমরা স্মরণ করি, ঠিক আগামী প্রজন্ম জুনায়েদ বাবুনগরীকে সেভাবে স্মরণ করবে। আমি মনে করি জুনায়েদ বাবুনগরী এমন মর্যাদায় অধিষ্ঠিত হয়েছেন। এখন তার জন্য মুহতামিম এর পদ আর মানায় না। তিনি এখন মুহতামিমের পদের ঊর্ধ্বে। মনে রাখবে, ভেতর থেকে মানুষ এখন মুহতামিমের পদটিকে আর আগের
তানিম ইবনে তাহেরঃ (বিশেষ প্রতিনিধি) করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন নড়াইল-২ আসনের সংসদ সদস্য এবং জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক ক্রিকেটার মাশরাফী বিন মুর্তজা। আজ শনিবার (২০ জুন) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মাশরাফীর বন্ধু বাবুল। গতকয়েক থেকে কিছুটা জ্বরে ভুগছিলেন নড়াইল এক্সপ্রেস খ্যাত দেশের জনপ্রিয় এ সাবেক ক্রিকেট অধিনায়ক। শরীরে জ্বর বেশ কয়েকদিন স্থায়ী থাকায় করোনা টেস্ট করান নড়াইল জনমানুষের নেতা মুর্তজা । বর্তমানে নিজ বাসায় আইসোলেশনে আছেন বলে জানা গেছে। এ ব্যাপারে তার সাথে যোগাযোগ করেও হলে ফোনে পাওয়া য়ায়নি তাকে। তবে মাশরাফীর ঘনিষ্ঠ বন্ধু বাবলুর সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানিয়েছেন, একবার পরীক্ষায় ফলাফল পজিটিভ এসেছে। নিশ্চিত হওয়ার জন্য আরেক দফা টেস্ট করানো হবে ৷ এর আগে মাশরাফির শাশুড়ী ও স্ত্রী সুমনা হক সুমির বড় বোন রিক্তা করোনায় পজিটিভ হন। source https://deshdunianews.com/%e0%a6%b8%e0%a6%be%e0%a6%ac%e0%a7%87%e0%a6%95-%e0%a6%95%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a6%bf%e0%a6%95%e0%a7%87%e0%a6%9f%e0%a6%be%e0%a6%b0-%e0%a6%ae%e0%a6%be%e0%a6%b6%e0%a6%b0%e0%a6%be%e0%a6%ab%e0%a6%bf/
দেশ দুনিয়া নিউজঃ ( নিজস্ব প্রতিনিধি) আগামীকাল ২১ জুন ২০ইং রোজ রবিবার বছরের দীর্ঘতম দিন ৷ যা কর্কটক্রান্তি দিবস হিসেবে পরিচিত। এই দীর্ঘতম দিনে যদি আকাশ মেঘমুক্ত থাকে তাহলে সারাদেশ থেকে আংশিক সূর্যগ্রহণ দেখা যাবে। ঢাকার স্থানীয় সময় বেলা ১১টা ২৩ মিনিটে সূর্যগ্রহণ শুরু হবে। দুপুর ১টা ১২ মিনিটে সূর্যগ্রহণের সর্বোচ্চ পর্যায় পৌছবে এবং দুপুর ২টা ৫২ মিনিটে গ্রহণ শেষ হবে। বাংলাদেশে আংশিক সূর্যগ্রহণ দেখা গেলেও উত্তর ভারত, পাকিস্তানের দক্ষিণ ভাগ, চীন, তাইওয়ান, মধ্য আফ্রিকা থেকে বলয়গ্রাস সূর্যগ্রহণ দেখা যাবে। আর বাংলাদেশ থেকে পরবর্তী সূর্যগ্রহণ দেখা যাবে ২০২২ সালের ২৫ অক্টোবর। অনুসন্ধিৎসু চক্রের জ্যোতির্বিজ্ঞান বিভাগের সভাপতি মো. শাহজাহান মৃধা জানান, সূর্যগ্রহণ খালি চোখে দেখা অত্যন্ত ক্ষতিকর। এক্সরে ফিল্ম, নেগেটিভ, ভিডিও বা অডিও ক্যাসেটের ফিতা, সানগ্লাস, ঘোলা বা রঙিন কাচে এসব ক্ষতিকর অতিবেগুনী ও অবলোহিত রশ্মি আটকায়না। তাই কোনক্রমেই এগুলো দিয়ে সূর্যগ্রহণ পর্যবেক্ষণ করা যাবে না। অনুসন্ধিৎসু চক্রের জ্যোতির্বিজ্ঞান বিভাগ আরও জানিয়েছে, ১৩ ও ১৪ গ্রেডের ওয়েল্ডিং গ্লাস বা আর্ক গ্লাস
