Posts
আলমগীর ইসলামাবাদী: (চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি) চট্টগ্রাম বাঁশখালী উপজেলায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মো. কাশেম (১৭) ও মো. ইদ্রিস (৩৫) নামে ২ দুই যুবকের মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার (১৬ জুন) সন্ধ্যায় বাঁশখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়ার পর চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। নিহত কাশেম পুইঁছুড়ি ৮ নম্বর ওয়ার্ডের ভিলেজার পাড়া সোলাইমানের বাড়ি প্রকাশ রাসুনি বাপের বাড়ি এলাকার জনৈক আবচারের ছেলে। অপর নিহত মো. ইদ্রিস একই এলাকার ছালেহ আহমদের ছেলে। তারা পরস্পর চাচা-ভাতিজা বলে জানা গেছে। পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, বিকেলে বাড়ির পার্শ্ববর্তী বৈদ্যুতিক খুঁটির আর্থিং তারে জড়িয়ে থাকা লতা-পাতা পরিষ্কার করতে গিয়ে বিদ্যুৎপৃষ্ট হয়ে মাটিতে পড়ে যান। এসময় স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে বাঁশখালী মাতৃসদন হাসপাতালে নিয়ে গেলে দায়িত্বরত চিকিৎসক তাদেরকে বাঁশখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়ার পরামর্শ দেন। সেখানে নেওয়ার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন। পুইঁছুড়ি ৮ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য শের আলী জানান, কাশেম এবং ইদ্রিস ২ জনই আপন চাচা-ভাতিজা। বিকেলে বাড়ির পার্শ্ববর্তী খালপাড়ের বৈদ্যুতিক খুঁটিতে জড়িয়ে
আন্তর্জাতিক নিউজ ডেস্ক: গত রোববার (১৪ জুন) ইস্তাম্বুলে অনুষ্ঠিত ১২তম আন্তর্জাতিক ইসলামী অর্থনীতি বিষয়ক ভিডিও কনফারেন্সে তুরস্কের ঐতিহাসিক নগরী ইস্তাম্বুলকে ইসলামী অর্থনীতির কেন্দ্রস্থল বানানোর ঘোষণা দিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট রজব তাইয়েব এরদোগান৷ মুসলিম বিশ্বের এই প্রভাবশালী নেতা বলেন, চলমান উদ্ভূত অর্থনৈতিক পরিস্থিতি থেকে পরিত্রাণের একমাত্র উপায় ইসলামী অর্থনীতি। বস্তুগত সম্পদের মাধ্যমে সামাজিক ন্যায়বিচার ও সবার জন্য অসম নীতি তৈরি সম্ভব নয়। একসময়ের ইসলামী খেলাফতের কেন্দ্রবিন্দু তুরস্ক ছিলো ইসলামী রাজনীতি ও অর্থনীতির সুতিকাগার৷ জ্ঞান-বিজ্ঞানে, শৌর্য-বির্যে তুর্কিরা ছিলো একক পরাক্রমশালী৷ ১৯০৮ সালে ইসলাম বিদ্বেষী কামাল আতাতুর্ক পাশার নেতৃত্বে এক অভ্যুথানের মাধ্যমে খেলাফতের পতন ঘটে৷ তারপর থেকে তুরস্কে আজান, নামাজ, ইসলামী শিক্ষা, ইসলামী পোষাক নিষিদ্ধ ছিলো৷ source https://deshdunianews.com/%e0%a6%87%e0%a6%b8%e0%a7%8d%e0%a6%a4%e0%a6%be%e0%a6%ae%e0%a7%8d%e0%a6%ac%e0%a7%81%e0%a6%b2-%e0%a6%b9%e0%a6%ac%e0%a7%87-%e0%a6%87%e0%a6%b8%e0%a6%b2%e0%a6%be%e0%a6%ae%e0%a7%80-%e0%a6%85%e0%a6%b0/
