Posts

দেশ দুনিয়া নিউজ ডেস্ক::  চীনের রাজধানী বেইজিংয়ে করোনা ভাইরাসের পরিস্থতি অত্যন্ত ভয়াবহ রুপ ধারণ করেছে। নতুন করে বেইজিংয়ে আরও ২৭ জনের করোনা আক্রান্তের খবর পাওয় গেছে। এনিয়ে টানা পাঁচ দিনে আক্রান্তের সংখ্যা ১০৬ জন। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, চীনে করোনার নতুন পর্যায় শুরু হয়েছে। বেইজিং শহরের মুখপাত্র শিউ হেইজিয়ান এক সংবাদ সম্মেলনে সর্তক করে বলেছেন, রাজধানীতে মহামারির পরিস্থতি অত্যন্ত ভয়াবহ। ধারণা করা হচ্ছে, নতুন করে করোনা সংক্রমণ শহরটির শিনফাদি পাইকারি খাবারের বাজার থেকে ছড়িয়েছে। এরইমধ্যে সে বাজারের ৮ হাজারের বেশি কর্মীর করোনা পরীক্ষা করা হয়েছে এবং তাদের আইসোলশনে রাখা হয়েছে। পাশাপাশি প্রায় ৩০ টি কমিউনিটিতে লকডাউন ঘোষণা করা হয়েছে। এছাড়া রাজধানীর সকল ধরণের ইনডোর স্পোর্টস এবং বিনোদন কেন্দ্র ও স্কুল বন্ধ রাখার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। চীনে নতুন সংক্রমণ শুরুর বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। নতুন এই সংক্রমণের বিষয়ে বিজ্ঞানীদের পরীক্ষা নিরীক্ষা করা উচিত বলে মনে করছে তারা। source https://deshdunianews.com/%e0%a6%9a%e0%a7%80%e0%a6%a8%e0%a7%87-%e0%a6%a8%e0%a6%a4%e0%a7%81%e0%a6%a8%e0%a6%ad%e
মাওলানা আবদুর রাজ্জাক: দারুল উলূম মঈনুল ইসলাম হাটহাজারী বাংলাদেশের দারুল উলূম দেওবন্দ। বর্তমান সময়ে সারা বিশ্বের এক আলোচিত নাম। হেফাজত ইসলামের আন্দোলন উক্ত দ্বীনি প্রতিষ্ঠানের নাম, খ্যাতি আরো বহুগুণ বাড়িয়ে দিয়েছে। শতাধিক ইসলামী সংগঠন মিলে যা করতে পারে না, দারুল উলূম হাটহাজারি তা একাই করে দেখিয়েছে। এ হিসেবে দারুল উলূম হাটহাজারী শুধু একটি দ্বীনি প্রতিষ্ঠান নয়, বরং একটি বৃহৎ দ্বীনি সংগঠন। আর আল্লামা আহমদ শফী শত বছরে জন্ম নিবে না। যেখানে বহু ইসলামী সংগঠনের আমীরগণ ব্যর্থ। সেখানে আল্লামা আহমদ শফী একাই বহু আমীরের সমান ক্ষমতা নিয়ে দ্বীন ইসলামের হেফাজতে ময়দানে এসে সকল বাতিল শক্তিকে নিস্তব্ধ করে দিয়েছেন। বর্তমান আল্লামা আহমদ শফী এবং মঈনূল ইসলাম হাটহাজারী সরকার এবং নাস্তিক্যবাদকে কান ধরে উঠ বস করানোর ক্ষমতা রাখে। মঈনুল ইসলাম হাটহাজারী এবং আল্লামা আহমদ শফীর এমন জাদুকরী শক্তির কথা, সরকার এবং বাতিল শক্তিরও অজানা নয়। তাই এই শক্তিকে দুর্বল করার সমূহ চেষ্টা তারা করে যাচ্ছে, যাবে। এটাই স্বাভাবিক। তারা বাবু রাম সাপুরের দুটি সাপের মতো দুধ-ভাত দিয়ে লালন-পালন করে, এই প্রতিষ্ঠানের ফুঁস-ফাঁস বন্ধ করতে চাই
দেশ দুনিয়াা নিউজঃ বিশিষ্ট কলামিষ্ট, আইন ও সংবিধান বিশেষজ্ঞ ডক্টর তুহিন মালিক বলেন, প্রনোদনার বদলে সাংবাদিকদের কপালে জুটেছে মামলা আর হয়রানী ৷ ডক্টর তুহিন মালিক তার এক ফেসবুক পোস্টে এ কথা বলেন ৷ নিম্নে তার পোস্টটি তুলে ধরা হল ৷  ১. সাংবাদিক নঈম নিজাম ও পীর হাবিবুর রহমানের ব্যাংক হিসাব তলব করেছে সরকার। নঈম নিজাম গতকালকে লিখলেন- ‘পরিণতির কথা ভাবি না, দুর্নীতির বিরুদ্ধে কথা বলবই।’ আর আগের দিন সাংবাদিক পীর হাবিবুর রহমান লিখলেন, ‘দুর্নীতিবাজ অপরাধীদের কাছে মাথা নত নয় পরিণতি যাই আসুক।’ ২. স্বাস্থ্য খাতে ক্রমাগত দূর্নীতির বিরুদ্ধে এই দুই সাংবাদিক তাদের পত্রিকায় ও সোস্যাল মিডিয়ায় সাম্প্রতিককালে লিখে যাচ্ছিলেন। সোস্যাল মিডিয়ায়ও সেটা মুহুর্তের মধ্যে ভাইরাল হতে শুরু করে। বাংলাদেশ প্রতিদিনের সম্পাদক নঈম নিজাম নিজে করোনা আক্রান্ত হন। স্বাস্থ্য খাতে চরম অব্যবস্থাপনা ও দূর্নীতির চিত্রটি তিনি রোগী হয়ে এবার ভালো করেই দেখলেন। অন্যদিকে স্বাস্থ্য খাতে দূর্নীতির বিরুদ্ধে শুরু থেকেই লিখে যাচ্ছেন পীর হাবিবুর রহমান। তাদের লেখাগুলোতে দুজনেরই বড় প্রত্যাশা ছিল প্রধানমন্ত্রী হয়ত এই দূর্নীতির বিরুদ্ধে সজাগ হবে
রশীদ জামীল : মাটির টানে দেশে ছুটে গেছে একজন মানুষ; মানুষের দুর্দিনে পাশে দাঁড়াবে বলে। উচিত ছিল মানুষটির প্রতি কৃতজ্ঞ হওয়া। সহায়তা করতে না পারলে অন্তত দূরে থেকে ধন্যবাদ দেওয়া। উলটো পেছনে লেগে স্বভাবজাত মানসিকতা জানান দেওয়ার এটাই বুঝি উপযুক্ত সময় ছিল? এই সময়েও এমন করলে কপালের দুর্গতি দূর হবে কীভাবে? নিউইয়র্ক বাঙালি কমিউনিটির হৃদয়ে স্থান করে নেওয়া একটি নাম Dr Ferdous। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক হিশেবে কাজ করেন নিউইয়র্ক’র মাউন্ট সিনাই হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগে। বসেন বাঙালি অধ্যুষিত জ্যাকসন হাইটসে। করোনার কঠিন সময়ে অনেক ডাক্তার যখন প্রাণের মায়ায় চেম্বার-চুম্বার গুটিয়ে ঘরে ঢুকে পড়েছিলেন, তখন ডাক্তার ফেরদৌস দিনরাত কাজ করেছেন অসুস্থ মানুষের জন্য। বাড়ি বাড়ি গিয়ে রুগি দেখেছেন। অনলাইনে নিয়মিত স্বাস্হ্য টিপস দিয়েছেন। তিনি নিউইয়র্কের অনেক পরিবারে খাদ্য সহায়তা পৌছে দিয়েছেন। একই সময়ে বাংলাদেশের চিকিৎসক ও নার্সদের জন্য ১৫ হাজার কেএন-৯৫ মাস্ক ছাড়াও পুলিশ ও সেনাবহিনীর সদস্যদের জন্যে কয়েকহাজার মাস্ক ও হ্যান্ডগ্লাভস পাঠিয়েছেন। আমেরিকায় কোভিড-১৯ এর অবস্থা অনেক বেটার হওয়ার পর মাতৃভূমির মানুষের টানে ছুটে গে
দেশ দুনিয়া নিউজ ডেস্ক :: করোনাভাইরাস আক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শে এলেই সতর্ক করবে স্মার্টফোন। এক ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এই অ্যাপ চালু করতে যাচ্ছে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) বিভাগ। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, নাগরিকদের সুরক্ষায় কন্টাক্ট ট্রেসিং অ্যাপ নিয়ে আমরা বেশ কিছু দিন ধরেই কাজ করছিলাম। অবশেষে আমরা এটি চালু করতে পেরেছি। স্মার্টফোনে কন্টাক্ট ট্রেসিং অ্যাপ ডাউনলোড করার পর লোকেশন এবং ব্লুটুথ অন রেখে বাড়ির বাইরে বের হলে, এটি এক-দুই মিটারের মধ্যে যারা থাকবে তাদের হিস্ট্রিগুলো আমাদের ডাটাবেইসে পাঠাবে। কেউ যদি আক্রান্তের কাছাকাছি চলে যায় তাহলে স্মার্টফোনের অ্যালার্ট বেজে উঠবে। তার সংস্পর্শে আসা ব্যক্তিরা যদি কয়েক দিন পরও করোনা পজিটিভ হয়, তাহলেও স্মার্টফোন থেকে সতর্কবার্তা পাওয়া যাবে। সে ক্ষেত্রে ফোন করে প্রয়োজনীয় পরামর্শও দেওয়া হবে। source https://deshdunianews.com/%e0%a6%95%e0%a6%b0%e0%a7%8b%e0%a6%a8%e0%a6%be-%e0%a6%86%e0%a6%95%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a6%be%e0%a6%a8%e0%a7%8d%e0%a6%a4-%e0%a6%ac%e0%a7%8d%e0%a6%af%e0%a6%95%e0%a7%8d%e0%a6%a4