দেশ দুনিয়া নিউজ ডেস্কঃ আজ ২০ জুন২০ইং রোজঃশনিবার ইসলামী যুব আন্দোলন ফেনী জেলার উদ্যোগে ফেনীর বৃহত্তম দ্বীনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান দারুল উলুম আল হোসাইনিয়া ওলামা বাজার মাদরাসার নায়েবে মুহতামিম, বিশিষ্ট আলেমে দ্বীন, সদ্য প্রয়াত আল্লামা হাফেজ আবু তাহের সাহেব রহ এর ঈসালে সাওয়াব ও মাগফিরাত কামনা করে খতমে কুরআন ও দোয়া মাহফিলের অনুষ্ঠিত হয় ৷ ইসলামী যুব আন্দোলন ফেনী জেলা সভাপতি মুফতি আব্দুল কাইয়ুম সোহাইলের সভাপতিত্বে এবং সাধারন সম্পাদক মুফতি সালাহুদ্দীন আইয়ুবীর সঞ্চালনায় আইএবি ফেনী জেলা কার্যালয়ে দোয়া মাহফিলটি অনুষ্ঠিত হয় ৷ এতে সভাপতির বক্তব্যে মুফতি আব্দুল কাইয়ুম সোহাইল মরহুম আবু তাহের রহঃ এর ইন্তেকালে গভীর শোক প্রকাশ করে বলেন, দেশবাসী একজন নিবৃতচারী বিদগ্ধ আলেমে দ্বীন হারালো, এ অভাব সহজে পূরণ হবার নয়। তিনি আরও বলেন, ওলামা বাজার মাদরাসার নায়েবে মুহতামিমের পাশাপাশি তিনি ফেনী জেলা কওমি মাদ্রাসা সংগঠন ‘তানযীমুল মাদারিসিল কওমিয়া’ এর অন্যতম প্রধান কর্মকর্তা ছিলেন। এছাড়াও তিনি ফেনী জেলার বিভিন্ন মাদ্রাসার শুরা কমিটির সদস্য ও ছিলেন ৷ অবশেষে মরহুমের রুহের মাগফিরাত কামনা এবং পরিবারের সদস্যদের প্র
এস.কে নাজমুল হাসান; (বিশেষ প্রতিনিধি) গতকাল শুক্রবার এক বিবৃতিতে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এর মহাসচিব অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ উপরোক্ত কথা বলেন। তিনি আওয়ামীলীগের সমালোচনা করে আরো বলেন, বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ দীর্ঘ ৪৫ বছরেও তাদের বাকশালী চেতনা থেকে বের হতে পারেনি। ১৯৭৫ সালে তৎকালীন কেবলমাত্র ৪টি পত্রিকা বাদে সকল সংবাদপত্র বন্ধ ঘোষণা করে দেয়। ফলে বাংলাদেশের সাংবাদ সংবাদমাধ্যমগুলোর জন্য স্বাধীনভাবে মত প্রকাশ ও দেশের চলমান হালহাকিকত সংবাদপত্রে তুলে ধরার পথ রুদ্ধ হয়ে যায়। তিনি আরও বলেন বর্তমানে (আইসিটি আইন) ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন নামে যে আইন সংযুক্ত করা হয়েছে এটা মূলত মিডিয়া দমনের নতুন একটি পন্থা। সাংবাদিক ও সংবাদপত্রের মত প্রকাশের স্বাধীনতা বিরোধী এই কালাকানুনটি প্রণয়ন করা হয়েছে স্বাধীন মতপ্রকাশের পথ রূদ্ধ করতেই। গণমাধ্যম ও নাগরিকদের বিরুদ্ধে কথায় কথায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের অপব্যবহারের নিন্দা জানিয়ে অবিলম্বে এই কালা কানুন বাতিলের দাবি জানান তিনি। ডিজিটাল এই আইনের নিন্দা জানিয়ে তিনি আরো বলেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন গণমাধ্যম ও বাক স্বাধীনতার জন্য মারাত্মক হুমকি। অনতিবিলম্বে ‘নিবর্তনম
আলমগীর ইসলামাবাদী: (চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি) করোনায় আক্রান্ত হয়ে ঘাতক-দালাল নির্মূল কমিটির উপদেষ্টা ও সাংবাদিক কামাল লোহানী মারা গেছেন। শনিবার সকাল সোয়া ১০টার দিকে রাজধানীর মহাখালীর শেখ রাসেল গ্যাস্ট্রোলিভার ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। কামাল লোহানীর পরিবার গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। দীর্ঘদিন ধরে ফুসফুস ও কিডনির জটিলতা ছাড়াও হৃদরোগ ও ডায়াবেটিসে ভুগছিলেন তিনি। গত ১৮ মে ফুসফুস ও কিডনির জটিলতা নিয়ে কামাল লোহানীকে রাজধানীর পান্থপথের হেলথ অ্যান্ড হোপ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় ১৭ জুন সকালে তাকে একই হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। আজ সকালে তিনি মৃত্যুবরণ করেন। source https://deshdunianews.com/%e0%a6%98%e0%a6%be%e0%a6%a4%e0%a6%95-%e0%a6%a6%e0%a6%be%e0%a6%b2%e0%a6%be%e0%a6%b2-%e0%a6%a8%e0%a6%bf%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%ae%e0%a7%82%e0%a6%b2-%e0%a6%95%e0%a6%ae%e0%a6%bf%e0%a6%9f%e0%a6%bf/
নাজমা আক্তার: গ্রীষ্ম মানেই ফলের মৌসুম। আম, জাম,কাঁঠাল, লিচু, তরমুজ ইত্যাদি রসালো ফল সহজলভ্য এই মৌসুমে। একেক ফলের রয়েছে একেক পুষ্টিগুণ। প্রতিটি মৌসুমি ফলই শরীরের নানা রকম ভিটামিন ও খনিজের অভাব পূরণ করতে সাহায্য করে। আর আমাদের জাতীয় ফল কাঁঠালেরও রয়েছে নানা গুণাবলী। কাঁঠাল একটি সুস্বাদু রসালো ফল। কাঁঠাল বাংলাদেশের জাতীয় ফল, এর ইংরেজী নাম হচ্ছে (Jackfruit)। এর বৈজ্ঞানিক নাম Artocarpus heterophyllus মোরাসিয়া পরিবারের আর্টোকার্পাস গোত্রের ফল। এক প্রকারের হলদে রঙের সুমিষ্ট গ্রীষ্মকালীন ফল। এটি বাংলাদেশের জাতীয় ফল হিসেবে সরকারীভাবে নির্ধারিত। বাংলাদেশের সর্বত্র কাঁঠাল গাছ পরিদৃষ্ট হয়। কাঁচা কাঁঠালকে বলা হয় এঁচোড়। ভারতীয় উপমহাদেশ বিশেষত বাংলাদেশ ও তার পার্শ্ববর্তী এলাকাসমূহে কাঁঠালের উৎপত্তি স্থান হিসেবে বিবেচিত। বাংলাদেশ, আসাম, পশ্চিমবঙ্গ, দক্ষিণ ভারত, বিহার, মায়ানমার, মালয়, শ্রীলঙ্কা প্রভৃতি এলাকা ছাড়া বিশ্বের আর কোথাও এরূপ ব্যাপকসংখ্যায় কাঁঠালের চাষ করতে দেখা যায় না। তবে ব্রাজিল, ওয়েস্ট ইন্ডিজের জামাইকা প্রভৃতি দেশে সীমিত আকারে কাঁঠাল জন্মায়। সাধারণত লালচে মাটি ও উঁচু এলাকায