দেশ দুনিয়া নিউজ ডেস্ক :: সাঈদীকে প্রধানমন্ত্রী, আজহারীকে ধর্মমন্ত্রী দেখিয়ে কাল্পনিক ‘মন্ত্রিসভা’ গঠন, গ্রেফতার যুবক। জামায়াতসহ ধর্মীয় আলোচক ও বিএনপি জোটের কয়েকজন নেতার নাম বসিয়ে কাল্পনিক ‘মন্ত্রিসভা’ গঠন করে গ্রেফতার হয়েছেন এক যুবক। সেটা আবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে পোস্ট করেন তিনি। গ্রেফতার ওই যুবকের নাম আব্দুর রহিম (২৬)। তার বাড়ি পঞ্চগড়ের দেবীগঞ্জ উপজেলার শালডাঙ্গা ইউনিয়নের সর্দারপাড়া এলাকায়। সে ওই এলাকার নায়েব আলীর ছেলে। দেবীগঞ্জ থানার উপপরিদর্শক ও ওই মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা আব্দুর রাজ্জাক জানান, রহিম তার ফেসবুকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জায়গায় জামায়াত নেতা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী, ধর্মমন্ত্রীর জায়গায় মিজানুর রহমান আজহারী, অর্থমন্ত্রীর জায়গায় আন্দালিব রহমান পার্থসহ মন্ত্রিসভার গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি পদে জামায়াত ও বিএনপি নেতাদের নাম বসিয়ে কল্পিত বা ছায়া মন্ত্রিসভার একটি পোস্ট করেন। এরপর সেই পোস্টে ঐ যুবক লেখেন, ‘এই ব্যক্তিরা যদি সরকার পরিচালনা করতো তাহলে কতই না ভাল হতো।’ এই পোস্ট করার পর স্থানীয়দের মাঝে বিষয়টি নিয়ে সমালোচনা শুরু হয়। একপর্যায়ে তারা বিষয়টি পুলিশকে জানায়।
দেশ দুনিয়া নিউজ ডেস্ক: আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন বাংলাদেশের অণুজীববিজ্ঞানী এবং গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের র্যাপিড ডট ব্লট কিট উদ্ভাবন দলের প্রধান বিজ্ঞানী অধ্যাপক ড. বিজন কুমার শীল বলেন, ‘আমরা করোনাভাইরাস সংক্রমণের পিক টাইম অতিক্রম করছি, কিংবা পিক টাইমের খুব কাছাকাছি রয়েছি বলে আমার কাছে মনে হচ্ছে। করোনাভাইরাস প্রসঙ্গে গণমাধ্যমকে একান্ত সাক্ষাৎকারে ড. বিজন কুমার শীল এ মন্তব্য করেন। কোনো ভাইরাসের পিক টাইম বলতে কোন একটি স্থানে বা দেশে সংক্রমণের সর্বোচ্চ পর্যায়কে বোঝায়। পিক টাইমের পর ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা ধীরে ধীরে কমে আসতে থাকে। ড. বিজন কুমার শীল গণমাধ্যমকে বলেন, বর্তমানে দেশের করোনা পরিস্থিতিতে আমরা যে পরিমাণ স্যাম্পল পরীক্ষা করছি এবং দেখছি তাতে আমার ব্যক্তিগত ধারণা- ইতোমধ্যে বেশ সংখ্যক মানুষ করোনাভাইরাসের সংস্পর্শে এসেছেন। অনেকের মধ্যেই ক্লিনিক্যাল সাইন সেভাবে ডেভেলপ করেনি। যেমন কোনো পরিবারের একজন করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন, সেই পরিবারের অন্যদের শরীরে এন্টিবডি তৈরি হয়ে গেছে। কিন্তু তাদের মধ্যে করোনার তেমন কোনো লক্ষণ দেখা দেয়নি। হয়তো তাদের একটু সামান্য কাশি, পেটে ব্যথা, কিংবা একদ
নিউজ ডেস্ক: দেশ দুনিয়া নিউজ একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। যা ইতোমধ্যে পাঠক সমাজে ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে আলহামদুলিল্লাহ। পাঠকের সংখ্যায় প্রতিনিয়ত যোগ হচ্ছে নানা শ্রেণি-পেশার হাজারো মানুষ। বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশনে প্রতিষ্ঠানটিতে কাজ করছে তরুণ, অভিজ্ঞ ও আন্তরিক সংবাদকর্মীরা। এরই ধারাবাহিকতায় “দেশ দুনিয়া নিউজ” এর সংবাদ সংগ্রহ করার জন্য দেশ-বিদেশসহ, সকল জেলা-উপজেলা, থানা ও ক্যাম্পাস পর্যায়ে কর্মঠ, সৎ ও সাহসী সংবাদদাতা/প্রতিনিধি নিয়োগ দেয়া হবে। “দেশ দুনিয়া নিউজ” পোর্টালের ওয়েবসাইটে প্রতিনিধি নিয়োগের আবেদন আহ্বান করা হচ্ছে৷ প্রতিনিধি আবেদন ফরম: contact us এ ক্ষেত্রে যারা উদ্যমী, নতুনত্বকে পছন্দ করেন, তথ্য ও সত্যকে আবিষ্কার করতে চান, জনদুর্ভোগ নিয়ে কথা বলতে চান, অন্যায়, অত্যাচার ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে সোচ্চার এবং অবশ্যই স্মার্ট মোবাইল ফোন ব্যবহারে পারাদর্শী- মূলতঃ তাদের কাছ থেকেই আমরা এই আবেদন প্রত্যাশা করছি। দেশ দুনিয়া নিউজ এ আপনার প্রতিনিধিত্ব মূলতঃ একটি স্বেচ্ছাশ্রমমূলক কাজ যার মাধ্যমে সমাজ ও জনকল্যাণমূলক কাজের প্রতিনিধিত্বের পাশাপাশি দেশের আপামর জনতার কাছে আপনার জেলা/উপজেলা/ক্যাম্পাসে
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, করোনাভাইরাস শনাক্তের পরীক্ষা বেশি হচ্ছে বলেই আমেরিকার বিভিন্ন রাজ্যে সংক্রমণ বেড়ে যাচ্ছে। এখনই টেস্টিং বন্ধ করলে দেখা যাবে সংক্রমণ হলেও খুবই অল্প হচ্ছে। ১৫ জুন বয়স্ক নাগরিকদের সহযোগিতাবিষয়ক এক সভায় প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এসব কথা বলেন। করোনা নিয়েও একেক সময়ে একেক কথা বলছেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। এর আগে তিনি বলেছেন, সারা বিশ্বের মধ্যে আমেরিকায় বেশি করে টেস্টিং হচ্ছে, এ কারণেই অন্য দেশের চেয়ে করোনায় সংক্রমিতের সংখ্যা আমেরিকায় বেশি। ১৫ জুন সকালে দেওয়া এক টুইটবার্তায় প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেছেন, ‘অন্য দেশের চেয়ে আমাদের দেশে করোনা টেস্টিং ব্যাপক আকারে এবং উন্নত পদ্ধতিতে হচ্ছে (এটা আমরা খুব ভালো কাজ করছি)। এ কারণেই অনেক বেশি সংক্রমণ দেখা যাচ্ছে। টেস্টিং না হলে বা দুর্বল পদ্ধতিতে টেস্টিং হলে দেখা যেত, এই দেশে করোনা সংক্রমিত কোনো রোগীই প্রায় নেই।’ তিনি আরও বলেন, করোনার টেস্টিং হলো দুদিকে ধার দেওয়া তরবারি—এটা আমাদের খারাপ অবস্থাকে প্রকাশ করছে। অন্যদিকে, এটা একটি ভালো কাজ।’ হোয়াইট হাউসের কাছে করোনাভাইরাসের বিষয়টি এখন আর তেমন গুরুত্ব পাচ্ছে না; যদিও
কে এম হুমায়ুন কবির: মোল্লা, মুন্সি সমাজে প্রচলিত জাহেল মানুষ কর্তৃক একটি কটুক্তির নাম। যদিও মোল্লা, মুন্সির বিস্তর সংখ্যা ও ইতিহাস আছে। সম্মান ও মর্যাদার দুটি নাম হলো মোল্লা,মুন্সি। কিন্তু প্রচলিত জাহিলি সমাজ ব্যবস্থায় আলেমদের হেয় করার লক্ষ্যে শব্দ দুটি ব্যবহার করে থাকে। সমাজে যে যাই করুক সব দোষারোপ নিয়ে মোল্লার কাঁধে চাপানো হয়। আর সাথে একটি ফ্রি গালিতো থাকছেই ‘সালার মোল্লারাই খারাপ’। মসজিদ কমিটি টাকা মেরে খায় মোল্লা তার প্রতিবাদ করলে বলে ‘ মোল্লারা আসলেই খারাপ,নিন্ম মানসিকতার’। ছেলে-মেয়েরা অবৈধ সম্পর্কে মেতে উঠলে যদি মোল্লা প্রতিবাদ করে তবে বলা হয় ‘ ছিঃ মোল্লারা এত খারাপ, ফ্রি মাউন্ড বলতে কিছু বুঝে না, গেঁয়ো’। গোটা সমাজ ব্যবস্থায় যখন জাহিলিয়াতে ভরপুর তখন এর প্রতিবাদ করলে বলা হয় ‘সালা মোল্লাদের জ্বালায় আর বাঁচিনা,আসলে মোল্লারা অনেক খারাপ’। মোল্লা কারা? মোল্লা আরবী ও ফার্সী ভাষার শব্দ। শব্দটি কোরআনে উল্লেখিত আরবী শব্দ মাওলা এর সংক্ষিপ্ত রূপ। যার অর্থ রক্ষক, কর্তা, নেতা বা অভিভাবক। উইকিপিডিয়া বলা হয়েছে, Mawlana is a title, mostly in central Asia and in the Indian subcontinent, precedi