দেশ দুনিয়া নিউজ ডেস্কঃ নভেল করোনাভাইরাস (কভিড-১৯) মহামারির বিরুদ্ধে সহযোগিতা দিতে আজ সোমবার সকালে ঢাকায় এসেছে চীনের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দল। পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন ঢাকায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে দলটিকে স্বাগত জানান। ঢাকায় চীনের মিশন উপপ্রধান হুয়ালং ইয়ান গতকাল রবিবার সন্ধ্যায় জানান, আজ সোমবার সকাল ১১টা ৪০ মিনিটে চীনের ওই দলটির ঢাকায় আসার কথা রয়েছে। দলটি আগামী দুই সপ্তাহ বাংলাদেশে অবস্থান করবে। এদিকে ঢাকায় চীন দূতাবাস গতকাল দুপুরে ঢাকায় আসার জন্য বিশেষজ্ঞ দলটির একটি প্রস্তুতিমূলক বৈঠকের ছবি প্রকাশ করে লিখেছে ‘আমরা প্রস্তুত।’ চীন দূতাবাস জানায়, বাংলাদেশের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হওয়ার প্রাক্কালে চীনা মেডিক্যাল বিশেষজ্ঞ দলটি পূর্ণ প্রস্তুতি নিয়েছে। তারা বাংলাদেশে কভিড-১৯ মহামারি পরিস্থিতির দিকে দৃষ্টি রেখেছেন। তারা বাংলাদেশ পরিস্থিতি, বাংলাদেশের জনগণের জন্য যথার্থ উদ্যোগ ও পরামর্শ কী হবে সে বিষয়ে নিজেদের মধ্যে আলোচনা করেছেন। বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, কভিড-১৯ মহামারিতে  বাংলাদেশের চিকিৎসকদের সঙ্গে অধিকতর দক্ষভাবে যোগাযোগ ও সহযোগিতার জন্য তারা ভালো প্রস্তুতি নিয়েছেন।
দেশ দুনিয়া নিউজ ডেস্ক :: পাক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান বলেছেন, ফের লকডাউনের ফলে পাকিস্তানের অর্থনীতি ধসে পড়বে। সেই সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়বে দারিদ্র। ‘লকডাউন অভিজাতদের পক্ষেই সুবিধাজনক’। তাতে সবচেয়ে বেশি অসুবিধায় পড়বেন দেশের গরীবরাই।’ ইমরান বলেন, ‘লকডাউন চাইছেন— অভিজাতরা যাদের বিশাল বাড়ি রয়েছে, সেই সমস্তদের আয়ে লকডাউনের প্রভাব পড়বে না। তবে লকডাউনের ফলে অর্থনীতি ধসে পড়বে এবং গরীব দেশে দারিদ্র আরো বাড়বে। গরীব মানুষকে ধ্বংস করে দেবে, ঠিক যেমনটা মোদীর ভারতে হয়েছে।’ লকডাউনের সম্ভাবনাকে নাকচ করলেও করোনা রুখতে কৌঁশলে এগোনোর পথ বেছে নিতে চান ইমরান খান। দেশের মানুষকে করোনা নিয়ে সচেতন করায় জোর দিয়েছেন তিনি। সেই সঙ্গে তাঁর দাওয়াই, সংক্রমণের হাত থেকে বাঁচতে আদর্শ আচরণবিধি (স্য়ান্ডার্ড অপারেটিং প্রসিডিউর বা এসওপি) মেনে চলতে হবে মানুষজনকে। এ নিয়ে একাধিক টুইট করেছেন ইমরান। তার একটি টুইটে তিনি লিখেছেন, ‘গোটা বিশ্বই স্মার্ট লকডাউনের পথ খুঁজে নিয়েছে। যাতে রয়েছে এসওপি মেনে সমস্ত অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাওয়া।’ করোনাভাইরাসের বিস্তার ঠেকাতে পাকিস্তানে স্মার্ট লকডাউন প্রয়োগ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে